অনলাইন ডেস্ক
পাকিস্তান থেকে খেজুর, কমলার পাশাপাশি অন্যান্য ফল ও কৃষিপণ্য আমদানিতে বড় সম্ভাবনা দেখছেন বাংলাদেশের ব্যবসায়ী ও আমদানিকারকেরা। পাশাপাশি পাকিস্তানে বাংলাদেশি বিভিন্ন পণ্যের রপ্তানি সম্ভাবনাও রয়েছে বলে মনে করছেন তাঁরা। এ জন্য দুই দেশের মধ্যে শুল্ক-অশুল্ক বাধাসমূহ দূর করার আহ্বান জানিয়েছেন উভয় দেশের ব্যবসায়ীরা।
আজ বুধবার রাজধানীর গুলশানে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই এবং পাকিস্তানের একটি ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলের মধ্যে অনুষ্ঠিত সভায় এসব কথা উঠে আসে।
সভায় সভাপতিত্ব করেন এফবিসিসিআইয়ের প্রশাসক মো. হাফিজুর রহমান। বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘রমজান মাসে বাংলাদেশে খেজুরের প্রচুর চাহিদা থাকে। পাশাপাশি অন্যান্য ফলের চাহিদাও এ সময় বেড়ে যায়। এ ছাড়া, বছরজুড়েই স্থানীয় বাজারে দেশি-বিদেশি ফলের বেশ চাহিদা থাকে। বাংলাদেশের জন্য ফল ও কৃষিপণ্যের সাশ্রয়ী ও সহজলভ্য উৎস হতে পারে পাকিস্তান।’
বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বৃদ্ধির ওপর গুরুত্ব দিয়ে হাফিজুর রহমান বলেন, ‘বেসরকারি খাতে যৌথ উদ্যোগ এবং পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্প্রসারণের সুযোগ রয়েছে।’ সেই সাথে বাংলাদেশ-পাকিস্তান বাণিজ্য চুক্তি সম্পাদনের বিষয়েও গুরুত্ব দেন তিনি।
বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য সহজীকরণ ও সম্প্রসারণের জন্য লজিস্টিক্স, সাপ্লাই চেইন, কোল্ড স্টোরেজ, প্যাকেজিং এবং পণ্য পরিবহন ব্যবস্থার উন্নয়নে জোর দেন উভয় দেশের ব্যবসায়ীগণ।
সভায় উপস্থিত ছিলেন ঢাকায় নিযুক্ত পাকিস্তান হাইকমিশনের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ অ্যাটাশে জাইন আজিজ, এফবিসিসিআইয়ের ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স বিভাগের প্রধান মো. জাফর ইকবাল, এফবিসিসিআইয়ের নেতৃবৃন্দ, পাকিস্তানের ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলের সদস্যবৃন্দ, বাংলাদেশ ফ্রেশ ফ্রুটস ইম্পোর্টার অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দসহ অন্যরা।
পাকিস্তান থেকে খেজুর, কমলার পাশাপাশি অন্যান্য ফল ও কৃষিপণ্য আমদানিতে বড় সম্ভাবনা দেখছেন বাংলাদেশের ব্যবসায়ী ও আমদানিকারকেরা। পাশাপাশি পাকিস্তানে বাংলাদেশি বিভিন্ন পণ্যের রপ্তানি সম্ভাবনাও রয়েছে বলে মনে করছেন তাঁরা। এ জন্য দুই দেশের মধ্যে শুল্ক-অশুল্ক বাধাসমূহ দূর করার আহ্বান জানিয়েছেন উভয় দেশের ব্যবসায়ীরা।
আজ বুধবার রাজধানীর গুলশানে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই এবং পাকিস্তানের একটি ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলের মধ্যে অনুষ্ঠিত সভায় এসব কথা উঠে আসে।
সভায় সভাপতিত্ব করেন এফবিসিসিআইয়ের প্রশাসক মো. হাফিজুর রহমান। বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘রমজান মাসে বাংলাদেশে খেজুরের প্রচুর চাহিদা থাকে। পাশাপাশি অন্যান্য ফলের চাহিদাও এ সময় বেড়ে যায়। এ ছাড়া, বছরজুড়েই স্থানীয় বাজারে দেশি-বিদেশি ফলের বেশ চাহিদা থাকে। বাংলাদেশের জন্য ফল ও কৃষিপণ্যের সাশ্রয়ী ও সহজলভ্য উৎস হতে পারে পাকিস্তান।’
বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বৃদ্ধির ওপর গুরুত্ব দিয়ে হাফিজুর রহমান বলেন, ‘বেসরকারি খাতে যৌথ উদ্যোগ এবং পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্প্রসারণের সুযোগ রয়েছে।’ সেই সাথে বাংলাদেশ-পাকিস্তান বাণিজ্য চুক্তি সম্পাদনের বিষয়েও গুরুত্ব দেন তিনি।
বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য সহজীকরণ ও সম্প্রসারণের জন্য লজিস্টিক্স, সাপ্লাই চেইন, কোল্ড স্টোরেজ, প্যাকেজিং এবং পণ্য পরিবহন ব্যবস্থার উন্নয়নে জোর দেন উভয় দেশের ব্যবসায়ীগণ।
সভায় উপস্থিত ছিলেন ঢাকায় নিযুক্ত পাকিস্তান হাইকমিশনের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ অ্যাটাশে জাইন আজিজ, এফবিসিসিআইয়ের ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স বিভাগের প্রধান মো. জাফর ইকবাল, এফবিসিসিআইয়ের নেতৃবৃন্দ, পাকিস্তানের ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলের সদস্যবৃন্দ, বাংলাদেশ ফ্রেশ ফ্রুটস ইম্পোর্টার অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দসহ অন্যরা।
আজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা কমেছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের দাম বেড়েছে। পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়।
৩ ঘণ্টা আগেবাণিজ্যিক বিমানের সাফল্য পরিমাপের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সূচক হচ্ছে এর উৎপাদন সংখ্যা। এই ক্ষেত্রে বোয়িং ৭৩৭ কিংবা এয়ারবাস এ৩২০-এর মতো প্রযুক্তিতে ঠাসা উড়োজাহাজের কথাই আগে মাথায় আসে। তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো—এগুলোর কোনোটিই ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত বাণিজ্যিক বিমান নয়।
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সতর্ক করে বলেছেন, তাঁর দেশে আবারও বিশ শতকের ত্রিশ দশকের মতো মহামন্দা দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে, মার্কিন আদালত যদি তাঁর ব্যাপক শুল্ক আরোপের ক্ষমতা আরোপের ক্ষমতা খর্ব করে তাহলে এই বিপর্যয় দেখা দিতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি), লালদিয়া ও বে টার্মিনাল পরিচালনার জন্য বিদেশি অপারেটর নিয়োগের প্রক্রিয়া আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করতে চায় চায় সরকার। এর মাধ্যমে ২০৩০ সালের মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা চার গুণ বৃদ্ধি করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে