নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নানা উদ্যোগের ফলে বৈধপথে রেমিট্যান্স আসায় ফের জোয়ার লক্ষ করা গেছে। গত জুন মাসে রেমিট্যান্স এসেছে প্রায় ২ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন ডলার, যা গত ৩৫ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে একক মাস হিসাবে করোনাকালে সর্বোচ্চ রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছিল। ২০২০ সালের জুলাই মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল প্রায় ২ দশমিক ৬০ বিলিয়ন। একইভাবে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে দেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স সংগ্রহ, ২৩ দশমিক ৯২ বিলিয়ন ডলার। তার আগে ২০২০-২১ অর্থবছরে রেমিট্যান্সের রেকর্ড ছিল ২৪ দশমিক ৭৭ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বিশ্লেষণে এ চিত্র উঠে এসেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, জুন মাসে ২ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন রেমিট্যান্স এসেছে, যা ৩৫ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১১৮ টাকা ধরে) যার পরিমাণ প্রায় ২৯ হাজার ৯৯৫ কোটি টাকা। যদিও এর আগের বছরের জুন মাসে এসেছিল ২১৯ কোটি ৯০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স। আর ২০২৩-২৪ অর্থবছরের পুরো সময়ে এসেছে প্রায় ২৩ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার। এর আগে ২০২০-২১ অর্থবছরের (করোনাকালে) জুলাই মাসে দেশের ইতিহাসে রেকর্ড পরিমাণ ২৫৯ কোটি ৮২ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল। অন্যদিকে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ২৩ দশমিক ৯২ বিলিয়ন ডলার আসে। এর আগের অর্থবছরে এসেছিল ২ হাজার ১৬১ কোটি ডলার। সে হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে রেমিট্যান্স বেড়েছে ২৩১ কোটি ডলার।
পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের (পিআরআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, অর্থ পাচারের কারণে দেশের রেমিট্যান্স কাঙ্ক্ষিত হারে বাড়ছে না। পাচারকারীরা বিদেশে রেমিট্যান্সের ডলার কিনে নিচ্ছে। আর বাংলাদেশে তা টাকায় পরিশোধ করছে। তাই রেমিট্যান্স বাড়াতে হলে হুন্ডির তৎপরতা থামাতে হবে। অর্থ পাচার থামানো গেলে রেমিট্যান্স দ্বিগুণ হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের জুনে এসেছিল ১ দশমিক ৮৪ বিলিয়ন ডলারের প্রবাসী আয়। ২০২১ সালের জুনে এসেছিল ১ দশমিক ৯৫ বিলিয়ন ডলার। ২০১৯ ও ২০২০ সালের জুনে এসেছিল যথাক্রমে ১ দশমিক ৩৭ বিলিয়ন ও ১ দশমিক ৮৩ বিলিয়ন ডলার। আর বিদায়ী অর্থবছরের মে মাসে প্রবাসী আয় এসেছিল ১ দশমিক ৬৯ বিলিয়ন ডলার।
জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) তথ্যমতে, চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে বাংলাদেশ থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মী গেছেন ২ লাখ ২৬ হাজার ৮৩৭ জন। আর ২০২৩ সালে বাংলাদেশ থেকে রেকর্ড ১৩ লাখ ৫ হাজার ৪৫৩ জন কর্মী বিভিন্ন দেশে কাজের জন্য গেছেন। কিন্তু সেই অনুপাতে দেশের প্রবাসী আয় বাড়েনি। বর্তমানে সব মিলিয়ে বিদেশে অবস্থানকারী প্রবাসীর সংখ্যা ১ কোটি ৬৩ লাখ ২ হাজার ৩৬০ জন। যদিও রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর দাবি, প্রবাসী বাংলাদেশি ১ কোটি ৩০ লাখ। সে হিসাবে মে মাসে গড়ে ৩০ হাজারের বেশি হওয়ার কথা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, জুন মাসে ঈদুল আজহা অনুষ্ঠিত হয়। আর আগে মে মাসে এক দিনে ডলারের দাম ৭ টাকা বৃদ্ধি করে ১১৭ টাকা করা হয়। এতে বিদেশ থেকে ডলার পাঠানো বেড়ে গেছে।
নানা উদ্যোগের ফলে বৈধপথে রেমিট্যান্স আসায় ফের জোয়ার লক্ষ করা গেছে। গত জুন মাসে রেমিট্যান্স এসেছে প্রায় ২ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন ডলার, যা গত ৩৫ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে একক মাস হিসাবে করোনাকালে সর্বোচ্চ রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছিল। ২০২০ সালের জুলাই মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল প্রায় ২ দশমিক ৬০ বিলিয়ন। একইভাবে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে দেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স সংগ্রহ, ২৩ দশমিক ৯২ বিলিয়ন ডলার। তার আগে ২০২০-২১ অর্থবছরে রেমিট্যান্সের রেকর্ড ছিল ২৪ দশমিক ৭৭ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বিশ্লেষণে এ চিত্র উঠে এসেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, জুন মাসে ২ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন রেমিট্যান্স এসেছে, যা ৩৫ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১১৮ টাকা ধরে) যার পরিমাণ প্রায় ২৯ হাজার ৯৯৫ কোটি টাকা। যদিও এর আগের বছরের জুন মাসে এসেছিল ২১৯ কোটি ৯০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স। আর ২০২৩-২৪ অর্থবছরের পুরো সময়ে এসেছে প্রায় ২৩ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার। এর আগে ২০২০-২১ অর্থবছরের (করোনাকালে) জুলাই মাসে দেশের ইতিহাসে রেকর্ড পরিমাণ ২৫৯ কোটি ৮২ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল। অন্যদিকে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ২৩ দশমিক ৯২ বিলিয়ন ডলার আসে। এর আগের অর্থবছরে এসেছিল ২ হাজার ১৬১ কোটি ডলার। সে হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে রেমিট্যান্স বেড়েছে ২৩১ কোটি ডলার।
পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের (পিআরআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, অর্থ পাচারের কারণে দেশের রেমিট্যান্স কাঙ্ক্ষিত হারে বাড়ছে না। পাচারকারীরা বিদেশে রেমিট্যান্সের ডলার কিনে নিচ্ছে। আর বাংলাদেশে তা টাকায় পরিশোধ করছে। তাই রেমিট্যান্স বাড়াতে হলে হুন্ডির তৎপরতা থামাতে হবে। অর্থ পাচার থামানো গেলে রেমিট্যান্স দ্বিগুণ হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের জুনে এসেছিল ১ দশমিক ৮৪ বিলিয়ন ডলারের প্রবাসী আয়। ২০২১ সালের জুনে এসেছিল ১ দশমিক ৯৫ বিলিয়ন ডলার। ২০১৯ ও ২০২০ সালের জুনে এসেছিল যথাক্রমে ১ দশমিক ৩৭ বিলিয়ন ও ১ দশমিক ৮৩ বিলিয়ন ডলার। আর বিদায়ী অর্থবছরের মে মাসে প্রবাসী আয় এসেছিল ১ দশমিক ৬৯ বিলিয়ন ডলার।
জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) তথ্যমতে, চলতি বছরের প্রথম তিন মাসে বাংলাদেশ থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মী গেছেন ২ লাখ ২৬ হাজার ৮৩৭ জন। আর ২০২৩ সালে বাংলাদেশ থেকে রেকর্ড ১৩ লাখ ৫ হাজার ৪৫৩ জন কর্মী বিভিন্ন দেশে কাজের জন্য গেছেন। কিন্তু সেই অনুপাতে দেশের প্রবাসী আয় বাড়েনি। বর্তমানে সব মিলিয়ে বিদেশে অবস্থানকারী প্রবাসীর সংখ্যা ১ কোটি ৬৩ লাখ ২ হাজার ৩৬০ জন। যদিও রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর দাবি, প্রবাসী বাংলাদেশি ১ কোটি ৩০ লাখ। সে হিসাবে মে মাসে গড়ে ৩০ হাজারের বেশি হওয়ার কথা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, জুন মাসে ঈদুল আজহা অনুষ্ঠিত হয়। আর আগে মে মাসে এক দিনে ডলারের দাম ৭ টাকা বৃদ্ধি করে ১১৭ টাকা করা হয়। এতে বিদেশ থেকে ডলার পাঠানো বেড়ে গেছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২৬ মিনিট আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৯ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৩ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১৪ ঘণ্টা আগে