২০২১-২০২২ অর্থবছরে ইলেকট্রিক ও ইলেকট্রনিকস পণ্য রপ্তানিতে বিশেষ অবদানের জন্য জাতীয় রপ্তানি ট্রফির স্বর্ণপদক পেয়েছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। আগের অর্থবছরেও জাতীয় রপ্তানি ট্রফি অর্জন করেছিল বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ রপ্তানিকারক মাল্টিন্যাশনাল এই ইলেকট্রনিকস প্রতিষ্ঠান।
দেশে বৈদেশিক মুদ্রা আহরণ অবদান রাখার স্বীকৃতিস্বরূপ আজ রোববার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ৩২টি পণ্য খাতের মোট ৭৭টি প্রতিষ্ঠানকে জাতীয় রপ্তানি ট্রফির স্বর্ণ, রৌপ্য ও ব্রোঞ্জ পদক প্রদান করা হয়।
এর মধ্যে ইলেকট্রিক ও ইলেকট্রনিকস পণ্য রপ্তানিতে স্বর্ণপদক অর্জন করেছে ওয়ালটন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত প্রধান অতিথি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে জাতীয় রপ্তানি ট্রফির স্বর্ণ পদক গ্রহণ করেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র সাবেক চেয়ারম্যান ও বর্তমান পরিচালক এস এম নূরুল আলম রেজভী। এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি টিপু মুনশি।
পুরস্কার প্রাপ্তির প্রতিক্রিয়ায় ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের পরিচালক এস এম নূরুল আলম রেজভী বলেন, এক সময়ের সম্পূর্ণ আমদানি নির্ভরতা কাটিয়ে বাংলাদেশ এখন ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিকস পণ্য বিদেশে রপ্তানি করছে। নিঃসন্দেহে এটা অত্যন্ত গর্বের। এরই স্বীকৃতিস্বরূপ ওয়ালটনকে জাতীয় রপ্তানি ট্রফি প্রদান করায় সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ।
তিনি জানান, ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিকস পণ্য উৎপাদন শিল্পের টেকসই বিকাশে বাংলাদেশের এক উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ তৈরি করছে ওয়ালটন। বর্তমানে এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা, ইউরোপ ও আমেরিকার ৪০ টিরও বেশি দেশে রপ্তানি করছে ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ ট্যাগযুক্ত ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিকস পণ্য। প্রচুর পরিমান বৈদেশিক মুদ্রার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক বাজারে ব্যাপক সুনাম অর্জন করছে ওয়ালটন।
এতে করে বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি আরও উজ্জ্বল হচ্ছে। বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান মো. আনোয়ার হোসেন, এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি মাহবুবুল আলম এবং বাণিজ্যসচিব মোহাং সেলিম উদ্দিন।
ওয়ালটনের গ্লোবাল বিজনেস শাখা জানায়, দেশের রপ্তানিমুখী ইলেকট্রনিকস প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিদেশে বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়া হলে উন্নত বিশ্বে রপ্তানি বাজার সম্প্রসারণে পথ আরও সুগম হবে। পাশাপাশি এসব প্রতিষ্ঠানকে সহজ শর্তে সহজ সুদে ব্যাংক ঋণ প্রদান করা হলে দেশের ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিকস পণ্যের রপ্তানি আয় কয়েকগুণ বৃদ্ধি পাবে।
বিশ্বের অন্যতম সেরা গ্লোবাল ইলেকট্রনিকস ব্র্যান্ড হওয়ার লক্ষ্য নিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারে এগিয়ে যাচ্ছে ওয়ালটন। ইউরোপ, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়াসহ উন্নত বিশ্বের বাজারে রপ্তানি বাজার সম্প্রসারণে কাজ করছে। বিশ্বের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও ফিচারের উদ্ভাবনী পণ্যের পাশাপাশি ইউরোপ ও আমেরিকার স্ট্যান্ডার্ড, আবহাওয়া এবং ক্রেতাদের চাহিদা ইত্যাদি বিষয়ে প্রতিনিয়ত গবেষণা চালাচ্ছে ওয়ালটনের রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন সেন্টারের প্রকৌশলীরা। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বড় বড় মেলাতেও অংশ নিচ্ছে ওয়ালটন। ইতিমধ্যে ২০২৩ সালে আমেরিকার লাস ভেগাসে কনজ্যুমার ইলেকট্রনিকসের সর্ববৃহৎ মেলা ‘সিইএস ফেয়ার’ এবং চীনের ক্যান্টন ফেয়ারে অংশ নিয়ে ভালো সাড়া পেয়েছে ওয়ালটন।
২০২১-২০২২ অর্থবছরে ইলেকট্রিক ও ইলেকট্রনিকস পণ্য রপ্তানিতে বিশেষ অবদানের জন্য জাতীয় রপ্তানি ট্রফির স্বর্ণপদক পেয়েছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। আগের অর্থবছরেও জাতীয় রপ্তানি ট্রফি অর্জন করেছিল বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ রপ্তানিকারক মাল্টিন্যাশনাল এই ইলেকট্রনিকস প্রতিষ্ঠান।
দেশে বৈদেশিক মুদ্রা আহরণ অবদান রাখার স্বীকৃতিস্বরূপ আজ রোববার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ৩২টি পণ্য খাতের মোট ৭৭টি প্রতিষ্ঠানকে জাতীয় রপ্তানি ট্রফির স্বর্ণ, রৌপ্য ও ব্রোঞ্জ পদক প্রদান করা হয়।
এর মধ্যে ইলেকট্রিক ও ইলেকট্রনিকস পণ্য রপ্তানিতে স্বর্ণপদক অর্জন করেছে ওয়ালটন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত প্রধান অতিথি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে জাতীয় রপ্তানি ট্রফির স্বর্ণ পদক গ্রহণ করেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র সাবেক চেয়ারম্যান ও বর্তমান পরিচালক এস এম নূরুল আলম রেজভী। এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি টিপু মুনশি।
পুরস্কার প্রাপ্তির প্রতিক্রিয়ায় ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের পরিচালক এস এম নূরুল আলম রেজভী বলেন, এক সময়ের সম্পূর্ণ আমদানি নির্ভরতা কাটিয়ে বাংলাদেশ এখন ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিকস পণ্য বিদেশে রপ্তানি করছে। নিঃসন্দেহে এটা অত্যন্ত গর্বের। এরই স্বীকৃতিস্বরূপ ওয়ালটনকে জাতীয় রপ্তানি ট্রফি প্রদান করায় সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ।
তিনি জানান, ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিকস পণ্য উৎপাদন শিল্পের টেকসই বিকাশে বাংলাদেশের এক উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ তৈরি করছে ওয়ালটন। বর্তমানে এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা, ইউরোপ ও আমেরিকার ৪০ টিরও বেশি দেশে রপ্তানি করছে ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ ট্যাগযুক্ত ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিকস পণ্য। প্রচুর পরিমান বৈদেশিক মুদ্রার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক বাজারে ব্যাপক সুনাম অর্জন করছে ওয়ালটন।
এতে করে বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি আরও উজ্জ্বল হচ্ছে। বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান মো. আনোয়ার হোসেন, এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি মাহবুবুল আলম এবং বাণিজ্যসচিব মোহাং সেলিম উদ্দিন।
ওয়ালটনের গ্লোবাল বিজনেস শাখা জানায়, দেশের রপ্তানিমুখী ইলেকট্রনিকস প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিদেশে বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়া হলে উন্নত বিশ্বে রপ্তানি বাজার সম্প্রসারণে পথ আরও সুগম হবে। পাশাপাশি এসব প্রতিষ্ঠানকে সহজ শর্তে সহজ সুদে ব্যাংক ঋণ প্রদান করা হলে দেশের ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিকস পণ্যের রপ্তানি আয় কয়েকগুণ বৃদ্ধি পাবে।
বিশ্বের অন্যতম সেরা গ্লোবাল ইলেকট্রনিকস ব্র্যান্ড হওয়ার লক্ষ্য নিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারে এগিয়ে যাচ্ছে ওয়ালটন। ইউরোপ, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়াসহ উন্নত বিশ্বের বাজারে রপ্তানি বাজার সম্প্রসারণে কাজ করছে। বিশ্বের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও ফিচারের উদ্ভাবনী পণ্যের পাশাপাশি ইউরোপ ও আমেরিকার স্ট্যান্ডার্ড, আবহাওয়া এবং ক্রেতাদের চাহিদা ইত্যাদি বিষয়ে প্রতিনিয়ত গবেষণা চালাচ্ছে ওয়ালটনের রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন সেন্টারের প্রকৌশলীরা। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বড় বড় মেলাতেও অংশ নিচ্ছে ওয়ালটন। ইতিমধ্যে ২০২৩ সালে আমেরিকার লাস ভেগাসে কনজ্যুমার ইলেকট্রনিকসের সর্ববৃহৎ মেলা ‘সিইএস ফেয়ার’ এবং চীনের ক্যান্টন ফেয়ারে অংশ নিয়ে ভালো সাড়া পেয়েছে ওয়ালটন।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৪১ মিনিট আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
১০ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৪ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১৪ ঘণ্টা আগে