আজকের পত্রিকা ডেস্ক
বাংলাদেশকে ২ কোটি ৪৩ লাখ ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। দেশীয় টাকায় যার পরিমাণ ২৯১ কোটি ৬০ লাখ টাকা (প্রতি ডলার ১২০ টাকা ধরে)। এই টাকা ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা সোলারটেক এনার্জি লিমিটেডের (এমএসইএল) গ্রিড-সংযুক্ত সৌর ফটোভোলটাইক পাওয়ার প্ল্যান্ট স্থাপনের জন্য ব্যবহার করা হবে।
আজ সোমবার এডিবির ঢাকা কার্যালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সংস্থাটি জানায়, একমাত্র বাধ্যতামূলক লিড অ্যারেঞ্জার হিসেবে এডিবি এমএসইএলের জন্য অর্থায়ন প্যাকেজের ব্যবস্থা, কাঠামোগত এবং সিন্ডিকেট করেছে, যা বাংলাদেশভিত্তিক শক্তি কোম্পানি জুলস পাওয়ার লিমিটেডের (জিপিএল) মালিকানাধীন। এতে এডিবি থেকে ১৫ দশমিক ৫ মিলিয়ন ঋণ এবং এডিবির মাধ্যমে পরিচালিত লিডিং এশিয়াস প্রাইভেট ইনফ্রাস্ট্রাকচার ফান্ড ২ থেকে ৮ দশমিক ৮ মিলিয়ন ঋণ রয়েছে।
প্রকল্পের আওতায় একটি ২০ মেগাওয়াট গ্রিড-সংযুক্ত সৌর ফটোভোলটাইক পাওয়ার প্ল্যান্ট তৈরি এবং পরিচালনা করা হবে। সৌরবিদ্যুৎকেন্দ্রটি বার্ষিক ৩৭.৯ গিগাওয়াট-ঘণ্টা বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে এবং বার্ষিক ১৮ হাজার ৩৪৪ টন কার্বন ডাই-অক্সাইড নির্গমন এড়াবে।
এ বিষেয় এডিবির বেসরকারি খাতবিষয়ক মহাপরিচালক সুজান গ্যাবরি বলেন, এডিবির অর্থায়নের লক্ষ্য বাংলাদেশে অগ্রগতি এবং টেকসই জ্বালানি সমাধানকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়ন দেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়নে বেসরকারি খাতের সম্পৃক্ততাকে উৎসাহিত করতে সাহায্য করবে, যেখানে নবায়নযোগ্য প্রকল্পগুলোর গুরুত্বপূর্ণ মূলধনের চাহিদা মেটাতে হবে।
এডিবি জেপিএলের সঙ্গে সহযোগিতা করতে পেরে আনন্দিত, যেটি বাংলাদেশের নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে অগ্রগামী দক্ষতা এবং উদ্ভাবন প্রদর্শন করেছে। নবায়নযোগ্য শক্তি বাংলাদেশের মোট বিদ্যুৎ ক্ষমতার মাত্র ৪.৫ নিয়ে গঠিত।
জেপিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুহের লতিফ খান বলেন, ‘দেশে আমাদের দ্বিতীয় সৌর প্রকল্পের জন্য এডিবি থেকে অর্থায়ন নিশ্চিত করতে পেরে আমরা রোমাঞ্চিত। এডিবির মতো বিশ্বব্যাপী সম্মানিত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সহযোগিতা করা টেকসইতার প্রতি জেপিএলের প্রতিশ্রুতিকে নির্দেশ করে এবং আমাদের সাধনায় একটি বড় মাইলফলক উপস্থাপন করে।’
বাংলাদেশকে ২ কোটি ৪৩ লাখ ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। দেশীয় টাকায় যার পরিমাণ ২৯১ কোটি ৬০ লাখ টাকা (প্রতি ডলার ১২০ টাকা ধরে)। এই টাকা ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা সোলারটেক এনার্জি লিমিটেডের (এমএসইএল) গ্রিড-সংযুক্ত সৌর ফটোভোলটাইক পাওয়ার প্ল্যান্ট স্থাপনের জন্য ব্যবহার করা হবে।
আজ সোমবার এডিবির ঢাকা কার্যালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সংস্থাটি জানায়, একমাত্র বাধ্যতামূলক লিড অ্যারেঞ্জার হিসেবে এডিবি এমএসইএলের জন্য অর্থায়ন প্যাকেজের ব্যবস্থা, কাঠামোগত এবং সিন্ডিকেট করেছে, যা বাংলাদেশভিত্তিক শক্তি কোম্পানি জুলস পাওয়ার লিমিটেডের (জিপিএল) মালিকানাধীন। এতে এডিবি থেকে ১৫ দশমিক ৫ মিলিয়ন ঋণ এবং এডিবির মাধ্যমে পরিচালিত লিডিং এশিয়াস প্রাইভেট ইনফ্রাস্ট্রাকচার ফান্ড ২ থেকে ৮ দশমিক ৮ মিলিয়ন ঋণ রয়েছে।
প্রকল্পের আওতায় একটি ২০ মেগাওয়াট গ্রিড-সংযুক্ত সৌর ফটোভোলটাইক পাওয়ার প্ল্যান্ট তৈরি এবং পরিচালনা করা হবে। সৌরবিদ্যুৎকেন্দ্রটি বার্ষিক ৩৭.৯ গিগাওয়াট-ঘণ্টা বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে এবং বার্ষিক ১৮ হাজার ৩৪৪ টন কার্বন ডাই-অক্সাইড নির্গমন এড়াবে।
এ বিষেয় এডিবির বেসরকারি খাতবিষয়ক মহাপরিচালক সুজান গ্যাবরি বলেন, এডিবির অর্থায়নের লক্ষ্য বাংলাদেশে অগ্রগতি এবং টেকসই জ্বালানি সমাধানকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়ন দেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়নে বেসরকারি খাতের সম্পৃক্ততাকে উৎসাহিত করতে সাহায্য করবে, যেখানে নবায়নযোগ্য প্রকল্পগুলোর গুরুত্বপূর্ণ মূলধনের চাহিদা মেটাতে হবে।
এডিবি জেপিএলের সঙ্গে সহযোগিতা করতে পেরে আনন্দিত, যেটি বাংলাদেশের নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে অগ্রগামী দক্ষতা এবং উদ্ভাবন প্রদর্শন করেছে। নবায়নযোগ্য শক্তি বাংলাদেশের মোট বিদ্যুৎ ক্ষমতার মাত্র ৪.৫ নিয়ে গঠিত।
জেপিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুহের লতিফ খান বলেন, ‘দেশে আমাদের দ্বিতীয় সৌর প্রকল্পের জন্য এডিবি থেকে অর্থায়ন নিশ্চিত করতে পেরে আমরা রোমাঞ্চিত। এডিবির মতো বিশ্বব্যাপী সম্মানিত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সহযোগিতা করা টেকসইতার প্রতি জেপিএলের প্রতিশ্রুতিকে নির্দেশ করে এবং আমাদের সাধনায় একটি বড় মাইলফলক উপস্থাপন করে।’
দেশের কর-জিডিপি অনুপাত উদ্বেগজনকভাবে কম। করদাতারা যথাযথ সেবা না পাওয়ায় কর দিতে নিরুৎসাহিত হন। এর ফলে রাজস্ব ঘাটতি বাড়ছে এবং স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও সামাজিক নিরাপত্তা খাত চরম অর্থাভাবের মুখে পড়ছে। বিশ্বের উন্নত অর্থনীতিগুলো যেখানে বন্ডনির্ভর, সেখানে বাংলাদেশের বন্ড বাজার খুবই ক্ষুদ্র এবং করপোরেট বন্ড কার
১৫ ঘণ্টা আগেআগস্ট মাসে ব্যাংক খাতে ঋণের চিত্রে স্পষ্ট পরিবর্তন এসেছে। কয়েক মাস আগে তারল্যসংকট নিয়ে উদ্বেগ থাকলেও এখন অনেক ব্যাংকের হাতে বাড়তি নগদ অর্থ রয়েছে। ফলে নতুন করে ঋণ নেওয়ার চাহিদা কমেছে আর আগের ঋণ পরিশোধ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত আগস্টে কলমানি, রেপো, বিশেষ তারল্য সহায়তা
১৫ ঘণ্টা আগেসেপ্টেম্বর মাসেও ইতিবাচক ধারা বজায় রেখেছে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়। মাসের প্রথম ২১ দিনে প্রায় ২ দশমিক শূন্য ৩ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। এই প্রবণতা বজায় থাকলে মাস শেষে রেমিট্যান্স ৩ বিলিয়ন ডলারের গণ্ডি ছাড়াতে পারে।
১৯ ঘণ্টা আগেমোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর গ্রামীণফোনের বিরুদ্ধে বাজার দখলচেষ্টার তদন্ত ও বিচার ‘প্রতিযোগিতা কমিশনে’ চলতে কোনো বাধা নেই। আজ সোমবার এ রায় দিয়েছে প্রতিযোগিতা কমিশন।
২১ ঘণ্টা আগে