সদ্যসমাপ্ত জুন মাসে কিছুটা কমেও উচ্চ মূল্যস্ফীতি বহাল আছে। এই মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি সামান্য কমে ৯ দশমিক ৭২ শতাংশ হয়েছে, যা মে মাসে ছিল ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ। আর খাদ্যে মূল্যস্ফীতি এখনো দুই অঙ্কের ওপরে আছে। জুনে কিছুটা কমেও তিন মাস ধরে ১০ শতাংশের বেশি।
আজ রোববার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) মূল্যস্ফীতির হালনাগাদ তথ্য প্রকাশ করেছে, তাতে মূল্যস্ফীতির এই চিত্র পাওয়া গেছে। এতে দেখা যায়, জুনে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি কমে ১০ দশমিক ৪২ শতাংশে নেমেছে। মে মাসে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি ছিল ১০ দশমিক ৭৬ শতাংশ, আর এপ্রিলে ছিল ১০ দশমিক ২২ শতাংশ।
৯ দশমিক ৭২ শতাংশ মূল্যস্ফীতির অর্থ, গত বছরের জুন মাসে যেসব পণ্য ও সেবা ১০০ টাকায় পাওয়া যেত, এ বছরের জুনে তা কিনতে ১০৯ টাকা ৭২ পয়সা লাগে। মূল্যস্ফীতি বেড়ে গেলে বিশেষ করে নিম্ন ও নির্দিষ্ট আয়ের মানুষের কষ্ট সবচেয়ে বেশি বাড়ে। তাঁদের সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হয়।
তবে খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি দুই অঙ্কের নিচে আছে। জুন মাসে এটি কিছুটা কমে ৯ দশমিক ১৫ শতাংশ হয়েছে। বিবিএসের হিসাবে, মে মাসে এই মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ১৯ শতাংশ।
দুই বছর ধরে বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির হার ৯ শতাংশের বেশি আছে। উচ্চ মূল্যস্ফীতি এখন দেশের অর্থনীতির অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ বলে অর্থনীতিবিদেরা মনে করেন।
সদ্যসমাপ্ত জুন মাসে কিছুটা কমেও উচ্চ মূল্যস্ফীতি বহাল আছে। এই মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি সামান্য কমে ৯ দশমিক ৭২ শতাংশ হয়েছে, যা মে মাসে ছিল ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ। আর খাদ্যে মূল্যস্ফীতি এখনো দুই অঙ্কের ওপরে আছে। জুনে কিছুটা কমেও তিন মাস ধরে ১০ শতাংশের বেশি।
আজ রোববার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) মূল্যস্ফীতির হালনাগাদ তথ্য প্রকাশ করেছে, তাতে মূল্যস্ফীতির এই চিত্র পাওয়া গেছে। এতে দেখা যায়, জুনে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি কমে ১০ দশমিক ৪২ শতাংশে নেমেছে। মে মাসে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি ছিল ১০ দশমিক ৭৬ শতাংশ, আর এপ্রিলে ছিল ১০ দশমিক ২২ শতাংশ।
৯ দশমিক ৭২ শতাংশ মূল্যস্ফীতির অর্থ, গত বছরের জুন মাসে যেসব পণ্য ও সেবা ১০০ টাকায় পাওয়া যেত, এ বছরের জুনে তা কিনতে ১০৯ টাকা ৭২ পয়সা লাগে। মূল্যস্ফীতি বেড়ে গেলে বিশেষ করে নিম্ন ও নির্দিষ্ট আয়ের মানুষের কষ্ট সবচেয়ে বেশি বাড়ে। তাঁদের সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হয়।
তবে খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি দুই অঙ্কের নিচে আছে। জুন মাসে এটি কিছুটা কমে ৯ দশমিক ১৫ শতাংশ হয়েছে। বিবিএসের হিসাবে, মে মাসে এই মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ১৯ শতাংশ।
দুই বছর ধরে বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতির হার ৯ শতাংশের বেশি আছে। উচ্চ মূল্যস্ফীতি এখন দেশের অর্থনীতির অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ বলে অর্থনীতিবিদেরা মনে করেন।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৫ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
৯ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
৯ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১২ ঘণ্টা আগে