নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালিতে বিনিয়োগ না করার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছে যমুনা গ্রুপ। গতকাল সোমবার রাতে হোয়াটসঅ্যাপ বার্তার মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেন যমুনা গ্রুপের মার্কেটিং, সেলস অ্যান্ড অপারেশনস শাখার পরিচালক ড. মোহাম্মদ আলমগীর আলম। পাশাপাশি তিনি ফেসবুকে একটি গণবিজ্ঞপ্তিও প্রকাশ করেছেন।
গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘সুচিন্তিত পরিকল্পনায় সুদূরপ্রসারী ব্যবসায়িক সমৃদ্ধির নিশ্চয়তা ছাড়া এবং কোনো চূড়ান্ত বিনিয়োগের আগে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পর্যালোচনা ও পুনঃ পর্যালোচনা ছাড়া কোনো ব্যবসায়িক খাতে শত শত কোটি টাকা বিনিয়োগ করার অবিবেচনাপ্রসূত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে যমুনা গ্রুপ দীর্ঘ সময়ের কষ্টার্জিত অর্থ, সুনাম, মেধা ও সক্ষমতাকে ঝুঁকিতে ফেলতে রাজি নয়। অন্য কোনো কোম্পানিতে যমুনা গ্রুপের অর্থ বিনিয়োগ করার সিদ্ধান্ত, এখতিয়ার ও অধিকার শুধুমাত্র যমুনা গ্রুপের একান্ত বিষয়। এটি কারও অনুরোধে ঢেঁকি গেলার বিষয় নয়।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘অন্য কোনো কোম্পানির অভ্যন্তরীণ বিষয়ে যমুনা গ্রুপ কোনো দায় অতীতেও নেয়নি, ভবিষ্যতেও নেবে না। সর্বসাধারণের অবগতির জন্য অবহিত করা হলো।’
যমুনা গ্রুপের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ইভ্যালিতে বিনিয়োগ না করে যমুনা গ্রুপ নিজস্ব ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম চালু করতে যাচ্ছে। এ কাজ শেষ পর্যায়ে বলেও জানান তিনি।
এর আগে গত ২৭ জুলাই এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, যমুনা গ্রুপ ইভ্যালিতে এক হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করতে যাচ্ছে। এই বিজ্ঞপ্তির এক মাস পর ২৬ আগস্ট যমুনা জানায়, ইভ্যালিতে বিনিয়োগ করা হবে কি না, সেটা নিরীক্ষা কার্যক্রমের পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। পরে গতকাল সোমবার ইভ্যালিতে বিনিয়োগ না করার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয় প্রতিষ্ঠানটি।
অন্যদিকে ইভ্যালির তিনজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, মালিকানার অংশ নিয়ে বনিবনা না হওয়ার কারণেই বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত থেকে সরে গেছে যমুনা গ্রুপ। ইভ্যালি এখন বিদেশি কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বিনিয়োগ নিয়ে দর-কষাকষি করছে বলেও নিশ্চিত করেছেন তাঁরা।
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালিতে বিনিয়োগ না করার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছে যমুনা গ্রুপ। গতকাল সোমবার রাতে হোয়াটসঅ্যাপ বার্তার মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেন যমুনা গ্রুপের মার্কেটিং, সেলস অ্যান্ড অপারেশনস শাখার পরিচালক ড. মোহাম্মদ আলমগীর আলম। পাশাপাশি তিনি ফেসবুকে একটি গণবিজ্ঞপ্তিও প্রকাশ করেছেন।
গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘সুচিন্তিত পরিকল্পনায় সুদূরপ্রসারী ব্যবসায়িক সমৃদ্ধির নিশ্চয়তা ছাড়া এবং কোনো চূড়ান্ত বিনিয়োগের আগে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পর্যালোচনা ও পুনঃ পর্যালোচনা ছাড়া কোনো ব্যবসায়িক খাতে শত শত কোটি টাকা বিনিয়োগ করার অবিবেচনাপ্রসূত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে যমুনা গ্রুপ দীর্ঘ সময়ের কষ্টার্জিত অর্থ, সুনাম, মেধা ও সক্ষমতাকে ঝুঁকিতে ফেলতে রাজি নয়। অন্য কোনো কোম্পানিতে যমুনা গ্রুপের অর্থ বিনিয়োগ করার সিদ্ধান্ত, এখতিয়ার ও অধিকার শুধুমাত্র যমুনা গ্রুপের একান্ত বিষয়। এটি কারও অনুরোধে ঢেঁকি গেলার বিষয় নয়।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘অন্য কোনো কোম্পানির অভ্যন্তরীণ বিষয়ে যমুনা গ্রুপ কোনো দায় অতীতেও নেয়নি, ভবিষ্যতেও নেবে না। সর্বসাধারণের অবগতির জন্য অবহিত করা হলো।’
যমুনা গ্রুপের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ইভ্যালিতে বিনিয়োগ না করে যমুনা গ্রুপ নিজস্ব ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম চালু করতে যাচ্ছে। এ কাজ শেষ পর্যায়ে বলেও জানান তিনি।
এর আগে গত ২৭ জুলাই এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, যমুনা গ্রুপ ইভ্যালিতে এক হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করতে যাচ্ছে। এই বিজ্ঞপ্তির এক মাস পর ২৬ আগস্ট যমুনা জানায়, ইভ্যালিতে বিনিয়োগ করা হবে কি না, সেটা নিরীক্ষা কার্যক্রমের পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। পরে গতকাল সোমবার ইভ্যালিতে বিনিয়োগ না করার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয় প্রতিষ্ঠানটি।
অন্যদিকে ইভ্যালির তিনজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, মালিকানার অংশ নিয়ে বনিবনা না হওয়ার কারণেই বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত থেকে সরে গেছে যমুনা গ্রুপ। ইভ্যালি এখন বিদেশি কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বিনিয়োগ নিয়ে দর-কষাকষি করছে বলেও নিশ্চিত করেছেন তাঁরা।
কর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
১৫ মিনিট আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
২০ মিনিট আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
২৪ মিনিট আগেদেশে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লেও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প ঋণের প্রতিশ্রুতি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বিপরীতে পুরোনো ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
২৮ মিনিট আগে