সাময়িকভাবে জ্বালানি রপ্তানি নিষিদ্ধ করেছে রাশিয়া। সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নভুক্ত চারটি দেশ ছাড়া বিশ্বের বাকি দেশগুলোর জন্য এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে। রুশ সরকার গত বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, দেশের বাজারে তেলের মূল্য স্থিতিশীল করতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রুশ সরকারের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মস্কোর নেতৃত্বাধীন ইউরেশিয়ান অর্থনৈতিক ইউনিয়নের সদস্যদের আন্তঃসরকার চুক্তির আওতায় সরবরাহ করা জ্বালানি এই নিষেধাজ্ঞার অন্তর্ভুক্ত নয়। বেলারুশ, কাজাখস্তান, আর্মেনিয়া ও কিরগিজস্তান এই জোটের অন্তর্ভুক্ত। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ‘অস্থায়ী বিধিনিষেধ দেশের জ্বালানি বাজারে পরিপূরক হিসেবে কাজ করবে এবং এর ফলে গ্রাহক পর্যায়ে ডিজেল ও গ্যাসোলিনের দাম কমবে।’
রাশিয়ার জ্বালানি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই বিধিনিষেধে একই সঙ্গে দেশের বাজার থেকে মোটরগাড়ির জ্বালানির চোরাকারবারি রোধেও সহায়ক হবে। রাশিয়ার প্রথম উপ-জ্বালানিমন্ত্রী পাভেল সরোকিন জানিয়েছেন, এই নিষেধাজ্ঞা অনির্দিষ্টকালের জন্য। কত দিন এই নিষেধাজ্ঞা বজায় থাকবে, তা নির্ভর করছে কত দিনে দেশের জ্বালানি বাজার স্থিতিশীল হয়।
উপ-জ্বালানিমন্ত্রী পাভেল সরোকিন বলেছেন, ‘আমরা আশা করছি, বাজারে শিগগিরই এই বিধিনিষেধের ইতিবাচক প্রভাব পড়তে শুরু করবে। তবে তার পরও কখন বাজার স্থিতিশীল হয়, তার ওপর নির্ভর করবে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার বিষয়টি।’
বিগত কয়েক মাস ধরেই রাশিয়ায় পেট্রল ও ডিজেলের সংকট চলছে। ফলে দেশটিতে জ্বালানির দামও বেড়েছে। পাইকারি ও খুচরা উভয় পর্যায়েই জ্বালানির দাম বেড়েছে। বিষয়টি রাশিয়ার প্রেইরি অঞ্চলের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে। কারণ এই অঞ্চলে খাদ্য-শস্য সংগ্রহের জন্য ব্যাপক জ্বালানি প্রয়োজন। পাশাপাশি আগামী বছরের মার্চে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া নির্বাচনের ক্ষেত্রে এই সংকট পুতিন ও ক্রেমলিনের জন্য একটি বিশ্রী সংকট হিসেবে দেখা দিতে পারে।
সাময়িকভাবে জ্বালানি রপ্তানি নিষিদ্ধ করেছে রাশিয়া। সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নভুক্ত চারটি দেশ ছাড়া বিশ্বের বাকি দেশগুলোর জন্য এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে। রুশ সরকার গত বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, দেশের বাজারে তেলের মূল্য স্থিতিশীল করতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রুশ সরকারের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মস্কোর নেতৃত্বাধীন ইউরেশিয়ান অর্থনৈতিক ইউনিয়নের সদস্যদের আন্তঃসরকার চুক্তির আওতায় সরবরাহ করা জ্বালানি এই নিষেধাজ্ঞার অন্তর্ভুক্ত নয়। বেলারুশ, কাজাখস্তান, আর্মেনিয়া ও কিরগিজস্তান এই জোটের অন্তর্ভুক্ত। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ‘অস্থায়ী বিধিনিষেধ দেশের জ্বালানি বাজারে পরিপূরক হিসেবে কাজ করবে এবং এর ফলে গ্রাহক পর্যায়ে ডিজেল ও গ্যাসোলিনের দাম কমবে।’
রাশিয়ার জ্বালানি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই বিধিনিষেধে একই সঙ্গে দেশের বাজার থেকে মোটরগাড়ির জ্বালানির চোরাকারবারি রোধেও সহায়ক হবে। রাশিয়ার প্রথম উপ-জ্বালানিমন্ত্রী পাভেল সরোকিন জানিয়েছেন, এই নিষেধাজ্ঞা অনির্দিষ্টকালের জন্য। কত দিন এই নিষেধাজ্ঞা বজায় থাকবে, তা নির্ভর করছে কত দিনে দেশের জ্বালানি বাজার স্থিতিশীল হয়।
উপ-জ্বালানিমন্ত্রী পাভেল সরোকিন বলেছেন, ‘আমরা আশা করছি, বাজারে শিগগিরই এই বিধিনিষেধের ইতিবাচক প্রভাব পড়তে শুরু করবে। তবে তার পরও কখন বাজার স্থিতিশীল হয়, তার ওপর নির্ভর করবে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার বিষয়টি।’
বিগত কয়েক মাস ধরেই রাশিয়ায় পেট্রল ও ডিজেলের সংকট চলছে। ফলে দেশটিতে জ্বালানির দামও বেড়েছে। পাইকারি ও খুচরা উভয় পর্যায়েই জ্বালানির দাম বেড়েছে। বিষয়টি রাশিয়ার প্রেইরি অঞ্চলের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে। কারণ এই অঞ্চলে খাদ্য-শস্য সংগ্রহের জন্য ব্যাপক জ্বালানি প্রয়োজন। পাশাপাশি আগামী বছরের মার্চে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া নির্বাচনের ক্ষেত্রে এই সংকট পুতিন ও ক্রেমলিনের জন্য একটি বিশ্রী সংকট হিসেবে দেখা দিতে পারে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে রামচন্দ্রপুর খালে দুই দিনের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। গত ২০ ও ২১ জুন তারিখে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), ফুটস্টেপস বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে এই কার্যক্রমে অংশ নেয় আইডিএলসি ফাইন্যান্স।
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
১১ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৫ ঘণ্টা আগে