নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২২ সালের ভয়াবহ বন্যায় হাওর এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক সংস্কারে পৌনে ৩ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প নিচ্ছে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর। ব্যয়ের পুরোটাই সরকারি তহবিল থেকে মেটানো হবে। এতে জমি অধিগ্রহণেই যাবে বড় অঙ্কের অর্থ।
তবে অর্থসংকটের এ সময়ে সরকারি টাকায় বড় প্রকল্পের অর্থায়ন এবং জমি অধিগ্রহণসহ বেশ কিছু বিষয়ে আপত্তি দিয়েছে পরিকল্পনা কমিশন। প্রকল্পটি সম্প্রতি পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হলে এর ওপর মূল্যায়ন কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। তাতেই এসব আপত্তি তুলেছে কমিশন।
প্রকল্প প্রস্তাবে দেখা যায়, গত বন্যায় সুনামগঞ্জ সদর, শান্তিগঞ্জ, তাহিরপুর, বিশ্বম্ভরপুর, জামালগঞ্জ, জগন্নাথপুর ও ছাতক উপজেলা এবং হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ ও লাখাই উপজেলার মহাসড়ক-সড়কের ব্যাপক ক্ষতি হয়। তাই ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক ও কালভার্ট মেরামতে এ প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে।
প্রকল্পের মূল কাজের মধ্যে রয়েছে ক্ষতিপূরণসহ জমি অধিগ্রহণ, সড়ক বাঁধ প্রশস্ত করা, বাস বে নির্মাণ, বিভিন্ন ধরনের পেভমেন্ট নির্মাণ ও প্রশস্ত করা, পিসি গার্ডার সেতু নির্মাণ, কালভার্ট নির্মাণ, সড়ক রক্ষায় ব্লক স্থাপন ইত্যাদি।
‘২০২২ সালে স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত সুনামগঞ্জ ও হবিগঞ্জ সড়ক বিভাগাধীন বিভিন্ন সড়ক, সেতু ও কালভার্টসমূহের জরুরি পুনর্বাসন ও পুনর্নির্মাণ’ শীর্ষক এ প্রকল্পে খরচ প্রস্তাব করা হয়েছে ২ হাজার ৭৫০ কোটি টাকা।
পরিকল্পনা কমিশন বলছে, বর্তমান অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে সরকার জিওবি টাকা ব্যয়ের পরিবর্তে প্রকল্প ঋণের ওপর বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। তাই জিওবি অর্থের সীমাবদ্ধতার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে সম্পূর্ণ জিওবি অর্থায়নে এই মুহূর্তে এ প্রকল্পের তেমন যৌক্তিকতা নেই। সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগকে এর যৌক্তিকতা ব্যাখ্যা করতে হবে।
একই সঙ্গে এ বিষয়ে অর্থ বিভাগের মতামত নিতে হবে। জিওবি অর্থের পাশাপাশি প্রকল্প ঋণের খোঁজ নেওয়া যেতে পারে।
প্রকল্প প্রস্তাবে সর্বোচ্চ ব্যয়ের খাত হিসেবে জমি অধিগ্রহণ ব্যয় দেখানো হয়েছে।
২৬০ হেক্টর অধিগ্রহণে ব্যয় ধরা হয়েছে ৪৬৮ কোটি টাকা, যা বেশি মনে হয়েছে কমিশনের। তা ছাড়া, এ ব্যয় নির্ধারণের ভিত্তি এবং জমির ব্যয় বিষয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের তথ্য নিতে হবে।
প্রকল্পে সড়ক বাঁধ উঁচু করতে ৪৬ লাখ ঘনমিটার মাটির কাজে ২৮৮ কোটি টাকা এবং ১০ দশমিক ৩০ মিটার প্রস্থের ২১ দশমিক ২৫ কিলোমিটার সড়কে পিচ ঢালাইয়ে ১৩০ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে।
২০২২ সালের ভয়াবহ বন্যায় হাওর এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক সংস্কারে পৌনে ৩ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প নিচ্ছে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর। ব্যয়ের পুরোটাই সরকারি তহবিল থেকে মেটানো হবে। এতে জমি অধিগ্রহণেই যাবে বড় অঙ্কের অর্থ।
তবে অর্থসংকটের এ সময়ে সরকারি টাকায় বড় প্রকল্পের অর্থায়ন এবং জমি অধিগ্রহণসহ বেশ কিছু বিষয়ে আপত্তি দিয়েছে পরিকল্পনা কমিশন। প্রকল্পটি সম্প্রতি পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হলে এর ওপর মূল্যায়ন কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। তাতেই এসব আপত্তি তুলেছে কমিশন।
প্রকল্প প্রস্তাবে দেখা যায়, গত বন্যায় সুনামগঞ্জ সদর, শান্তিগঞ্জ, তাহিরপুর, বিশ্বম্ভরপুর, জামালগঞ্জ, জগন্নাথপুর ও ছাতক উপজেলা এবং হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ ও লাখাই উপজেলার মহাসড়ক-সড়কের ব্যাপক ক্ষতি হয়। তাই ক্ষতিগ্রস্ত সড়ক ও কালভার্ট মেরামতে এ প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে।
প্রকল্পের মূল কাজের মধ্যে রয়েছে ক্ষতিপূরণসহ জমি অধিগ্রহণ, সড়ক বাঁধ প্রশস্ত করা, বাস বে নির্মাণ, বিভিন্ন ধরনের পেভমেন্ট নির্মাণ ও প্রশস্ত করা, পিসি গার্ডার সেতু নির্মাণ, কালভার্ট নির্মাণ, সড়ক রক্ষায় ব্লক স্থাপন ইত্যাদি।
‘২০২২ সালে স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত সুনামগঞ্জ ও হবিগঞ্জ সড়ক বিভাগাধীন বিভিন্ন সড়ক, সেতু ও কালভার্টসমূহের জরুরি পুনর্বাসন ও পুনর্নির্মাণ’ শীর্ষক এ প্রকল্পে খরচ প্রস্তাব করা হয়েছে ২ হাজার ৭৫০ কোটি টাকা।
পরিকল্পনা কমিশন বলছে, বর্তমান অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে সরকার জিওবি টাকা ব্যয়ের পরিবর্তে প্রকল্প ঋণের ওপর বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। তাই জিওবি অর্থের সীমাবদ্ধতার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে সম্পূর্ণ জিওবি অর্থায়নে এই মুহূর্তে এ প্রকল্পের তেমন যৌক্তিকতা নেই। সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগকে এর যৌক্তিকতা ব্যাখ্যা করতে হবে।
একই সঙ্গে এ বিষয়ে অর্থ বিভাগের মতামত নিতে হবে। জিওবি অর্থের পাশাপাশি প্রকল্প ঋণের খোঁজ নেওয়া যেতে পারে।
প্রকল্প প্রস্তাবে সর্বোচ্চ ব্যয়ের খাত হিসেবে জমি অধিগ্রহণ ব্যয় দেখানো হয়েছে।
২৬০ হেক্টর অধিগ্রহণে ব্যয় ধরা হয়েছে ৪৬৮ কোটি টাকা, যা বেশি মনে হয়েছে কমিশনের। তা ছাড়া, এ ব্যয় নির্ধারণের ভিত্তি এবং জমির ব্যয় বিষয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের তথ্য নিতে হবে।
প্রকল্পে সড়ক বাঁধ উঁচু করতে ৪৬ লাখ ঘনমিটার মাটির কাজে ২৮৮ কোটি টাকা এবং ১০ দশমিক ৩০ মিটার প্রস্থের ২১ দশমিক ২৫ কিলোমিটার সড়কে পিচ ঢালাইয়ে ১৩০ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে।
প্রথম দফায় চারজনের পর এনবিআরের আরও পাঁচ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ নিয়ে একদিনেই জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ৯ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে এনবিআর সংস্কার আন্দোলনের কর্মসূচি পালন ও দেশের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেপণ্য সরবরাহ ব্যবস্থা স্বাভাবিক রাখতে শিল্পের কাঁচামাল এবং কৃষি উপকরণের আমদানি মূল্য পরিশোধের সময় নতুন করে ১৮০ দিন বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। নতুন নিয়মে শিল্পের কাঁচামাল এবং কৃষি উপকরণের আমদানি মূল্য বৃদ্ধি ৩৬০ দিন করায় ব্যবসায়ীরা চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় পাচ্ছেন।
৩ ঘণ্টা আগেবিদেশি ক্রেতা বা দর্শনার্থীর আকর্ষণ কমে যাওয়া ও মেলার আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড ইমেজ দুর্বল হওয়ায় ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার (ডিআইটিএফ) নাম পরিবর্তন করে ঢাকা বাণিজ্য মেলা (ডিটিএফ) করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন এর সভাপতিত্বে সোমবার অনুষ্ঠিত রপ্তানি উন্নয়ন
৫ ঘণ্টা আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কাস্টমস বিভাগের দুই অতিরিক্ত কমিশনারসহ চার কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে এনবিআর সংস্কার আন্দোলনের কর্মসূচি পালন ও দেশের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে