বাংলাদেশের উন্নয়নে ভারতীয় সহায়তায় বা লাইন অব ক্রেডিটের (এলওসি) প্রকল্পগুলোর বাস্তবায়ন নিয়ে কোনো সংকট নেই। কোনো প্রকল্পের কাজও স্থগিত হয়নি; বরং প্রকল্পগুলো গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় এগুলো অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। অন্যদিকে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা বলেছেন, ভারতের সহযোগিতায় বাংলাদেশে বাস্তবায়িত সব প্রকল্পের কাজই চলবে।
সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ে গতকাল মঙ্গলবার উপদেষ্টার সঙ্গে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনারের দ্বিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এই বৈঠক শেষে তাঁরা নিজ নিজ অবস্থান থেকে সাংবাদিকদের এমন তথ্য দেন।
ভারতীয় হাইকমিশনার এ সময় আরও বলেন, আশুগঞ্জ ও আখাউড়া সড়কের মতো প্রকল্পের ঠিকাদারেরা ভারতে চলে গেলেও তাঁরা শিগগির কাজে ফিরবেন। ঢাকা-দিল্লি আগের মতোই কাজ করছে।
বাংলাদেশ ও ভারত এ পর্যন্ত তিনটি লাইন অব ক্রেডিট চুক্তি সই করেছে। প্রথমটি ৮৬২ মিলিয়ন ডলারের, যা ২০১০ সালের আগস্টে সই হয়। দ্বিতীয়টি ২ বিলিয়ন ডলারের, যা ২০১৬ সালের মার্চে সই হয়। তৃতীয়টি সাড়ে ৪ বিলিয়ন ডলারের, যা ২০১৭ সালের মার্চে সই হয়।
হাইকমিশনারের সঙ্গে বৈঠক শেষে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়নে ভারতীয় লাইন অব ক্রেডিট (এলওসি) প্রকল্পগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। দেশের স্বার্থ বিবেচনায় রেখেই সেগুলো হাতে নেওয়া হয়েছিল। এসব প্রকল্প বন্ধ হবে না। উভয় দেশের স্বার্থের কথা বিবেচনায় ভবিষ্যতে আরও প্রকল্প গ্রহণ করা হবে। এ লক্ষ্যে ভবিষ্যৎ প্রকল্প, সেগুলোর অর্থায়ন ও বাস্তবায়ন নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ভারতীয় হাইকমিশনারকে আশ্বস্ত করা হয়েছে, বিনিয়োগ ও অর্থনৈতিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ একটি আকর্ষণীয় গন্তব্য। ভারতের পক্ষ থেকে বিষয়টি স্বীকার করে সহযোগিতা অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। ভারতকে প্রতিবেশী ও গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘দুই দেশ অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও জোরদার করার উপায় খুঁজছে। যদিও কিছু সমস্যা রয়েছে, আমরা সেগুলো সমাধানের চেষ্টা করছি।’
দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বিষয়ে উপদেষ্টা বলেন, ভারতীয় হাইকমিশনার তাঁকে আশ্বাস দিয়েছেন, উভয় পক্ষেরই যেন সুবিধা হয় এমনভাবে বাংলাদেশ থেকে ভারতে আরও মানসম্পন্ন রপ্তানিকে উৎসাহিত করার ব্যাপারে। বাণিজ্যের পাশাপাশি বাংলাদেশকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, বৈজ্ঞানিক গবেষণা এবং গবেষণাগারের উন্নয়নে সহায়তা দিয়ে থাকে ভারত।
এদিকে আগের মতোই ঢাকা-দিল্লি একসঙ্গে কাজ করছে বলে জানিয়েছেন ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা। তিনি সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, ভারতের সঙ্গে চলমান কোনো প্রকল্প স্থগিত হয়নি। বিজ্ঞান, প্রযুক্তিসহ বেশ কিছু বড় প্রকল্পে কাজ করা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আশুগঞ্জ ও আখাউড়া সড়কের মতো কিছু প্রকল্পের ঠিকাদার ভারতে চলে গেলেও দ্রুতই ফিরে আসবে এবং কাজ শুরু হবে।
তবে প্রকল্প বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জগুলো তুলে ধরে প্রণয় ভার্মা বলেন, ভারতের পক্ষ থেকে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির মাধ্যমে পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে এগুলো সমাধান করা হবে।
বাংলাদেশের উন্নয়নে ভারতীয় সহায়তায় বা লাইন অব ক্রেডিটের (এলওসি) প্রকল্পগুলোর বাস্তবায়ন নিয়ে কোনো সংকট নেই। কোনো প্রকল্পের কাজও স্থগিত হয়নি; বরং প্রকল্পগুলো গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় এগুলো অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। অন্যদিকে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা বলেছেন, ভারতের সহযোগিতায় বাংলাদেশে বাস্তবায়িত সব প্রকল্পের কাজই চলবে।
সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ে গতকাল মঙ্গলবার উপদেষ্টার সঙ্গে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনারের দ্বিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এই বৈঠক শেষে তাঁরা নিজ নিজ অবস্থান থেকে সাংবাদিকদের এমন তথ্য দেন।
ভারতীয় হাইকমিশনার এ সময় আরও বলেন, আশুগঞ্জ ও আখাউড়া সড়কের মতো প্রকল্পের ঠিকাদারেরা ভারতে চলে গেলেও তাঁরা শিগগির কাজে ফিরবেন। ঢাকা-দিল্লি আগের মতোই কাজ করছে।
বাংলাদেশ ও ভারত এ পর্যন্ত তিনটি লাইন অব ক্রেডিট চুক্তি সই করেছে। প্রথমটি ৮৬২ মিলিয়ন ডলারের, যা ২০১০ সালের আগস্টে সই হয়। দ্বিতীয়টি ২ বিলিয়ন ডলারের, যা ২০১৬ সালের মার্চে সই হয়। তৃতীয়টি সাড়ে ৪ বিলিয়ন ডলারের, যা ২০১৭ সালের মার্চে সই হয়।
হাইকমিশনারের সঙ্গে বৈঠক শেষে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়নে ভারতীয় লাইন অব ক্রেডিট (এলওসি) প্রকল্পগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। দেশের স্বার্থ বিবেচনায় রেখেই সেগুলো হাতে নেওয়া হয়েছিল। এসব প্রকল্প বন্ধ হবে না। উভয় দেশের স্বার্থের কথা বিবেচনায় ভবিষ্যতে আরও প্রকল্প গ্রহণ করা হবে। এ লক্ষ্যে ভবিষ্যৎ প্রকল্প, সেগুলোর অর্থায়ন ও বাস্তবায়ন নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ভারতীয় হাইকমিশনারকে আশ্বস্ত করা হয়েছে, বিনিয়োগ ও অর্থনৈতিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ একটি আকর্ষণীয় গন্তব্য। ভারতের পক্ষ থেকে বিষয়টি স্বীকার করে সহযোগিতা অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। ভারতকে প্রতিবেশী ও গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘দুই দেশ অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও জোরদার করার উপায় খুঁজছে। যদিও কিছু সমস্যা রয়েছে, আমরা সেগুলো সমাধানের চেষ্টা করছি।’
দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বিষয়ে উপদেষ্টা বলেন, ভারতীয় হাইকমিশনার তাঁকে আশ্বাস দিয়েছেন, উভয় পক্ষেরই যেন সুবিধা হয় এমনভাবে বাংলাদেশ থেকে ভারতে আরও মানসম্পন্ন রপ্তানিকে উৎসাহিত করার ব্যাপারে। বাণিজ্যের পাশাপাশি বাংলাদেশকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, বৈজ্ঞানিক গবেষণা এবং গবেষণাগারের উন্নয়নে সহায়তা দিয়ে থাকে ভারত।
এদিকে আগের মতোই ঢাকা-দিল্লি একসঙ্গে কাজ করছে বলে জানিয়েছেন ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা। তিনি সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, ভারতের সঙ্গে চলমান কোনো প্রকল্প স্থগিত হয়নি। বিজ্ঞান, প্রযুক্তিসহ বেশ কিছু বড় প্রকল্পে কাজ করা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আশুগঞ্জ ও আখাউড়া সড়কের মতো কিছু প্রকল্পের ঠিকাদার ভারতে চলে গেলেও দ্রুতই ফিরে আসবে এবং কাজ শুরু হবে।
তবে প্রকল্প বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জগুলো তুলে ধরে প্রণয় ভার্মা বলেন, ভারতের পক্ষ থেকে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির মাধ্যমে পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে এগুলো সমাধান করা হবে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সঙ্গে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে অভিযোগ প্রতিকার ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম জোরদারে ‘সেবাগ্রহীতা ও অংশীজনদের অবহিতকরণ সভা’ করেছে সোনালী ব্যাংক পিএলসি। আজ রোববার (২২ জুন) ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের কনফারেন্স...
১ ঘণ্টা আগেপূবালী ব্যাংক পিএলসি দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার পাশাপাশি সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে স্বাস্থ্য খাতে অবদান রাখতে অঙ্গীকারবদ্ধ। এরই ধারাবাহিকতায় গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রকে ৫০ লাখ টাকা অনুদান দিয়েছে পূবালী ব্যাংক।
২ ঘণ্টা আগেদেশের অর্থনীতির অন্যতম ভিত্তি হচ্ছে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স। দেশের উন্নয়ন ও শিল্পায়নের স্বার্থে রেমিট্যান্সসংক্রান্ত সেবা আরও সহজ করার উদ্যোগ নিয়েছে এনআরবিসি ব্যাংক।
২ ঘণ্টা আগেআপগ্রেড কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ২৪ জুন রাত ১২টা ১ মিনিট থেকে পরদিন সকাল ৬টা পর্যন্ত টেলিটকের নম্বরে সব ধরনের রিচার্জ সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ থাকবে। আজ রোববার (২২ জুন) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগে