পাম এবং খেজুর খাতে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে সৌদি আরব। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ২০২৪ সালের প্রথম ত্রৈমাসিকে দেশটির খেজুর রপ্তানি বেড়েছে ১৩ দশমিক ৭ শতাংশ। সৌদি সংবাদমাধ্যম আরব নিউজ এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
আয়ের উৎসে বৈচিত্র্য আনার যে চেষ্টা করছে সৌদি আরব সেখানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে খাদ্যপণ্য রপ্তানি। আর সেখানেও অগ্রভাগে রয়েছে খেজুর। সৌদি আরবও চায়, বিশ্বব্যাপী তাদের খেজুর ভোক্তাদের পছন্দের তালিকায় শীর্ষে থাকুক।
সৌদি আরবের ন্যাশনাল সেন্টার ফর পাম অ্যান্ড ডেটস (এনসিপিডি) সম্প্রতি চলতি বছরের প্রথম ত্রৈমাসিকে বিভিন্ন দেশে খেজুর রপ্তানির উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধির তথ্য প্রকাশ করেছে। ২০২৩ সালের প্রথম ত্রৈমাসিকে যেখানে খেজুর রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৫৬ কোটি ৬০ লাখ সৌদি রিয়াল, সেখানে এ বছরের প্রথম ত্রৈমাসিকে খেজুর রপ্তানি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৪ কোটি ৪০ লাখ সৌদি রিয়াল (১৭ কোটি ১৭ লাখ ডলার)।
এনসিপিডির তথ্যানুসারে, ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে সৌদি আরবের খেজুর রপ্তানির পরিমাণও বেড়েছিল ১৪ শতাংশ। ২০২২ সালে খেজুর রপ্তানি যেখানে ছিল ১ হাজার ২৮০ কোটি সৌদি রিয়ালের, সেখানে ২০২৩ সালে এই রপ্তানি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪৬২ কোটি সৌদি রিয়াল। ২০২৩ সালের শেষ নাগাদ, সৌদি খেজুর আমদানিকারী দেশের সংখ্যা ১১৯-এ পৌঁছেছে।
মার্চ মাসে আরব নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এনসিপিডির সিইও মোহাম্মদ আল-নুওয়াইরান জোর দিয়ে বলেছিলেন যে, সৌদি আরব তাদের রপ্তানি খাতকে খেজুরের বাইরেও ছড়িয়ে দিতে চায়। গুড়, পেস্ট এবং অন্যান্য খাদ্যপণ্যকেও রপ্তানিতে অন্তর্ভুক্ত করতে চায় সৌদি আরব।
মোহাম্মদ আল-নুওয়াইরান সে সময় বলেন, পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে সৌদি আরবের রপ্তানি করা খেজুরের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। পুষ্টিমান এবং উৎপাদনের গুণগত মান উঁচু হওয়ায় সিঙ্গাপুর, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া এবং বিশেষ করে চীনে সৌদি খেজুরের উচ্চ চাহিদা রয়েছে।
সৌদি প্রেস এজেন্সি অনুসারে, অস্ট্রিয়া, নরওয়ে, আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল, পর্তুগাল, জার্মানি এবং কানাডাসহ বেশ কয়েকটি দেশে সৌদি আরবের খেজুর রপ্তানি ১০০ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে। সে সঙ্গে, সৌদি খেজুরের রপ্তানি মূল্য মরক্কোতে ৬৯ শতাংশ, ইন্দোনেশিয়ায় ৬১ শতাংশ এবং দক্ষিণ কোরিয়ায় ৪১ শতাংশ বেড়েছে। যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র এবং মালয়েশিয়ায় খেজুর রপ্তানি বেড়েছে যথাক্রমে ৩৩,২৯ এবং ১৬ শতাংশ।
পাম এবং খেজুর খাতে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে সৌদি আরব। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ২০২৪ সালের প্রথম ত্রৈমাসিকে দেশটির খেজুর রপ্তানি বেড়েছে ১৩ দশমিক ৭ শতাংশ। সৌদি সংবাদমাধ্যম আরব নিউজ এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
আয়ের উৎসে বৈচিত্র্য আনার যে চেষ্টা করছে সৌদি আরব সেখানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে খাদ্যপণ্য রপ্তানি। আর সেখানেও অগ্রভাগে রয়েছে খেজুর। সৌদি আরবও চায়, বিশ্বব্যাপী তাদের খেজুর ভোক্তাদের পছন্দের তালিকায় শীর্ষে থাকুক।
সৌদি আরবের ন্যাশনাল সেন্টার ফর পাম অ্যান্ড ডেটস (এনসিপিডি) সম্প্রতি চলতি বছরের প্রথম ত্রৈমাসিকে বিভিন্ন দেশে খেজুর রপ্তানির উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধির তথ্য প্রকাশ করেছে। ২০২৩ সালের প্রথম ত্রৈমাসিকে যেখানে খেজুর রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৫৬ কোটি ৬০ লাখ সৌদি রিয়াল, সেখানে এ বছরের প্রথম ত্রৈমাসিকে খেজুর রপ্তানি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৪ কোটি ৪০ লাখ সৌদি রিয়াল (১৭ কোটি ১৭ লাখ ডলার)।
এনসিপিডির তথ্যানুসারে, ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে সৌদি আরবের খেজুর রপ্তানির পরিমাণও বেড়েছিল ১৪ শতাংশ। ২০২২ সালে খেজুর রপ্তানি যেখানে ছিল ১ হাজার ২৮০ কোটি সৌদি রিয়ালের, সেখানে ২০২৩ সালে এই রপ্তানি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪৬২ কোটি সৌদি রিয়াল। ২০২৩ সালের শেষ নাগাদ, সৌদি খেজুর আমদানিকারী দেশের সংখ্যা ১১৯-এ পৌঁছেছে।
মার্চ মাসে আরব নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এনসিপিডির সিইও মোহাম্মদ আল-নুওয়াইরান জোর দিয়ে বলেছিলেন যে, সৌদি আরব তাদের রপ্তানি খাতকে খেজুরের বাইরেও ছড়িয়ে দিতে চায়। গুড়, পেস্ট এবং অন্যান্য খাদ্যপণ্যকেও রপ্তানিতে অন্তর্ভুক্ত করতে চায় সৌদি আরব।
মোহাম্মদ আল-নুওয়াইরান সে সময় বলেন, পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে সৌদি আরবের রপ্তানি করা খেজুরের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। পুষ্টিমান এবং উৎপাদনের গুণগত মান উঁচু হওয়ায় সিঙ্গাপুর, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া এবং বিশেষ করে চীনে সৌদি খেজুরের উচ্চ চাহিদা রয়েছে।
সৌদি প্রেস এজেন্সি অনুসারে, অস্ট্রিয়া, নরওয়ে, আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল, পর্তুগাল, জার্মানি এবং কানাডাসহ বেশ কয়েকটি দেশে সৌদি আরবের খেজুর রপ্তানি ১০০ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে। সে সঙ্গে, সৌদি খেজুরের রপ্তানি মূল্য মরক্কোতে ৬৯ শতাংশ, ইন্দোনেশিয়ায় ৬১ শতাংশ এবং দক্ষিণ কোরিয়ায় ৪১ শতাংশ বেড়েছে। যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র এবং মালয়েশিয়ায় খেজুর রপ্তানি বেড়েছে যথাক্রমে ৩৩,২৯ এবং ১৬ শতাংশ।
বাংলাদেশ থেকে চার ধরনের পাটপণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে নতুন করে বন্দর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে ভারত। দুই দেশের সব স্থলবন্দর দিয়ে পণ্যগুলো রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে শুধু একটি সমুদ্রবন্দর খোলা রাখা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেচীনের খাইশি গ্রুপ আবারও বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে। আজ সোমবার ৪ কোটি ৫ হাজার ডলারের একটি নতুন বিনিয়োগ চুক্তি করেছে প্রতিষ্ঠানটি; বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৪৮৮ কোটি ৬ লাখ ১০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)।
৮ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অবস্থিত জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৩ কোটি ২৭ লাখ ৭২ হাজার মার্কিন ডলার (প্রায় ৩২৭ কোটি টাকা) বিনিয়োগ করবে চীনের লেসো গ্রুপ। এ জন্য প্রতিষ্ঠানটিকে ১২ দশমিক ৫ একর জমি হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)।
৮ ঘণ্টা আগেদেশের ব্যাংক খাতের আলোচনায় বারবার ভেসে ওঠে অনিয়ম, দুর্নীতি ও খেলাপির চিত্র। এর খেসারত দিচ্ছে অর্থনীতি, ভুগছেন সাধারণ গ্রাহক। ঠিক এক বছর আগে দায়িত্ব নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এসব সংস্কারে হাত দেন, যার ফলে বেরিয়ে আসে ভয়ংকর সব বাস্তবতা।
১১ ঘণ্টা আগে