অনলাইন ডেস্ক
শিল্প খাতে সক্ষমতা বাড়াতে এবং প্রযুক্তিগত উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে দক্ষিণ কোরিয়ার কাছ থেকে আরও সহযোগিতা চেয়েছে বাংলাদেশ। আজ সোমবার ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সভাপতি তাসকীন আহমেদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়ং সিকের এই বিষয়ে আলোচনা হয়।
তাসকীন আহমেদ বলেন, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশ ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল ১ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর মধ্যে বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি হয়েছে ৪৯১ দশমিক ৭৩ মিলিয়ন ডলারের পণ্য এবং আমদানি হয়েছে ৯০২ দশমিক ৯০ মিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য। দক্ষিণ কোরিয়া ইতিমধ্যে বাংলাদেশে ১ দশমিক ৫৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করেছে, বিদেশি বিনিয়োগকারী হিসেবে দেশটির অবস্থান তৃতীয়।
চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, তৈরি পোশাক, জাহাজনির্মাণ, অটোমোবাইল, ইলেকট্রনিকস, সেমিকন্ডাক্টর এবং তথ্যপ্রযুক্তি খাতে দক্ষিণ কোরিয়ার আরও সক্রিয় অংশগ্রহণ চেয়েছেন ডিসিসিআই সভাপতি। তিনি বলেন, বাংলাদেশের তরুণ ফ্রিল্যান্সাররা সেমিকন্ডাক্টর শিল্পে ডিজাইন তৈরিতে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে। এ খাতে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রযুক্তিগত সহায়তা দেশের অর্থনীতিকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে পারে।
দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়ং সিক বলেন, বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে ভিসা প্রদান ও নবায়ন প্রক্রিয়া সহজীকরণ; কাস্টমস ক্লিয়ারেন্স প্রক্রিয়া দ্রুতকরণ; বিডা প্রদত্ত সেবা প্রদান প্রক্রিয়া বেগবান করা; করপোরেট করহার সহনীয় পর্যায়ে রাখা এবং লজিস্টিক খরচ হ্রাস করা অতীব জরুরি।
দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তোলার লক্ষ্যে কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রশিক্ষণ ও প্রযুক্তি সহায়তার প্রশংসা করেন রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়ং সিক। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ প্রদান এবং অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি সরবরাহের মাধ্যমে আমরা দক্ষ জনশক্তি তৈরিতে সহায়তা করছি।’
এলডিসি (স্বল্পোন্নত দেশ) থেকে উত্তরণের পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিল্প খাতের আধুনিকায়নে দক্ষিণ কোরিয়ার সহযোগিতা অপরিহার্য বলে উল্লেখ করেন রাষ্ট্রদূত। তিনি বলেন, যৌথ উদ্যোগের মাধ্যমে দক্ষতা উন্নয়ন এবং শিল্প সক্ষমতা বাড়ানোর কাজ দ্রুততর করা সম্ভব।
ডিসিসিআইয়ের ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি রাজিব এইচ চৌধুরী বাংলাদেশের কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ খাতে দক্ষিণ কোরিয়ার সহযোগিতার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। ঢাকা চেম্বারের সহসভাপতি মো. সালিম সোলায়মানসহ দূতাবাসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
শিল্প খাতে সক্ষমতা বাড়াতে এবং প্রযুক্তিগত উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে দক্ষিণ কোরিয়ার কাছ থেকে আরও সহযোগিতা চেয়েছে বাংলাদেশ। আজ সোমবার ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সভাপতি তাসকীন আহমেদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়ং সিকের এই বিষয়ে আলোচনা হয়।
তাসকীন আহমেদ বলেন, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশ ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল ১ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর মধ্যে বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি হয়েছে ৪৯১ দশমিক ৭৩ মিলিয়ন ডলারের পণ্য এবং আমদানি হয়েছে ৯০২ দশমিক ৯০ মিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য। দক্ষিণ কোরিয়া ইতিমধ্যে বাংলাদেশে ১ দশমিক ৫৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করেছে, বিদেশি বিনিয়োগকারী হিসেবে দেশটির অবস্থান তৃতীয়।
চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, তৈরি পোশাক, জাহাজনির্মাণ, অটোমোবাইল, ইলেকট্রনিকস, সেমিকন্ডাক্টর এবং তথ্যপ্রযুক্তি খাতে দক্ষিণ কোরিয়ার আরও সক্রিয় অংশগ্রহণ চেয়েছেন ডিসিসিআই সভাপতি। তিনি বলেন, বাংলাদেশের তরুণ ফ্রিল্যান্সাররা সেমিকন্ডাক্টর শিল্পে ডিজাইন তৈরিতে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে। এ খাতে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রযুক্তিগত সহায়তা দেশের অর্থনীতিকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে পারে।
দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়ং সিক বলেন, বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে ভিসা প্রদান ও নবায়ন প্রক্রিয়া সহজীকরণ; কাস্টমস ক্লিয়ারেন্স প্রক্রিয়া দ্রুতকরণ; বিডা প্রদত্ত সেবা প্রদান প্রক্রিয়া বেগবান করা; করপোরেট করহার সহনীয় পর্যায়ে রাখা এবং লজিস্টিক খরচ হ্রাস করা অতীব জরুরি।
দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তোলার লক্ষ্যে কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রশিক্ষণ ও প্রযুক্তি সহায়তার প্রশংসা করেন রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়ং সিক। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ প্রদান এবং অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি সরবরাহের মাধ্যমে আমরা দক্ষ জনশক্তি তৈরিতে সহায়তা করছি।’
এলডিসি (স্বল্পোন্নত দেশ) থেকে উত্তরণের পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিল্প খাতের আধুনিকায়নে দক্ষিণ কোরিয়ার সহযোগিতা অপরিহার্য বলে উল্লেখ করেন রাষ্ট্রদূত। তিনি বলেন, যৌথ উদ্যোগের মাধ্যমে দক্ষতা উন্নয়ন এবং শিল্প সক্ষমতা বাড়ানোর কাজ দ্রুততর করা সম্ভব।
ডিসিসিআইয়ের ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি রাজিব এইচ চৌধুরী বাংলাদেশের কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ খাতে দক্ষিণ কোরিয়ার সহযোগিতার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। ঢাকা চেম্বারের সহসভাপতি মো. সালিম সোলায়মানসহ দূতাবাসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি), লালদিয়া ও বে টার্মিনাল পরিচালনার জন্য বিদেশি অপারেটর নিয়োগের প্রক্রিয়া আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করতে চায় চায় সরকার। এর মাধ্যমে ২০৩০ সালের মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা চার গুণ বৃদ্ধি করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেদেশের বড় রপ্তানিমুখী ব্যাগ ও লাগেজ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান ছিল মোংলার ইপিজেডে থাকা ভারতীয় মালিকানাধীন ভিআইপি ইন্ডাস্ট্রিজ বাংলাদেশ প্রাইভেট লিমিটেড। ২০১৪ সাল থেকে এখানে তাদের বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হয়েছিল এবং সবকিছুই স্বাভাবিকভাবে চলছিল। কিন্তু ২০২৩ সালের ৩১ জানুয়ারি ভিআইপির মোংলা কারখানায় অগ্নিকাণ্ড
৯ ঘণ্টা আগেকাস্টমসের নতুন শুল্কনীতির কারণে খরচ বেড়ে যাওয়ায় ভারত থেকে মাছ আমদানি বন্ধ রেখেছেন আমদানিকারকেরা। এতে ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি দুই দিনে সরকারের রাজস্ব ঘাটতি হয়েছে প্রায় ৩ কোটি টাকা। ভারত থেকে যেসব খাদ্যদ্রব্য আমদানি করা হয়, তার মধ্যে বড় একটি অংশ হচ্ছে হিমায়িত মিঠাপানির ও সামুদ্রিক মাছ।
৯ ঘণ্টা আগেচাকরি পুনর্বহালের দাবিতে আন্দোলনরত আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের চাকরিচ্যুত কর্মকর্তাদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল রোববার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগীরা এ অভিযোগ এনে ঘটনার বিচার ও ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ বাতিলের দাবি জানান। তাঁরা চেয়ারম্যান খাজা শাহরিয়ারের নিকটাত্মীয়
১০ ঘণ্টা আগে