নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণ এবং পর্যটন খাতের টেকসই উন্নয়নে শ্রীলঙ্কার সহযোগিতা চেয়েছেন ব্যবসায়ীরা। ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সভাপতি তাসকীন আহমেদের সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত শ্রীলঙ্কার হাইকমিশনার ধর্মপাল বীরাক্কোদির সৌজন্য সাক্ষাৎকালে এ বিষয়ে আলোচনা হয়।
ডিসিসিআই সভাপতি তাসকীন আহমেদ বলেন, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের পরিমাণ ১৩৪.০৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা প্রতিবছর গড়ে ৯ দশমিক ৫ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। তিনি উল্লেখ করেন, আর্থিক খাত, টেক্সটাইল, বিদ্যুৎ, নির্মাণ এবং ওষুধশিল্পে শ্রীলঙ্কার বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান ইতিমধ্যে বাংলাদেশে ৪২৮.৫৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করেছে।
তাসকীন আহমেদ বলেন, কৃষি ও খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ, নির্মাণশিল্প, স্বাস্থ্যসেবা, পর্যটন, তথ্যপ্রযুক্তি এবং দ্রুত বিক্রয়যোগ্য ভোগ্যপণ্য (এফএমসিজি) খাতে শ্রীলঙ্কার বিনিয়োগ সম্প্রসারণের সুযোগ রয়েছে। বিশেষ করে গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণ, পর্যটন এবং শিপিং খাতে শ্রীলঙ্কার অভিজ্ঞতা ও প্রযুক্তিগত সহায়তা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে। পাশাপাশি তিনি বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার মধ্যে প্রস্তাবিত অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য চুক্তি (পিটিএ) দ্রুত বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
ধর্মপাল বীরাক্কোদি বলেন, শ্রীলঙ্কার সিনথেটিক ফ্যাব্রিক্স খাতের উদ্যোক্তারা বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী। তিনি স্বাস্থ্যসেবা, পর্যটন, তথ্যপ্রযুক্তি, শিক্ষা ও ওষুধশিল্পে দুই দেশের উদ্যোক্তাদের যৌথ বিনিয়োগের সম্ভাবনার কথাও উল্লেখ করেন।
বাংলাদেশের পর্যটন খাতের টেকসই উন্নয়নে শ্রীলঙ্কার অভিজ্ঞতা ও প্রযুক্তিগত দক্ষতা কাজে লাগানোর জন্য বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের প্রতি আহ্বান জানান হাইকমিশনার। তিনি আরও বলেন, শ্রীলঙ্কা ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি দেশের সঙ্গে পিটিএ স্বাক্ষর করেছে এবং বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণে দ্রুত এ চুক্তি স্বাক্ষরের কোনো বিকল্প নেই।
বাংলাদেশের গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণ এবং পর্যটন খাতের টেকসই উন্নয়নে শ্রীলঙ্কার সহযোগিতা চেয়েছেন ব্যবসায়ীরা। ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সভাপতি তাসকীন আহমেদের সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত শ্রীলঙ্কার হাইকমিশনার ধর্মপাল বীরাক্কোদির সৌজন্য সাক্ষাৎকালে এ বিষয়ে আলোচনা হয়।
ডিসিসিআই সভাপতি তাসকীন আহমেদ বলেন, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের পরিমাণ ১৩৪.০৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা প্রতিবছর গড়ে ৯ দশমিক ৫ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। তিনি উল্লেখ করেন, আর্থিক খাত, টেক্সটাইল, বিদ্যুৎ, নির্মাণ এবং ওষুধশিল্পে শ্রীলঙ্কার বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান ইতিমধ্যে বাংলাদেশে ৪২৮.৫৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করেছে।
তাসকীন আহমেদ বলেন, কৃষি ও খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ, নির্মাণশিল্প, স্বাস্থ্যসেবা, পর্যটন, তথ্যপ্রযুক্তি এবং দ্রুত বিক্রয়যোগ্য ভোগ্যপণ্য (এফএমসিজি) খাতে শ্রীলঙ্কার বিনিয়োগ সম্প্রসারণের সুযোগ রয়েছে। বিশেষ করে গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণ, পর্যটন এবং শিপিং খাতে শ্রীলঙ্কার অভিজ্ঞতা ও প্রযুক্তিগত সহায়তা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে। পাশাপাশি তিনি বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার মধ্যে প্রস্তাবিত অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য চুক্তি (পিটিএ) দ্রুত বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
ধর্মপাল বীরাক্কোদি বলেন, শ্রীলঙ্কার সিনথেটিক ফ্যাব্রিক্স খাতের উদ্যোক্তারা বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী। তিনি স্বাস্থ্যসেবা, পর্যটন, তথ্যপ্রযুক্তি, শিক্ষা ও ওষুধশিল্পে দুই দেশের উদ্যোক্তাদের যৌথ বিনিয়োগের সম্ভাবনার কথাও উল্লেখ করেন।
বাংলাদেশের পর্যটন খাতের টেকসই উন্নয়নে শ্রীলঙ্কার অভিজ্ঞতা ও প্রযুক্তিগত দক্ষতা কাজে লাগানোর জন্য বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের প্রতি আহ্বান জানান হাইকমিশনার। তিনি আরও বলেন, শ্রীলঙ্কা ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি দেশের সঙ্গে পিটিএ স্বাক্ষর করেছে এবং বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণে দ্রুত এ চুক্তি স্বাক্ষরের কোনো বিকল্প নেই।
বেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
৪ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
৪ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
৮ ঘণ্টা আগেচতুর্থ প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংক ‘ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি’। ২০১৩ সালে লাইসেন্স পাওয়া এই ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ২৭ হাজার ৭৬৭ কোটি টাকা। এই ঋণের প্রায় ৬২ শতাংশ অর্থাৎ ১৭ হাজার ২২৯ কোটি টাকাই নামে-বেনামে হাতিয়ে নিয়েছে বিতর্কিত শিল্পগ্রুপ এস আলম। ঋণের নামে লুট করা এই টাকা সবচেয়ে বেশি নেওয়া হয়েছে
১ দিন আগে