অনলাইন ডেস্ক
দেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রেখে রাজস্ব আহরণ বৃদ্ধি এবং ব্যয়ের কার্যকর ব্যবস্থাপনার লাখ্যে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য নতুন বাজেট প্রস্তাব করা হয়েছে। অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিম আহমেদ আজ বাজেট বক্তৃতায় এই প্রস্তাব পেশ করেন।
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, বাজেটে রাজস্ব আহরণ বৃদ্ধির লাক্ষ্যে কর অব্যাহতি যৌক্তিকীকরণসহ মধ্য মেয়াদে রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের বিষয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। এনবিআরের কার্যক্রমকে আরও শক্তিশালী করতে জনবল বাড়ানো হয়েছে। এ ছাড়া, কর অব্যাহতি সুবিধা ক্রমান্বয়ে কমিয়ে আনা, কর জাল সম্প্রসারণ এবং বিভিন্ন পণ্য ও পরিষেবায় যথাসম্ভব একই হারে ভ্যাট নির্ধারণ করার বিষয়টি সক্রিয় বিবেচনাধীন রয়েছে। এসব পদক্ষেপের মাধ্যমে সরকারের রাজস্ব আয় উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
প্রস্তাবিত রাজস্ব আয় ও ব্যয়ের চিত্র
আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরে মোট ৫ লাখ ৬৪ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আয়ের প্রস্তাব করা হয়েছে, যা জিডিপির ৯ শতাংশ। এর মধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের মাধ্যমে ৪ লাখ ৯৯ হাজার কোটি টাকা এবং অন্যান্য উৎস থেকে ৬৫ হাজার কোটি টাকা সংগ্রহ করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
অন্যদিকে, আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য মোট ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ের প্রস্তাব করা হয়েছে, যা জিডিপির ১২ দশমিক ৭ শতাংশ। এই ব্যয়ের মধ্যে পরিচালনাসহ অন্যান্য খাতে মোট ৫ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকা এবং বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে।
সরকারি কর্মচারীদের জন্য বিশেষ সুবিধা ও বাজেট ঘাটতি
বাজেট বক্তৃতায় উল্লেখ করা হয়েছে, ২০১৫ সালের পর থেকে অদ্যাবধি কোনো বেতন কাঠামো প্রণীত না হওয়ায় এবারের বাজেটে সরকারি কর্মচারীদের জন্য বিশেষ সুবিধার পরিমাণ বৃদ্ধির প্রস্তাব করা হয়েছে।
আগামী অর্থবছরে দেশের সামগ্রিক বাজেট ঘাটতি ও ঋণ সহনীয় পর্যায়ে থাকবে বলে জানানো হয়েছে। ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়াবে ২ লাখ ২৬ হাজার কোটি টাকা, যা জিডিপির ৩ দশমিক ৬ শতাংশ। মোট ঘাটতির মধ্যে ১ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকা অভ্যন্তরীণ উৎস হতে এবং ১ লাখ ১ হাজার কোটি টাকা বৈদেশিক উৎস হতে নির্বাহ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। আগামী অর্থবছরে সুদ পরিশোধ বাবদ মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১ লাখ ২২ হাজার কোটি টাকা।
দেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রেখে রাজস্ব আহরণ বৃদ্ধি এবং ব্যয়ের কার্যকর ব্যবস্থাপনার লাখ্যে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য নতুন বাজেট প্রস্তাব করা হয়েছে। অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিম আহমেদ আজ বাজেট বক্তৃতায় এই প্রস্তাব পেশ করেন।
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, বাজেটে রাজস্ব আহরণ বৃদ্ধির লাক্ষ্যে কর অব্যাহতি যৌক্তিকীকরণসহ মধ্য মেয়াদে রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের বিষয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। এনবিআরের কার্যক্রমকে আরও শক্তিশালী করতে জনবল বাড়ানো হয়েছে। এ ছাড়া, কর অব্যাহতি সুবিধা ক্রমান্বয়ে কমিয়ে আনা, কর জাল সম্প্রসারণ এবং বিভিন্ন পণ্য ও পরিষেবায় যথাসম্ভব একই হারে ভ্যাট নির্ধারণ করার বিষয়টি সক্রিয় বিবেচনাধীন রয়েছে। এসব পদক্ষেপের মাধ্যমে সরকারের রাজস্ব আয় উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
প্রস্তাবিত রাজস্ব আয় ও ব্যয়ের চিত্র
আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরে মোট ৫ লাখ ৬৪ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আয়ের প্রস্তাব করা হয়েছে, যা জিডিপির ৯ শতাংশ। এর মধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের মাধ্যমে ৪ লাখ ৯৯ হাজার কোটি টাকা এবং অন্যান্য উৎস থেকে ৬৫ হাজার কোটি টাকা সংগ্রহ করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
অন্যদিকে, আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য মোট ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ের প্রস্তাব করা হয়েছে, যা জিডিপির ১২ দশমিক ৭ শতাংশ। এই ব্যয়ের মধ্যে পরিচালনাসহ অন্যান্য খাতে মোট ৫ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকা এবং বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে।
সরকারি কর্মচারীদের জন্য বিশেষ সুবিধা ও বাজেট ঘাটতি
বাজেট বক্তৃতায় উল্লেখ করা হয়েছে, ২০১৫ সালের পর থেকে অদ্যাবধি কোনো বেতন কাঠামো প্রণীত না হওয়ায় এবারের বাজেটে সরকারি কর্মচারীদের জন্য বিশেষ সুবিধার পরিমাণ বৃদ্ধির প্রস্তাব করা হয়েছে।
আগামী অর্থবছরে দেশের সামগ্রিক বাজেট ঘাটতি ও ঋণ সহনীয় পর্যায়ে থাকবে বলে জানানো হয়েছে। ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়াবে ২ লাখ ২৬ হাজার কোটি টাকা, যা জিডিপির ৩ দশমিক ৬ শতাংশ। মোট ঘাটতির মধ্যে ১ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকা অভ্যন্তরীণ উৎস হতে এবং ১ লাখ ১ হাজার কোটি টাকা বৈদেশিক উৎস হতে নির্বাহ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। আগামী অর্থবছরে সুদ পরিশোধ বাবদ মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ১ লাখ ২২ হাজার কোটি টাকা।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৭ মিনিট আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৯ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৩ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১৩ ঘণ্টা আগে