গ্রাহকের অর্থের নিরাপত্তা ও আস্থা নিশ্চিত করতে মোবাইল আর্থিক সেবায় ‘ট্রাস্ট-কাম-সেটেলমেন্ট অ্যাকাউন্ট’ পরিচালন সচেতনতা বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগে বিকাশ কর্মকর্তাদের নিয়ে এক কর্মশালা আয়োজন করা হয়। এই কর্মশালায় বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা অনুসারে সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানের গ্রাহকদের কাছে সৃষ্ট দায়ের সমপরিমাণ বা বেশি অর্থ তফসিলি ব্যাংকে ‘ট্রাস্ট-কাম-সেটেলমেন্ট অ্যাকাউন্ট’ খুলে ট্রাস্ট ফান্ড হিসেবে জমা রাখার বাধ্যবাধকতা ও সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন নির্দেশনা সম্পর্কে সচেতন করা হয়।
গতকাল রোববার বিকাশ নির্ধারিত প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে আয়োজিত কর্মশালাটি পরিচালনা করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেমস ডিপার্টমেন্ট এর উপপরিচালক আনোয়ার উল্যাহ, যেখানে বিকাশের বিভিন্ন বিভাগের ৬০ জনের অধিক কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।
‘গাইডলাইন ফর ট্রাস্ট ফান্ড ম্যানেজমেন্ট ইন পেমেন্ট অ্যান্ড সেটেলমেন্ট সার্ভিসেস’ নীতিমালার বিস্তারিত উপস্থাপিত হয় কর্মশালায়। এই নীতিমালার করণীয় ও বর্জনীয় বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোকপাত করা হয়।
গ্রাহকের অর্থের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ক্যাশ টাকা থেকে ই-মানিতে রূপান্তর করার প্রক্রিয়াটি এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিশেষ ধরনের ট্রাস্ট-কাম-সেটেলমেন্ট অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে পরিচালনা করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এমনকি সেবাদাতাদের প্রাতিষ্ঠানিক অ্যাকাউন্ট থেকে এই অ্যাকাউন্ট ভিন্নভাবে পরিচালনার নির্দেশনা আছে। এই অ্যাকাউন্ট খোলার পূর্বে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে অবশ্যই অনুমোদন নিতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক প্রবর্তিত নীতিমালা অনুসারে এই অ্যাকাউন্টের অর্থ জামানত রেখে কোনোভাবেই ঋণ গ্রহণের সুযোগ নেই। এই অ্যাকাউন্ট থেকে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান কোন নগদ অর্থও উত্তোলন করতে পারবে না।
এই প্রসঙ্গে বিকাশের চিফ এক্সটার্নাল অ্যান্ড করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার মেজর জেনারেল শেখ মো. মনিরুল ইসলাম (অবঃ) বলেন, ‘গ্রাহকের অর্থ আমাদের কাছে আমানত স্বরূপ। এই আমানত রক্ষায় যাত্রা শুরুর প্রথম দিন থেকেই বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক ট্রাস্ট-কাম-সেটেলমেন্ট অ্যাকাউন্ট সংক্রান্ত নীতিমালা বিকাশ পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পালন করে আসছে। আজ পর্যন্ত কোন মুহূর্তের জন্য এর কোন ব্যত্যয় হয়নি এবং ভবিষ্যতেও না হওয়ার ব্যাপারেও বিকাশ সর্বদাই সজাগ। বাংলাদেশে ব্যাংকের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হওয়া এই কর্মশালা সংশ্লিষ্ট বিকাশ কর্মকর্তাদের নিয়ম প্রতিপালন বিধি সমুন্নত রাখতে উৎসাহ জোগাবে।’
গ্রাহকের অর্থের নিরাপত্তা ও আস্থা নিশ্চিত করতে মোবাইল আর্থিক সেবায় ‘ট্রাস্ট-কাম-সেটেলমেন্ট অ্যাকাউন্ট’ পরিচালন সচেতনতা বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগে বিকাশ কর্মকর্তাদের নিয়ে এক কর্মশালা আয়োজন করা হয়। এই কর্মশালায় বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা অনুসারে সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানের গ্রাহকদের কাছে সৃষ্ট দায়ের সমপরিমাণ বা বেশি অর্থ তফসিলি ব্যাংকে ‘ট্রাস্ট-কাম-সেটেলমেন্ট অ্যাকাউন্ট’ খুলে ট্রাস্ট ফান্ড হিসেবে জমা রাখার বাধ্যবাধকতা ও সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন নির্দেশনা সম্পর্কে সচেতন করা হয়।
গতকাল রোববার বিকাশ নির্ধারিত প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে আয়োজিত কর্মশালাটি পরিচালনা করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেমস ডিপার্টমেন্ট এর উপপরিচালক আনোয়ার উল্যাহ, যেখানে বিকাশের বিভিন্ন বিভাগের ৬০ জনের অধিক কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।
‘গাইডলাইন ফর ট্রাস্ট ফান্ড ম্যানেজমেন্ট ইন পেমেন্ট অ্যান্ড সেটেলমেন্ট সার্ভিসেস’ নীতিমালার বিস্তারিত উপস্থাপিত হয় কর্মশালায়। এই নীতিমালার করণীয় ও বর্জনীয় বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোকপাত করা হয়।
গ্রাহকের অর্থের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ক্যাশ টাকা থেকে ই-মানিতে রূপান্তর করার প্রক্রিয়াটি এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিশেষ ধরনের ট্রাস্ট-কাম-সেটেলমেন্ট অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে পরিচালনা করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এমনকি সেবাদাতাদের প্রাতিষ্ঠানিক অ্যাকাউন্ট থেকে এই অ্যাকাউন্ট ভিন্নভাবে পরিচালনার নির্দেশনা আছে। এই অ্যাকাউন্ট খোলার পূর্বে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে অবশ্যই অনুমোদন নিতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক প্রবর্তিত নীতিমালা অনুসারে এই অ্যাকাউন্টের অর্থ জামানত রেখে কোনোভাবেই ঋণ গ্রহণের সুযোগ নেই। এই অ্যাকাউন্ট থেকে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান কোন নগদ অর্থও উত্তোলন করতে পারবে না।
এই প্রসঙ্গে বিকাশের চিফ এক্সটার্নাল অ্যান্ড করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার মেজর জেনারেল শেখ মো. মনিরুল ইসলাম (অবঃ) বলেন, ‘গ্রাহকের অর্থ আমাদের কাছে আমানত স্বরূপ। এই আমানত রক্ষায় যাত্রা শুরুর প্রথম দিন থেকেই বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক ট্রাস্ট-কাম-সেটেলমেন্ট অ্যাকাউন্ট সংক্রান্ত নীতিমালা বিকাশ পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পালন করে আসছে। আজ পর্যন্ত কোন মুহূর্তের জন্য এর কোন ব্যত্যয় হয়নি এবং ভবিষ্যতেও না হওয়ার ব্যাপারেও বিকাশ সর্বদাই সজাগ। বাংলাদেশে ব্যাংকের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হওয়া এই কর্মশালা সংশ্লিষ্ট বিকাশ কর্মকর্তাদের নিয়ম প্রতিপালন বিধি সমুন্নত রাখতে উৎসাহ জোগাবে।’
বাংলাদেশের মানুষ বছরে গড়ে ৯৮১ টাকা ব্যয় করেন শুধু হাত ধোয়ার পেছনে। এ খরচ শহরে ১৩১১ টাকা হলেও গ্রামে ৮৩১ টাকা। পানি ব্যবহারের দিক থেকেও পার্থক্য লক্ষণীয়—একজন গ্রামীণ নাগরিক বছরে গড়ে ৩১ হাজার ১৮৪ লিটার পানি ব্যবহার করেন হাত ধোয়ার জন্য, আর শহরে এ পরিমাণ ৩০ হাজার ৬৮৩ লিটার। এসব তথ্য প্রকাশ করেছে
২ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার ঐতিহ্যবাহী কানসাট আমবাজারে চলছে জমজমাট বেচাকেনা। দেশের বৃহৎতম এই মৌসুমি বাজারটি এখন হাঁকডাকে মুখর, নানা জাতের আমে ভরে উঠেছে প্রতিটি আড়ত। ঈদুল আজহার ছুটি, অতিবৃষ্টি ও প্রচণ্ড খরায় সাময়িক ধাক্কা খেলেও গত কয়েকদিনে পরিস্থিতি অনেকটাই ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ব্যাংক লেনদেন চালু হওয়
২ ঘণ্টা আগেচলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের ১১ মাসে (জুলাই থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত) প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৯ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এটি আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৭ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এই সময় পর্যন্ত রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বন্দরের আলোচিত নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) পরিচালনার দায়িত্ব থেকে সরে যাচ্ছে সাইফ পাওয়ারটেক। আগামী ৬ জুলাই প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে বন্দরের চুক্তির মেয়াদ শেষ হচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে আর চুক্তি নবায়ন করবে না বন্দর কর্তৃপক্ষ। আপাতত বন্দর কর্তৃপক্ষের হাতেই থাকছে এনসিটি পরিচালনার দায়িত্ব
২ ঘণ্টা আগে