ক্রমবর্ধমান তেলের দাম ও মুদ্রাস্ফীতি কমাতে সৌদি আরব ও অন্যান্য ওপেকভুক্ত দেশ তেলের উৎপাদন বাড়াতে একমত হয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সৌদি সফরের প্রাক্কালে গতকাল বৃহস্পতিবার ওপেক প্লাসের এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত এল। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
পেট্রোলিয়াম রপ্তানিকারক দেশগুলোর সংস্থা ওপেক প্লাস জানিয়েছে, তারা জুলাই মাসে প্রতিদিন ৬ লাখ ৪৮ হাজার ব্যারেল তেলের উৎপাদন বাড়াতে সম্মত হয়েছে। এটি বিশ্বচাহিদার শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ। আগামী সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিন মাসে প্রতিদিন ৪ লাখ ৩২ হাজার ব্যারেল যোগ করার প্রাথমিক পরিকল্পনা করেছে তারা।
রাশিয়ার ওপর পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কারণে বিশ্বব্যাপী তেল সরবরাহ ব্যাহত হচ্ছিল। এ অবস্থায় তেলের সংকট মোকাবিলায় সৌদি আরব ও অন্যান্য ওপেকভুক্ত উপসাগরীয় তেল উৎপাদক দেশকে তেলের উৎপাদন বাড়ানোর জন্য চাপ দিয়ে যাচ্ছিল পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলো। অবশেষে তেল উৎপাদন বাড়াতে সম্মত হলো সৌদি নেতৃত্বাধীন তেল উৎপাদক রাষ্ট্রগুলো। এই সিদ্ধান্তের ফলে বিশ্বজুড়ে তেলের দাম কমবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ওপেক প্লাস তেল রপ্তানিকারক দেশগুলোর একটি জোট। এই জোটে রাশিয়াও রয়েছে। ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের পর পশ্চিমা দেশগুলো মস্কোর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। এরপর বিশ্বব্যাপী তেলের সরবরাহ প্রতিদিন প্রায় ১০ লাখ ব্যারেল কমেছে।
এদিকে প্রথমবারের মতো রিয়াদ সফরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। প্রেসিডেন্টের সফর আয়োজন নিয়ে কয়েক সপ্তাহ ধরে কাজ করছেন মার্কিন কূটনীতিকেরা। কারণ ইয়েমেন যুদ্ধ, মানবাধিকার, অস্ত্র সরবরাহ ইত্যাদি ইস্যু নিয়ে প্রায় দুই বছর ধরে উত্তেজনা বিরাজ করছে সৌদি ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে।
বাইডেনের সফরের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন এমন একটি সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট শুধু তেল উৎপাদন বাড়ানোর বিষয়েই আলোচনা করবেন এমন নয়, তিনি উপসাগরীয় নিরাপত্তা ও মানবাধিকার নিয়েও আলোচনা করবেন। রিয়াদ ও ওয়াশিংটন উভয়েই চায় বিদ্যমান উত্তেজনা নিরসন করতে।
তেল উৎপাদন বাড়ানোর ওপেক প্লাসের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে হোয়াইট হাউস। এ সিদ্ধান্ত গ্রহণে সৌদি আরবের ভূমিকার প্রশংসাও করেছে মার্কিন প্রশাসন। এ মাসেই সৌদি সফরের সম্ভাবনা রয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের।
ক্রমবর্ধমান তেলের দাম ও মুদ্রাস্ফীতি কমাতে সৌদি আরব ও অন্যান্য ওপেকভুক্ত দেশ তেলের উৎপাদন বাড়াতে একমত হয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সৌদি সফরের প্রাক্কালে গতকাল বৃহস্পতিবার ওপেক প্লাসের এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত এল। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
পেট্রোলিয়াম রপ্তানিকারক দেশগুলোর সংস্থা ওপেক প্লাস জানিয়েছে, তারা জুলাই মাসে প্রতিদিন ৬ লাখ ৪৮ হাজার ব্যারেল তেলের উৎপাদন বাড়াতে সম্মত হয়েছে। এটি বিশ্বচাহিদার শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ। আগামী সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিন মাসে প্রতিদিন ৪ লাখ ৩২ হাজার ব্যারেল যোগ করার প্রাথমিক পরিকল্পনা করেছে তারা।
রাশিয়ার ওপর পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কারণে বিশ্বব্যাপী তেল সরবরাহ ব্যাহত হচ্ছিল। এ অবস্থায় তেলের সংকট মোকাবিলায় সৌদি আরব ও অন্যান্য ওপেকভুক্ত উপসাগরীয় তেল উৎপাদক দেশকে তেলের উৎপাদন বাড়ানোর জন্য চাপ দিয়ে যাচ্ছিল পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলো। অবশেষে তেল উৎপাদন বাড়াতে সম্মত হলো সৌদি নেতৃত্বাধীন তেল উৎপাদক রাষ্ট্রগুলো। এই সিদ্ধান্তের ফলে বিশ্বজুড়ে তেলের দাম কমবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ওপেক প্লাস তেল রপ্তানিকারক দেশগুলোর একটি জোট। এই জোটে রাশিয়াও রয়েছে। ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের পর পশ্চিমা দেশগুলো মস্কোর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। এরপর বিশ্বব্যাপী তেলের সরবরাহ প্রতিদিন প্রায় ১০ লাখ ব্যারেল কমেছে।
এদিকে প্রথমবারের মতো রিয়াদ সফরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। প্রেসিডেন্টের সফর আয়োজন নিয়ে কয়েক সপ্তাহ ধরে কাজ করছেন মার্কিন কূটনীতিকেরা। কারণ ইয়েমেন যুদ্ধ, মানবাধিকার, অস্ত্র সরবরাহ ইত্যাদি ইস্যু নিয়ে প্রায় দুই বছর ধরে উত্তেজনা বিরাজ করছে সৌদি ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে।
বাইডেনের সফরের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন এমন একটি সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট শুধু তেল উৎপাদন বাড়ানোর বিষয়েই আলোচনা করবেন এমন নয়, তিনি উপসাগরীয় নিরাপত্তা ও মানবাধিকার নিয়েও আলোচনা করবেন। রিয়াদ ও ওয়াশিংটন উভয়েই চায় বিদ্যমান উত্তেজনা নিরসন করতে।
তেল উৎপাদন বাড়ানোর ওপেক প্লাসের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে হোয়াইট হাউস। এ সিদ্ধান্ত গ্রহণে সৌদি আরবের ভূমিকার প্রশংসাও করেছে মার্কিন প্রশাসন। এ মাসেই সৌদি সফরের সম্ভাবনা রয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের।
২০২৫-২৬ অর্থবছরে দেশের কৃষি ও পল্লিঋণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এবার ৩৯ হাজার কোটি টাকা কৃষিঋণ বিতরণ করা হবে, যা গত অর্থবছরে ছিল ৩৮ হাজার কোটি। এর মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে ১৩ হাজার ৮৮০ কোটি টাকা এবং বেসরকারি ও বিদেশি ব্যাংকের জন্য ২৫ হাজার ১২০ কোটি।
২ ঘণ্টা আগেএক বছর আগে আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনার সরকারের যখন পতন হয়, তখন দেশের অর্থনীতি নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ছিল বলে মন্তব্য করেছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। তবে অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরে অর্থনীতির সেই অবস্থায় কিছুটা স্থিতিশীলতা ফিরেছে বলে মনে করেন তিনি...
৩ ঘণ্টা আগেসদ্য শেষ হওয়া ২০২৪-২৫ অর্থবছরের শেষ প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন) দেশের অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের কিছু প্রাথমিক চিহ্ন দেখা গেলেও কাঠামোগত সমস্যা এখনো অর্থনীতির গতিকে বাধাগ্রস্ত করছে। গতকাল মঙ্গলবার প্রকাশিত মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (এমসিসিআই) ত্রৈমাসিক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য...
৬ ঘণ্টা আগেবৈশ্বিক বাজারের অনিশ্চয়তা, কাঁচামালের দাম ওঠানামা ও অভ্যন্তরীণ উৎপাদন সংকটের মধ্যেও ২০২৫-২৬ অর্থবছরে পণ্য ও সেবা রপ্তানি মিলিয়ে ৬৩.৫ বিলিয়ন ডলারের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার; যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ১৬.৫ শতাংশ বেশি। এই লক্ষ্য শুধু একটি পরিসংখ্যান নয়, বরং বাংলাদেশের রপ্তানি খাতের...
৬ ঘণ্টা আগে