আবু সাইম, ঢাকা
শিক্ষা, চাকরি ও প্রশিক্ষণের বাইরে থাকা ৯ লাখ নারী-পুরুষকে বিশেষ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ জনশক্তি হিসেবে তৈরি করে শ্রমবাজারে নিয়ে আসতে বিশেষ প্রকল্প নিয়েছে সরকার। এতে খরচ হবে ৩ হাজার ৮৯৪ কোটি টাকা।
এ বিষয়ক যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের প্রকল্পটি অনুমোদনের জন্য আজ জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় তোলা হচ্ছে। শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠেয় সভায় সভাপতিত্ব করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর বলছে, করোনা মহামারির কারণে ২০২০ ও ২০২১ অর্থবছরে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে বড় ধরনের বিঘ্ন ঘটে। অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে প্রশিক্ষিত যুবশক্তি গুরুত্বপূর্ণ। তাদের বড় অংশ নেটের (নো এডুকেশন, ইমপ্লয়মেন্ট, ট্রেনিং) আওতায় পড়ে। প্রস্তাবিত প্রকল্পটি এই শ্রেণির তরুণদের দক্ষতা উন্নয়ন, শিক্ষা এবং মজুরি এবং স্বকর্মসংস্থানের জন্য শ্রমবাজারে প্রবেশাধিকার বাড়াবে। বিশেষ করে যুবকদের চিহ্নিত করে সুবিধাভোগীদের দক্ষতা উন্নয়নের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে, যাতে তাঁরা শ্রমবাজারের সঙ্গে সংযোগ এবং কর্মসংস্থানে সহায়তা পান।
প্রকল্পের আওতায়, ৭ লাখ প্রশিক্ষণার্থীকে এন্টারপ্রাইজ ডেভেলপমেন্ট ট্রেনিং দেওয়া হবে। এঁদের মধ্যে ৫ লাখ প্রশিক্ষণার্থী যুব উন্নয়নে দক্ষতা প্রশিক্ষণ পাবেন। বাকি ২ লাখ প্রশিক্ষণার্থী অন্যান্য সরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষণ নেবেন। প্রশিক্ষণে বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থাকে (এনজিও) কাজে লাগানো হবে। এর বাইরে ১ লাখ ঝরে পড়া ছাত্রছাত্রীকে বৃত্তি দেওয়ার মাধ্যমে শিক্ষা কার্যক্রমে পুনরায় প্রবেশ করানো হবে।
পাশাপাশি ২৫ হাজার যুবককে অনলাইন প্রশিক্ষণ প্রদান এবং অফলাইন মূল্যায়ন করা হবে। অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর বা ট্রান্সজেন্ডার, প্রতিবন্ধী ব্যক্তি, দুর্গম থেকে নাগালের সম্প্রদায় এবং বিশেষ চাহিদার এলাকাগুলোর আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নতির জন্য ৫০ হাজার যুবকের উদ্ভাবনী প্রকল্পকে উদ্ভাবনী তহবিল থেকে আর্থিক সহায়তাও দেওয়া হবে।
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর বলছে, প্রত্যন্ত অঞ্চলের যুবকদের প্রশিক্ষণের আওতায় আনতে গ্রাম পর্যায়ে ৫ হাজার অস্থায়ী প্রশিক্ষণ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হবে। সুবিধাভোগীদের দ্রুত কর্মক্ষেত্রে প্রবেশের ব্যবস্থা করার লক্ষ্যে নিয়োগকর্তাদের সঙ্গে প্রতিবছর প্রতি উপজেলায় একটি করে চাকরির মেলার আয়োজন করা হবে। নির্বাচিত ২ হাজার ৫০০ ইউনিয়নে একটি করে কমিউনিটি গ্রুপ (সিজি) প্রতিষ্ঠা করা হবে।
প্রকল্পটিতে মোট ব্যয় হবে ৩ হাজার ৮৯৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে বিশ্বব্যাংকের প্রকল্প ঋণ থাকবে ৩ হাজার ৭৮৭ কোটি টাকা। ২০২৮ সাল পর্যন্ত দেশের ২৫০টি উপজেলায় এ কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।
প্রকল্পটির বিষয়ে পরিকল্পনা কমিশনের মতামতে আর্থসামাজিক অবকাঠামো বিভাগের সদস্য (সিনিয়র সচিব) মোসাম্মৎ নাসিমা বেগম বলেন, প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে দেশের অগ্রাধিকার খাতসমূহে প্রায় ৯ লাখ দক্ষ শ্রমশক্তি তৈরি করা যাবে, যা অর্থনৈতিক রূপান্তর এবং এলডিসি থেকে উত্তরণ প্রক্রিয়াকে সহায়তা প্রদান করা যায়।
শিক্ষা, চাকরি ও প্রশিক্ষণের বাইরে থাকা ৯ লাখ নারী-পুরুষকে বিশেষ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ জনশক্তি হিসেবে তৈরি করে শ্রমবাজারে নিয়ে আসতে বিশেষ প্রকল্প নিয়েছে সরকার। এতে খরচ হবে ৩ হাজার ৮৯৪ কোটি টাকা।
এ বিষয়ক যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের প্রকল্পটি অনুমোদনের জন্য আজ জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় তোলা হচ্ছে। শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠেয় সভায় সভাপতিত্ব করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর বলছে, করোনা মহামারির কারণে ২০২০ ও ২০২১ অর্থবছরে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে বড় ধরনের বিঘ্ন ঘটে। অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে প্রশিক্ষিত যুবশক্তি গুরুত্বপূর্ণ। তাদের বড় অংশ নেটের (নো এডুকেশন, ইমপ্লয়মেন্ট, ট্রেনিং) আওতায় পড়ে। প্রস্তাবিত প্রকল্পটি এই শ্রেণির তরুণদের দক্ষতা উন্নয়ন, শিক্ষা এবং মজুরি এবং স্বকর্মসংস্থানের জন্য শ্রমবাজারে প্রবেশাধিকার বাড়াবে। বিশেষ করে যুবকদের চিহ্নিত করে সুবিধাভোগীদের দক্ষতা উন্নয়নের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে, যাতে তাঁরা শ্রমবাজারের সঙ্গে সংযোগ এবং কর্মসংস্থানে সহায়তা পান।
প্রকল্পের আওতায়, ৭ লাখ প্রশিক্ষণার্থীকে এন্টারপ্রাইজ ডেভেলপমেন্ট ট্রেনিং দেওয়া হবে। এঁদের মধ্যে ৫ লাখ প্রশিক্ষণার্থী যুব উন্নয়নে দক্ষতা প্রশিক্ষণ পাবেন। বাকি ২ লাখ প্রশিক্ষণার্থী অন্যান্য সরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষণ নেবেন। প্রশিক্ষণে বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থাকে (এনজিও) কাজে লাগানো হবে। এর বাইরে ১ লাখ ঝরে পড়া ছাত্রছাত্রীকে বৃত্তি দেওয়ার মাধ্যমে শিক্ষা কার্যক্রমে পুনরায় প্রবেশ করানো হবে।
পাশাপাশি ২৫ হাজার যুবককে অনলাইন প্রশিক্ষণ প্রদান এবং অফলাইন মূল্যায়ন করা হবে। অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর বা ট্রান্সজেন্ডার, প্রতিবন্ধী ব্যক্তি, দুর্গম থেকে নাগালের সম্প্রদায় এবং বিশেষ চাহিদার এলাকাগুলোর আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নতির জন্য ৫০ হাজার যুবকের উদ্ভাবনী প্রকল্পকে উদ্ভাবনী তহবিল থেকে আর্থিক সহায়তাও দেওয়া হবে।
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর বলছে, প্রত্যন্ত অঞ্চলের যুবকদের প্রশিক্ষণের আওতায় আনতে গ্রাম পর্যায়ে ৫ হাজার অস্থায়ী প্রশিক্ষণ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হবে। সুবিধাভোগীদের দ্রুত কর্মক্ষেত্রে প্রবেশের ব্যবস্থা করার লক্ষ্যে নিয়োগকর্তাদের সঙ্গে প্রতিবছর প্রতি উপজেলায় একটি করে চাকরির মেলার আয়োজন করা হবে। নির্বাচিত ২ হাজার ৫০০ ইউনিয়নে একটি করে কমিউনিটি গ্রুপ (সিজি) প্রতিষ্ঠা করা হবে।
প্রকল্পটিতে মোট ব্যয় হবে ৩ হাজার ৮৯৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে বিশ্বব্যাংকের প্রকল্প ঋণ থাকবে ৩ হাজার ৭৮৭ কোটি টাকা। ২০২৮ সাল পর্যন্ত দেশের ২৫০টি উপজেলায় এ কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।
প্রকল্পটির বিষয়ে পরিকল্পনা কমিশনের মতামতে আর্থসামাজিক অবকাঠামো বিভাগের সদস্য (সিনিয়র সচিব) মোসাম্মৎ নাসিমা বেগম বলেন, প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে দেশের অগ্রাধিকার খাতসমূহে প্রায় ৯ লাখ দক্ষ শ্রমশক্তি তৈরি করা যাবে, যা অর্থনৈতিক রূপান্তর এবং এলডিসি থেকে উত্তরণ প্রক্রিয়াকে সহায়তা প্রদান করা যায়।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৫ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
৯ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
৯ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১৩ ঘণ্টা আগে