কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশে বিনিয়োগে সমস্যায় পড়ছে জাপানি প্রতিষ্ঠানগুলো বলে জানিয়েছে দেশটি। সেই সঙ্গে বাংলাদেশের শিল্পাঞ্চলে পরিবেশ উন্নয়নের পরামর্শ দিয়েছে দেশটি। ঢাকায় চলমান বিনিয়োগ সম্মেলন ২০২১-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে দেওয়া বার্তায় জাপানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় উপমন্ত্রী হোন্ডা তারো এ আহ্বান জানান।
সম্মেলনে হোন্ডা তারোর দেওয়া লিখিত বার্তা পাঠ করে শোনান ঢাকায় জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি। ঢাকার জাপানের দূতাবাস লিখিত বার্তাটি গণমাধ্যমকে পাঠিয়েছে।
বিনিয়োগ সম্মেলনে দেওয়া বার্তায় হোন্ডা তারো বলেন, ‘জাপানের প্রতিষ্ঠানগুলো বাংলাদেশে বিনিয়োগ নিয়ে এগিয়ে এসেছে, এ বিনিয়োগের কিছু সমস্যা দৃশ্যমান হয়ে উঠেছে। এর মধ্যে রয়েছে কাস্টমস ক্লিয়ারেন্স, বিভিন্ন ধরনের কর আরোপ, টেলিগ্রাফিক মাধ্যমে আমদানির মূল্য পরিশোধ, দেশীয় ও বিদেশি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে প্রণোদনা দেওয়া নিয়ে বৈষম্য এবং রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল (ইপিজেড) ও বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের (এসইজেড) পরিবেশ উন্নয়ন করা প্রয়োজন।’
তিনি বলেন, ‘দ্রুত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও আকর্ষণীয় বাজারের কারণে জাপানের বিনিয়োগ বাংলাদেশে আসছে। গত দশ বছরে বাংলাদেশে জাপানের বিনিয়োগ তিনগুণ হয়েছে। সামনের দিনগুলোতে আরও জাপানি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে বিনিয়োগ নিয়ে আসবে।’
হোন্ডা তারো বলেন, ‘সামনের বছরে বাংলাদেশ ও জাপান কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উদ্যাপন করবে। অন্যতম উন্নয়ন অংশীদার হিসেবে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ার পর থেকে জাপান অর্থনৈতিক ও সামাজিক সমৃদ্ধির জন্য সহযোগিতা করে আসছে। জাপানের সহযোগিতায় বড় মাপের অবকাঠামোর প্রকল্পগুলো বাংলাদেশে দ্রুত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির নিদর্শন, যার মধ্যে ঢাকা মেট্রো, ঢাকার বিমানবন্দরের নতুন টার্মিনাল এবং মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দরের কাজ বর্তমানে চলছে।’
মুক্ত ও অবাধ ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের স্বার্থে জাপান বাংলাদেশকে সহযোগিতা করে যাবে বলে জানিয়েছেন জাপানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় উপমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘শুধু দ্বিপক্ষীয় ভাবে নয়, এশিয়া এবং পুরো ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে দুই দেশের সম্পর্কের গুরুত্ব বাড়ছে। আশা করছি, এ সম্মেলনের মধ্য দিয়ে দুই দেশের সম্পর্ক গভীর হবে। বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ উন্নয়নে জাপান সব সময়ে পাশে থাকবে ও সহযোগিতা করে যাবে।’
লিখিত বার্তায় হোন্ডা তারো বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে করোনা পরিস্থিতি বাংলাদেশ নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছে। এ করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যেও সাফল্যের সঙ্গে অর্থনীতিকে পুনরুদ্ধার করতে পেরেছে। গত ১০ বছরে অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে যা দেখিয়েছে তা বিস্ময়কর। আগামী ২০২৬ সালের বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের কাতারে প্রবেশ করবে। আর ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ উন্নত দেশ হিসেবে দাঁড়াবে বলে আমি বিশ্বাস করি। বাংলাদেশের সমৃদ্ধির সঙ্গে থাকবে জাপান।’
বাংলাদেশে বিনিয়োগে সমস্যায় পড়ছে জাপানি প্রতিষ্ঠানগুলো বলে জানিয়েছে দেশটি। সেই সঙ্গে বাংলাদেশের শিল্পাঞ্চলে পরিবেশ উন্নয়নের পরামর্শ দিয়েছে দেশটি। ঢাকায় চলমান বিনিয়োগ সম্মেলন ২০২১-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে দেওয়া বার্তায় জাপানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় উপমন্ত্রী হোন্ডা তারো এ আহ্বান জানান।
সম্মেলনে হোন্ডা তারোর দেওয়া লিখিত বার্তা পাঠ করে শোনান ঢাকায় জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি। ঢাকার জাপানের দূতাবাস লিখিত বার্তাটি গণমাধ্যমকে পাঠিয়েছে।
বিনিয়োগ সম্মেলনে দেওয়া বার্তায় হোন্ডা তারো বলেন, ‘জাপানের প্রতিষ্ঠানগুলো বাংলাদেশে বিনিয়োগ নিয়ে এগিয়ে এসেছে, এ বিনিয়োগের কিছু সমস্যা দৃশ্যমান হয়ে উঠেছে। এর মধ্যে রয়েছে কাস্টমস ক্লিয়ারেন্স, বিভিন্ন ধরনের কর আরোপ, টেলিগ্রাফিক মাধ্যমে আমদানির মূল্য পরিশোধ, দেশীয় ও বিদেশি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে প্রণোদনা দেওয়া নিয়ে বৈষম্য এবং রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল (ইপিজেড) ও বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের (এসইজেড) পরিবেশ উন্নয়ন করা প্রয়োজন।’
তিনি বলেন, ‘দ্রুত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও আকর্ষণীয় বাজারের কারণে জাপানের বিনিয়োগ বাংলাদেশে আসছে। গত দশ বছরে বাংলাদেশে জাপানের বিনিয়োগ তিনগুণ হয়েছে। সামনের দিনগুলোতে আরও জাপানি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে বিনিয়োগ নিয়ে আসবে।’
হোন্ডা তারো বলেন, ‘সামনের বছরে বাংলাদেশ ও জাপান কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উদ্যাপন করবে। অন্যতম উন্নয়ন অংশীদার হিসেবে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ার পর থেকে জাপান অর্থনৈতিক ও সামাজিক সমৃদ্ধির জন্য সহযোগিতা করে আসছে। জাপানের সহযোগিতায় বড় মাপের অবকাঠামোর প্রকল্পগুলো বাংলাদেশে দ্রুত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির নিদর্শন, যার মধ্যে ঢাকা মেট্রো, ঢাকার বিমানবন্দরের নতুন টার্মিনাল এবং মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দরের কাজ বর্তমানে চলছে।’
মুক্ত ও অবাধ ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের স্বার্থে জাপান বাংলাদেশকে সহযোগিতা করে যাবে বলে জানিয়েছেন জাপানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় উপমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘শুধু দ্বিপক্ষীয় ভাবে নয়, এশিয়া এবং পুরো ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে দুই দেশের সম্পর্কের গুরুত্ব বাড়ছে। আশা করছি, এ সম্মেলনের মধ্য দিয়ে দুই দেশের সম্পর্ক গভীর হবে। বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ উন্নয়নে জাপান সব সময়ে পাশে থাকবে ও সহযোগিতা করে যাবে।’
লিখিত বার্তায় হোন্ডা তারো বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে করোনা পরিস্থিতি বাংলাদেশ নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছে। এ করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যেও সাফল্যের সঙ্গে অর্থনীতিকে পুনরুদ্ধার করতে পেরেছে। গত ১০ বছরে অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে যা দেখিয়েছে তা বিস্ময়কর। আগামী ২০২৬ সালের বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের কাতারে প্রবেশ করবে। আর ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ উন্নত দেশ হিসেবে দাঁড়াবে বলে আমি বিশ্বাস করি। বাংলাদেশের সমৃদ্ধির সঙ্গে থাকবে জাপান।’
আইডিএলসি ফাইন্যান্স পিএলসি ২০২৫ সালের প্রথম প্রান্তিকে গত বছরের একই প্রান্তিকের তুলনায় এককভাবে (স্ট্যান্ড্যালোন) কর পরবর্তী নিট মুনাফায় ২৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। এককভাবে কর পরবর্তী নিট মুনাফা দাঁড়িয়েছে ৩৬ কোটি ৮০ লাখ টাকা। একত্রিত (কনসোলিডেটেড) কর পরবর্তী নিট মুনাফা ছিল ৫০ কোটি ৯০ লাখ টাকা...
৩ ঘণ্টা আগেবিশ্ব মেধাস্বত্ব দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে সোমবার (১২ মে) সকাল ১০ টায় ‘মেধাস্বত্ব অধিকার’ বিষয়ক এক সেমিনার গাজীপুর ক্যাম্পাসে সম্মেলন ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের লেকচার গ্যালারিতে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেজনপ্রিয় ফ্যাশন লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড ‘সারা’ লাইফস্টাইল লিমিটেড সাত বছরের পথচলা পূর্ণ করল। ২০১৮ সালে যাত্রা শুরু করা এই প্রতিষ্ঠান অল্প সময়ের মধ্যে ফ্যাশনপ্রেমীদের মনে জায়গা করে নিয়েছে। স্নোটেক্স গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান ‘সারা’ লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড হিসেবে আত্মপ্রকাশ করার সময় প্রতিষ্ঠানটির লক্ষ্য
৩ ঘণ্টা আগেবিদেশে চিকিৎসার জন্য এখন থেকে একজন বাংলাদেশি নাগরিক বছরে সর্বোচ্চ ১৫ হাজার মার্কিন ডলার পর্যন্ত খরচ করতে পারবেন। এ জন্য অনুমতি লাগবে না কেন্দ্রীয় ব্যাংকের। আজ সোমবার এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
৫ ঘণ্টা আগে