জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা

প্রযুক্তির ছোঁয়ায় গতানুগতিক ব্যাংকিং ধারার পাশাপাশি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস (এমএফএস)। সরকারের নীতি-সহায়তা এবং ক্যাশলেস (নগদবিহীন) লেনদেন বৃদ্ধির ধারাবাহিকতায় জনপ্রিয় মোবাইল ব্যাংকিং লেনদেনে হঠাৎ ভাটা পড়েছে। কয়েক মাস ধরে ঊর্ধ্বমুখী থাকার পর গত এপ্রিল মাসে মোবাইল ব্যাংকিং মাধ্যমে এক ধাক্কায় লেনদেন কমেছে প্রায় ৯ হাজার কোটি টাকা। তবে এই পদ্ধতিতে লেনদেন কমলেও হিসাবধারীর সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ২৫ লাখ। বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের মার্চে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে লেনদেন হয়েছিল ১ লাখ ৫৩ হাজার ৭৫৭ কোটি টাকা। কিন্তু শুধু এক মাস পরেই এপ্রিলে এই ব্যাংকিং ধারার মাধ্যমে লেনদেন হয়েছে ১ লাখ ৪৪ হাজার ৯২৯ কোটি টাকা। সেই হিসাবে এক মাসের ব্যবধানে মার্চ মাসের তুলনায় এপ্রিলে লেনদেন কমেছে ৮ হাজার ৮২৮ কোটি টাকা।
বিকাশের করপোরেট কমিউনিকেশনের প্রধান শামসুদ্দিন হায়দার ডালিম বলেন, ‘সরকারি নীতি-সহায়তার কারণে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের গ্রাহকসংখ্যা দিনদিন বেড়েই চলেছে। কিন্তু গত এপ্রিলে হঠাৎ কেন এত লেনদেন কমেছে, তা স্পষ্ট নয়। তবে তখন ঈদের পরের মাস হিসেবে প্রভাব পড়তে পারে। অন্যান্য অনলাইন লেনদেনের কারণে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে লেনদেন কমেছে— বিষয়টা তেমন নয়।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন বলছে, চলতি বছরের মার্চে এমএফএসগুলোতে জমা হয়েছিল ৪৫ হাজার ৯৮৪ কোটি টাকা। পরের মাস এপ্রিলে এমএফএসগুলোতে জমা (ক্যাশ ইন) হয়েছে ৪১ হাজার ৭৯৬ কোটি টাকা। সেই হিসাবে মার্চের তুলনায় এপ্রিলে জমা কম হয়েছে ৪ হাজার ১৮৮ কোটি টাকা। অপরদিকে, মার্চে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে উত্তোলন হয়েছিল ৪৮ হাজার ৮৯ কোটি টাকা। আর পরের মাস এপ্রিলে এমএফএসের মাধ্যমে উত্তোলন হয়েছে ৪৬ হাজার ৯৮৭ কোটি টাকা। সেই হিসাবে মার্চের তুলনায় এপ্রিলে জমা কম হয়েছে ১ হাজার ১০১ কোটি টাকা। পাশাপাশি চলতি বছরের মার্চে ব্যক্তি থেকে ব্যক্তির হিসাবে লেনদেন হয়েছিল ৪০ হাজার ৪১৬ কোটি টাকা। পরের মাস এপ্রিলে ব্যক্তি থেকে ব্যক্তির হিসাবে লেনদেন হয়েছে ৩৭ হাজার ৯০৪ কোটি টাকা। সেই হিসাবে মার্চের তুলনায় এপ্রিলে ব্যক্তি থেকে ব্যক্তির হিসাবে লেনদেন কম হয়েছে ২ হাজার ৫১২ কোটি টাকা। একইভাবে চলতি বছরের এপ্রিলে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বেতন-ভাতা বাবদ বিতরণ করা হয়েছে ৪ হাজার ৪৯৮ কোটি টাকা। যা মার্চে ছিল ৪ হাজার ৭৪৪ কোটি টাকা। এ ছাড়া এপ্রিলে বিভিন্ন পরিষেবার ২ হাজার ৬১৭ কোটি টাকার বিল পরিশোধ হয়, যা মার্চে ছিল ২ হাজার ১২৮ কোটি। এ ছাড়া মার্চে এমএফএসের মাধ্যমে দেশে ৮১৩ কোটি টাকার প্রবাসী আয় এসেছিল। আর পরের মাস এপ্রিলে এসেছে ৮৫৬ কোটি টাকা।
২০১১ সালের ৩১ মার্চ বেসরকারি খাতের ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংকিং সেবা চালুর মধ্য দিয়ে দেশে মোবাইল ফিন্যানশিয়াল সার্ভিসের (এমএফএস) যাত্রা শুরু হয়। এরপর ব্র্যাক ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা চালু করে বিকাশ। বর্তমানে দেশে মোবাইল ব্যাংকিং সেবার সিংহভাগই বিকাশের দখলে। এরপর নগদের অবস্থান। লেনদেন ছাড়াও মোবাইল ব্যাংকিংয়ে যুক্ত হচ্ছে অনেক নতুন নতুন সেবাও।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, ২০২৪ সালের মার্চে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে নিবন্ধিত গ্রাহকসংখ্যা ছিল ২২ কোটি ৪০ লাখ ১ হাজার ৪১২টি। আর পরের মাস এপ্রিলে নিবন্ধিত গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২২ কোটি ৬৫ লাখ ৫ হাজার ৫৫৩টি। সেই এক মাসের ব্যবধানে গ্রাহকসংখ্যা বেড়েছে ২৫ লাখ। বর্তমানে বিকাশ, রকেট, ইউক্যাশ, মাই ক্যাশ, শিওর ক্যাশসহ নানা নামে ১৩টির মতো ব্যাংক ও প্রতিষ্ঠান এমএফএস সেবা দিচ্ছে।
একটি বেসরকারি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, এমএফএসের হিসাব বাড়লেও লেনদেন কমেছে। অনেক ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের লেনদেনে সুযোগ বৃদ্ধির ফলে মোবাইল ব্যাংকিং পদ্ধতিতে লেনদেন কমেছে। তবে হঠাৎ করে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা থেকে নিম্নমুখী হওয়ার প্রকৃত কারণ জানতে আরও অপেক্ষা করা দরকার।

প্রযুক্তির ছোঁয়ায় গতানুগতিক ব্যাংকিং ধারার পাশাপাশি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস (এমএফএস)। সরকারের নীতি-সহায়তা এবং ক্যাশলেস (নগদবিহীন) লেনদেন বৃদ্ধির ধারাবাহিকতায় জনপ্রিয় মোবাইল ব্যাংকিং লেনদেনে হঠাৎ ভাটা পড়েছে। কয়েক মাস ধরে ঊর্ধ্বমুখী থাকার পর গত এপ্রিল মাসে মোবাইল ব্যাংকিং মাধ্যমে এক ধাক্কায় লেনদেন কমেছে প্রায় ৯ হাজার কোটি টাকা। তবে এই পদ্ধতিতে লেনদেন কমলেও হিসাবধারীর সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ২৫ লাখ। বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের মার্চে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে লেনদেন হয়েছিল ১ লাখ ৫৩ হাজার ৭৫৭ কোটি টাকা। কিন্তু শুধু এক মাস পরেই এপ্রিলে এই ব্যাংকিং ধারার মাধ্যমে লেনদেন হয়েছে ১ লাখ ৪৪ হাজার ৯২৯ কোটি টাকা। সেই হিসাবে এক মাসের ব্যবধানে মার্চ মাসের তুলনায় এপ্রিলে লেনদেন কমেছে ৮ হাজার ৮২৮ কোটি টাকা।
বিকাশের করপোরেট কমিউনিকেশনের প্রধান শামসুদ্দিন হায়দার ডালিম বলেন, ‘সরকারি নীতি-সহায়তার কারণে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের গ্রাহকসংখ্যা দিনদিন বেড়েই চলেছে। কিন্তু গত এপ্রিলে হঠাৎ কেন এত লেনদেন কমেছে, তা স্পষ্ট নয়। তবে তখন ঈদের পরের মাস হিসেবে প্রভাব পড়তে পারে। অন্যান্য অনলাইন লেনদেনের কারণে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে লেনদেন কমেছে— বিষয়টা তেমন নয়।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন বলছে, চলতি বছরের মার্চে এমএফএসগুলোতে জমা হয়েছিল ৪৫ হাজার ৯৮৪ কোটি টাকা। পরের মাস এপ্রিলে এমএফএসগুলোতে জমা (ক্যাশ ইন) হয়েছে ৪১ হাজার ৭৯৬ কোটি টাকা। সেই হিসাবে মার্চের তুলনায় এপ্রিলে জমা কম হয়েছে ৪ হাজার ১৮৮ কোটি টাকা। অপরদিকে, মার্চে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে উত্তোলন হয়েছিল ৪৮ হাজার ৮৯ কোটি টাকা। আর পরের মাস এপ্রিলে এমএফএসের মাধ্যমে উত্তোলন হয়েছে ৪৬ হাজার ৯৮৭ কোটি টাকা। সেই হিসাবে মার্চের তুলনায় এপ্রিলে জমা কম হয়েছে ১ হাজার ১০১ কোটি টাকা। পাশাপাশি চলতি বছরের মার্চে ব্যক্তি থেকে ব্যক্তির হিসাবে লেনদেন হয়েছিল ৪০ হাজার ৪১৬ কোটি টাকা। পরের মাস এপ্রিলে ব্যক্তি থেকে ব্যক্তির হিসাবে লেনদেন হয়েছে ৩৭ হাজার ৯০৪ কোটি টাকা। সেই হিসাবে মার্চের তুলনায় এপ্রিলে ব্যক্তি থেকে ব্যক্তির হিসাবে লেনদেন কম হয়েছে ২ হাজার ৫১২ কোটি টাকা। একইভাবে চলতি বছরের এপ্রিলে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বেতন-ভাতা বাবদ বিতরণ করা হয়েছে ৪ হাজার ৪৯৮ কোটি টাকা। যা মার্চে ছিল ৪ হাজার ৭৪৪ কোটি টাকা। এ ছাড়া এপ্রিলে বিভিন্ন পরিষেবার ২ হাজার ৬১৭ কোটি টাকার বিল পরিশোধ হয়, যা মার্চে ছিল ২ হাজার ১২৮ কোটি। এ ছাড়া মার্চে এমএফএসের মাধ্যমে দেশে ৮১৩ কোটি টাকার প্রবাসী আয় এসেছিল। আর পরের মাস এপ্রিলে এসেছে ৮৫৬ কোটি টাকা।
২০১১ সালের ৩১ মার্চ বেসরকারি খাতের ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংকিং সেবা চালুর মধ্য দিয়ে দেশে মোবাইল ফিন্যানশিয়াল সার্ভিসের (এমএফএস) যাত্রা শুরু হয়। এরপর ব্র্যাক ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা চালু করে বিকাশ। বর্তমানে দেশে মোবাইল ব্যাংকিং সেবার সিংহভাগই বিকাশের দখলে। এরপর নগদের অবস্থান। লেনদেন ছাড়াও মোবাইল ব্যাংকিংয়ে যুক্ত হচ্ছে অনেক নতুন নতুন সেবাও।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, ২০২৪ সালের মার্চে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে নিবন্ধিত গ্রাহকসংখ্যা ছিল ২২ কোটি ৪০ লাখ ১ হাজার ৪১২টি। আর পরের মাস এপ্রিলে নিবন্ধিত গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২২ কোটি ৬৫ লাখ ৫ হাজার ৫৫৩টি। সেই এক মাসের ব্যবধানে গ্রাহকসংখ্যা বেড়েছে ২৫ লাখ। বর্তমানে বিকাশ, রকেট, ইউক্যাশ, মাই ক্যাশ, শিওর ক্যাশসহ নানা নামে ১৩টির মতো ব্যাংক ও প্রতিষ্ঠান এমএফএস সেবা দিচ্ছে।
একটি বেসরকারি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, এমএফএসের হিসাব বাড়লেও লেনদেন কমেছে। অনেক ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের লেনদেনে সুযোগ বৃদ্ধির ফলে মোবাইল ব্যাংকিং পদ্ধতিতে লেনদেন কমেছে। তবে হঠাৎ করে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা থেকে নিম্নমুখী হওয়ার প্রকৃত কারণ জানতে আরও অপেক্ষা করা দরকার।

সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চলতি বছর ভ্যাট সিস্টেমকে সামগ্রিকভাবে অনলাইন করা, জাতীয় ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ পালন উপলক্ষে মাঠপর্যায়ে করদাতাদের নিবন্ধন, রিটার্ন, ই-পেমেন্ট, ক্রয়-বিক্রয়ের হিসাব সংরক্ষণ, চালানপত্র ইস্যু ইত্যাদি ক্ষেত্রে সরাসরি সার্কেল, বিভাগ ও কমিশনারেট থেকে বিশেষ সেবা দেওয়া
৯ মিনিট আগে
বাংলাদেশে আন্তমোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস (এমএফএস) লেনদেন শুরু হলেও দেশের সবচেয়ে বড় দুই এমএফএস প্রতিষ্ঠান নগদ ও বিকাশ এখনো এতে যুক্ত হতে পারেনি। নগদের লাইসেন্সের জটিলতা ও বিকাশ নিরাপত্তার ঝুঁকি দেখিয়ে তাদের অংশগ্রহণ স্থগিত করেছে।
৪১ মিনিট আগে
দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীদের সংগঠন দ্য ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আবদুর রহিম খান। গতকাল রোববার সকালে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
২ ঘণ্টা আগে
অক্টোবর মাসে সর্বোচ্চ লেনদেনের নতুন রেকর্ড গড়েছে বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন সেবা নগদ। এ মাসে ৩৪ হাজার ৭০৫ কোটি টাকার বেশি লেনদেন করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রতিবছরের মতো এবারও জাতীয় ভ্যাট দিবস ও জাতীয় ভ্যাট সপ্তাহ পালন করবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আগামী ১০ ডিসেম্বর জাতীয় ভ্যাট দিবস ও ১০-১৫ ডিসেম্বর জাতীয় ভ্যাট সপ্তাহ পালন করবে সংস্থাটি। ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ, ২০২৫ উদ্যাপন উপলক্ষে কেন্দ্রীয় স্টিয়ারিং কমিটি গঠন করেছে তারা।
এনবিআর সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।
এ জন্য এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খানকে সভাপতি করে ৯ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে।
অন্য সদস্যরা হলেন কাস্টমস: নিরীক্ষা, আধুনিকায়ন ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য; কাস্টমস: রপ্তানি, বন্ড ও আইটি, করনীতি; কাস্টমস: নীতি ও আইসিটি, মূসক বাস্তবায়ন ও আইটি শুল্ক এবং ভ্যাট প্রশাসন, মূসক নীতি, মূসক নিরীক্ষা ও গোয়েন্দা দপ্তরের সদস্য পদমর্যাদার কর্মকর্তারা।
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চলতি বছর ভ্যাট সিস্টেমকে সামগ্রিকভাবে অনলাইন করা, জাতীয় ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ পালন উপলক্ষে মাঠপর্যায়ে করদাতাদের নিবন্ধন, রিটার্ন, ই-পেমেন্ট, ক্রয়-বিক্রয়ের হিসাব সংরক্ষণ, চালানপত্র ইস্যু ইত্যাদি ক্ষেত্রে সরাসরি সার্কেল, বিভাগ ও কমিশনারেট থেকে বিশেষ সেবা দেওয়া হবে।
প্রতিবছর ১০ ডিসেম্বর জাতীয় ভ্যাট দিবস পালিত হয়। ভ্যাট বিষয়ে সচেতনতা বাড়ানোর জন্য ২০১১ সাল থেকে দিবসটি উদ্যাপন করা হচ্ছে। আর ২০১৩ সাল থেকে দিবসটির পাশাপাশি ১০-১৫ ডিসেম্বর ভ্যাট সপ্তাহ উদ্যাপন করা হচ্ছে।

প্রতিবছরের মতো এবারও জাতীয় ভ্যাট দিবস ও জাতীয় ভ্যাট সপ্তাহ পালন করবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আগামী ১০ ডিসেম্বর জাতীয় ভ্যাট দিবস ও ১০-১৫ ডিসেম্বর জাতীয় ভ্যাট সপ্তাহ পালন করবে সংস্থাটি। ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ, ২০২৫ উদ্যাপন উপলক্ষে কেন্দ্রীয় স্টিয়ারিং কমিটি গঠন করেছে তারা।
এনবিআর সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।
এ জন্য এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খানকে সভাপতি করে ৯ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে।
অন্য সদস্যরা হলেন কাস্টমস: নিরীক্ষা, আধুনিকায়ন ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য; কাস্টমস: রপ্তানি, বন্ড ও আইটি, করনীতি; কাস্টমস: নীতি ও আইসিটি, মূসক বাস্তবায়ন ও আইটি শুল্ক এবং ভ্যাট প্রশাসন, মূসক নীতি, মূসক নিরীক্ষা ও গোয়েন্দা দপ্তরের সদস্য পদমর্যাদার কর্মকর্তারা।
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চলতি বছর ভ্যাট সিস্টেমকে সামগ্রিকভাবে অনলাইন করা, জাতীয় ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ পালন উপলক্ষে মাঠপর্যায়ে করদাতাদের নিবন্ধন, রিটার্ন, ই-পেমেন্ট, ক্রয়-বিক্রয়ের হিসাব সংরক্ষণ, চালানপত্র ইস্যু ইত্যাদি ক্ষেত্রে সরাসরি সার্কেল, বিভাগ ও কমিশনারেট থেকে বিশেষ সেবা দেওয়া হবে।
প্রতিবছর ১০ ডিসেম্বর জাতীয় ভ্যাট দিবস পালিত হয়। ভ্যাট বিষয়ে সচেতনতা বাড়ানোর জন্য ২০১১ সাল থেকে দিবসটি উদ্যাপন করা হচ্ছে। আর ২০১৩ সাল থেকে দিবসটির পাশাপাশি ১০-১৫ ডিসেম্বর ভ্যাট সপ্তাহ উদ্যাপন করা হচ্ছে।

মোবাইল ব্যাংকিং লেনদেনে হঠাৎ ভাটা পড়েছে। কয়েক মাস ধরে ঊর্ধ্বমুখী থাকার পর গত এপ্রিল মাসে মোবাইল ব্যাংকিং মাধ্যমে এক ধাক্কায় লেনদেন কমেছে প্রায় ৯ হাজার কোটি টাকা।
২০ জুন ২০২৪
বাংলাদেশে আন্তমোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস (এমএফএস) লেনদেন শুরু হলেও দেশের সবচেয়ে বড় দুই এমএফএস প্রতিষ্ঠান নগদ ও বিকাশ এখনো এতে যুক্ত হতে পারেনি। নগদের লাইসেন্সের জটিলতা ও বিকাশ নিরাপত্তার ঝুঁকি দেখিয়ে তাদের অংশগ্রহণ স্থগিত করেছে।
৪১ মিনিট আগে
দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীদের সংগঠন দ্য ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আবদুর রহিম খান। গতকাল রোববার সকালে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
২ ঘণ্টা আগে
অক্টোবর মাসে সর্বোচ্চ লেনদেনের নতুন রেকর্ড গড়েছে বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন সেবা নগদ। এ মাসে ৩৪ হাজার ৭০৫ কোটি টাকার বেশি লেনদেন করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশে আন্তমোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস (এমএফএস) লেনদেন শুরু হলেও দেশের সবচেয়ে বড় দুই এমএফএস প্রতিষ্ঠান নগদ ও বিকাশ এখনো এতে যুক্ত হতে পারেনি। নগদের লাইসেন্সের জটিলতা ও বিকাশ নিরাপত্তার ঝুঁকি দেখিয়ে তাদের অংশগ্রহণ স্থগিত করেছে।
গতকাল প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান বলেন, নগদের লাইসেন্সের জটিলতার কারণে আপাতত আন্তএমএফএস সেবায় যুক্ত করা হয়নি। গভর্নর দেশে ফিরলে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। নিরাপত্তার ঘাটতির কারণ দেখিয়ে বিকাশও আপাতত আন্তলেনদেনে অংশ নিচ্ছে না। এ জন্য প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে তিন মাস সময় চেয়েছে।
এদিকে, এখন পর্যন্ত কতগুলো প্রতিষ্ঠান এই সেবায় যুক্ত হয়েছে, তা এখনো নিশ্চিত নয়। তবে বাংলাদেশ ব্যাংক পরে চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে।
প্রযুক্তিগত জটিলতার মধ্যেও এ উদ্যোগ কতটা যৌক্তিক—এমন প্রশ্নে মুখপাত্র বলেন, টেকনোলজি-নির্ভর লেনদেন থেকে পেছনে যাওয়ার সুযোগ নেই। বিশ্ব এখন প্রযুক্তিনির্ভর অর্থনীতির দিকে যাচ্ছে। তাই জ্ঞান ও সক্ষমতা বাড়ানো ছাড়া বিকল্প নেই।
বিকাশের হেড অব করপোরেট কমিউনিকেশনস অ্যান্ড পিআর শামসুদ্দিন হায়দার ডালিম বলেন, ‘বিকাশ শুরু থেকেই আন্তলেনদেন সেবা চালুর উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত আছে। আমরা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছি। এই সেবা চালুর মাধ্যমে গ্রাহকদের ডিজিটাল লেনদেন আরও সহজ ও নিরাপদ হবে।’
শামসুদ্দিন হায়দার ডালিম আরও বলেন, তবে এই ব্যবস্থায় অন্যান্য অংশীজনের প্রস্তুতির ওপর কার্যকারিতা নির্ভর করছে। আমরা শক্তিশালী অথেনটিকেশন ও স্তরভিত্তিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কাজ করছি, যাতে লেনদেন নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হয় এবং কোনো বিরোধ দেখা দিলে তা দ্রুত সমাধান করা যায়। প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন হওয়ার পর খুব শিগগিরই গ্রাহকেরা পূর্ণাঙ্গ সেবাটি ব্যবহার করতে পারবেন।

বাংলাদেশে আন্তমোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস (এমএফএস) লেনদেন শুরু হলেও দেশের সবচেয়ে বড় দুই এমএফএস প্রতিষ্ঠান নগদ ও বিকাশ এখনো এতে যুক্ত হতে পারেনি। নগদের লাইসেন্সের জটিলতা ও বিকাশ নিরাপত্তার ঝুঁকি দেখিয়ে তাদের অংশগ্রহণ স্থগিত করেছে।
গতকাল প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান বলেন, নগদের লাইসেন্সের জটিলতার কারণে আপাতত আন্তএমএফএস সেবায় যুক্ত করা হয়নি। গভর্নর দেশে ফিরলে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। নিরাপত্তার ঘাটতির কারণ দেখিয়ে বিকাশও আপাতত আন্তলেনদেনে অংশ নিচ্ছে না। এ জন্য প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে তিন মাস সময় চেয়েছে।
এদিকে, এখন পর্যন্ত কতগুলো প্রতিষ্ঠান এই সেবায় যুক্ত হয়েছে, তা এখনো নিশ্চিত নয়। তবে বাংলাদেশ ব্যাংক পরে চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে।
প্রযুক্তিগত জটিলতার মধ্যেও এ উদ্যোগ কতটা যৌক্তিক—এমন প্রশ্নে মুখপাত্র বলেন, টেকনোলজি-নির্ভর লেনদেন থেকে পেছনে যাওয়ার সুযোগ নেই। বিশ্ব এখন প্রযুক্তিনির্ভর অর্থনীতির দিকে যাচ্ছে। তাই জ্ঞান ও সক্ষমতা বাড়ানো ছাড়া বিকল্প নেই।
বিকাশের হেড অব করপোরেট কমিউনিকেশনস অ্যান্ড পিআর শামসুদ্দিন হায়দার ডালিম বলেন, ‘বিকাশ শুরু থেকেই আন্তলেনদেন সেবা চালুর উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত আছে। আমরা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছি। এই সেবা চালুর মাধ্যমে গ্রাহকদের ডিজিটাল লেনদেন আরও সহজ ও নিরাপদ হবে।’
শামসুদ্দিন হায়দার ডালিম আরও বলেন, তবে এই ব্যবস্থায় অন্যান্য অংশীজনের প্রস্তুতির ওপর কার্যকারিতা নির্ভর করছে। আমরা শক্তিশালী অথেনটিকেশন ও স্তরভিত্তিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কাজ করছি, যাতে লেনদেন নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হয় এবং কোনো বিরোধ দেখা দিলে তা দ্রুত সমাধান করা যায়। প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন হওয়ার পর খুব শিগগিরই গ্রাহকেরা পূর্ণাঙ্গ সেবাটি ব্যবহার করতে পারবেন।

মোবাইল ব্যাংকিং লেনদেনে হঠাৎ ভাটা পড়েছে। কয়েক মাস ধরে ঊর্ধ্বমুখী থাকার পর গত এপ্রিল মাসে মোবাইল ব্যাংকিং মাধ্যমে এক ধাক্কায় লেনদেন কমেছে প্রায় ৯ হাজার কোটি টাকা।
২০ জুন ২০২৪
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চলতি বছর ভ্যাট সিস্টেমকে সামগ্রিকভাবে অনলাইন করা, জাতীয় ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ পালন উপলক্ষে মাঠপর্যায়ে করদাতাদের নিবন্ধন, রিটার্ন, ই-পেমেন্ট, ক্রয়-বিক্রয়ের হিসাব সংরক্ষণ, চালানপত্র ইস্যু ইত্যাদি ক্ষেত্রে সরাসরি সার্কেল, বিভাগ ও কমিশনারেট থেকে বিশেষ সেবা দেওয়া
৯ মিনিট আগে
দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীদের সংগঠন দ্য ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আবদুর রহিম খান। গতকাল রোববার সকালে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
২ ঘণ্টা আগে
অক্টোবর মাসে সর্বোচ্চ লেনদেনের নতুন রেকর্ড গড়েছে বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন সেবা নগদ। এ মাসে ৩৪ হাজার ৭০৫ কোটি টাকার বেশি লেনদেন করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীদের সংগঠন দ্য ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আবদুর রহিম খান। গতকাল রোববার সকালে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের জারি করা এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়। তিনি সাবেক প্রশাসক মো. হাফিজুর রহমানের স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন।
অফিস আদেশে বলা হয়, ট্রেড অর্গানাইজেশন অ্যাক্ট, ২০২২-এর ধারা ১৭ অনুযায়ী মো. আবদুর রহিম খানকে এফবিসিসিআইয়ের প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
আদেশ অনুযায়ী, তিনি ১২০ দিনের মধ্যে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্পন্ন করে নির্বাচিত বোর্ডের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করবেন।
জানা গেছে, গত বছরের ১২ সেপ্টেম্বর এফবিসিসিআইয়ে প্রথমবারের মতো প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ পান বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনের সদস্য ও সাবেক অতিরিক্ত সচিব মো. হাফিজুর রহমান। তাঁকে ১২০ দিনের মধ্যে নির্বাচন সম্পন্নের দায়িত্ব দেওয়া হলেও নানা কারণে তা সম্ভব হয়নি। পরে তাঁর মেয়াদ কয়েক দফা বাড়ানো হয়। গত ১০ অক্টোবর তিনি সরকারি চাকরি থেকে অবসরে গেলে নতুন প্রশাসক হিসেবে মো. আবদুর রহিম খানকে নিয়োগ দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।

দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীদের সংগঠন দ্য ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আবদুর রহিম খান। গতকাল রোববার সকালে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের জারি করা এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়। তিনি সাবেক প্রশাসক মো. হাফিজুর রহমানের স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন।
অফিস আদেশে বলা হয়, ট্রেড অর্গানাইজেশন অ্যাক্ট, ২০২২-এর ধারা ১৭ অনুযায়ী মো. আবদুর রহিম খানকে এফবিসিসিআইয়ের প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
আদেশ অনুযায়ী, তিনি ১২০ দিনের মধ্যে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্পন্ন করে নির্বাচিত বোর্ডের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করবেন।
জানা গেছে, গত বছরের ১২ সেপ্টেম্বর এফবিসিসিআইয়ে প্রথমবারের মতো প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ পান বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনের সদস্য ও সাবেক অতিরিক্ত সচিব মো. হাফিজুর রহমান। তাঁকে ১২০ দিনের মধ্যে নির্বাচন সম্পন্নের দায়িত্ব দেওয়া হলেও নানা কারণে তা সম্ভব হয়নি। পরে তাঁর মেয়াদ কয়েক দফা বাড়ানো হয়। গত ১০ অক্টোবর তিনি সরকারি চাকরি থেকে অবসরে গেলে নতুন প্রশাসক হিসেবে মো. আবদুর রহিম খানকে নিয়োগ দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।

মোবাইল ব্যাংকিং লেনদেনে হঠাৎ ভাটা পড়েছে। কয়েক মাস ধরে ঊর্ধ্বমুখী থাকার পর গত এপ্রিল মাসে মোবাইল ব্যাংকিং মাধ্যমে এক ধাক্কায় লেনদেন কমেছে প্রায় ৯ হাজার কোটি টাকা।
২০ জুন ২০২৪
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চলতি বছর ভ্যাট সিস্টেমকে সামগ্রিকভাবে অনলাইন করা, জাতীয় ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ পালন উপলক্ষে মাঠপর্যায়ে করদাতাদের নিবন্ধন, রিটার্ন, ই-পেমেন্ট, ক্রয়-বিক্রয়ের হিসাব সংরক্ষণ, চালানপত্র ইস্যু ইত্যাদি ক্ষেত্রে সরাসরি সার্কেল, বিভাগ ও কমিশনারেট থেকে বিশেষ সেবা দেওয়া
৯ মিনিট আগে
বাংলাদেশে আন্তমোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস (এমএফএস) লেনদেন শুরু হলেও দেশের সবচেয়ে বড় দুই এমএফএস প্রতিষ্ঠান নগদ ও বিকাশ এখনো এতে যুক্ত হতে পারেনি। নগদের লাইসেন্সের জটিলতা ও বিকাশ নিরাপত্তার ঝুঁকি দেখিয়ে তাদের অংশগ্রহণ স্থগিত করেছে।
৪১ মিনিট আগে
অক্টোবর মাসে সর্বোচ্চ লেনদেনের নতুন রেকর্ড গড়েছে বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন সেবা নগদ। এ মাসে ৩৪ হাজার ৭০৫ কোটি টাকার বেশি লেনদেন করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অক্টোবর মাসে সর্বোচ্চ লেনদেনের নতুন রেকর্ড গড়েছে বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন সেবা নগদ। এ মাসে ৩৪ হাজার ৭০৫ কোটি টাকার বেশি লেনদেন করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
আজ রোববার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে নগদ।
এই অসামান্য অর্জন উপলক্ষে কয়েক কোটি নিবন্ধিত গ্রাহকের বিশাল পরিবারকে শুভেচ্ছা জানিয়ে নগদ কর্তৃপক্ষ বিজ্ঞপ্তিতে বলেছে, যাত্রা শুরুর পরপরই গ্রাহক প্রিয় মোবাইল আর্থিক সেবা হিসেবে বাজারে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে নগদ। এ সময়ে প্রতিষ্ঠানটির গ্রাহক সংখ্যা ও লেনদেন উল্লেখযোগ্যহারে বৃদ্ধি পেয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় সর্বশেষ মাসে প্রতিষ্ঠানটি নিজেদের ইতিহাসের সর্বোচ্চ লেনদেনের অঙ্ক পার করল।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, এর আগে চলতি বছরের মার্চে একবার মাসে ৩৪ হাজার কোটি টাকার লেনদেনের অঙ্ক ছুঁয়ে যায় নগদ। তারও আগে ২০২৪ সালের জুন মাসে একবার নগদের মাধ্যমে ৩২ হাজার কোটি টাকার লেনদেন হয়। সব মিলে বাংলাদেশের সামগ্রিক ডিজিটাল লেনদেন নতুন উচ্চতায় তুলে আনার ক্ষেত্রে অনন্য ভূমিকা রাখছে নগদ।
নগদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, নগদ-এর রেকর্ড গড়া এই লেনদেনের ক্ষেত্রে সরকারি ভাতা বিতরণ একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। এই মাসে নগদের মাধ্যমে সমাজসেবা ও মহিলা অধিদপ্তরের প্রায় ৭৯ লাখ মানুষের মধ্যে ভাতা বিতরণ করেছে নগদ। তাছাড়া উল্লেখযোগ্য লেনদেনের মধ্যে ছিল—ক্যাশ ইন, ক্যাশ আউট, সেন্ড মানি, পেমেন্ট ও মোবাইল রিচার্জ। আর এসব লেনদেনের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় লেনদেনের নতুন রেকর্ড গড়েছে প্রতিষ্ঠানটি। তাই গ্রাহক পছন্দের সেরা মোবাইল আর্থিক সেবা অপারেটর হয়ে উঠেছে নগদ।
নতুন এই মাইলফলক অর্জনে সব গ্রাহক, কর্মী, উদ্যোক্তাসহ সম্পৃক্তদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, ‘সাফল্য কখনোই ঘটনাচক্রে আসে না। এটা সকলের যৌথ পরিশ্রম ও প্রচেষ্টার ফসল। তাছাড়া সবাই যখন একই লক্ষ্য ও একই মূল্যবোধ ধারণ করে কাজ করে তখন শ্রেষ্ঠত্বের জন্য লড়াই করাটাও সহজ হয়।’
মোতাছিম বিল্লাহ আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন প্রতিষ্ঠান হিসেবে বর্তমানে নগদ আরও উন্নত সেবার মাধ্যমে গ্রাহকের অর্থের অধিকতর নিশ্চয়তা দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। নগদের বর্তমান ব্যবস্থাপনা পরিষদের ওপরেও গ্রাহকদের আস্থা আগের চেয়ে অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। আর গ্রাহকদের আস্থার কারণেই বাড়ছে লেনদেন।’
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সর্বোচ্চ লেনদেনের এই মাসে একদিনে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে ১৫ অক্টোবর। এদিন নগদের গ্রাহকেরা মোট ১ হাজার ৬৪৫ কোটি টাকার লেনদেন করেছেন।

অক্টোবর মাসে সর্বোচ্চ লেনদেনের নতুন রেকর্ড গড়েছে বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন সেবা নগদ। এ মাসে ৩৪ হাজার ৭০৫ কোটি টাকার বেশি লেনদেন করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
আজ রোববার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে নগদ।
এই অসামান্য অর্জন উপলক্ষে কয়েক কোটি নিবন্ধিত গ্রাহকের বিশাল পরিবারকে শুভেচ্ছা জানিয়ে নগদ কর্তৃপক্ষ বিজ্ঞপ্তিতে বলেছে, যাত্রা শুরুর পরপরই গ্রাহক প্রিয় মোবাইল আর্থিক সেবা হিসেবে বাজারে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে নগদ। এ সময়ে প্রতিষ্ঠানটির গ্রাহক সংখ্যা ও লেনদেন উল্লেখযোগ্যহারে বৃদ্ধি পেয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় সর্বশেষ মাসে প্রতিষ্ঠানটি নিজেদের ইতিহাসের সর্বোচ্চ লেনদেনের অঙ্ক পার করল।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, এর আগে চলতি বছরের মার্চে একবার মাসে ৩৪ হাজার কোটি টাকার লেনদেনের অঙ্ক ছুঁয়ে যায় নগদ। তারও আগে ২০২৪ সালের জুন মাসে একবার নগদের মাধ্যমে ৩২ হাজার কোটি টাকার লেনদেন হয়। সব মিলে বাংলাদেশের সামগ্রিক ডিজিটাল লেনদেন নতুন উচ্চতায় তুলে আনার ক্ষেত্রে অনন্য ভূমিকা রাখছে নগদ।
নগদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, নগদ-এর রেকর্ড গড়া এই লেনদেনের ক্ষেত্রে সরকারি ভাতা বিতরণ একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। এই মাসে নগদের মাধ্যমে সমাজসেবা ও মহিলা অধিদপ্তরের প্রায় ৭৯ লাখ মানুষের মধ্যে ভাতা বিতরণ করেছে নগদ। তাছাড়া উল্লেখযোগ্য লেনদেনের মধ্যে ছিল—ক্যাশ ইন, ক্যাশ আউট, সেন্ড মানি, পেমেন্ট ও মোবাইল রিচার্জ। আর এসব লেনদেনের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় লেনদেনের নতুন রেকর্ড গড়েছে প্রতিষ্ঠানটি। তাই গ্রাহক পছন্দের সেরা মোবাইল আর্থিক সেবা অপারেটর হয়ে উঠেছে নগদ।
নতুন এই মাইলফলক অর্জনে সব গ্রাহক, কর্মী, উদ্যোক্তাসহ সম্পৃক্তদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, ‘সাফল্য কখনোই ঘটনাচক্রে আসে না। এটা সকলের যৌথ পরিশ্রম ও প্রচেষ্টার ফসল। তাছাড়া সবাই যখন একই লক্ষ্য ও একই মূল্যবোধ ধারণ করে কাজ করে তখন শ্রেষ্ঠত্বের জন্য লড়াই করাটাও সহজ হয়।’
মোতাছিম বিল্লাহ আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন প্রতিষ্ঠান হিসেবে বর্তমানে নগদ আরও উন্নত সেবার মাধ্যমে গ্রাহকের অর্থের অধিকতর নিশ্চয়তা দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। নগদের বর্তমান ব্যবস্থাপনা পরিষদের ওপরেও গ্রাহকদের আস্থা আগের চেয়ে অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। আর গ্রাহকদের আস্থার কারণেই বাড়ছে লেনদেন।’
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সর্বোচ্চ লেনদেনের এই মাসে একদিনে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে ১৫ অক্টোবর। এদিন নগদের গ্রাহকেরা মোট ১ হাজার ৬৪৫ কোটি টাকার লেনদেন করেছেন।

মোবাইল ব্যাংকিং লেনদেনে হঠাৎ ভাটা পড়েছে। কয়েক মাস ধরে ঊর্ধ্বমুখী থাকার পর গত এপ্রিল মাসে মোবাইল ব্যাংকিং মাধ্যমে এক ধাক্কায় লেনদেন কমেছে প্রায় ৯ হাজার কোটি টাকা।
২০ জুন ২০২৪
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চলতি বছর ভ্যাট সিস্টেমকে সামগ্রিকভাবে অনলাইন করা, জাতীয় ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ পালন উপলক্ষে মাঠপর্যায়ে করদাতাদের নিবন্ধন, রিটার্ন, ই-পেমেন্ট, ক্রয়-বিক্রয়ের হিসাব সংরক্ষণ, চালানপত্র ইস্যু ইত্যাদি ক্ষেত্রে সরাসরি সার্কেল, বিভাগ ও কমিশনারেট থেকে বিশেষ সেবা দেওয়া
৯ মিনিট আগে
বাংলাদেশে আন্তমোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস (এমএফএস) লেনদেন শুরু হলেও দেশের সবচেয়ে বড় দুই এমএফএস প্রতিষ্ঠান নগদ ও বিকাশ এখনো এতে যুক্ত হতে পারেনি। নগদের লাইসেন্সের জটিলতা ও বিকাশ নিরাপত্তার ঝুঁকি দেখিয়ে তাদের অংশগ্রহণ স্থগিত করেছে।
৪১ মিনিট আগে
দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীদের সংগঠন দ্য ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আবদুর রহিম খান। গতকাল রোববার সকালে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
২ ঘণ্টা আগে