অনলাইন ডেস্ক
ইটভাটা বন্ধ করলে সরকারকে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দিতে হবে বলে দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্রিক ম্যানুফ্যাকচারিং ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানায় সংগঠনটি।
সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের সভাপতি ফিরোজ হায়দার খান বলেন, বিগত ৩৫ থেকে ৪০ বছর ধরে ইটভাটা মালিকেরা প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে ব্যবসা করে আসছে। বর্তমানে এই শিল্পে প্রায় ৫০ লাখ শ্রমিক কর্মরত আছে। প্রায় প্রতিটি ইটভাটার বিপরীতে ১ কোটি টাকার ওপরে ব্যাংক লোন রয়েছে। ভাটাগুলো বন্ধ হয়ে গেলে ব্যাংক লোন অনাদায়ী থেকে যাবে।
তিনি আরও বলেন, দেশের উন্নয়নের সঙ্গে সমতা রেখে বায়ুদূষণ রোধে সরকার নির্দেশিত আধুনিক প্রযুক্তির জিগজ্যাগ ভাটা স্থাপন করেছে। বর্তমানে প্রযুক্তিগত উন্নয়নের ফলে এখন দেশের ইটভাটাগুলো মাত্র ৫ থেকে ১০ শতাংশ বায়ু দূষণ করছে। আগে ইটভাটার দূষণমাত্রা ছিল ৫৮ শতাংশ।
সভাপতি আরও বলেন, ‘পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান অত্যন্ত আন্তরিক হলেও আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে জিগজ্যাগ ইটভাটার সমস্যা সমাধান হচ্ছে না।’
সংগঠনের পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলনে কিছু সুপারিশ জানানো হয়। তার মধ্যে রয়েছে—
১. জিগজ্যাগ ভাটার জন্য আইন অনুযায়ী লাইসেন্স ও ছাড়পত্র পাওয়ার জন্য মন্ত্রণালয় থেকে পরিপত্র জারির মাধ্যমে পরিচালনা করার সুযোগ।
২. জিগজ্যাগ ইটভাটায় কোনো প্রকার হয়রানি বা মোবাইল কোর্ট করা যাবে না।
৩. কোনো ইটভাটা বন্ধ করতে হলে সরকারিভাবে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দিয়ে বন্ধ করতে হবে।
৪. পরিবেশগত ছাড়পত্র, ডি. সি লাইসেন্স, ফায়ার সার্ভিস লাইসেন্স, ট্রেড লাইসেন্সসহ অন্যান্য কাগজপত্র ইস্যু/নবায়নের সময় কেন্দ্রীয় ইট প্রস্তুতকারী মালিক সমিতির প্রত্যয়নপত্র বাধ্যতামূলকভাবে জমা দেওয়ার বিধান করার প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে হবে।
৫. ইটভাটাকে শিল্প হিসেবে ঘোষণা করতে হবে।
৬. ইটভাটা পরিচালনায় দীর্ঘমেয়াদি পূর্ণাঙ্গ নীতিমালা প্রণয়ন করা।
ইটভাটা বন্ধ করলে সরকারকে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দিতে হবে বলে দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্রিক ম্যানুফ্যাকচারিং ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানায় সংগঠনটি।
সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের সভাপতি ফিরোজ হায়দার খান বলেন, বিগত ৩৫ থেকে ৪০ বছর ধরে ইটভাটা মালিকেরা প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে ব্যবসা করে আসছে। বর্তমানে এই শিল্পে প্রায় ৫০ লাখ শ্রমিক কর্মরত আছে। প্রায় প্রতিটি ইটভাটার বিপরীতে ১ কোটি টাকার ওপরে ব্যাংক লোন রয়েছে। ভাটাগুলো বন্ধ হয়ে গেলে ব্যাংক লোন অনাদায়ী থেকে যাবে।
তিনি আরও বলেন, দেশের উন্নয়নের সঙ্গে সমতা রেখে বায়ুদূষণ রোধে সরকার নির্দেশিত আধুনিক প্রযুক্তির জিগজ্যাগ ভাটা স্থাপন করেছে। বর্তমানে প্রযুক্তিগত উন্নয়নের ফলে এখন দেশের ইটভাটাগুলো মাত্র ৫ থেকে ১০ শতাংশ বায়ু দূষণ করছে। আগে ইটভাটার দূষণমাত্রা ছিল ৫৮ শতাংশ।
সভাপতি আরও বলেন, ‘পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান অত্যন্ত আন্তরিক হলেও আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে জিগজ্যাগ ইটভাটার সমস্যা সমাধান হচ্ছে না।’
সংগঠনের পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলনে কিছু সুপারিশ জানানো হয়। তার মধ্যে রয়েছে—
১. জিগজ্যাগ ভাটার জন্য আইন অনুযায়ী লাইসেন্স ও ছাড়পত্র পাওয়ার জন্য মন্ত্রণালয় থেকে পরিপত্র জারির মাধ্যমে পরিচালনা করার সুযোগ।
২. জিগজ্যাগ ইটভাটায় কোনো প্রকার হয়রানি বা মোবাইল কোর্ট করা যাবে না।
৩. কোনো ইটভাটা বন্ধ করতে হলে সরকারিভাবে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দিয়ে বন্ধ করতে হবে।
৪. পরিবেশগত ছাড়পত্র, ডি. সি লাইসেন্স, ফায়ার সার্ভিস লাইসেন্স, ট্রেড লাইসেন্সসহ অন্যান্য কাগজপত্র ইস্যু/নবায়নের সময় কেন্দ্রীয় ইট প্রস্তুতকারী মালিক সমিতির প্রত্যয়নপত্র বাধ্যতামূলকভাবে জমা দেওয়ার বিধান করার প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে হবে।
৫. ইটভাটাকে শিল্প হিসেবে ঘোষণা করতে হবে।
৬. ইটভাটা পরিচালনায় দীর্ঘমেয়াদি পূর্ণাঙ্গ নীতিমালা প্রণয়ন করা।
চীনের খাইশি গ্রুপ আবারও বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে। আজ সোমবার ৪ কোটি ৫ হাজার ডলারের একটি নতুন বিনিয়োগ চুক্তি করেছে প্রতিষ্ঠানটি; বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৪৮৮ কোটি ৬ লাখ ১০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)।
৪০ মিনিট আগেচট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অবস্থিত জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৩ কোটি ২৭ লাখ ৭২ হাজার মার্কিন ডলার (প্রায় ৩২৭ কোটি টাকা) বিনিয়োগ করবে চীনের লেসো গ্রুপ। এ জন্য প্রতিষ্ঠানটিকে ১২ দশমিক ৫ একর জমি হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)।
৪৩ মিনিট আগেদেশের ব্যাংক খাতের আলোচনায় বারবার ভেসে ওঠে অনিয়ম, দুর্নীতি ও খেলাপির চিত্র। এর খেসারত দিচ্ছে অর্থনীতি, ভুগছেন সাধারণ গ্রাহক। ঠিক এক বছর আগে দায়িত্ব নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এসব সংস্কারে হাত দেন, যার ফলে বেরিয়ে আসে ভয়ংকর সব বাস্তবতা।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সয়াবিন রপ্তানির একটি বড় অংশ যায় চীনে। সম্প্রতি চীনকে সয়াবিন আমদানি চার গুণ বাড়াতে বলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। রোববার স্থানীয় সময় রাতে নিজের ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প বলেন, ‘চীন সয়াবিনের ঘাটতি নিয়ে চিন্তিত। আমি আশা করি, চীন যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন কেনা (চার গ
৪ ঘণ্টা আগে