নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ কখনো শ্রীলঙ্কা হবে না উল্লেখ করে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, ‘শ্রীলঙ্কা শ্রীলঙ্কা বলা হচ্ছে, এ রকম কিছুই হবে না। যদিবা শ্রীলঙ্কাকে মালা দিয়ে আনা না হয়। যদি কেউ আনতে চায়, সেটা তার স্বার্থে হবে। সেটা দেশের স্বার্থে হবে না।’
বিরোধী দলকে উদ্দেশ করে মন্ত্রী বলেন, ‘যত ধরনের পরিসংখ্যান প্রয়োজন সবকিছু আপনাদের দেব। আপনারা বলেন আমাদের কী ঘাটতি আছে। যদি ঘাটতি না থাকে তাহলে আমাদের কাজ করতে দিন। রাজনৈতিক অস্থিরতা তৈরি করবেন না। সেটা তৈরি হলে আমরা আপনারা সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হব।’
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ টেক্সটাইল গার্মেন্টস ফেডারেশন আয়োজিত ‘শ্রমিকদের জন্য কেমন বাজেট চাই’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিকল্পনামন্ত্রী এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশ টেক্সটাইল গার্মেন্টস ফেডারেশনের সভাপতি অ্যাডভোকেট মাহবুবুর রহমান ইসমাইলের সঞ্চালনায় গোলটেবিল আলোচনায় আরও বক্তব্য দেন বিকেএমইএর কার্যকরী সভাপতি মো. হাতেম, সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) পরিচালক গোলাম মোয়াজ্জেম, ডিইউজের সাবেক সভাপতি আবু জাফর সূর্য প্রমুখ।
মন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, ‘ইউক্রেন, করোনা, শ্রীলঙ্কা, চায়না লোন, বিশ্বব্যাংক এসব বিষয় আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারি। এসব আমাদের পরিচিত। রাজনৈতিকভাবে এই অঞ্চলে আমরা সবচেয়ে স্থিতিশীল পরিবেশে আছি। এই অঞ্চলের নেপাল, মিয়ানমার, মালয়েশিয়াসহ অনেক দেশ থেকে আমরা স্থিতিশীল পরিস্থিতিতে আছি।’
শ্রমিকেরা প্রাপ্য মজুরি পাচ্ছে না উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে বিশ্বাস করি শ্রমিকদের পুরো পাওনা দেওয়া হচ্ছে না। তবু যদি শ্রমিকদের প্রাপ্যটা যাতে আরেকটু ন্যায্য, প্রাপ্যতা ও হকভিত্তিক করা যায় সেটা আমরা চেষ্টা করব।’
রেশনিংয়ের মধ্যে কল্যাণ আছে কিন্তু সেটা শ্রমিক পর্যন্ত পৌঁছানোর ক্ষেত্রে সমস্যা রয়েছে। সেটা শ্রমিকদের কাছে পৌঁছানো নিয়ে নিজের শঙ্কা আছে উল্লেখ করে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের দেশে কোনো বিষয় যত বেশি প্রসারিত তত বেশি ছিদ্র। রেশনিং ব্যবস্থা প্রসারিত হলেও সেখানে ছিদ্র দেখা দিতে পারে। সরকার কোটি টাকা প্রণোদনা দিয়েছে সেখানে শ্রমিক পর্যন্ত বেয়ে বেয়ে যেতে যেতে কতটুকু পৌঁছেছে সেটা নিয়ে আমাদের সন্দেহ আছে।’
দেশের ডিজিটাল সিস্টেম কার্যকর হয়েছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের লোকজনও আমাদের ডিজিটাল টাকাপয়সা লেনদেন দেখে অবাক। তাঁরা বলেন, সেখানে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট না থাকলে টাকা লেনদেন করা যায় না। সেখানে গ্রামেগঞ্জে স্বল্পশিক্ষিত মানুষের কাছেও অনেক সহজেই ডিজিটালি টাকা ট্রান্সফার হচ্ছে। সে জন্য শ্রমিকদের রেশনিং ব্যবস্থায় না গিয়ে বিভিন্ন ব্যয় হিসেবে কিছু টাকা পাঠালে তারা উপকৃত হতো বলে আমি মনে করি। সেটা কিছুটা ভালো এবং দ্রুত হবে।’
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘স্বাস্থ্য খাতে আমাদের অনেক বড় কৃতিত্ব অর্জন হয়েছে। করোনা মোকাবিলায় ১২১টি দেশের মধ্যে আমরা পঞ্চম স্থানে রয়েছি। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যের মতো উন্নত দেশ হয়েও সেখানে হিমশিম খেয়েছে। এই অঞ্চলের আটটি দেশের মাঝে আমরা প্রথম হয়েছি। যেখানে ভারত, পাকিস্তান আমাদের ধারে কাছেও নেই।’
বাংলাদেশ কখনো শ্রীলঙ্কা হবে না উল্লেখ করে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, ‘শ্রীলঙ্কা শ্রীলঙ্কা বলা হচ্ছে, এ রকম কিছুই হবে না। যদিবা শ্রীলঙ্কাকে মালা দিয়ে আনা না হয়। যদি কেউ আনতে চায়, সেটা তার স্বার্থে হবে। সেটা দেশের স্বার্থে হবে না।’
বিরোধী দলকে উদ্দেশ করে মন্ত্রী বলেন, ‘যত ধরনের পরিসংখ্যান প্রয়োজন সবকিছু আপনাদের দেব। আপনারা বলেন আমাদের কী ঘাটতি আছে। যদি ঘাটতি না থাকে তাহলে আমাদের কাজ করতে দিন। রাজনৈতিক অস্থিরতা তৈরি করবেন না। সেটা তৈরি হলে আমরা আপনারা সবাই ক্ষতিগ্রস্ত হব।’
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ টেক্সটাইল গার্মেন্টস ফেডারেশন আয়োজিত ‘শ্রমিকদের জন্য কেমন বাজেট চাই’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিকল্পনামন্ত্রী এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশ টেক্সটাইল গার্মেন্টস ফেডারেশনের সভাপতি অ্যাডভোকেট মাহবুবুর রহমান ইসমাইলের সঞ্চালনায় গোলটেবিল আলোচনায় আরও বক্তব্য দেন বিকেএমইএর কার্যকরী সভাপতি মো. হাতেম, সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) পরিচালক গোলাম মোয়াজ্জেম, ডিইউজের সাবেক সভাপতি আবু জাফর সূর্য প্রমুখ।
মন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, ‘ইউক্রেন, করোনা, শ্রীলঙ্কা, চায়না লোন, বিশ্বব্যাংক এসব বিষয় আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারি। এসব আমাদের পরিচিত। রাজনৈতিকভাবে এই অঞ্চলে আমরা সবচেয়ে স্থিতিশীল পরিবেশে আছি। এই অঞ্চলের নেপাল, মিয়ানমার, মালয়েশিয়াসহ অনেক দেশ থেকে আমরা স্থিতিশীল পরিস্থিতিতে আছি।’
শ্রমিকেরা প্রাপ্য মজুরি পাচ্ছে না উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে বিশ্বাস করি শ্রমিকদের পুরো পাওনা দেওয়া হচ্ছে না। তবু যদি শ্রমিকদের প্রাপ্যটা যাতে আরেকটু ন্যায্য, প্রাপ্যতা ও হকভিত্তিক করা যায় সেটা আমরা চেষ্টা করব।’
রেশনিংয়ের মধ্যে কল্যাণ আছে কিন্তু সেটা শ্রমিক পর্যন্ত পৌঁছানোর ক্ষেত্রে সমস্যা রয়েছে। সেটা শ্রমিকদের কাছে পৌঁছানো নিয়ে নিজের শঙ্কা আছে উল্লেখ করে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের দেশে কোনো বিষয় যত বেশি প্রসারিত তত বেশি ছিদ্র। রেশনিং ব্যবস্থা প্রসারিত হলেও সেখানে ছিদ্র দেখা দিতে পারে। সরকার কোটি টাকা প্রণোদনা দিয়েছে সেখানে শ্রমিক পর্যন্ত বেয়ে বেয়ে যেতে যেতে কতটুকু পৌঁছেছে সেটা নিয়ে আমাদের সন্দেহ আছে।’
দেশের ডিজিটাল সিস্টেম কার্যকর হয়েছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের লোকজনও আমাদের ডিজিটাল টাকাপয়সা লেনদেন দেখে অবাক। তাঁরা বলেন, সেখানে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট না থাকলে টাকা লেনদেন করা যায় না। সেখানে গ্রামেগঞ্জে স্বল্পশিক্ষিত মানুষের কাছেও অনেক সহজেই ডিজিটালি টাকা ট্রান্সফার হচ্ছে। সে জন্য শ্রমিকদের রেশনিং ব্যবস্থায় না গিয়ে বিভিন্ন ব্যয় হিসেবে কিছু টাকা পাঠালে তারা উপকৃত হতো বলে আমি মনে করি। সেটা কিছুটা ভালো এবং দ্রুত হবে।’
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘স্বাস্থ্য খাতে আমাদের অনেক বড় কৃতিত্ব অর্জন হয়েছে। করোনা মোকাবিলায় ১২১টি দেশের মধ্যে আমরা পঞ্চম স্থানে রয়েছি। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যের মতো উন্নত দেশ হয়েও সেখানে হিমশিম খেয়েছে। এই অঞ্চলের আটটি দেশের মাঝে আমরা প্রথম হয়েছি। যেখানে ভারত, পাকিস্তান আমাদের ধারে কাছেও নেই।’
সভায় স্বাগত বক্তব্যে ডিসিসিআইয়ের ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি রাজিব এইচ চৌধুরী বলেন, অর্থনীতির দ্রুতবর্ধনশীল ও সম্ভাবনাময় হালাল খাতের বৈশ্বিক বাজার আগামী ২০৩৪ সালের মধ্যে ৯ দশমিক ৪৫ ট্রিলিয়ন ডলারে উন্নীত হতে পারে। অথচ বাংলাদেশ মাত্র ৮৫০ মিলিয়ন ডলারের হালাল পণ্য রপ্তানি করে, যার বেশির ভাগ কৃষিভিত্তিক। হালাল
১২ ঘণ্টা আগেরপ্তানি করে না—এমন প্রতিষ্ঠান পাঁচটি শর্ত পূরণের মাধ্যমে প্রকৃত রপ্তানিকারকের কাছে পণ্য বা সেবা সরবরাহ করলে তা ‘প্রচ্ছন্ন রপ্তানি’ হিসেবে গণ্য হবে। সে ক্ষেত্রে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট প্রযোজ্য হবে না বলে জানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
১৩ ঘণ্টা আগেরিলায়েন্স গ্রুপের চেয়ারম্যান অনিল আম্বানির ঘনিষ্ঠ সহযোগী এবং রিলায়েন্স পাওয়ার লিমিটেডের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা অশোক কুমার পাল গ্রেপ্তার হয়েছেন। ১৭ হাজার কোটি রুপির বেশি ব্যাংকঋণ জালিয়াতি এবং অর্থ পাচারের অভিযোগে আজ শনিবার তাঁকে গ্রেপ্তার করেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)।
২১ ঘণ্টা আগেচীনের পণ্য আমদানিতে অতিরিক্ত ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বর্তমানে কার্যকর থাকা ৩০ শতাংশ শুল্কের ওপর এটি যোগ হবে। এর ফলে চীনা পণ্যের ওপর কার্যকর শুল্কের হার প্রায় ১৩০ শতাংশে পৌঁছাতে পারে। আগামী ১ নভেম্বর বা তার আগেই এই নতুন শুল্ক কার্যকর হতে পারে।
১ দিন আগে