নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চামড়া ব্যবসায়ীদের বিশেষ সুযোগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ খাতের ব্যবসায়ীরা পূর্বের খেলাপি ঋণের মাত্র দুই শতাংশ এককালীন পরিশোধ করে ঋণ নিয়মিত করার সুযোগ পাচ্ছেন। পাশাপাশি তারা নতুন ঋণের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক আজ বৃহস্পতিবার একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, চামড়া শিল্পে ব্যবহৃত কাঁচামালের প্রায় অর্ধেক জোগান প্রতিবছর পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে কোরবানিকৃত পশুর চামড়া থেকে আসে। এ সময় চামড়া ব্যবসায়ীদের প্রয়োজনীয় অর্থের জোগান নিশ্চিত করতে অর্থ সরবরাহ করা হয়। বিশেষ করে বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থে চামড়া শিল্পের মূল্যবান কাঁচামাল সংরক্ষণের পাশাপাশি চামড়া ক্রয়-বিক্রয় কাজে সরাসরি জড়িত প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে ঋণ বিতরণ করা হয়।
করোনার প্রভাবে কোরবানিকৃত পশুর কাঁচা চামড়া ক্রয়ের উদ্দেশ্যে বিতরণকৃত বেশ কিছু ঋণ অনাদায়ি রয়েছে। এই অবস্থায় নতুনভাবে সংক্রমণ বৃদ্ধি, বৈশ্বিক যুদ্ধাবস্থা এবং সাম্প্রতিক সময়ে দেশের কয়েকটি এলাকায় সংঘটিত আকস্মিক বন্যা পরিস্থিতি বিশেষ বিবেচনায় আনা হয়। আর চামড়া ব্যবসায়ীদের (কাঁচা চামড়া ক্রয়-বিক্রয় বা প্রক্রিয়াজাতকরণের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ট্যানারি শিল্পসহ চামড়া খাতের সকল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বা শিল্প) নিকট আসন্ন কোরবানির মৌসুমে প্রয়োজনীয় অর্থের জোগান নিশ্চিত পূর্বের খেলাপি ঋণের বিপরীতে ন্যূনতম ২ শতাংশ ডাউন পেমেন্টের মাধ্যমে ব্যাংকার-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে পুনঃতফসিল করা যাবে। পুনঃতফসিলিকরণের পরে তফসিলি ব্যাংকসমূহ ব্যাংকার-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে ঋণগ্রহীতার সক্ষমতা যাচাই সাপেক্ষে ২০২২ সালে কোরবানিকৃত পশুর কাঁচা চামড়া ক্রয়ের উদ্দেশ্যে ঋণ বিতরণ করতে পারবে।
শরীয়াহ্ ভিত্তিক পরিচালিত ব্যাংকসমূহ নীতিমালা অনুসরণ করে বিনিয়োগ করতে পারবে। এ সুবিধা চলতি বছরের ৩১ আগস্ট পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
চামড়া ব্যবসায়ীদের বিশেষ সুযোগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ খাতের ব্যবসায়ীরা পূর্বের খেলাপি ঋণের মাত্র দুই শতাংশ এককালীন পরিশোধ করে ঋণ নিয়মিত করার সুযোগ পাচ্ছেন। পাশাপাশি তারা নতুন ঋণের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক আজ বৃহস্পতিবার একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, চামড়া শিল্পে ব্যবহৃত কাঁচামালের প্রায় অর্ধেক জোগান প্রতিবছর পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে কোরবানিকৃত পশুর চামড়া থেকে আসে। এ সময় চামড়া ব্যবসায়ীদের প্রয়োজনীয় অর্থের জোগান নিশ্চিত করতে অর্থ সরবরাহ করা হয়। বিশেষ করে বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থে চামড়া শিল্পের মূল্যবান কাঁচামাল সংরক্ষণের পাশাপাশি চামড়া ক্রয়-বিক্রয় কাজে সরাসরি জড়িত প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে ঋণ বিতরণ করা হয়।
করোনার প্রভাবে কোরবানিকৃত পশুর কাঁচা চামড়া ক্রয়ের উদ্দেশ্যে বিতরণকৃত বেশ কিছু ঋণ অনাদায়ি রয়েছে। এই অবস্থায় নতুনভাবে সংক্রমণ বৃদ্ধি, বৈশ্বিক যুদ্ধাবস্থা এবং সাম্প্রতিক সময়ে দেশের কয়েকটি এলাকায় সংঘটিত আকস্মিক বন্যা পরিস্থিতি বিশেষ বিবেচনায় আনা হয়। আর চামড়া ব্যবসায়ীদের (কাঁচা চামড়া ক্রয়-বিক্রয় বা প্রক্রিয়াজাতকরণের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ট্যানারি শিল্পসহ চামড়া খাতের সকল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বা শিল্প) নিকট আসন্ন কোরবানির মৌসুমে প্রয়োজনীয় অর্থের জোগান নিশ্চিত পূর্বের খেলাপি ঋণের বিপরীতে ন্যূনতম ২ শতাংশ ডাউন পেমেন্টের মাধ্যমে ব্যাংকার-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে পুনঃতফসিল করা যাবে। পুনঃতফসিলিকরণের পরে তফসিলি ব্যাংকসমূহ ব্যাংকার-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে ঋণগ্রহীতার সক্ষমতা যাচাই সাপেক্ষে ২০২২ সালে কোরবানিকৃত পশুর কাঁচা চামড়া ক্রয়ের উদ্দেশ্যে ঋণ বিতরণ করতে পারবে।
শরীয়াহ্ ভিত্তিক পরিচালিত ব্যাংকসমূহ নীতিমালা অনুসরণ করে বিনিয়োগ করতে পারবে। এ সুবিধা চলতি বছরের ৩১ আগস্ট পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
দেশের বৃহৎ শিল্পগোষ্ঠী যমুনা গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান পেগাসাস লেদারস লিমিটেডের পরিবেশক সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রোববার (২১ জুন) যমুনা ফিউচার পার্কের কনভেনশন হলে সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হয়। দেশি ও আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন জুতার ব্যান্ডগুলোর সঙ্গে সম্পৃক্ত পরিবেশকেরা এ আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন।
৩৪ মিনিট আগেপারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাব কী দেবে ইরান, এই প্রশ্ন পুরো বিশ্বের। তবে প্রথম প্রতিক্রিয়া হিসেবে হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এদিকে যুক্তরাষ্ট্র হুঁশিয়ারি দিয়েছে, বিশ্বের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই বাণিজ্যিক পথটি বন্ধ করা হবে ইরানের ‘অর্থনৈতিক...
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর বিমান হামলার পর বিশ্বজুড়ে তেলের বাজারে ব্যাপক অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। যুদ্ধের আশঙ্কা এবং জ্বালানির সরবরাহে সম্ভাব্য বিঘ্ন ঘটতে পারে—এই আতঙ্কে আজ দিনের শুরুতেই বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম হঠাৎ করেই ঊর্ধ্বমুখী হয়ে ওঠে।
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের মানুষ বছরে গড়ে ৯৮১ টাকা ব্যয় করেন শুধু হাত ধোয়ার পেছনে। এ খরচ শহরে ১৩১১ টাকা হলেও গ্রামে ৮৩১ টাকা। পানি ব্যবহারের দিক থেকেও পার্থক্য লক্ষণীয়—একজন গ্রামীণ নাগরিক বছরে গড়ে ৩১ হাজার ১৮৪ লিটার পানি ব্যবহার করেন হাত ধোয়ার জন্য, আর শহরে এ পরিমাণ ৩০ হাজার ৬৮৩ লিটার। এসব তথ্য প্রকাশ করেছে
১০ ঘণ্টা আগে