২০২৫ থেকে ২০২৮ সালের মধ্যে দেশে নতুন করে ১০০টি গ্যাসকূপ খননের উদ্যোগ নিয়েছে পেট্রোবাংলা। রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান জনেন্দ্র নাথ সরকার বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য জানিয়েছেন। দেশে গ্যাসের বর্ধিত চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
জনেন্দ্র নাথ সরকার বলেছেন, ‘গ্যাসচালিত পাওয়ার প্ল্যান্ট ও শিল্প কারখানা সচল রাখতে আমরা ঘাটতি পূরণের লক্ষ্যে বিভিন্ন পরিকল্পনা তৈরি করছি।’ তাঁর এই মন্তব্য এমন একসময়ে এল, যখন ধারণা করা হচ্ছে, বড় ধরনের কোনো গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কৃত না হলে ২০৩৩ সালের মধ্যে দেশের গ্যাসের মজুত ফুরিয়ে যাবে।
রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান আরও বলেছেন, ‘আমরা দেশে গ্যাসের উৎপাদন বাড়াতে ২০২৫ থেকে ২০২৮ সালের মধ্যে ১০০ নতুন গ্যাসকূপ খননের উদ্যোগ নিয়েছি।’ এ সময় তিনি জানান, বঙ্গোপসাগরের ২৪টি ব্লকে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে আন্তর্জাতিক দরপত্রও আহ্বান করেছে বাংলাদেশ।
পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান জানান, চলতি বছর বাংলাদেশ স্পট মার্কেট থেকে ৪৮ কার্গো তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস বা এলএনজি আমদানি করবে। তবে এ বিষয়ে সরকারের অনুমোদন এখনো চূড়ান্ত হয়নি। যা গত বছর স্পট মার্কেট ভিত্তিতে আমদানি করা এলএনজি কার্গোর চেয়ে ২৩ কার্গো বেশি।
জনেন্দ্র নাথ সরকার আরও জানান, এরই মধ্যে গত দুই মাসে বাংলাদেশ সাত কার্গো এলএনজি আমদানি করেছে। আগামী এপ্রিলে আরও পাঁচ কার্গো তরলীকৃত গ্যাস আমদানি করা হবে।
ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলার পর বিশ্বজুড়েই জ্বালানিসহ বিভিন্ন পণ্যের দাম বাড়ায় বাড়তি ডলার খরচ করতে হচ্ছে। এ জন্য রিজার্ভে টান পড়ায় তেল-গ্যাস আমদানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে বেশ ঝামেলা পোহাতে হচ্ছে। এই অবস্থায় সরকার গত বছর আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল থেকে ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ সুবিধা নিয়েছে।
জনেন্দ্র নাথ সরকার বলেন, ‘এখন ডলার সংকট বৈশ্বিক সমস্যা। তারপরও সরকার জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতকে প্রাধান্য দিচ্ছে। তাই আমাদের জন্য এটা বাধা হয়ে দাঁড়াবে না।’
২০২৫ থেকে ২০২৮ সালের মধ্যে দেশে নতুন করে ১০০টি গ্যাসকূপ খননের উদ্যোগ নিয়েছে পেট্রোবাংলা। রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান জনেন্দ্র নাথ সরকার বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য জানিয়েছেন। দেশে গ্যাসের বর্ধিত চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
জনেন্দ্র নাথ সরকার বলেছেন, ‘গ্যাসচালিত পাওয়ার প্ল্যান্ট ও শিল্প কারখানা সচল রাখতে আমরা ঘাটতি পূরণের লক্ষ্যে বিভিন্ন পরিকল্পনা তৈরি করছি।’ তাঁর এই মন্তব্য এমন একসময়ে এল, যখন ধারণা করা হচ্ছে, বড় ধরনের কোনো গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কৃত না হলে ২০৩৩ সালের মধ্যে দেশের গ্যাসের মজুত ফুরিয়ে যাবে।
রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান আরও বলেছেন, ‘আমরা দেশে গ্যাসের উৎপাদন বাড়াতে ২০২৫ থেকে ২০২৮ সালের মধ্যে ১০০ নতুন গ্যাসকূপ খননের উদ্যোগ নিয়েছি।’ এ সময় তিনি জানান, বঙ্গোপসাগরের ২৪টি ব্লকে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে আন্তর্জাতিক দরপত্রও আহ্বান করেছে বাংলাদেশ।
পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান জানান, চলতি বছর বাংলাদেশ স্পট মার্কেট থেকে ৪৮ কার্গো তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস বা এলএনজি আমদানি করবে। তবে এ বিষয়ে সরকারের অনুমোদন এখনো চূড়ান্ত হয়নি। যা গত বছর স্পট মার্কেট ভিত্তিতে আমদানি করা এলএনজি কার্গোর চেয়ে ২৩ কার্গো বেশি।
জনেন্দ্র নাথ সরকার আরও জানান, এরই মধ্যে গত দুই মাসে বাংলাদেশ সাত কার্গো এলএনজি আমদানি করেছে। আগামী এপ্রিলে আরও পাঁচ কার্গো তরলীকৃত গ্যাস আমদানি করা হবে।
ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলার পর বিশ্বজুড়েই জ্বালানিসহ বিভিন্ন পণ্যের দাম বাড়ায় বাড়তি ডলার খরচ করতে হচ্ছে। এ জন্য রিজার্ভে টান পড়ায় তেল-গ্যাস আমদানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে বেশ ঝামেলা পোহাতে হচ্ছে। এই অবস্থায় সরকার গত বছর আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল থেকে ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ সুবিধা নিয়েছে।
জনেন্দ্র নাথ সরকার বলেন, ‘এখন ডলার সংকট বৈশ্বিক সমস্যা। তারপরও সরকার জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতকে প্রাধান্য দিচ্ছে। তাই আমাদের জন্য এটা বাধা হয়ে দাঁড়াবে না।’
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের কিস্তি গ্রহণের জন্য অপেক্ষা না করে নিজেদের মতো বাজেট তৈরি করার প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। এমন তথ্য জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলনকক্ষে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক...
৬ ঘণ্টা আগেদেশের ভোজ্যতেলের বাজারে এখনো মানের ঘাটতি রয়েছে। ভিটামিন ‘এ’ ও ‘ডি’ সমৃদ্ধ তেল সরবরাহ বাধ্যতামূলক হলেও বাস্তবে তা অনেকটা উপেক্ষিত। সরকারি আইন অনুযায়ী তেলে ভিটামিন এ মেশানো আবশ্যক হলেও বাজারের বিশাল একটি অংশে তা অনুপস্থিত কিংবা থাকলেও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল।
৬ ঘণ্টা আগেঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) কৌশলগত অংশীদার চীনের শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে কমিশন সভাকক্ষে এই বৈঠক...
৬ ঘণ্টা আগেজনসংখ্যায় ক্ষুদ্র, কিন্তু প্রভাবের বিচারে বিশাল নর্ডিক দেশগুলো যেন এক অর্থনৈতিক বিস্ময়। সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও ফিনল্যান্ড—এই চার দেশের জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক আকার যতই ছোট হোক না কেন, এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে আইকিয়া, লেগো, স্পটিফাই, নোভো নর্ডিস্ক, নোকিয়া ও কার্লসবার্গের মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলো।
১৪ ঘণ্টা আগে