নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) সিলিন্ডারের দাম আবারও বাড়ল। ভোক্তা পর্যায়ে ১২ কেজির প্রতিটি সিলিন্ডারের দাম ৮ টাকা বাড়িয়ে এক হাজার ৪৮২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আজ রোববার নতুন এই দাম ঘোষণা করেন বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন-বিইআরসির চেয়ারম্যান মো. নুরুল আমিন। সন্ধ্যা থেকেই নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানান তিনি।
ভোক্তাপর্যায়ে বোতলজাত এলপিজির সাড়ে ৫ কেজির দাম ৬৭৬ থেকে বেড়ে ৬৭৯ টাকা, সাড়ে ১২ কেজি ১ হাজার ৫৩৬ থেকে বেড়ে ১ হাজার ৫৪৪ টাকা, ১৫ কেজি ১ হাজার ৮৪৩ থেকে বেড়ে ১ হাজার ৮৫৩ টাকা, ১৬ কেজি ১ হাজার ৯৬৬ থেকে বেড়ে ১ হাজার ৯৭৬ টাকা, ১৮ কেজি ২ হাজার ২১১ থেকে বেড়ে ২ হাজার ২২৩ টাকা, ২০ কেজি ২ হাজার ৪৫৭ থেকে বেড়ে ২ হাজার ৪৭০ টাকা, ২২ কেজি ২ হাজার ৭০৩ থেকে বেড়ে ২ হাজার ৭১৭ টাকা, ২৫ কেজি ৩ হাজার ৭২ থেকে বেড়ে ৩ হাজার ৮৮ টাকা, ৩০ কেজি ৩ হাজার ৬৮৬ থেকে বেড়ে ৩ হাজার ৭০৬ টাকা, ৩৩ কেজি ৪ হাজার ৫৪ থেকে বেড়ে ৪ হাজার ৭৬ টাকা, ৩৫ কেজি ৪ হাজার ৩০০ টাকা থেকে বেড়ে ৪ হাজার ৩২৩ টাকা ও ৪৫ কেজি এলপিজির দাম ৫ হাজার ৫২৯ টাকা থেকে বেড়ে ৫ হাজার ৫৫৮ টাকা হয়েছে।
বিইআরসির চেয়ারম্যান মো. নুরুল আমিন বলেন, ডলারের দাম না বাড়লেও জাহাজ ভাড়া বাড়ার কারণে এলপিজির দাম বাড়ানো হয়েছে।
গত ফেব্রুয়ারিতে ভোক্তা পর্যায়ে ১২ কেজির প্রতিটি সিলিন্ডারের দাম ৪১ টাকা বাড়িয়ে এক হাজার ৪৭৪ টাকা নির্ধারণ করেছিল বিইআরসি।
বিইআরসির ঘোষণায় বলা হয়, রেটিকুলেটেড পদ্ধতিতে তরল অবস্থায় সরবরাহকৃত বেসরকারি এলপিজির ভোক্তাপর্যায়ে মূসকসহ প্রতি কেজি ১১৯ দশমিক ৬৯ টাকায় এবং গ্যাসীয় অবস্থায় সরবরাহকৃত বেসরকারি এলপিজির ভোক্তাপর্যায়ে মূসকসহ মূল্য প্রতি লিটার ০.২৬৬০ টাকায় বা প্রতি ঘনমিটার ২৬৬ টাকায় সমন্বয় করা হয়েছে। এছাড়া ভোক্তাপর্যায়ে অটো গ্যাসের মূসকসহ মূল্য প্রতি লিটার ৬৮ দশমিক শূন্য ৫ টাকায় সমন্বয় করা হয়েছে।
তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) সিলিন্ডারের দাম আবারও বাড়ল। ভোক্তা পর্যায়ে ১২ কেজির প্রতিটি সিলিন্ডারের দাম ৮ টাকা বাড়িয়ে এক হাজার ৪৮২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আজ রোববার নতুন এই দাম ঘোষণা করেন বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন-বিইআরসির চেয়ারম্যান মো. নুরুল আমিন। সন্ধ্যা থেকেই নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানান তিনি।
ভোক্তাপর্যায়ে বোতলজাত এলপিজির সাড়ে ৫ কেজির দাম ৬৭৬ থেকে বেড়ে ৬৭৯ টাকা, সাড়ে ১২ কেজি ১ হাজার ৫৩৬ থেকে বেড়ে ১ হাজার ৫৪৪ টাকা, ১৫ কেজি ১ হাজার ৮৪৩ থেকে বেড়ে ১ হাজার ৮৫৩ টাকা, ১৬ কেজি ১ হাজার ৯৬৬ থেকে বেড়ে ১ হাজার ৯৭৬ টাকা, ১৮ কেজি ২ হাজার ২১১ থেকে বেড়ে ২ হাজার ২২৩ টাকা, ২০ কেজি ২ হাজার ৪৫৭ থেকে বেড়ে ২ হাজার ৪৭০ টাকা, ২২ কেজি ২ হাজার ৭০৩ থেকে বেড়ে ২ হাজার ৭১৭ টাকা, ২৫ কেজি ৩ হাজার ৭২ থেকে বেড়ে ৩ হাজার ৮৮ টাকা, ৩০ কেজি ৩ হাজার ৬৮৬ থেকে বেড়ে ৩ হাজার ৭০৬ টাকা, ৩৩ কেজি ৪ হাজার ৫৪ থেকে বেড়ে ৪ হাজার ৭৬ টাকা, ৩৫ কেজি ৪ হাজার ৩০০ টাকা থেকে বেড়ে ৪ হাজার ৩২৩ টাকা ও ৪৫ কেজি এলপিজির দাম ৫ হাজার ৫২৯ টাকা থেকে বেড়ে ৫ হাজার ৫৫৮ টাকা হয়েছে।
বিইআরসির চেয়ারম্যান মো. নুরুল আমিন বলেন, ডলারের দাম না বাড়লেও জাহাজ ভাড়া বাড়ার কারণে এলপিজির দাম বাড়ানো হয়েছে।
গত ফেব্রুয়ারিতে ভোক্তা পর্যায়ে ১২ কেজির প্রতিটি সিলিন্ডারের দাম ৪১ টাকা বাড়িয়ে এক হাজার ৪৭৪ টাকা নির্ধারণ করেছিল বিইআরসি।
বিইআরসির ঘোষণায় বলা হয়, রেটিকুলেটেড পদ্ধতিতে তরল অবস্থায় সরবরাহকৃত বেসরকারি এলপিজির ভোক্তাপর্যায়ে মূসকসহ প্রতি কেজি ১১৯ দশমিক ৬৯ টাকায় এবং গ্যাসীয় অবস্থায় সরবরাহকৃত বেসরকারি এলপিজির ভোক্তাপর্যায়ে মূসকসহ মূল্য প্রতি লিটার ০.২৬৬০ টাকায় বা প্রতি ঘনমিটার ২৬৬ টাকায় সমন্বয় করা হয়েছে। এছাড়া ভোক্তাপর্যায়ে অটো গ্যাসের মূসকসহ মূল্য প্রতি লিটার ৬৮ দশমিক শূন্য ৫ টাকায় সমন্বয় করা হয়েছে।
দেশের ব্যাংক খাতের আলোচনায় বারবার ভেসে ওঠে অনিয়ম, দুর্নীতি ও খেলাপির চিত্র। এর খেসারত দিচ্ছে অর্থনীতি, ভুগছেন সাধারণ গ্রাহক। ঠিক এক বছর আগে দায়িত্ব নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এসব সংস্কারে হাত দেন, যার ফলে বেরিয়ে আসে ভয়ংকর সব বাস্তবতা।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সয়াবিন রপ্তানির একটি বড় অংশ যায় চীনে। সম্প্রতি চীনকে সয়াবিন আমদানি চার গুণ বাড়াতে বলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। রোববার স্থানীয় সময় রাতে নিজের ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প বলেন, ‘চীন সয়াবিনের ঘাটতি নিয়ে চিন্তিত। আমি আশা করি, চীন যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন কেনা (চার গ
২ ঘণ্টা আগেআজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা কমেছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের দাম বেড়েছে। পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়।
৪ ঘণ্টা আগেবাণিজ্যিক বিমানের সাফল্য পরিমাপের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সূচক হচ্ছে এর উৎপাদন সংখ্যা। এই ক্ষেত্রে বোয়িং ৭৩৭ কিংবা এয়ারবাস এ৩২০-এর মতো প্রযুক্তিতে ঠাসা উড়োজাহাজের কথাই আগে মাথায় আসে। তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো—এগুলোর কোনোটিই ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত বাণিজ্যিক বিমান নয়।
৫ ঘণ্টা আগে