জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা
ঈদুল আজহার আগে আজ বৃহস্পতিবার ছিল ব্যাংকের শেষ কর্মদিবস। কোরবানির ঈদকে কেন্দ্র করে ব্যাংকগুলোতে গ্রাহকদের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে। প্রতিটি শাখায় দীর্ঘ লাইনে অপেক্ষা করেছেন গ্রাহকেরা। নগদ টাকা উত্তোলনের চাপে সেবা দিতে হিমশিম খেতে হয়েছে ব্যাংক কর্মকর্তাদের।
রাজধানীর ব্যাংকপাড়া মতিঝিল ও দিলকুশা, দৈনিক বাংলা, পল্টন, কাকরাইলসহ বিভিন্ন এলাকার ব্যাংকের শাখাগুলো ঘুরে দেখা এমন চিত্র দেখা গেছে।
মতিঝিলে সোনালী ব্যাংকের লোকাল অফিসে দেখা যায়, সকাল থেকেই ব্যাংকের শাখাগুলোর ক্যাশ ও জমা কাউন্টারের সামনে গ্রাহকদের লম্বা সারি। নতুন টাকা লেনদেনের পাশাপাশি বিভিন্ন চালান ও বিল জমা দেওয়ার লাইনও লক্ষ্য করা গেছে। অতিরিক্ত গ্রাহকের চাপে ব্যাংকের ক্যাশ কাউন্টারের কর্মকর্তাদের হিমশিম খেতে হয়েছে। তবে টাকা জমার চেয়ে উত্তোলন ছিল বেশি।
টাকা তুলেতে আসা সোনালী ব্যাংকের গ্রাহক এলিনা নাজনীন রানী বলেন, তাঁর ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে প্রায় ৩০ জন কর্মরত আছেন। তাঁদের আজ বেতন-বোনাস দিতে হবে। এ জন্য টাকা উত্তোলনের জন্য এসেছেন।
জাকিয়া সুলতানা নামে আরেকজন বলেন, টাকা তুলতে লাইনে দাঁড়িয়েছি আধা ঘণ্টা হবে। ঈদের আজকে শেষ অফিস। অন্যান্য দিনের থেকে আজকে অনেক বেশি ভিড়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মতিঝিল সোনালী ব্যাংকের লোকাল অফিসের জেনারেল ম্যানেজার মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ঈদের আগে শেষ কর্মদিবসে সব সময় ভিড় হয়। মানুষ ঈদ উদ্যাপন করতে গ্রামে যাবে, কোরবানির পশু কিনবেন। তাই টাকা তুলছেন। আবার কারখানা ও শিল্প প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের বেতন–ভাতা দিতেও নগদ টাকার চাহিদা অনেক বেশি।
স্বাভাবিক দিনের সঙ্গে তুলনা করলে লেনদেনের পরিমাণ কেমন ও নগদ টাকার সংকট আছে কি না জানতে চাইলে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকটির এ কর্মকর্তা বলেন, এ সপ্তাহে অন্যান্য সময়ের তুলনায় ৩০ শতাংশ লেনদেন বেড়েছে। এখানে জমার চেয়ে উত্তোলনের পরিমাণই বেশি। তবে নগদ টাকার সংকট নেই। গ্রাহকের চাহিদা মতো টাকা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এটিএম বুথে পর্যাপ্ত টাকার টাকার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
ডাচ্–বাংলা ব্যাংকের মতিঝিল শাখায় গিয়েও গ্রাহকদের ভিড় দেখা গেছে। টাকা তুলতে আসা মিজান নামে এক ব্যক্তি বলেন, ‘আজকে শেষ দিন। তাই ভিড় বেশি। দুপুর ১২টার দিকে ব্যাংকে এসেছি। টাকা ওঠাতে এক ঘণ্টার বেশি মতো সময় লেগে গেল।’
শাখার ক্যাশ কাউন্টারে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক কর্মকর্তা বলেন, ঈদের আগে আজ শেষ দিন। তৈরি পোশাকসহ সব ধরনের কল-কারখানা আজ বন্ধ হয়ে যাবে। মানুষ ঈদ করতে বাড়ি যাবে। তাই আজ সকাল থেকেই গ্রাহকের অনেক চাপ। সাধারণ দিনের চেয়ে তিন চার গুণ বেশি লেনদেন হচ্ছে।
এদিকে শুক্র-শনিবার সাপ্তাহিক ও রোববার ঈদের বন্ধসহ ১৪, ১৫ ও ১৬ জুন টানা তিন দিন ছুটি। তৈরি পোশাকশ্রমিকদের বেতন, ঈদ বোনাস, ভাতা পরিশোধ এবং আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম পরিশোধের সুবিধার্থে শিল্পাঞ্চলে আগামী ১৪, ১৫ ও ১৬ জুন ব্যাংক খোলা রাখতে বলা হয়েছে। ওই তিন দিন সংশ্লিষ্ট শাখাগুলোতে লেনদেন চলবে নির্ধারিত সময়ে। এ ছাড়া ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরী এবং নাটোরের সিংড়া পৌরসভায় কোরবানির পশুর হাটের কাছাকাছি ব্যাংকের শাখা ও উপশাখায় ১৪ জুন থেকে ঈদের আগের দিন রাত ১০টা পর্যন্ত ব্যাংকিং কার্যক্রম চলবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
ঈদুল আজহার আগে আজ বৃহস্পতিবার ছিল ব্যাংকের শেষ কর্মদিবস। কোরবানির ঈদকে কেন্দ্র করে ব্যাংকগুলোতে গ্রাহকদের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে। প্রতিটি শাখায় দীর্ঘ লাইনে অপেক্ষা করেছেন গ্রাহকেরা। নগদ টাকা উত্তোলনের চাপে সেবা দিতে হিমশিম খেতে হয়েছে ব্যাংক কর্মকর্তাদের।
রাজধানীর ব্যাংকপাড়া মতিঝিল ও দিলকুশা, দৈনিক বাংলা, পল্টন, কাকরাইলসহ বিভিন্ন এলাকার ব্যাংকের শাখাগুলো ঘুরে দেখা এমন চিত্র দেখা গেছে।
মতিঝিলে সোনালী ব্যাংকের লোকাল অফিসে দেখা যায়, সকাল থেকেই ব্যাংকের শাখাগুলোর ক্যাশ ও জমা কাউন্টারের সামনে গ্রাহকদের লম্বা সারি। নতুন টাকা লেনদেনের পাশাপাশি বিভিন্ন চালান ও বিল জমা দেওয়ার লাইনও লক্ষ্য করা গেছে। অতিরিক্ত গ্রাহকের চাপে ব্যাংকের ক্যাশ কাউন্টারের কর্মকর্তাদের হিমশিম খেতে হয়েছে। তবে টাকা জমার চেয়ে উত্তোলন ছিল বেশি।
টাকা তুলেতে আসা সোনালী ব্যাংকের গ্রাহক এলিনা নাজনীন রানী বলেন, তাঁর ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে প্রায় ৩০ জন কর্মরত আছেন। তাঁদের আজ বেতন-বোনাস দিতে হবে। এ জন্য টাকা উত্তোলনের জন্য এসেছেন।
জাকিয়া সুলতানা নামে আরেকজন বলেন, টাকা তুলতে লাইনে দাঁড়িয়েছি আধা ঘণ্টা হবে। ঈদের আজকে শেষ অফিস। অন্যান্য দিনের থেকে আজকে অনেক বেশি ভিড়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মতিঝিল সোনালী ব্যাংকের লোকাল অফিসের জেনারেল ম্যানেজার মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ঈদের আগে শেষ কর্মদিবসে সব সময় ভিড় হয়। মানুষ ঈদ উদ্যাপন করতে গ্রামে যাবে, কোরবানির পশু কিনবেন। তাই টাকা তুলছেন। আবার কারখানা ও শিল্প প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের বেতন–ভাতা দিতেও নগদ টাকার চাহিদা অনেক বেশি।
স্বাভাবিক দিনের সঙ্গে তুলনা করলে লেনদেনের পরিমাণ কেমন ও নগদ টাকার সংকট আছে কি না জানতে চাইলে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকটির এ কর্মকর্তা বলেন, এ সপ্তাহে অন্যান্য সময়ের তুলনায় ৩০ শতাংশ লেনদেন বেড়েছে। এখানে জমার চেয়ে উত্তোলনের পরিমাণই বেশি। তবে নগদ টাকার সংকট নেই। গ্রাহকের চাহিদা মতো টাকা দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া এটিএম বুথে পর্যাপ্ত টাকার টাকার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
ডাচ্–বাংলা ব্যাংকের মতিঝিল শাখায় গিয়েও গ্রাহকদের ভিড় দেখা গেছে। টাকা তুলতে আসা মিজান নামে এক ব্যক্তি বলেন, ‘আজকে শেষ দিন। তাই ভিড় বেশি। দুপুর ১২টার দিকে ব্যাংকে এসেছি। টাকা ওঠাতে এক ঘণ্টার বেশি মতো সময় লেগে গেল।’
শাখার ক্যাশ কাউন্টারে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক কর্মকর্তা বলেন, ঈদের আগে আজ শেষ দিন। তৈরি পোশাকসহ সব ধরনের কল-কারখানা আজ বন্ধ হয়ে যাবে। মানুষ ঈদ করতে বাড়ি যাবে। তাই আজ সকাল থেকেই গ্রাহকের অনেক চাপ। সাধারণ দিনের চেয়ে তিন চার গুণ বেশি লেনদেন হচ্ছে।
এদিকে শুক্র-শনিবার সাপ্তাহিক ও রোববার ঈদের বন্ধসহ ১৪, ১৫ ও ১৬ জুন টানা তিন দিন ছুটি। তৈরি পোশাকশ্রমিকদের বেতন, ঈদ বোনাস, ভাতা পরিশোধ এবং আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম পরিশোধের সুবিধার্থে শিল্পাঞ্চলে আগামী ১৪, ১৫ ও ১৬ জুন ব্যাংক খোলা রাখতে বলা হয়েছে। ওই তিন দিন সংশ্লিষ্ট শাখাগুলোতে লেনদেন চলবে নির্ধারিত সময়ে। এ ছাড়া ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরী এবং নাটোরের সিংড়া পৌরসভায় কোরবানির পশুর হাটের কাছাকাছি ব্যাংকের শাখা ও উপশাখায় ১৪ জুন থেকে ঈদের আগের দিন রাত ১০টা পর্যন্ত ব্যাংকিং কার্যক্রম চলবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ) এবং আন্তর্জাতিক মান নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা ইন্টারটেক বাংলাদেশ এর মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের ৪১৪তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের সভাকক্ষে এটি অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান মো. আতাউর রহমান।
৩ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি, বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনের (বিসিআইসি) চেয়ারম্যান মো. ফজলুর রহমান বিসিআইসি নিয়ন্ত্রিত যমুনা ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড (জেএফসিএল) পরিদর্শন করেছেন। পরিদর্শনের একপর্যায়ে তিনি কারখানার সব স্তরের কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শ্রমিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় অংশ নেন।
৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন চাপ ও নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে তেল কেনা অব্যাহত রাখলে ভারতকে ৫ শতাংশ ছাড় দেবে রাশিয়া। ভারতে নিযুক্ত রাশিয়ার উপবাণিজ্য প্রতিনিধি এভজেনি গ্রিভা এ ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, আলোচনা সাপেক্ষে ভারত রাশিয়ার অপরিশোধিত তেল কেনায় ৫ শতাংশ ছাড় পাবে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়
৪ ঘণ্টা আগে