নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রযুক্তির অগ্রগতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের পরিমাণ দিন দিন বাড়ছে। মোবাইল ব্যাংকিং সেবা (এমএফএস) খাতও প্রতিনিয়ত গড়ছে নতুন রেকর্ড। চলতি বছরের জানুয়ারিতে মোবাইল ব্যাংকিং খাতে লেনদেন অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে ১ লাখ ৭১ হাজার ৬৬৪ কোটি টাকা হয়েছে, যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে এই লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ৬৪ হাজার ৭৩৯ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, সাত মাস ধরে মোবাইল লেনদেন ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে। ২০২৪ সালের জুনে লেনদেন ছিল ১ লাখ ৫৫ হাজার ৮৮৩ কোটি টাকা। এরপর জুলাইয়ে কিছুটা কমে ১ লাখ ২২ হাজার ৯২২ কোটি টাকা হলেও আগস্ট থেকে লেনদেন আবার বাড়তে শুরু করে। আগস্টে লেনদেন হয় ১ লাখ ৩৭ হাজার ৯২০ কোটি টাকা, সেপ্টেম্বরে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৬৭ কোটি, অক্টোবরে ১ লাখ ৫৪ হাজার ৮৫৭ কোটি, নভেম্বরে ১ লাখ ৫৬ হাজার ৭৮৮ কোটি এবং ডিসেম্বরে ১ লাখ ৬৪ হাজার ৭৩৯ কোটি টাকায় পৌঁছায়। জানুয়ারিতে এটি আরও বেড়ে ১ লাখ ৭১ হাজার ৬৬৪ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে।
এ ছাড়া ২০২৪ সালের প্রথম মাস জানুয়ারিতে মোবাইলে লেনদেন ছিল ১ লাখ ২৯ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। দ্বিতীয় মাস ফেব্রুয়ারিতে লেনদেন হয় ১ লাখ ৩০ হাজার ১৪০ কোটি টাকা, মার্চে ১ লাখ ৫৩ হাজার ৭৫৬ কোটি, এপ্রিলে ১ লাখ ৪৪ হাজার ৯২৯ কোটি এবং মে মাসে লেনদেন হয় ১ লাখ ৪০ হাজার ৯৫২ কোটি টাকা।
মোবাইল ব্যাংকিংয়ের জনপ্রিয়তার কারণ
বিশেষজ্ঞদের মতে, মানুষের হাতে থাকা মোবাইল ফোনই এখন ব্যাংকে পরিণত হয়েছে। মোবাইল ফোনটিই হয়ে উঠেছে সব ধরনের লেনদেনের অপরিহার্য মাধ্যম। এসব লেনদেনের হিসাব খুলতে কোথাও যেতে হয় না। গ্রাহকেরা ঘরে বসেই মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট খুলে লেনদেন করতে পারছেন। এ ছাড়া বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানির বিল পরিশোধ, কেনাকাটার বিল পরিশোধ, মোবাইল রিচার্জ, বেতন-ভাতা প্রদান, সরকারি ভাতা গ্রহণ, প্রবাসী আয় (রেমিট্যান্স) গ্রহণসহ নানাবিধ সুবিধা মোবাইল ব্যাংকিংকে আরও জনপ্রিয় করে তুলেছে। বর্তমানে বিকাশ, রকেট, ইউক্যাশ, মাই ক্যাশ, শিওর ক্যাশসহ ১৩টি প্রতিষ্ঠান এই সেবা দিচ্ছে।
এমএফএস ব্যবস্থার মাধ্যমে পোশাক খাতের শ্রমিকদের বেতন পরিশোধ করা হচ্ছে। এ ছাড়া গাড়িচালক, নিরাপত্তাকর্মী ও গৃহপরিচারকদের বেতনও এখন মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে দেওয়া হচ্ছে; যার ফলে দিন দিন নগদ টাকার লেনদেন কমে আসছে। এ প্রবণতা অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক বলে মনে করছেন খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
গ্রাহকসংখ্যা বৃদ্ধির ধারা
২০২৫ সালের জানুয়ারিতে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৩ কোটি ৯৩ লাখ ৩ হাজার। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে এ সংখ্যা ছিল ২৩ কোটি ৮৬ লাখ ৭৬ হাজার, নভেম্বরে ২৩ কোটি ৭৩ লাখ ১২ হাজার এবং অক্টোবরে ছিল ২৩ কোটি ৫৭ লাখ। ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে এই সংখ্যা ছিল মাত্র ৬ কোটি ৭৬ লাখ ৭০ হাজার ৪৬৮। অর্থাৎ পাঁচ বছরের ব্যবধানে গ্রাহকসংখ্যা প্রায় ৪ গুণ বেড়েছে।
বাংলাদেশে ব্যাংকের সহকারী মুখপাত্র ও পরিচালক শাহরিয়ার হোসেন বলেন, প্রযুক্তির ছোঁয়ায় ক্যাশলেস লেনদেন বেড়ে যাচ্ছে; যার জন্য এমএফএসসহ কার্ডের প্রতি গ্রাহকের ঝোঁক বাড়ছে। বিশেষ করে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ বেশি হওয়ায় রেকর্ড লেনদেনে হয়েছে। গত জানুয়ারিতে লেনদেন হয়েছে ১ লাখ ৭১ হাজার কোটি টাকা; যা দেশের ইতিহাসে এমএফএসে লেনদেনের রেকর্ড। বাংলাদেশ ব্যাংক ক্যাশলেস লেনদেনের জন্য এসব মাধ্যমকে নীতিগত সহায়তা অব্যাহত রেখেছে।
অর্থনীতিতে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের ভূমিকা
মোবাইল ব্যাংকিংয়ের এই ব্যাপক প্রসার বাংলাদেশের ডিজিটাল অর্থনীতির অগ্রগতির প্রতিফলন। নগদ টাকার পরিবর্তে ডিজিটাল লেনদেনের প্রবণতা বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশ ধীরে ধীরে একটি ক্যাশলেস সমাজের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।

প্রযুক্তির অগ্রগতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের পরিমাণ দিন দিন বাড়ছে। মোবাইল ব্যাংকিং সেবা (এমএফএস) খাতও প্রতিনিয়ত গড়ছে নতুন রেকর্ড। চলতি বছরের জানুয়ারিতে মোবাইল ব্যাংকিং খাতে লেনদেন অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে ১ লাখ ৭১ হাজার ৬৬৪ কোটি টাকা হয়েছে, যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে এই লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ৬৪ হাজার ৭৩৯ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, সাত মাস ধরে মোবাইল লেনদেন ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে। ২০২৪ সালের জুনে লেনদেন ছিল ১ লাখ ৫৫ হাজার ৮৮৩ কোটি টাকা। এরপর জুলাইয়ে কিছুটা কমে ১ লাখ ২২ হাজার ৯২২ কোটি টাকা হলেও আগস্ট থেকে লেনদেন আবার বাড়তে শুরু করে। আগস্টে লেনদেন হয় ১ লাখ ৩৭ হাজার ৯২০ কোটি টাকা, সেপ্টেম্বরে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৬৭ কোটি, অক্টোবরে ১ লাখ ৫৪ হাজার ৮৫৭ কোটি, নভেম্বরে ১ লাখ ৫৬ হাজার ৭৮৮ কোটি এবং ডিসেম্বরে ১ লাখ ৬৪ হাজার ৭৩৯ কোটি টাকায় পৌঁছায়। জানুয়ারিতে এটি আরও বেড়ে ১ লাখ ৭১ হাজার ৬৬৪ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে।
এ ছাড়া ২০২৪ সালের প্রথম মাস জানুয়ারিতে মোবাইলে লেনদেন ছিল ১ লাখ ২৯ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। দ্বিতীয় মাস ফেব্রুয়ারিতে লেনদেন হয় ১ লাখ ৩০ হাজার ১৪০ কোটি টাকা, মার্চে ১ লাখ ৫৩ হাজার ৭৫৬ কোটি, এপ্রিলে ১ লাখ ৪৪ হাজার ৯২৯ কোটি এবং মে মাসে লেনদেন হয় ১ লাখ ৪০ হাজার ৯৫২ কোটি টাকা।
মোবাইল ব্যাংকিংয়ের জনপ্রিয়তার কারণ
বিশেষজ্ঞদের মতে, মানুষের হাতে থাকা মোবাইল ফোনই এখন ব্যাংকে পরিণত হয়েছে। মোবাইল ফোনটিই হয়ে উঠেছে সব ধরনের লেনদেনের অপরিহার্য মাধ্যম। এসব লেনদেনের হিসাব খুলতে কোথাও যেতে হয় না। গ্রাহকেরা ঘরে বসেই মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট খুলে লেনদেন করতে পারছেন। এ ছাড়া বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানির বিল পরিশোধ, কেনাকাটার বিল পরিশোধ, মোবাইল রিচার্জ, বেতন-ভাতা প্রদান, সরকারি ভাতা গ্রহণ, প্রবাসী আয় (রেমিট্যান্স) গ্রহণসহ নানাবিধ সুবিধা মোবাইল ব্যাংকিংকে আরও জনপ্রিয় করে তুলেছে। বর্তমানে বিকাশ, রকেট, ইউক্যাশ, মাই ক্যাশ, শিওর ক্যাশসহ ১৩টি প্রতিষ্ঠান এই সেবা দিচ্ছে।
এমএফএস ব্যবস্থার মাধ্যমে পোশাক খাতের শ্রমিকদের বেতন পরিশোধ করা হচ্ছে। এ ছাড়া গাড়িচালক, নিরাপত্তাকর্মী ও গৃহপরিচারকদের বেতনও এখন মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে দেওয়া হচ্ছে; যার ফলে দিন দিন নগদ টাকার লেনদেন কমে আসছে। এ প্রবণতা অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক বলে মনে করছেন খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
গ্রাহকসংখ্যা বৃদ্ধির ধারা
২০২৫ সালের জানুয়ারিতে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের গ্রাহকসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৩ কোটি ৯৩ লাখ ৩ হাজার। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে এ সংখ্যা ছিল ২৩ কোটি ৮৬ লাখ ৭৬ হাজার, নভেম্বরে ২৩ কোটি ৭৩ লাখ ১২ হাজার এবং অক্টোবরে ছিল ২৩ কোটি ৫৭ লাখ। ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে এই সংখ্যা ছিল মাত্র ৬ কোটি ৭৬ লাখ ৭০ হাজার ৪৬৮। অর্থাৎ পাঁচ বছরের ব্যবধানে গ্রাহকসংখ্যা প্রায় ৪ গুণ বেড়েছে।
বাংলাদেশে ব্যাংকের সহকারী মুখপাত্র ও পরিচালক শাহরিয়ার হোসেন বলেন, প্রযুক্তির ছোঁয়ায় ক্যাশলেস লেনদেন বেড়ে যাচ্ছে; যার জন্য এমএফএসসহ কার্ডের প্রতি গ্রাহকের ঝোঁক বাড়ছে। বিশেষ করে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ বেশি হওয়ায় রেকর্ড লেনদেনে হয়েছে। গত জানুয়ারিতে লেনদেন হয়েছে ১ লাখ ৭১ হাজার কোটি টাকা; যা দেশের ইতিহাসে এমএফএসে লেনদেনের রেকর্ড। বাংলাদেশ ব্যাংক ক্যাশলেস লেনদেনের জন্য এসব মাধ্যমকে নীতিগত সহায়তা অব্যাহত রেখেছে।
অর্থনীতিতে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের ভূমিকা
মোবাইল ব্যাংকিংয়ের এই ব্যাপক প্রসার বাংলাদেশের ডিজিটাল অর্থনীতির অগ্রগতির প্রতিফলন। নগদ টাকার পরিবর্তে ডিজিটাল লেনদেনের প্রবণতা বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশ ধীরে ধীরে একটি ক্যাশলেস সমাজের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।

সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চলতি বছর ভ্যাট সিস্টেমকে সামগ্রিকভাবে অনলাইন করা, জাতীয় ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ পালন উপলক্ষে মাঠপর্যায়ে করদাতাদের নিবন্ধন, রিটার্ন, ই-পেমেন্ট, ক্রয়-বিক্রয়ের হিসাব সংরক্ষণ, চালানপত্র ইস্যু ইত্যাদি ক্ষেত্রে সরাসরি সার্কেল, বিভাগ ও কমিশনারেট থেকে বিশেষ সেবা দেওয়া
৯ মিনিট আগে
বাংলাদেশে আন্তমোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস (এমএফএস) লেনদেন শুরু হলেও দেশের সবচেয়ে বড় দুই এমএফএস প্রতিষ্ঠান নগদ ও বিকাশ এখনো এতে যুক্ত হতে পারেনি। নগদের লাইসেন্সের জটিলতা ও বিকাশ নিরাপত্তার ঝুঁকি দেখিয়ে তাদের অংশগ্রহণ স্থগিত করেছে।
৪১ মিনিট আগে
দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীদের সংগঠন দ্য ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আবদুর রহিম খান। গতকাল রোববার সকালে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
২ ঘণ্টা আগে
অক্টোবর মাসে সর্বোচ্চ লেনদেনের নতুন রেকর্ড গড়েছে বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন সেবা নগদ। এ মাসে ৩৪ হাজার ৭০৫ কোটি টাকার বেশি লেনদেন করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রতিবছরের মতো এবারও জাতীয় ভ্যাট দিবস ও জাতীয় ভ্যাট সপ্তাহ পালন করবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আগামী ১০ ডিসেম্বর জাতীয় ভ্যাট দিবস ও ১০-১৫ ডিসেম্বর জাতীয় ভ্যাট সপ্তাহ পালন করবে সংস্থাটি। ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ, ২০২৫ উদ্যাপন উপলক্ষে কেন্দ্রীয় স্টিয়ারিং কমিটি গঠন করেছে তারা।
এনবিআর সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।
এ জন্য এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খানকে সভাপতি করে ৯ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে।
অন্য সদস্যরা হলেন কাস্টমস: নিরীক্ষা, আধুনিকায়ন ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য; কাস্টমস: রপ্তানি, বন্ড ও আইটি, করনীতি; কাস্টমস: নীতি ও আইসিটি, মূসক বাস্তবায়ন ও আইটি শুল্ক এবং ভ্যাট প্রশাসন, মূসক নীতি, মূসক নিরীক্ষা ও গোয়েন্দা দপ্তরের সদস্য পদমর্যাদার কর্মকর্তারা।
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চলতি বছর ভ্যাট সিস্টেমকে সামগ্রিকভাবে অনলাইন করা, জাতীয় ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ পালন উপলক্ষে মাঠপর্যায়ে করদাতাদের নিবন্ধন, রিটার্ন, ই-পেমেন্ট, ক্রয়-বিক্রয়ের হিসাব সংরক্ষণ, চালানপত্র ইস্যু ইত্যাদি ক্ষেত্রে সরাসরি সার্কেল, বিভাগ ও কমিশনারেট থেকে বিশেষ সেবা দেওয়া হবে।
প্রতিবছর ১০ ডিসেম্বর জাতীয় ভ্যাট দিবস পালিত হয়। ভ্যাট বিষয়ে সচেতনতা বাড়ানোর জন্য ২০১১ সাল থেকে দিবসটি উদ্যাপন করা হচ্ছে। আর ২০১৩ সাল থেকে দিবসটির পাশাপাশি ১০-১৫ ডিসেম্বর ভ্যাট সপ্তাহ উদ্যাপন করা হচ্ছে।

প্রতিবছরের মতো এবারও জাতীয় ভ্যাট দিবস ও জাতীয় ভ্যাট সপ্তাহ পালন করবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আগামী ১০ ডিসেম্বর জাতীয় ভ্যাট দিবস ও ১০-১৫ ডিসেম্বর জাতীয় ভ্যাট সপ্তাহ পালন করবে সংস্থাটি। ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ, ২০২৫ উদ্যাপন উপলক্ষে কেন্দ্রীয় স্টিয়ারিং কমিটি গঠন করেছে তারা।
এনবিআর সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।
এ জন্য এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খানকে সভাপতি করে ৯ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে।
অন্য সদস্যরা হলেন কাস্টমস: নিরীক্ষা, আধুনিকায়ন ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য; কাস্টমস: রপ্তানি, বন্ড ও আইটি, করনীতি; কাস্টমস: নীতি ও আইসিটি, মূসক বাস্তবায়ন ও আইটি শুল্ক এবং ভ্যাট প্রশাসন, মূসক নীতি, মূসক নিরীক্ষা ও গোয়েন্দা দপ্তরের সদস্য পদমর্যাদার কর্মকর্তারা।
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চলতি বছর ভ্যাট সিস্টেমকে সামগ্রিকভাবে অনলাইন করা, জাতীয় ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ পালন উপলক্ষে মাঠপর্যায়ে করদাতাদের নিবন্ধন, রিটার্ন, ই-পেমেন্ট, ক্রয়-বিক্রয়ের হিসাব সংরক্ষণ, চালানপত্র ইস্যু ইত্যাদি ক্ষেত্রে সরাসরি সার্কেল, বিভাগ ও কমিশনারেট থেকে বিশেষ সেবা দেওয়া হবে।
প্রতিবছর ১০ ডিসেম্বর জাতীয় ভ্যাট দিবস পালিত হয়। ভ্যাট বিষয়ে সচেতনতা বাড়ানোর জন্য ২০১১ সাল থেকে দিবসটি উদ্যাপন করা হচ্ছে। আর ২০১৩ সাল থেকে দিবসটির পাশাপাশি ১০-১৫ ডিসেম্বর ভ্যাট সপ্তাহ উদ্যাপন করা হচ্ছে।

প্রযুক্তির অগ্রগতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের পরিমাণ দিন দিন বাড়ছে। মোবাইল ব্যাংকিং সেবা (এমএফএস) খাতও প্রতিনিয়ত গড়ছে নতুন রেকর্ড। চলতি বছরের জানুয়ারিতে মোবাইল ব্যাংকিং খাতে লেনদেন অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে ১ লাখ ৭১ হাজার ৬৬৪ কোটি টাকা হয়েছে, যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। ২০২৪ সালের ডিসে
১৯ মার্চ ২০২৫
বাংলাদেশে আন্তমোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস (এমএফএস) লেনদেন শুরু হলেও দেশের সবচেয়ে বড় দুই এমএফএস প্রতিষ্ঠান নগদ ও বিকাশ এখনো এতে যুক্ত হতে পারেনি। নগদের লাইসেন্সের জটিলতা ও বিকাশ নিরাপত্তার ঝুঁকি দেখিয়ে তাদের অংশগ্রহণ স্থগিত করেছে।
৪১ মিনিট আগে
দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীদের সংগঠন দ্য ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আবদুর রহিম খান। গতকাল রোববার সকালে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
২ ঘণ্টা আগে
অক্টোবর মাসে সর্বোচ্চ লেনদেনের নতুন রেকর্ড গড়েছে বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন সেবা নগদ। এ মাসে ৩৪ হাজার ৭০৫ কোটি টাকার বেশি লেনদেন করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশে আন্তমোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস (এমএফএস) লেনদেন শুরু হলেও দেশের সবচেয়ে বড় দুই এমএফএস প্রতিষ্ঠান নগদ ও বিকাশ এখনো এতে যুক্ত হতে পারেনি। নগদের লাইসেন্সের জটিলতা ও বিকাশ নিরাপত্তার ঝুঁকি দেখিয়ে তাদের অংশগ্রহণ স্থগিত করেছে।
গতকাল প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান বলেন, নগদের লাইসেন্সের জটিলতার কারণে আপাতত আন্তএমএফএস সেবায় যুক্ত করা হয়নি। গভর্নর দেশে ফিরলে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। নিরাপত্তার ঘাটতির কারণ দেখিয়ে বিকাশও আপাতত আন্তলেনদেনে অংশ নিচ্ছে না। এ জন্য প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে তিন মাস সময় চেয়েছে।
এদিকে, এখন পর্যন্ত কতগুলো প্রতিষ্ঠান এই সেবায় যুক্ত হয়েছে, তা এখনো নিশ্চিত নয়। তবে বাংলাদেশ ব্যাংক পরে চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে।
প্রযুক্তিগত জটিলতার মধ্যেও এ উদ্যোগ কতটা যৌক্তিক—এমন প্রশ্নে মুখপাত্র বলেন, টেকনোলজি-নির্ভর লেনদেন থেকে পেছনে যাওয়ার সুযোগ নেই। বিশ্ব এখন প্রযুক্তিনির্ভর অর্থনীতির দিকে যাচ্ছে। তাই জ্ঞান ও সক্ষমতা বাড়ানো ছাড়া বিকল্প নেই।
বিকাশের হেড অব করপোরেট কমিউনিকেশনস অ্যান্ড পিআর শামসুদ্দিন হায়দার ডালিম বলেন, ‘বিকাশ শুরু থেকেই আন্তলেনদেন সেবা চালুর উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত আছে। আমরা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছি। এই সেবা চালুর মাধ্যমে গ্রাহকদের ডিজিটাল লেনদেন আরও সহজ ও নিরাপদ হবে।’
শামসুদ্দিন হায়দার ডালিম আরও বলেন, তবে এই ব্যবস্থায় অন্যান্য অংশীজনের প্রস্তুতির ওপর কার্যকারিতা নির্ভর করছে। আমরা শক্তিশালী অথেনটিকেশন ও স্তরভিত্তিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কাজ করছি, যাতে লেনদেন নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হয় এবং কোনো বিরোধ দেখা দিলে তা দ্রুত সমাধান করা যায়। প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন হওয়ার পর খুব শিগগিরই গ্রাহকেরা পূর্ণাঙ্গ সেবাটি ব্যবহার করতে পারবেন।

বাংলাদেশে আন্তমোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস (এমএফএস) লেনদেন শুরু হলেও দেশের সবচেয়ে বড় দুই এমএফএস প্রতিষ্ঠান নগদ ও বিকাশ এখনো এতে যুক্ত হতে পারেনি। নগদের লাইসেন্সের জটিলতা ও বিকাশ নিরাপত্তার ঝুঁকি দেখিয়ে তাদের অংশগ্রহণ স্থগিত করেছে।
গতকাল প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান বলেন, নগদের লাইসেন্সের জটিলতার কারণে আপাতত আন্তএমএফএস সেবায় যুক্ত করা হয়নি। গভর্নর দেশে ফিরলে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। নিরাপত্তার ঘাটতির কারণ দেখিয়ে বিকাশও আপাতত আন্তলেনদেনে অংশ নিচ্ছে না। এ জন্য প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে তিন মাস সময় চেয়েছে।
এদিকে, এখন পর্যন্ত কতগুলো প্রতিষ্ঠান এই সেবায় যুক্ত হয়েছে, তা এখনো নিশ্চিত নয়। তবে বাংলাদেশ ব্যাংক পরে চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে।
প্রযুক্তিগত জটিলতার মধ্যেও এ উদ্যোগ কতটা যৌক্তিক—এমন প্রশ্নে মুখপাত্র বলেন, টেকনোলজি-নির্ভর লেনদেন থেকে পেছনে যাওয়ার সুযোগ নেই। বিশ্ব এখন প্রযুক্তিনির্ভর অর্থনীতির দিকে যাচ্ছে। তাই জ্ঞান ও সক্ষমতা বাড়ানো ছাড়া বিকল্প নেই।
বিকাশের হেড অব করপোরেট কমিউনিকেশনস অ্যান্ড পিআর শামসুদ্দিন হায়দার ডালিম বলেন, ‘বিকাশ শুরু থেকেই আন্তলেনদেন সেবা চালুর উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত আছে। আমরা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছি। এই সেবা চালুর মাধ্যমে গ্রাহকদের ডিজিটাল লেনদেন আরও সহজ ও নিরাপদ হবে।’
শামসুদ্দিন হায়দার ডালিম আরও বলেন, তবে এই ব্যবস্থায় অন্যান্য অংশীজনের প্রস্তুতির ওপর কার্যকারিতা নির্ভর করছে। আমরা শক্তিশালী অথেনটিকেশন ও স্তরভিত্তিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কাজ করছি, যাতে লেনদেন নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হয় এবং কোনো বিরোধ দেখা দিলে তা দ্রুত সমাধান করা যায়। প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন হওয়ার পর খুব শিগগিরই গ্রাহকেরা পূর্ণাঙ্গ সেবাটি ব্যবহার করতে পারবেন।

প্রযুক্তির অগ্রগতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের পরিমাণ দিন দিন বাড়ছে। মোবাইল ব্যাংকিং সেবা (এমএফএস) খাতও প্রতিনিয়ত গড়ছে নতুন রেকর্ড। চলতি বছরের জানুয়ারিতে মোবাইল ব্যাংকিং খাতে লেনদেন অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে ১ লাখ ৭১ হাজার ৬৬৪ কোটি টাকা হয়েছে, যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। ২০২৪ সালের ডিসে
১৯ মার্চ ২০২৫
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চলতি বছর ভ্যাট সিস্টেমকে সামগ্রিকভাবে অনলাইন করা, জাতীয় ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ পালন উপলক্ষে মাঠপর্যায়ে করদাতাদের নিবন্ধন, রিটার্ন, ই-পেমেন্ট, ক্রয়-বিক্রয়ের হিসাব সংরক্ষণ, চালানপত্র ইস্যু ইত্যাদি ক্ষেত্রে সরাসরি সার্কেল, বিভাগ ও কমিশনারেট থেকে বিশেষ সেবা দেওয়া
৯ মিনিট আগে
দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীদের সংগঠন দ্য ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আবদুর রহিম খান। গতকাল রোববার সকালে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
২ ঘণ্টা আগে
অক্টোবর মাসে সর্বোচ্চ লেনদেনের নতুন রেকর্ড গড়েছে বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন সেবা নগদ। এ মাসে ৩৪ হাজার ৭০৫ কোটি টাকার বেশি লেনদেন করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীদের সংগঠন দ্য ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আবদুর রহিম খান। গতকাল রোববার সকালে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের জারি করা এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়। তিনি সাবেক প্রশাসক মো. হাফিজুর রহমানের স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন।
অফিস আদেশে বলা হয়, ট্রেড অর্গানাইজেশন অ্যাক্ট, ২০২২-এর ধারা ১৭ অনুযায়ী মো. আবদুর রহিম খানকে এফবিসিসিআইয়ের প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
আদেশ অনুযায়ী, তিনি ১২০ দিনের মধ্যে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্পন্ন করে নির্বাচিত বোর্ডের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করবেন।
জানা গেছে, গত বছরের ১২ সেপ্টেম্বর এফবিসিসিআইয়ে প্রথমবারের মতো প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ পান বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনের সদস্য ও সাবেক অতিরিক্ত সচিব মো. হাফিজুর রহমান। তাঁকে ১২০ দিনের মধ্যে নির্বাচন সম্পন্নের দায়িত্ব দেওয়া হলেও নানা কারণে তা সম্ভব হয়নি। পরে তাঁর মেয়াদ কয়েক দফা বাড়ানো হয়। গত ১০ অক্টোবর তিনি সরকারি চাকরি থেকে অবসরে গেলে নতুন প্রশাসক হিসেবে মো. আবদুর রহিম খানকে নিয়োগ দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।

দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীদের সংগঠন দ্য ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আবদুর রহিম খান। গতকাল রোববার সকালে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের জারি করা এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়। তিনি সাবেক প্রশাসক মো. হাফিজুর রহমানের স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন।
অফিস আদেশে বলা হয়, ট্রেড অর্গানাইজেশন অ্যাক্ট, ২০২২-এর ধারা ১৭ অনুযায়ী মো. আবদুর রহিম খানকে এফবিসিসিআইয়ের প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
আদেশ অনুযায়ী, তিনি ১২০ দিনের মধ্যে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্পন্ন করে নির্বাচিত বোর্ডের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করবেন।
জানা গেছে, গত বছরের ১২ সেপ্টেম্বর এফবিসিসিআইয়ে প্রথমবারের মতো প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ পান বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশনের সদস্য ও সাবেক অতিরিক্ত সচিব মো. হাফিজুর রহমান। তাঁকে ১২০ দিনের মধ্যে নির্বাচন সম্পন্নের দায়িত্ব দেওয়া হলেও নানা কারণে তা সম্ভব হয়নি। পরে তাঁর মেয়াদ কয়েক দফা বাড়ানো হয়। গত ১০ অক্টোবর তিনি সরকারি চাকরি থেকে অবসরে গেলে নতুন প্রশাসক হিসেবে মো. আবদুর রহিম খানকে নিয়োগ দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।

প্রযুক্তির অগ্রগতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের পরিমাণ দিন দিন বাড়ছে। মোবাইল ব্যাংকিং সেবা (এমএফএস) খাতও প্রতিনিয়ত গড়ছে নতুন রেকর্ড। চলতি বছরের জানুয়ারিতে মোবাইল ব্যাংকিং খাতে লেনদেন অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে ১ লাখ ৭১ হাজার ৬৬৪ কোটি টাকা হয়েছে, যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। ২০২৪ সালের ডিসে
১৯ মার্চ ২০২৫
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চলতি বছর ভ্যাট সিস্টেমকে সামগ্রিকভাবে অনলাইন করা, জাতীয় ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ পালন উপলক্ষে মাঠপর্যায়ে করদাতাদের নিবন্ধন, রিটার্ন, ই-পেমেন্ট, ক্রয়-বিক্রয়ের হিসাব সংরক্ষণ, চালানপত্র ইস্যু ইত্যাদি ক্ষেত্রে সরাসরি সার্কেল, বিভাগ ও কমিশনারেট থেকে বিশেষ সেবা দেওয়া
৯ মিনিট আগে
বাংলাদেশে আন্তমোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস (এমএফএস) লেনদেন শুরু হলেও দেশের সবচেয়ে বড় দুই এমএফএস প্রতিষ্ঠান নগদ ও বিকাশ এখনো এতে যুক্ত হতে পারেনি। নগদের লাইসেন্সের জটিলতা ও বিকাশ নিরাপত্তার ঝুঁকি দেখিয়ে তাদের অংশগ্রহণ স্থগিত করেছে।
৪১ মিনিট আগে
অক্টোবর মাসে সর্বোচ্চ লেনদেনের নতুন রেকর্ড গড়েছে বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন সেবা নগদ। এ মাসে ৩৪ হাজার ৭০৫ কোটি টাকার বেশি লেনদেন করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অক্টোবর মাসে সর্বোচ্চ লেনদেনের নতুন রেকর্ড গড়েছে বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন সেবা নগদ। এ মাসে ৩৪ হাজার ৭০৫ কোটি টাকার বেশি লেনদেন করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
আজ রোববার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে নগদ।
এই অসামান্য অর্জন উপলক্ষে কয়েক কোটি নিবন্ধিত গ্রাহকের বিশাল পরিবারকে শুভেচ্ছা জানিয়ে নগদ কর্তৃপক্ষ বিজ্ঞপ্তিতে বলেছে, যাত্রা শুরুর পরপরই গ্রাহক প্রিয় মোবাইল আর্থিক সেবা হিসেবে বাজারে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে নগদ। এ সময়ে প্রতিষ্ঠানটির গ্রাহক সংখ্যা ও লেনদেন উল্লেখযোগ্যহারে বৃদ্ধি পেয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় সর্বশেষ মাসে প্রতিষ্ঠানটি নিজেদের ইতিহাসের সর্বোচ্চ লেনদেনের অঙ্ক পার করল।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, এর আগে চলতি বছরের মার্চে একবার মাসে ৩৪ হাজার কোটি টাকার লেনদেনের অঙ্ক ছুঁয়ে যায় নগদ। তারও আগে ২০২৪ সালের জুন মাসে একবার নগদের মাধ্যমে ৩২ হাজার কোটি টাকার লেনদেন হয়। সব মিলে বাংলাদেশের সামগ্রিক ডিজিটাল লেনদেন নতুন উচ্চতায় তুলে আনার ক্ষেত্রে অনন্য ভূমিকা রাখছে নগদ।
নগদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, নগদ-এর রেকর্ড গড়া এই লেনদেনের ক্ষেত্রে সরকারি ভাতা বিতরণ একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। এই মাসে নগদের মাধ্যমে সমাজসেবা ও মহিলা অধিদপ্তরের প্রায় ৭৯ লাখ মানুষের মধ্যে ভাতা বিতরণ করেছে নগদ। তাছাড়া উল্লেখযোগ্য লেনদেনের মধ্যে ছিল—ক্যাশ ইন, ক্যাশ আউট, সেন্ড মানি, পেমেন্ট ও মোবাইল রিচার্জ। আর এসব লেনদেনের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় লেনদেনের নতুন রেকর্ড গড়েছে প্রতিষ্ঠানটি। তাই গ্রাহক পছন্দের সেরা মোবাইল আর্থিক সেবা অপারেটর হয়ে উঠেছে নগদ।
নতুন এই মাইলফলক অর্জনে সব গ্রাহক, কর্মী, উদ্যোক্তাসহ সম্পৃক্তদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, ‘সাফল্য কখনোই ঘটনাচক্রে আসে না। এটা সকলের যৌথ পরিশ্রম ও প্রচেষ্টার ফসল। তাছাড়া সবাই যখন একই লক্ষ্য ও একই মূল্যবোধ ধারণ করে কাজ করে তখন শ্রেষ্ঠত্বের জন্য লড়াই করাটাও সহজ হয়।’
মোতাছিম বিল্লাহ আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন প্রতিষ্ঠান হিসেবে বর্তমানে নগদ আরও উন্নত সেবার মাধ্যমে গ্রাহকের অর্থের অধিকতর নিশ্চয়তা দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। নগদের বর্তমান ব্যবস্থাপনা পরিষদের ওপরেও গ্রাহকদের আস্থা আগের চেয়ে অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। আর গ্রাহকদের আস্থার কারণেই বাড়ছে লেনদেন।’
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সর্বোচ্চ লেনদেনের এই মাসে একদিনে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে ১৫ অক্টোবর। এদিন নগদের গ্রাহকেরা মোট ১ হাজার ৬৪৫ কোটি টাকার লেনদেন করেছেন।

অক্টোবর মাসে সর্বোচ্চ লেনদেনের নতুন রেকর্ড গড়েছে বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন সেবা নগদ। এ মাসে ৩৪ হাজার ৭০৫ কোটি টাকার বেশি লেনদেন করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
আজ রোববার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে নগদ।
এই অসামান্য অর্জন উপলক্ষে কয়েক কোটি নিবন্ধিত গ্রাহকের বিশাল পরিবারকে শুভেচ্ছা জানিয়ে নগদ কর্তৃপক্ষ বিজ্ঞপ্তিতে বলেছে, যাত্রা শুরুর পরপরই গ্রাহক প্রিয় মোবাইল আর্থিক সেবা হিসেবে বাজারে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে নগদ। এ সময়ে প্রতিষ্ঠানটির গ্রাহক সংখ্যা ও লেনদেন উল্লেখযোগ্যহারে বৃদ্ধি পেয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় সর্বশেষ মাসে প্রতিষ্ঠানটি নিজেদের ইতিহাসের সর্বোচ্চ লেনদেনের অঙ্ক পার করল।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, এর আগে চলতি বছরের মার্চে একবার মাসে ৩৪ হাজার কোটি টাকার লেনদেনের অঙ্ক ছুঁয়ে যায় নগদ। তারও আগে ২০২৪ সালের জুন মাসে একবার নগদের মাধ্যমে ৩২ হাজার কোটি টাকার লেনদেন হয়। সব মিলে বাংলাদেশের সামগ্রিক ডিজিটাল লেনদেন নতুন উচ্চতায় তুলে আনার ক্ষেত্রে অনন্য ভূমিকা রাখছে নগদ।
নগদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, নগদ-এর রেকর্ড গড়া এই লেনদেনের ক্ষেত্রে সরকারি ভাতা বিতরণ একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। এই মাসে নগদের মাধ্যমে সমাজসেবা ও মহিলা অধিদপ্তরের প্রায় ৭৯ লাখ মানুষের মধ্যে ভাতা বিতরণ করেছে নগদ। তাছাড়া উল্লেখযোগ্য লেনদেনের মধ্যে ছিল—ক্যাশ ইন, ক্যাশ আউট, সেন্ড মানি, পেমেন্ট ও মোবাইল রিচার্জ। আর এসব লেনদেনের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় লেনদেনের নতুন রেকর্ড গড়েছে প্রতিষ্ঠানটি। তাই গ্রাহক পছন্দের সেরা মোবাইল আর্থিক সেবা অপারেটর হয়ে উঠেছে নগদ।
নতুন এই মাইলফলক অর্জনে সব গ্রাহক, কর্মী, উদ্যোক্তাসহ সম্পৃক্তদের অভিনন্দন জানিয়ে নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, ‘সাফল্য কখনোই ঘটনাচক্রে আসে না। এটা সকলের যৌথ পরিশ্রম ও প্রচেষ্টার ফসল। তাছাড়া সবাই যখন একই লক্ষ্য ও একই মূল্যবোধ ধারণ করে কাজ করে তখন শ্রেষ্ঠত্বের জন্য লড়াই করাটাও সহজ হয়।’
মোতাছিম বিল্লাহ আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ডিজিটাল লেনদেন প্রতিষ্ঠান হিসেবে বর্তমানে নগদ আরও উন্নত সেবার মাধ্যমে গ্রাহকের অর্থের অধিকতর নিশ্চয়তা দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। নগদের বর্তমান ব্যবস্থাপনা পরিষদের ওপরেও গ্রাহকদের আস্থা আগের চেয়ে অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। আর গ্রাহকদের আস্থার কারণেই বাড়ছে লেনদেন।’
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সর্বোচ্চ লেনদেনের এই মাসে একদিনে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে ১৫ অক্টোবর। এদিন নগদের গ্রাহকেরা মোট ১ হাজার ৬৪৫ কোটি টাকার লেনদেন করেছেন।

প্রযুক্তির অগ্রগতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশে ক্যাশলেস লেনদেনের পরিমাণ দিন দিন বাড়ছে। মোবাইল ব্যাংকিং সেবা (এমএফএস) খাতও প্রতিনিয়ত গড়ছে নতুন রেকর্ড। চলতি বছরের জানুয়ারিতে মোবাইল ব্যাংকিং খাতে লেনদেন অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে ১ লাখ ৭১ হাজার ৬৬৪ কোটি টাকা হয়েছে, যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। ২০২৪ সালের ডিসে
১৯ মার্চ ২০২৫
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চলতি বছর ভ্যাট সিস্টেমকে সামগ্রিকভাবে অনলাইন করা, জাতীয় ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ পালন উপলক্ষে মাঠপর্যায়ে করদাতাদের নিবন্ধন, রিটার্ন, ই-পেমেন্ট, ক্রয়-বিক্রয়ের হিসাব সংরক্ষণ, চালানপত্র ইস্যু ইত্যাদি ক্ষেত্রে সরাসরি সার্কেল, বিভাগ ও কমিশনারেট থেকে বিশেষ সেবা দেওয়া
৯ মিনিট আগে
বাংলাদেশে আন্তমোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস (এমএফএস) লেনদেন শুরু হলেও দেশের সবচেয়ে বড় দুই এমএফএস প্রতিষ্ঠান নগদ ও বিকাশ এখনো এতে যুক্ত হতে পারেনি। নগদের লাইসেন্সের জটিলতা ও বিকাশ নিরাপত্তার ঝুঁকি দেখিয়ে তাদের অংশগ্রহণ স্থগিত করেছে।
৪১ মিনিট আগে
দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ীদের সংগঠন দ্য ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. আবদুর রহিম খান। গতকাল রোববার সকালে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
২ ঘণ্টা আগে