নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারনির্ধারিত দামের সয়াবিন তেল বাজারে নেই। লিটারে ১০ টাকা কমিয়ে ১ মার্চ নতুন দাম কার্যকর করা হলেও দোকানে পাওয়া যাচ্ছে পুরোনো দামের তেল। দোকানিরা বলছেন, নতুন দামের সয়াবিন তাঁরা সরবরাহ পাচ্ছেন না। তবে কোম্পানিগুলোর দাবি, সরকারের ঘোষণার আগেই তারা দাম কমিয়ে তেল সরবরাহ করছে।
ফলে কম দাম কার্যকর করার চার দিন পরও সুফল পাচ্ছে না ক্রেতারা। বাড়তি দামেই সয়াবিন তেল কিনতে হচ্ছে।
দ্রব্যমূল্য-সংক্রান্ত জাতীয় টাস্কফোর্স গত ২০ ফেব্রুয়ারি পরিশোধনকারী মিলমালিকদের সঙ্গে বৈঠক করে সয়াবিন তেলের দাম নির্ধারণ করে। পুরোনো তেল বিক্রির জন্য ১০ দিন সময় দেওয়া হয়। কিন্তু গতকাল সোমবার বাজারে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, কোনো কোনো কোম্পানি ২৬ ফেব্রুয়ারি ১৬৭ টাকা দরে তেল বাজারে ছেড়েছে। আবার দুই লিটারের বোতল ২৮ ফেব্রুয়ারি ৩৪৬ ও ৩৩৪ টাকা বা লিটারপ্রতি ১৭৩ ও ১৬৭ টাকায় বাজারে ছেড়েছে। অথচ ১ মার্চ থেকে বাজারে লিটারপ্রতি ১৬৩ টাকা দামে তেল সরবরাহ করার কথা।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেন, ১ মার্চ দেশের বিভিন্ন স্থানে পর্যবেক্ষণ করে নির্ধারিত দামে সয়াবিন তেল সরবরাহ পায়নি। ২ মার্চ দেশের সাতটি পরিশোধনকারী মিলে পর্যবেক্ষণ করেও নির্ধারিত দামের তেল উৎপাদন করতে দেখা যায়নি। বিষয়টি তিনি মন্ত্রণালয়কে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে বসুন্ধরা ফুড অ্যান্ড বেভারেজের পরিচালক (বিপণন) রেদোয়ানুর রহমান বলেন, তাঁদের মিলে আগের ভ্যাট দেওয়া বিপুল পরিমাণ তেল মজুত ছিল। সরকার লিটারপ্রতি ভ্যাট কমিয়েছে ৫ টাকারও কম। অথচ তাঁদের মিল নির্ধারিত তারিখের আগেই লিটারপ্রতি ৬ টাকা কমিয়ে বাজারে ছেড়েছে। এতে তাঁদের বিপুল অঙ্কের টাকা লোকসান গুনতে হয়েছে। তিনি বলেন, পরিবেশকেরা ৯০০ টন তেলের টাকা পরিশোধ করেও তেল সরবরাহ নিচ্ছেন না।
তবে মেঘনা গ্রুপের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, তাঁদের মিলের তেল কারওয়ান বাজারে পরিবেশকদের কাছে দেওয়া হয়েছে। পুরান ঢাকার মৌলভীবাজারের কোনো ব্যবসায়ীর কাছে নতুন দামের তেল পাওয়া যায়নি জানালে তিনি বলেন, ‘খোঁজ নিয়ে দেখেন, আমাদের তেল সব জায়গাতেই ছাড়া হয়েছে।’ তিনি দাবি করেন, যাঁদের কাছে আগের তেল রয়েছে, তাঁদের বোতলের গায়ে নতুন দামের স্টিকার দেওয়া হয়েছে।
মৌলভীবাজারের পরিবেশক ইমরোজ এন্টারপ্রাইজের হারুনুর রশিদ বলেন, গতকালও তাঁরা নতুন দামের তেল সরবরাহ পাননি। আজ মঙ্গলবার পাওয়া যেতে পারে।
গতকাল রাজধানীর কয়েকটি এলাকার বেশ কিছু দোকান ঘুরেও নতুন দামের তেল পাওয়া যায়নি। টিসিবির বাজার তদারকির প্রতিবেদন অনুযায়ী, গতকাল প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হয়েছে ১৫০-১৫৫ টাকায়। এক লিটারের বোতল ১৬৩-১৭০ টাকা এবং ৫ লিটারের বোতল ৭৮০-৮২০ টাকায়। অথচ সরকার-নির্ধারিত দাম প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল ১৪৯ টাকা, এক লিটারের বোতল ১৬৩ টাকা এবং ৫ লিটারের বোতল ৮০০ টাকা।
সরকারনির্ধারিত দামের সয়াবিন তেল বাজারে নেই। লিটারে ১০ টাকা কমিয়ে ১ মার্চ নতুন দাম কার্যকর করা হলেও দোকানে পাওয়া যাচ্ছে পুরোনো দামের তেল। দোকানিরা বলছেন, নতুন দামের সয়াবিন তাঁরা সরবরাহ পাচ্ছেন না। তবে কোম্পানিগুলোর দাবি, সরকারের ঘোষণার আগেই তারা দাম কমিয়ে তেল সরবরাহ করছে।
ফলে কম দাম কার্যকর করার চার দিন পরও সুফল পাচ্ছে না ক্রেতারা। বাড়তি দামেই সয়াবিন তেল কিনতে হচ্ছে।
দ্রব্যমূল্য-সংক্রান্ত জাতীয় টাস্কফোর্স গত ২০ ফেব্রুয়ারি পরিশোধনকারী মিলমালিকদের সঙ্গে বৈঠক করে সয়াবিন তেলের দাম নির্ধারণ করে। পুরোনো তেল বিক্রির জন্য ১০ দিন সময় দেওয়া হয়। কিন্তু গতকাল সোমবার বাজারে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, কোনো কোনো কোম্পানি ২৬ ফেব্রুয়ারি ১৬৭ টাকা দরে তেল বাজারে ছেড়েছে। আবার দুই লিটারের বোতল ২৮ ফেব্রুয়ারি ৩৪৬ ও ৩৩৪ টাকা বা লিটারপ্রতি ১৭৩ ও ১৬৭ টাকায় বাজারে ছেড়েছে। অথচ ১ মার্চ থেকে বাজারে লিটারপ্রতি ১৬৩ টাকা দামে তেল সরবরাহ করার কথা।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেন, ১ মার্চ দেশের বিভিন্ন স্থানে পর্যবেক্ষণ করে নির্ধারিত দামে সয়াবিন তেল সরবরাহ পায়নি। ২ মার্চ দেশের সাতটি পরিশোধনকারী মিলে পর্যবেক্ষণ করেও নির্ধারিত দামের তেল উৎপাদন করতে দেখা যায়নি। বিষয়টি তিনি মন্ত্রণালয়কে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে বসুন্ধরা ফুড অ্যান্ড বেভারেজের পরিচালক (বিপণন) রেদোয়ানুর রহমান বলেন, তাঁদের মিলে আগের ভ্যাট দেওয়া বিপুল পরিমাণ তেল মজুত ছিল। সরকার লিটারপ্রতি ভ্যাট কমিয়েছে ৫ টাকারও কম। অথচ তাঁদের মিল নির্ধারিত তারিখের আগেই লিটারপ্রতি ৬ টাকা কমিয়ে বাজারে ছেড়েছে। এতে তাঁদের বিপুল অঙ্কের টাকা লোকসান গুনতে হয়েছে। তিনি বলেন, পরিবেশকেরা ৯০০ টন তেলের টাকা পরিশোধ করেও তেল সরবরাহ নিচ্ছেন না।
তবে মেঘনা গ্রুপের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, তাঁদের মিলের তেল কারওয়ান বাজারে পরিবেশকদের কাছে দেওয়া হয়েছে। পুরান ঢাকার মৌলভীবাজারের কোনো ব্যবসায়ীর কাছে নতুন দামের তেল পাওয়া যায়নি জানালে তিনি বলেন, ‘খোঁজ নিয়ে দেখেন, আমাদের তেল সব জায়গাতেই ছাড়া হয়েছে।’ তিনি দাবি করেন, যাঁদের কাছে আগের তেল রয়েছে, তাঁদের বোতলের গায়ে নতুন দামের স্টিকার দেওয়া হয়েছে।
মৌলভীবাজারের পরিবেশক ইমরোজ এন্টারপ্রাইজের হারুনুর রশিদ বলেন, গতকালও তাঁরা নতুন দামের তেল সরবরাহ পাননি। আজ মঙ্গলবার পাওয়া যেতে পারে।
গতকাল রাজধানীর কয়েকটি এলাকার বেশ কিছু দোকান ঘুরেও নতুন দামের তেল পাওয়া যায়নি। টিসিবির বাজার তদারকির প্রতিবেদন অনুযায়ী, গতকাল প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হয়েছে ১৫০-১৫৫ টাকায়। এক লিটারের বোতল ১৬৩-১৭০ টাকা এবং ৫ লিটারের বোতল ৭৮০-৮২০ টাকায়। অথচ সরকার-নির্ধারিত দাম প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল ১৪৯ টাকা, এক লিটারের বোতল ১৬৩ টাকা এবং ৫ লিটারের বোতল ৮০০ টাকা।
চীনের খাইশি গ্রুপ আবারও বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ বাড়াচ্ছে। আজ সোমবার ৪ কোটি ৫ হাজার ডলারের একটি নতুন বিনিয়োগ চুক্তি করেছে প্রতিষ্ঠানটি; বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ৪৮৮ কোটি ৬ লাখ ১০ হাজার টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)।
৪ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অবস্থিত জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৩ কোটি ২৭ লাখ ৭২ হাজার মার্কিন ডলার (প্রায় ৩২৭ কোটি টাকা) বিনিয়োগ করবে চীনের লেসো গ্রুপ। এ জন্য প্রতিষ্ঠানটিকে ১২ দশমিক ৫ একর জমি হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)।
৪ ঘণ্টা আগেদেশের ব্যাংক খাতের আলোচনায় বারবার ভেসে ওঠে অনিয়ম, দুর্নীতি ও খেলাপির চিত্র। এর খেসারত দিচ্ছে অর্থনীতি, ভুগছেন সাধারণ গ্রাহক। ঠিক এক বছর আগে দায়িত্ব নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এসব সংস্কারে হাত দেন, যার ফলে বেরিয়ে আসে ভয়ংকর সব বাস্তবতা।
৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সয়াবিন রপ্তানির একটি বড় অংশ যায় চীনে। সম্প্রতি চীনকে সয়াবিন আমদানি চার গুণ বাড়াতে বলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। রোববার স্থানীয় সময় রাতে নিজের ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প বলেন, ‘চীন সয়াবিনের ঘাটতি নিয়ে চিন্তিত। আমি আশা করি, চীন যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন কেনা (চার গ
৭ ঘণ্টা আগে