নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে আগস্ট মাসে প্রবাসী আয় কমেছে। গত মাসে প্রবাসী আয় এসেছে ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ ৫০ হাজার ডলার। জুলাই মাসের তুলনায় যা প্রায় ৩৭ কোটি ডলার কম। জুলাই মাসেও আগের মাসের তুলনায় প্রবাসী আয় কম এসেছে দেশে। আজ রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত মাসে ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ ৫০ হাজার ডলার প্রবাসী আয় এসেছে দেশে। বাংলাদেশি মুদ্রায় (এক ডলার সমান ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা ধরে) এর পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। এর আগের মাস জুলাইয়ে প্রবাসী আয় আসে ১৯৭ কোটি ৩০ লাখ ডলার। আর জুন মাসে আসা প্রবাসী আয়ের পরিমাণ ছিল ২১৯ কোটি ৯০ লাখ ডলার। জুন মাসে থেকে জুলাই মাসে প্রবাসী আয় কমেছে ৫৯ কোটি ৯৬ লাখ ডলার।
এ ছাড়া ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স আসে ২ হাজার ১৬১ কোটি ডলার। আর ২০২০-২০২১ অর্থবছরে আসে ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ডলার।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বাংলাদেশ ব্যাংকের এক কর্মকর্তা বলেন, ২০২০ সালের জুলাই মাসে ২৫৯ কোটি ৮২ লাখ ডলারের রেকর্ড প্রবাসী আয় এসেছিল। এ সময় করোনার কারণে বিভিন্ন দেশের যোগাযোগ প্রায় বন্ধ ছিল। প্রবাসীদের একটা বড় অংশ ঘোষণা দিয়ে দেশে ডলার পাঠিয়েছিলেন তখন। এ সময় বৈধ চ্যানেলে ডলার আসার রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছিল। আর লকডাউনের সময় দোকানপাট বন্ধ থাকায় হুন্ডি ব্যবসা থমকে গিয়েছিল। যার প্রভাবে ২০২১ সালের আগস্ট মাসে রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছিল। কিন্তু করোনার পরিস্থিতি উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে লকডাউন শিথিল করায় প্রবাসীরা বিদেশ যাত্রা বেড়ে যায়। হুন্ডিও মাথাচাড়া দেয়। যার প্রভাবে বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স সংগ্রহও কমে যায়। হুন্ডি বন্ধে বাংলাদেশ ব্যাংক অভিযান পরিচালনা করলেও তেমন ইতিবাচক ফল দিচ্ছে না।
দেশে আগস্ট মাসে প্রবাসী আয় কমেছে। গত মাসে প্রবাসী আয় এসেছে ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ ৫০ হাজার ডলার। জুলাই মাসের তুলনায় যা প্রায় ৩৭ কোটি ডলার কম। জুলাই মাসেও আগের মাসের তুলনায় প্রবাসী আয় কম এসেছে দেশে। আজ রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত মাসে ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ ৫০ হাজার ডলার প্রবাসী আয় এসেছে দেশে। বাংলাদেশি মুদ্রায় (এক ডলার সমান ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা ধরে) এর পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। এর আগের মাস জুলাইয়ে প্রবাসী আয় আসে ১৯৭ কোটি ৩০ লাখ ডলার। আর জুন মাসে আসা প্রবাসী আয়ের পরিমাণ ছিল ২১৯ কোটি ৯০ লাখ ডলার। জুন মাসে থেকে জুলাই মাসে প্রবাসী আয় কমেছে ৫৯ কোটি ৯৬ লাখ ডলার।
এ ছাড়া ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স আসে ২ হাজার ১৬১ কোটি ডলার। আর ২০২০-২০২১ অর্থবছরে আসে ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ডলার।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বাংলাদেশ ব্যাংকের এক কর্মকর্তা বলেন, ২০২০ সালের জুলাই মাসে ২৫৯ কোটি ৮২ লাখ ডলারের রেকর্ড প্রবাসী আয় এসেছিল। এ সময় করোনার কারণে বিভিন্ন দেশের যোগাযোগ প্রায় বন্ধ ছিল। প্রবাসীদের একটা বড় অংশ ঘোষণা দিয়ে দেশে ডলার পাঠিয়েছিলেন তখন। এ সময় বৈধ চ্যানেলে ডলার আসার রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছিল। আর লকডাউনের সময় দোকানপাট বন্ধ থাকায় হুন্ডি ব্যবসা থমকে গিয়েছিল। যার প্রভাবে ২০২১ সালের আগস্ট মাসে রিজার্ভ ৪৮ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছিল। কিন্তু করোনার পরিস্থিতি উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে লকডাউন শিথিল করায় প্রবাসীরা বিদেশ যাত্রা বেড়ে যায়। হুন্ডিও মাথাচাড়া দেয়। যার প্রভাবে বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স সংগ্রহও কমে যায়। হুন্ডি বন্ধে বাংলাদেশ ব্যাংক অভিযান পরিচালনা করলেও তেমন ইতিবাচক ফল দিচ্ছে না।
যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা নিয়ে নতুন করে শঙ্কা দেখা দেওয়ায় ডলারের বড় দরপতন হয়েছে। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক মন্তব্য ও পদক্ষেপ বাজারে নেতিবাচক বার্তা দিয়েছে বলে মনে করছেন বিনিয়োগকারীরা। ফলে তিন বছরের মধ্যে ডলার এখন সবচেয়ে দুর্বল অবস্থানে চলে গেছে।
২ ঘণ্টা আগেআলোক হেলথকেয়ার লিমিটেড ও প্রোটেক্টিভ ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্সের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা ও উন্নয়নমূলক কার্যক্রম পরিচালনার লক্ষ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। গতকাল বুধবার (২৫ জুন) এই চুক্তি স্বাক্ষর হয়।
২ ঘণ্টা আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ এতে সভাপতিত্ব করেন।
৩ ঘণ্টা আগেচরম উড়োজাহাজ সংকটের মুখে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস। সংকট সামাল দিতে আপাতত দুটি উড়োজাহাজ লিজ নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী সংস্থাটি। পাশাপাশি লোকসানে চলা ঢাকা-নারিতা রুট বন্ধের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিমান।
৫ ঘণ্টা আগে