জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা
নগদ টাকার ব্যবহার কমাতে ক্রেডিট কার্ডে বাড়তি নজর দিয়েছে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো। মূলত নগদ টাকার ওপর চাপ সামলাতে এই নীতি নেওয়া হয়েছে। ডলার-সংকটেও এ কারণে পাওয়া যাচ্ছে বাড়তি সুবিধা। পাশাপাশি গ্রাহকদেরও ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে লেনদেনে নগদ টাকার চেয়ে বাড়তি সুবিধা রয়েছে। বিশেষ করে কেনাকাটায় ছাড় পান গ্রাহকেরা। যার ফলে ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার দিন দিন বেড়েই চলেছে। এর মধ্যে এক মাসের ব্যবধানে ডিপার্টমেন্টাল স্টোর বা সুপার শপে কার্ডের ব্যবহার বেড়েছে প্রায় ৪৯ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, বিদায়ী বছরের ডিসেম্বরে দেশের ভেতর ও বাইরে রেকর্ড পরিমাণ লেনদেন হয়েছে কার্ডে। এই লেনদেনের পরিমাণ ৩ হাজার ২৫৩ কোটি ৭০ লাখ টাকা। গত নভেম্বরে ছিল ৩ হাজার ২৭ কোটি ৩০ লাখ টাকা। সেই হিসাবে ক্রেডিট কার্ডধারীরা গত ডিসেম্বরে তার আগের মাসের তুলনায় ২২৬ কোটি ৪০ লাখ টাকা বেশি ব্যবহার করেছেন, যা শতকরা হিসাবে ৭ দশমিক ৪৭ শতাংশ। এ সময়ে ক্রেডিট কার্ড সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয়েছে ডিপার্টমেন্টাল স্টোরগুলোয়। দেশের অভ্যন্তরে এ খাতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৩০৯ কোটি টাকা, যা মোট লেনদেনের ৪৮ দশমিক ৯৭ শতাংশ। এ ছাড়া খুচরা কেনাকাটায় ১২ দশমিক ৭৮ শতাংশ, সেবায় ৯ দশমিক ১৩, নগদ উত্তোলনে ৮ দশমিক ১৮, পোশাক কেনাকাটায় ৬ দশমিক ১৯, ওষুধ ও ফার্মেসিতে ৪ দশমিক ৯০, ট্রান্সপোর্টেশনে ৩ দশমিক ৬১, অর্থ স্থানান্তরে ৩ দশমিক ১৮, ব্যবসা সেবায় ২ দশমিক ১২, পেশাগত সেবায় দশমিক ৬৪ ও সরকারি সেবায় দশমিক ৩১ শতাংশ লেনদেন হয়।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও পেমেন্ট সিস্টেমের নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক বলেন, ‘কার্ব মার্কেট থেকে ডলার কেনার চেয়ে ক্রেডিট কার্ড অনেক সাশ্রয়ী। এ কারণে বিদেশগামীরা ক্রেডিট কার্ডে লেনদেন করতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করছেন। আবার কার্ডে লেনদেন করলে সেটির হিসাব রাখা খুবই সহজ। সেটি ব্যক্তির ক্ষেত্রে যেমন, তেমনি রাষ্ট্রের ক্ষেত্রেও। ডিজিটাল যেকোনো ধরনের লেনদেনকে উৎসাহ দেওয়া দরকার।’
নগদ টাকার ব্যবহার কমাতে ক্রেডিট কার্ডে বাড়তি নজর দিয়েছে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো। মূলত নগদ টাকার ওপর চাপ সামলাতে এই নীতি নেওয়া হয়েছে। ডলার-সংকটেও এ কারণে পাওয়া যাচ্ছে বাড়তি সুবিধা। পাশাপাশি গ্রাহকদেরও ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে লেনদেনে নগদ টাকার চেয়ে বাড়তি সুবিধা রয়েছে। বিশেষ করে কেনাকাটায় ছাড় পান গ্রাহকেরা। যার ফলে ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার দিন দিন বেড়েই চলেছে। এর মধ্যে এক মাসের ব্যবধানে ডিপার্টমেন্টাল স্টোর বা সুপার শপে কার্ডের ব্যবহার বেড়েছে প্রায় ৪৯ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, বিদায়ী বছরের ডিসেম্বরে দেশের ভেতর ও বাইরে রেকর্ড পরিমাণ লেনদেন হয়েছে কার্ডে। এই লেনদেনের পরিমাণ ৩ হাজার ২৫৩ কোটি ৭০ লাখ টাকা। গত নভেম্বরে ছিল ৩ হাজার ২৭ কোটি ৩০ লাখ টাকা। সেই হিসাবে ক্রেডিট কার্ডধারীরা গত ডিসেম্বরে তার আগের মাসের তুলনায় ২২৬ কোটি ৪০ লাখ টাকা বেশি ব্যবহার করেছেন, যা শতকরা হিসাবে ৭ দশমিক ৪৭ শতাংশ। এ সময়ে ক্রেডিট কার্ড সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয়েছে ডিপার্টমেন্টাল স্টোরগুলোয়। দেশের অভ্যন্তরে এ খাতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৩০৯ কোটি টাকা, যা মোট লেনদেনের ৪৮ দশমিক ৯৭ শতাংশ। এ ছাড়া খুচরা কেনাকাটায় ১২ দশমিক ৭৮ শতাংশ, সেবায় ৯ দশমিক ১৩, নগদ উত্তোলনে ৮ দশমিক ১৮, পোশাক কেনাকাটায় ৬ দশমিক ১৯, ওষুধ ও ফার্মেসিতে ৪ দশমিক ৯০, ট্রান্সপোর্টেশনে ৩ দশমিক ৬১, অর্থ স্থানান্তরে ৩ দশমিক ১৮, ব্যবসা সেবায় ২ দশমিক ১২, পেশাগত সেবায় দশমিক ৬৪ ও সরকারি সেবায় দশমিক ৩১ শতাংশ লেনদেন হয়।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও পেমেন্ট সিস্টেমের নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক বলেন, ‘কার্ব মার্কেট থেকে ডলার কেনার চেয়ে ক্রেডিট কার্ড অনেক সাশ্রয়ী। এ কারণে বিদেশগামীরা ক্রেডিট কার্ডে লেনদেন করতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করছেন। আবার কার্ডে লেনদেন করলে সেটির হিসাব রাখা খুবই সহজ। সেটি ব্যক্তির ক্ষেত্রে যেমন, তেমনি রাষ্ট্রের ক্ষেত্রেও। ডিজিটাল যেকোনো ধরনের লেনদেনকে উৎসাহ দেওয়া দরকার।’
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৭ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১১ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১২ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১৫ ঘণ্টা আগে