নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অদক্ষতায় পিছিয়ে পড়েছে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়ন। চলতি অর্থবছরের ১০ মাসে অর্ধেকেরও কম এডিপির বাস্তবায়ন হয়েছে। ফলে অর্থবছরের আর মাত্র ২ মাস বাকি থাকলেও এ সময়ে আরও অর্ধেক এডিপি বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জের মুখে সরকার। পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।
চলতি অর্থবছরে সরকারের তহবিলসংকট রয়েছে। আর সঙ্গে রয়েছে মন্ত্রণালয় ও দপ্তরগুলোর প্রকল্পের কাজে অদক্ষতা। কয়েক বছর ধরেই বাস্তবায়নের হার কম। তবে এবারের প্রকল্প বাস্তবায়ন হার আরও কম। সূত্র জানায়, অর্থবছরের ১০ মাসে এডিপির বাস্তবায়ন হয়েছে মাত্র ৪৯ দশমিক ২৬ শতাংশ। গত অর্থবছরে এ হার ছিল ৫০ দশমিক ৩৩ শতাংশ। এটি গত তিন অর্থবছরের মধ্যে সর্বনিম্ন এডিপি বাস্তবায়ন বলে জানান সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) হালনাগাদ প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে (জুলাই-এপ্রিল) সংশোধিত এডিপি বরাদ্দের মাত্র ১ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকা খরচ করতে পেরেছে মন্ত্রণালয়গুলো। চলতি অর্থবছরের জন্য বিভিন্ন সংস্থার নিজস্ব অর্থায়নসহ সংশোধিত এডিপিতে বরাদ্দ ছিল ২ লাখ ৫৪ লাখ হাজার কোটি টাকা। অর্থবছরের শেষ দুই মাসে বরাদ্দের বাকি অর্ধেক অর্থ কীভাবে ব্যয় হবে, এই নিয়ে আশঙ্কায় আছেন আইএমইডির কর্মকর্তারা। শেষ সময়ে একসঙ্গে তড়িঘড়ি করে প্রকল্পের টাকা খরচের চাপ থাকে। তখন কাজের গুণগত মান ভালো হয় না বলে অভিযোগ রয়েছে।
পরিকল্পনা বিভাগের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করে বলেন, শেষ সময়ে এসে প্রকল্পের কাজ তড়িঘড়ি করার প্রবণতা রয়েছে। এটা আগেও ছিল। তবে কয়েক বছর ধরে প্রকল্পের কাজ যথাসময়ে শেষ করার ব্যাপারে বহু নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এটা ধীরে ধীরে হবে। মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। সামনে প্রকল্পের কাজে গতি আসবে বলে আশা করা যায়।
অদক্ষতায় পিছিয়ে পড়েছে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়ন। চলতি অর্থবছরের ১০ মাসে অর্ধেকেরও কম এডিপির বাস্তবায়ন হয়েছে। ফলে অর্থবছরের আর মাত্র ২ মাস বাকি থাকলেও এ সময়ে আরও অর্ধেক এডিপি বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জের মুখে সরকার। পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।
চলতি অর্থবছরে সরকারের তহবিলসংকট রয়েছে। আর সঙ্গে রয়েছে মন্ত্রণালয় ও দপ্তরগুলোর প্রকল্পের কাজে অদক্ষতা। কয়েক বছর ধরেই বাস্তবায়নের হার কম। তবে এবারের প্রকল্প বাস্তবায়ন হার আরও কম। সূত্র জানায়, অর্থবছরের ১০ মাসে এডিপির বাস্তবায়ন হয়েছে মাত্র ৪৯ দশমিক ২৬ শতাংশ। গত অর্থবছরে এ হার ছিল ৫০ দশমিক ৩৩ শতাংশ। এটি গত তিন অর্থবছরের মধ্যে সর্বনিম্ন এডিপি বাস্তবায়ন বলে জানান সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) হালনাগাদ প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে (জুলাই-এপ্রিল) সংশোধিত এডিপি বরাদ্দের মাত্র ১ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকা খরচ করতে পেরেছে মন্ত্রণালয়গুলো। চলতি অর্থবছরের জন্য বিভিন্ন সংস্থার নিজস্ব অর্থায়নসহ সংশোধিত এডিপিতে বরাদ্দ ছিল ২ লাখ ৫৪ লাখ হাজার কোটি টাকা। অর্থবছরের শেষ দুই মাসে বরাদ্দের বাকি অর্ধেক অর্থ কীভাবে ব্যয় হবে, এই নিয়ে আশঙ্কায় আছেন আইএমইডির কর্মকর্তারা। শেষ সময়ে একসঙ্গে তড়িঘড়ি করে প্রকল্পের টাকা খরচের চাপ থাকে। তখন কাজের গুণগত মান ভালো হয় না বলে অভিযোগ রয়েছে।
পরিকল্পনা বিভাগের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করে বলেন, শেষ সময়ে এসে প্রকল্পের কাজ তড়িঘড়ি করার প্রবণতা রয়েছে। এটা আগেও ছিল। তবে কয়েক বছর ধরে প্রকল্পের কাজ যথাসময়ে শেষ করার ব্যাপারে বহু নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এটা ধীরে ধীরে হবে। মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। সামনে প্রকল্পের কাজে গতি আসবে বলে আশা করা যায়।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের কিস্তি গ্রহণের জন্য অপেক্ষা না করে নিজেদের মতো বাজেট তৈরি করার প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। এমন তথ্য জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলনকক্ষে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক...
৬ ঘণ্টা আগেদেশের ভোজ্যতেলের বাজারে এখনো মানের ঘাটতি রয়েছে। ভিটামিন ‘এ’ ও ‘ডি’ সমৃদ্ধ তেল সরবরাহ বাধ্যতামূলক হলেও বাস্তবে তা অনেকটা উপেক্ষিত। সরকারি আইন অনুযায়ী তেলে ভিটামিন এ মেশানো আবশ্যক হলেও বাজারের বিশাল একটি অংশে তা অনুপস্থিত কিংবা থাকলেও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল।
৬ ঘণ্টা আগেঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) কৌশলগত অংশীদার চীনের শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে কমিশন সভাকক্ষে এই বৈঠক...
৬ ঘণ্টা আগেজনসংখ্যায় ক্ষুদ্র, কিন্তু প্রভাবের বিচারে বিশাল নর্ডিক দেশগুলো যেন এক অর্থনৈতিক বিস্ময়। সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও ফিনল্যান্ড—এই চার দেশের জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক আকার যতই ছোট হোক না কেন, এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে আইকিয়া, লেগো, স্পটিফাই, নোভো নর্ডিস্ক, নোকিয়া ও কার্লসবার্গের মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলো।
১৪ ঘণ্টা আগে