আজকের পত্রিকা ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা নিয়ে নতুন করে শঙ্কা দেখা দেওয়ায় ডলারের বড় দরপতন হয়েছে। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক মন্তব্য ও পদক্ষেপ বাজারে নেতিবাচক বার্তা দিয়েছে বলে মনে করছেন বিনিয়োগকারীরা। ফলে তিন বছরের মধ্যে ডলার এখন সবচেয়ে দুর্বল অবস্থানে চলে গেছে।
সপ্তাহের শুরুতে মধ্যপ্রাচ্যের উত্তেজনার কারণে ডলারের দর কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী হলেও সেই গতি ধরে রাখা সম্ভব হয়নি। ট্রাম্পের মন্তব্যে পর আজ বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) ডলার সূচকের পতন ঘটে তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমেছে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, ডলারের ভবিষ্যৎ নিয়ে বাজার সন্দিহান হয়ে পড়েছে। কারণ, ফেডারেল রিজার্ভ বা যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান জেরোম পাওয়েলের প্রকাশ্য সমালোচনা করে তাঁকে সরানোর ইঙ্গিত দিয়েছেন ট্রাম্প। সম্ভাব্য নতুন নিয়োগের ইঙ্গিত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।
গতকাল বুধবার এক অনুষ্ঠানে ট্রাম্প ফেডের বর্তমান চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েলকে ‘টেরিবল’ অর্থাৎ বাজে আখ্যা দেন। তিনি বলেন, ফেডের চেয়ার নিয়োগের জন্য তাঁর বিবেচনায় এখন তিন বা চারজন আছেন। তাঁর এই বক্তব্য বাজারে অস্থিরতা তৈরি করে।
চলতি বছর এখন পর্যন্ত ১০ শতাংশ দর হারিয়েছে ডলার। ২০০৩ সালের পর ডলারের জন্য সবচেয়ে খারাপ বছর হতে চলেছে এটি। ডলারের এই পতনের পেছনে শুধু রাজনৈতিক হস্তক্ষেপের শঙ্কাই নয়, আছে সুদের হার কমানোর প্রত্যাশাও। যুক্তরাষ্ট্রে এখন সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা বাড়ছে, যা সাধারণত ডলারের মূল্য হ্রাসে ভূমিকা রাখে।
আরবিসি ব্লুবে অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টের পোর্টফোলিও ব্যবস্থাপক কাসপার হেনসে রয়টার্সকে বলেন, ‘আমরা ডলারের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছি। যুক্তরাষ্ট্রের প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর অবক্ষয় এখনো পুরোপুরি বাজারে প্রতিফলিত হয়নি।’
খবরে প্রকাশ, ট্রাম্পের বিবেচনার মধ্যে রয়েছেন—ফেডের সাবেক গভর্নর কেভিন ওয়ার্শ, জাতীয় অর্থনৈতিক কাউন্সিলের প্রধান কেভিন হ্যাসেট, বর্তমান গভর্নর ক্রিস্টোফার ওয়ালার ও ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্ট।
সোসিয়েতে জেনারেলের প্রধান বৈদেশিক মুদ্রা বিশ্লেষক কিট জুকেস বলেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের এজেন্ডার সঙ্গে সাযুজ্যপূর্ণ কারও কথা ভাবছে বাজার। তবে সম্ভাব্য নিয়োগের খবরের চেয়েও এমন পদক্ষেপ যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের নিরপেক্ষতা নষ্ট করতে পারে বলে বাজার বেশি উদ্বিগ্ন।
এর মধ্যে ফেডের নীতিনির্ধারক ও ব্যাংক তদারকির দায়িত্বে নতুন নিয়োজিত মিশেল বোম্যান বলেন, সুদের হার কমানোর সময় ‘কাছে চলে এসেছে’। ডলার দুর্বল হওয়ার পেছনে তাঁর এই মন্তব্য বড় কারণ হিসেবে কাজ করেছে।
এক সপ্তাহ আগেও বাজারে ধারণা ছিল, জুলাইয়ে সুদ কমার সম্ভাবনা ১২.৫ শতাংশ। এখন সেই সম্ভাবনা বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ২৫ শতাংশে।
ট্রাম্পের অবস্থান ও নীতিগুলো যুক্তরাষ্ট্রের মিত্রদের মধ্যেও উদ্বেগ বাড়াচ্ছে। জার্মানি আবার তাদের বিদেশে রক্ষিত স্বর্ণভান্ডার, বিশেষত নিউইয়র্ক ফেডে থাকা রিজার্ভ নিয়ে প্রশ্ন তুলছে।
ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক (ইসিবি) তাদের ব্যাংকগুলোকে বলছে, যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ আর সংকটকালে ডলার সহায়তা না দিলে কী হতে পারে, তা যেন তারা নজরে রাখে।
মোনেক্স ইউরোপের প্রধান অর্থনৈতিক বিশ্লেষক নিক রিস বলেন, ‘আমার মনে হয়, ট্রাম্প যদি ফেড নিয়ে আরও আক্রমণাত্মক হন, তাহলে সেটা বাজারের জন্য বড় ধরনের ঝুঁকি।’
ডলারের দুর্বলতার সুযোগে ইউরো এখন ১.১৭ ডলার ছাড়িয়ে গেছে। আইএনজি ব্যাংকের মতে, ইউরোর লক্ষ্য ১.২০ ডলার ছোঁয়া। তবে সেটি নির্ভর করবে ডলার নিয়ে বিনিয়োগকারীদের আস্থাহীনতা কতটা বাড়ে, তার ওপর।
প্রিন্সিপাল অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টের প্রধান বৈশ্বিক কৌশলবিদ সিমা শাহ বলেন, সাম্প্রতিক মধ্যপ্রাচ্য সংকটের সময়েও ডলার যতটা শক্তিশালী হওয়ার কথা ছিল, তা হয়নি। এটা স্পষ্টভাবে ইঙ্গিত দেয়, ডলার আর আগের মতো ‘নিরাপদ আশ্রয়’ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে না।
বিশ্বের এক নম্বর রিজার্ভ মুদ্রা হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও প্রাতিষ্ঠানিক বিশ্বাসযোগ্যতার প্রতীক ছিল ডলার। তবে ট্রাম্প প্রশাসনের বারবার হস্তক্ষেপ এবং নীতির অনিশ্চয়তা ডলারের সেই মর্যাদাকে নড়বড়ে করে দিচ্ছে।
থিংকট্যাংক এএমএফআইএফের সাম্প্রতিক জরিপে দেখা গেছে, ৭৫টি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ ব্যবস্থাপকের মধ্যে ৭০ শতাংশ বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক পরিস্থিতি তাদের ডলারে বিনিয়োগে নিরুৎসাহিত করছে। গত বছরের তুলনায় এই হার দ্বিগুণ।
সিমা শাহ বলেন, ‘যদি আগামী দুই মাসের মধ্যে নতুন ফেড চেয়ারম্যান নিয়োগের ঘোষণা আসে, সেটা বড় ধরনের অস্থিরতা তৈরি করবে। তখন যুক্তরাষ্ট্রের প্রাতিষ্ঠানিক বিশ্বাসযোগ্যতা আদৌ আছে কি না, সেই প্রশ্ন আবারও সামনে আসবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা নিয়ে নতুন করে শঙ্কা দেখা দেওয়ায় ডলারের বড় দরপতন হয়েছে। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক মন্তব্য ও পদক্ষেপ বাজারে নেতিবাচক বার্তা দিয়েছে বলে মনে করছেন বিনিয়োগকারীরা। ফলে তিন বছরের মধ্যে ডলার এখন সবচেয়ে দুর্বল অবস্থানে চলে গেছে।
সপ্তাহের শুরুতে মধ্যপ্রাচ্যের উত্তেজনার কারণে ডলারের দর কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী হলেও সেই গতি ধরে রাখা সম্ভব হয়নি। ট্রাম্পের মন্তব্যে পর আজ বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) ডলার সূচকের পতন ঘটে তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমেছে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, ডলারের ভবিষ্যৎ নিয়ে বাজার সন্দিহান হয়ে পড়েছে। কারণ, ফেডারেল রিজার্ভ বা যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান জেরোম পাওয়েলের প্রকাশ্য সমালোচনা করে তাঁকে সরানোর ইঙ্গিত দিয়েছেন ট্রাম্প। সম্ভাব্য নতুন নিয়োগের ইঙ্গিত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।
গতকাল বুধবার এক অনুষ্ঠানে ট্রাম্প ফেডের বর্তমান চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েলকে ‘টেরিবল’ অর্থাৎ বাজে আখ্যা দেন। তিনি বলেন, ফেডের চেয়ার নিয়োগের জন্য তাঁর বিবেচনায় এখন তিন বা চারজন আছেন। তাঁর এই বক্তব্য বাজারে অস্থিরতা তৈরি করে।
চলতি বছর এখন পর্যন্ত ১০ শতাংশ দর হারিয়েছে ডলার। ২০০৩ সালের পর ডলারের জন্য সবচেয়ে খারাপ বছর হতে চলেছে এটি। ডলারের এই পতনের পেছনে শুধু রাজনৈতিক হস্তক্ষেপের শঙ্কাই নয়, আছে সুদের হার কমানোর প্রত্যাশাও। যুক্তরাষ্ট্রে এখন সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা বাড়ছে, যা সাধারণত ডলারের মূল্য হ্রাসে ভূমিকা রাখে।
আরবিসি ব্লুবে অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টের পোর্টফোলিও ব্যবস্থাপক কাসপার হেনসে রয়টার্সকে বলেন, ‘আমরা ডলারের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছি। যুক্তরাষ্ট্রের প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর অবক্ষয় এখনো পুরোপুরি বাজারে প্রতিফলিত হয়নি।’
খবরে প্রকাশ, ট্রাম্পের বিবেচনার মধ্যে রয়েছেন—ফেডের সাবেক গভর্নর কেভিন ওয়ার্শ, জাতীয় অর্থনৈতিক কাউন্সিলের প্রধান কেভিন হ্যাসেট, বর্তমান গভর্নর ক্রিস্টোফার ওয়ালার ও ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্ট।
সোসিয়েতে জেনারেলের প্রধান বৈদেশিক মুদ্রা বিশ্লেষক কিট জুকেস বলেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের এজেন্ডার সঙ্গে সাযুজ্যপূর্ণ কারও কথা ভাবছে বাজার। তবে সম্ভাব্য নিয়োগের খবরের চেয়েও এমন পদক্ষেপ যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের নিরপেক্ষতা নষ্ট করতে পারে বলে বাজার বেশি উদ্বিগ্ন।
এর মধ্যে ফেডের নীতিনির্ধারক ও ব্যাংক তদারকির দায়িত্বে নতুন নিয়োজিত মিশেল বোম্যান বলেন, সুদের হার কমানোর সময় ‘কাছে চলে এসেছে’। ডলার দুর্বল হওয়ার পেছনে তাঁর এই মন্তব্য বড় কারণ হিসেবে কাজ করেছে।
এক সপ্তাহ আগেও বাজারে ধারণা ছিল, জুলাইয়ে সুদ কমার সম্ভাবনা ১২.৫ শতাংশ। এখন সেই সম্ভাবনা বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ২৫ শতাংশে।
ট্রাম্পের অবস্থান ও নীতিগুলো যুক্তরাষ্ট্রের মিত্রদের মধ্যেও উদ্বেগ বাড়াচ্ছে। জার্মানি আবার তাদের বিদেশে রক্ষিত স্বর্ণভান্ডার, বিশেষত নিউইয়র্ক ফেডে থাকা রিজার্ভ নিয়ে প্রশ্ন তুলছে।
ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক (ইসিবি) তাদের ব্যাংকগুলোকে বলছে, যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ আর সংকটকালে ডলার সহায়তা না দিলে কী হতে পারে, তা যেন তারা নজরে রাখে।
মোনেক্স ইউরোপের প্রধান অর্থনৈতিক বিশ্লেষক নিক রিস বলেন, ‘আমার মনে হয়, ট্রাম্প যদি ফেড নিয়ে আরও আক্রমণাত্মক হন, তাহলে সেটা বাজারের জন্য বড় ধরনের ঝুঁকি।’
ডলারের দুর্বলতার সুযোগে ইউরো এখন ১.১৭ ডলার ছাড়িয়ে গেছে। আইএনজি ব্যাংকের মতে, ইউরোর লক্ষ্য ১.২০ ডলার ছোঁয়া। তবে সেটি নির্ভর করবে ডলার নিয়ে বিনিয়োগকারীদের আস্থাহীনতা কতটা বাড়ে, তার ওপর।
প্রিন্সিপাল অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টের প্রধান বৈশ্বিক কৌশলবিদ সিমা শাহ বলেন, সাম্প্রতিক মধ্যপ্রাচ্য সংকটের সময়েও ডলার যতটা শক্তিশালী হওয়ার কথা ছিল, তা হয়নি। এটা স্পষ্টভাবে ইঙ্গিত দেয়, ডলার আর আগের মতো ‘নিরাপদ আশ্রয়’ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে না।
বিশ্বের এক নম্বর রিজার্ভ মুদ্রা হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও প্রাতিষ্ঠানিক বিশ্বাসযোগ্যতার প্রতীক ছিল ডলার। তবে ট্রাম্প প্রশাসনের বারবার হস্তক্ষেপ এবং নীতির অনিশ্চয়তা ডলারের সেই মর্যাদাকে নড়বড়ে করে দিচ্ছে।
থিংকট্যাংক এএমএফআইএফের সাম্প্রতিক জরিপে দেখা গেছে, ৭৫টি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ ব্যবস্থাপকের মধ্যে ৭০ শতাংশ বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক পরিস্থিতি তাদের ডলারে বিনিয়োগে নিরুৎসাহিত করছে। গত বছরের তুলনায় এই হার দ্বিগুণ।
সিমা শাহ বলেন, ‘যদি আগামী দুই মাসের মধ্যে নতুন ফেড চেয়ারম্যান নিয়োগের ঘোষণা আসে, সেটা বড় ধরনের অস্থিরতা তৈরি করবে। তখন যুক্তরাষ্ট্রের প্রাতিষ্ঠানিক বিশ্বাসযোগ্যতা আদৌ আছে কি না, সেই প্রশ্ন আবারও সামনে আসবে।’
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নতুন করে ৩০ বিলিয়ন ডলারের ঘর ছাড়িয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দিন শেষে বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে মোট রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৩০ দশমিক ৫১ বিলিয়ন ডলারে। তবে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) নির্ধারিত হিসাবপদ্ধতি ব্যালান্স অব পেমেন্টস ম্যানুয়াল ৬ (বিপিএম ৬) অনুসারে এই রিজার্ভের পরিমাণ
২ ঘণ্টা আগেআলোক হেলথকেয়ার লিমিটেড ও প্রোটেক্টিভ ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্সের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা ও উন্নয়নমূলক কার্যক্রম পরিচালনার লক্ষ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। গতকাল বুধবার (২৫ জুন) এই চুক্তি স্বাক্ষর হয়।
৫ ঘণ্টা আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ এতে সভাপতিত্ব করেন।
৬ ঘণ্টা আগেচরম উড়োজাহাজ সংকটের মুখে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস। সংকট সামাল দিতে আপাতত দুটি উড়োজাহাজ লিজ নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী সংস্থাটি। পাশাপাশি লোকসানে চলা ঢাকা-নারিতা রুট বন্ধের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিমান।
৭ ঘণ্টা আগে