বাংলাদেশে প্রথম বেসরকারি বিমান সংস্থা হিসেবে আইএটিএ অপারেশনাল সেফটি অডিট (আইওএসএ) নিরাপত্তা মান অর্জন করেছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অডিট অর্গানাইজেশন আরগস প্রস, যা এয়ারলাইনসের গ্লোবাল স্ট্যান্ডার্ড নির্ধারণে অন্যতম প্রতিষ্ঠান।
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে ইউএস-বাংলা জানায়, আইএটিএ নির্ধারিত সারা বিশ্বের পাঁচটি অডিট প্রতিষ্ঠানের মধ্যে আরগস প্রস একটি। আরগস প্রস ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের আইওএসএ সার্টিফিকেট পেতে অডিটর হিসেবে কার্যক্রম পরিচালনা করে।
তারা জানায়, আইওএসএ সনদ পেতে এয়ারলাইনসটিকে মোট আটটি ডিসিপ্লিনের সব সূচকের অগ্রগতি বিবেচনায় আনতে হয়েছে। সূচকগুলোর মধ্যে রয়েছে—ফ্লাইট অপারেশন, কেবিন সেফটি, ডিসপাচ, মেইনটেন্যান্স, গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং, কার্গো অপারেশন, সিকিউরিটি ও অর্গানাইজেশন। সর্বোপরি এসএমএস (সেফটি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম) ও কিউএমএসকে (কোয়ালিটি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম) বিবেচনায় রাখতে হয়েছে। সব সূচকের বিবেচনায় ইউএস-বাংলাকে আইওএসএ সনদ প্রদানের মাধ্যমে পুরস্কৃত করেছে আইএটিএ।
আইএটিএ অপারেশনাল সেফটি অডিট (আইওএসএ) হলো এয়ারলাইন অপারেশনাল সেফটি অডিট করার জন্য একটি গ্লোবাল ইন্ডাস্ট্রি স্ট্যান্ডার্ড। আইওএসএ এয়ারলাইনসের নিরাপত্তা নিরীক্ষার ক্ষেত্রে শিল্পের মানদণ্ড হয়ে উঠেছে, যা উন্নত অপারেশনাল নিরাপত্তা এবং খরচ কার্যকর ব্যবস্থায় অবদান রেখেছে। নিরাপত্তা, কার্যকারিতা এবং সততাকে কেন্দ্র করে আইওএসএ সার্টিফিকেশন পাওয়ার অর্থ হলো ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় এয়ারলাইনগুলোর মধ্যে অবস্থান করছে।
ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস অপারেশনাল কার্যক্রম, নিরাপত্তাব্যবস্থা এবং সংশ্লিষ্ট ডিসিপ্লিনের ব্যাপক পর্যালোচনা ও যাচাই-বাছাই করে সারা বিশ্ব থেকে পাঁচজন অত্যন্ত অভিজ্ঞ অ্যাভিয়েশন পেশাদার দ্বারা নিরীক্ষিত হয়েছিল। আইওএসএ প্রোগ্রামের জন্য প্রয়োজনীয় অপারেশনাল সেফটি সংস্কৃতির বিকাশের জন্য ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের কর্মীদের ব্যাপক প্রশিক্ষণ ও সক্ষমতা বাড়ােনা হয়েছিল। সংস্থাটি এই অপারেশনাল নিরাপত্তা নীতিগুলো গ্রহণ করেছে, যা আইওএসএ নিবন্ধকরণের প্রয়োজনীয়তা বজায় রাখার জন্য ক্রমাগত মূল্যায়ন করা হবে।
বাংলাদেশে প্রথম বেসরকারি বিমান সংস্থা হিসেবে আইএটিএ অপারেশনাল সেফটি অডিট (আইওএসএ) নিরাপত্তা মান অর্জন করেছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অডিট অর্গানাইজেশন আরগস প্রস, যা এয়ারলাইনসের গ্লোবাল স্ট্যান্ডার্ড নির্ধারণে অন্যতম প্রতিষ্ঠান।
আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে ইউএস-বাংলা জানায়, আইএটিএ নির্ধারিত সারা বিশ্বের পাঁচটি অডিট প্রতিষ্ঠানের মধ্যে আরগস প্রস একটি। আরগস প্রস ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের আইওএসএ সার্টিফিকেট পেতে অডিটর হিসেবে কার্যক্রম পরিচালনা করে।
তারা জানায়, আইওএসএ সনদ পেতে এয়ারলাইনসটিকে মোট আটটি ডিসিপ্লিনের সব সূচকের অগ্রগতি বিবেচনায় আনতে হয়েছে। সূচকগুলোর মধ্যে রয়েছে—ফ্লাইট অপারেশন, কেবিন সেফটি, ডিসপাচ, মেইনটেন্যান্স, গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং, কার্গো অপারেশন, সিকিউরিটি ও অর্গানাইজেশন। সর্বোপরি এসএমএস (সেফটি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম) ও কিউএমএসকে (কোয়ালিটি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম) বিবেচনায় রাখতে হয়েছে। সব সূচকের বিবেচনায় ইউএস-বাংলাকে আইওএসএ সনদ প্রদানের মাধ্যমে পুরস্কৃত করেছে আইএটিএ।
আইএটিএ অপারেশনাল সেফটি অডিট (আইওএসএ) হলো এয়ারলাইন অপারেশনাল সেফটি অডিট করার জন্য একটি গ্লোবাল ইন্ডাস্ট্রি স্ট্যান্ডার্ড। আইওএসএ এয়ারলাইনসের নিরাপত্তা নিরীক্ষার ক্ষেত্রে শিল্পের মানদণ্ড হয়ে উঠেছে, যা উন্নত অপারেশনাল নিরাপত্তা এবং খরচ কার্যকর ব্যবস্থায় অবদান রেখেছে। নিরাপত্তা, কার্যকারিতা এবং সততাকে কেন্দ্র করে আইওএসএ সার্টিফিকেশন পাওয়ার অর্থ হলো ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় এয়ারলাইনগুলোর মধ্যে অবস্থান করছে।
ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস অপারেশনাল কার্যক্রম, নিরাপত্তাব্যবস্থা এবং সংশ্লিষ্ট ডিসিপ্লিনের ব্যাপক পর্যালোচনা ও যাচাই-বাছাই করে সারা বিশ্ব থেকে পাঁচজন অত্যন্ত অভিজ্ঞ অ্যাভিয়েশন পেশাদার দ্বারা নিরীক্ষিত হয়েছিল। আইওএসএ প্রোগ্রামের জন্য প্রয়োজনীয় অপারেশনাল সেফটি সংস্কৃতির বিকাশের জন্য ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের কর্মীদের ব্যাপক প্রশিক্ষণ ও সক্ষমতা বাড়ােনা হয়েছিল। সংস্থাটি এই অপারেশনাল নিরাপত্তা নীতিগুলো গ্রহণ করেছে, যা আইওএসএ নিবন্ধকরণের প্রয়োজনীয়তা বজায় রাখার জন্য ক্রমাগত মূল্যায়ন করা হবে।
কর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
২ ঘণ্টা আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
২ ঘণ্টা আগেদেশে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লেও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প ঋণের প্রতিশ্রুতি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বিপরীতে পুরোনো ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
২ ঘণ্টা আগে