নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী ১০ বছরের জন্য বৈধভাবে উপার্জিত অপ্রদর্শিত অর্থ বা কালোটাকা আবাসন খাতে বিনিয়োগের সুযোগ চেয়েছে আবাসন খাতের সংগঠন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব)। এ ছাড়া সংগঠনের পক্ষ থেকে বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশনকে তহবিল প্রদানের মাধ্যমে আবাসন খাতে ঋণপ্রবাহ বাড়ানো এবং আবাসন শিল্প রক্ষার্থে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বিদ্যমান মূল্য সংযোজন কর (মূসক) হ্রাস করা, ফ্ল্যাট-প্লট নিবন্ধন ফি ও কর কমানো এবং নতুন মূসক আরোপ না করাসহ এক গুচ্ছ প্রস্তাব করা হয়েছে। গতকাল জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সম্মেলনকক্ষে আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট সামনে রেখে প্রাক্-বাজেট আলোচনাকালে রিহ্যাবের পক্ষ থেকে এসব প্রস্তাব করা হয়।
আলোচনাকালে সভাপতিত্ব করেন এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম। এ সময় এনবিআরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন। এনবিআর আয়োজিত এ বৈঠকে রিহ্যাবের পক্ষে আলোচনায় অংশ নেন রিহ্যাবের প্রশাসক জান্নাতুল ফেরদৌস। তিনি বলেন, ‘ফ্ল্যাট এবং জমি ক্রয়ের ক্ষেত্রে কয়েক বছর ধরে ১৪-১৬ শতাংশ অতিমাত্রার নিবন্ধন ব্যয় বিদ্যমান। একই সঙ্গে পুরাতন ফ্ল্যাট ক্রয়ের ক্ষেত্রে পুনরায় নতুন ফ্ল্যাটের সমান নিবন্ধন ব্যয় করতে হয়, যা অযৌক্তিক। নিবন্ধন ব্যয় কমিয়ে আনা এখন সময়ের দাবি। এ ছাড়া নামমাত্র নিবন্ধন ব্যয় নির্ধারণ করে সেকেন্ডারি বাজারব্যবস্থার প্রচলন করা প্রয়োজন। গৃহায়ণ শিল্পের উদ্যোক্তাদের আয়কর হ্রাস এবং অর্থ পাচার রোধে কোনো শর্ত ছাড়া আবাসন খাতে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়ার দাবি জানান তিনি।
সভায় রিহ্যাব থেকে বৈধভাবে উপার্জিত অপ্রদর্শিত অর্থ আবাসনে বিনিয়োগের সুযোগ চেয়ে আয়কর অধ্যাদেশ-১৯৮৪-এর ধারা যুগোপযোগী সংশোধনের সুপারিশ করা হয়। প্রস্তাবে বলা হয়, ‘বর্তমানে বিভিন্ন দেশে “সেকেন্ড হোম” গ্রহণের সুযোগ থাকায় দেশের প্রচুর অর্থ বিদেশে পাচার হয়ে যাচ্ছে। এসব দেশে ফ্ল্যাট বা অ্যাপার্টমেন্ট ক্রয়ের অর্থের উৎস বিষয়ে প্রশ্ন তোলা হয় না।’
রিহ্যাবের প্রশাসক বলেন, অপ্রদর্শিত অর্থ দেশে বিনিয়োগের সুযোগ করে দেওয়া হলে ভবিষ্যতে ওই সব বিনিয়োগকারী ট্যাক্স-নেটের আওতায় আসবে। সরকারের রাজস্ব আয় বাড়বে। দেশে ফ্ল্যাট বা অ্যাপার্টমেন্ট কেনার পর সংশ্লিষ্টদের কাছে দুর্নীতি দমন কমিশন থেকে আয়ের উৎস জানতে চেয়ে চিঠি পাঠানোর কারণে আবাসনে বিনিয়োগে বৈরী পরিবেশ ও আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে। এসব অনুসন্ধান যৌক্তিক পর্যায়ে আনা প্রয়োজন।’
ফ্ল্যাট ও প্লট নিবন্ধন ফি ও কর কমানোর দাবি জানিয়ে বলা হয়, বর্তমানে ব্যয় বেশি হওয়ায় ফ্ল্যাট বা প্লটের ক্রেতারা নিবন্ধনে উৎসাহিত হচ্ছেন না। ফলে সরকার এই খাত থেকে রাজস্ব আয় কম পাচ্ছে। এ পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসতে অবিলম্বে নিবন্ধন ব্যয় কমানো প্রয়োজন।
আগামী ১০ বছরের জন্য বৈধভাবে উপার্জিত অপ্রদর্শিত অর্থ বা কালোটাকা আবাসন খাতে বিনিয়োগের সুযোগ চেয়েছে আবাসন খাতের সংগঠন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব)। এ ছাড়া সংগঠনের পক্ষ থেকে বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশনকে তহবিল প্রদানের মাধ্যমে আবাসন খাতে ঋণপ্রবাহ বাড়ানো এবং আবাসন শিল্প রক্ষার্থে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বিদ্যমান মূল্য সংযোজন কর (মূসক) হ্রাস করা, ফ্ল্যাট-প্লট নিবন্ধন ফি ও কর কমানো এবং নতুন মূসক আরোপ না করাসহ এক গুচ্ছ প্রস্তাব করা হয়েছে। গতকাল জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সম্মেলনকক্ষে আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট সামনে রেখে প্রাক্-বাজেট আলোচনাকালে রিহ্যাবের পক্ষ থেকে এসব প্রস্তাব করা হয়।
আলোচনাকালে সভাপতিত্ব করেন এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম। এ সময় এনবিআরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন। এনবিআর আয়োজিত এ বৈঠকে রিহ্যাবের পক্ষে আলোচনায় অংশ নেন রিহ্যাবের প্রশাসক জান্নাতুল ফেরদৌস। তিনি বলেন, ‘ফ্ল্যাট এবং জমি ক্রয়ের ক্ষেত্রে কয়েক বছর ধরে ১৪-১৬ শতাংশ অতিমাত্রার নিবন্ধন ব্যয় বিদ্যমান। একই সঙ্গে পুরাতন ফ্ল্যাট ক্রয়ের ক্ষেত্রে পুনরায় নতুন ফ্ল্যাটের সমান নিবন্ধন ব্যয় করতে হয়, যা অযৌক্তিক। নিবন্ধন ব্যয় কমিয়ে আনা এখন সময়ের দাবি। এ ছাড়া নামমাত্র নিবন্ধন ব্যয় নির্ধারণ করে সেকেন্ডারি বাজারব্যবস্থার প্রচলন করা প্রয়োজন। গৃহায়ণ শিল্পের উদ্যোক্তাদের আয়কর হ্রাস এবং অর্থ পাচার রোধে কোনো শর্ত ছাড়া আবাসন খাতে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়ার দাবি জানান তিনি।
সভায় রিহ্যাব থেকে বৈধভাবে উপার্জিত অপ্রদর্শিত অর্থ আবাসনে বিনিয়োগের সুযোগ চেয়ে আয়কর অধ্যাদেশ-১৯৮৪-এর ধারা যুগোপযোগী সংশোধনের সুপারিশ করা হয়। প্রস্তাবে বলা হয়, ‘বর্তমানে বিভিন্ন দেশে “সেকেন্ড হোম” গ্রহণের সুযোগ থাকায় দেশের প্রচুর অর্থ বিদেশে পাচার হয়ে যাচ্ছে। এসব দেশে ফ্ল্যাট বা অ্যাপার্টমেন্ট ক্রয়ের অর্থের উৎস বিষয়ে প্রশ্ন তোলা হয় না।’
রিহ্যাবের প্রশাসক বলেন, অপ্রদর্শিত অর্থ দেশে বিনিয়োগের সুযোগ করে দেওয়া হলে ভবিষ্যতে ওই সব বিনিয়োগকারী ট্যাক্স-নেটের আওতায় আসবে। সরকারের রাজস্ব আয় বাড়বে। দেশে ফ্ল্যাট বা অ্যাপার্টমেন্ট কেনার পর সংশ্লিষ্টদের কাছে দুর্নীতি দমন কমিশন থেকে আয়ের উৎস জানতে চেয়ে চিঠি পাঠানোর কারণে আবাসনে বিনিয়োগে বৈরী পরিবেশ ও আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে। এসব অনুসন্ধান যৌক্তিক পর্যায়ে আনা প্রয়োজন।’
ফ্ল্যাট ও প্লট নিবন্ধন ফি ও কর কমানোর দাবি জানিয়ে বলা হয়, বর্তমানে ব্যয় বেশি হওয়ায় ফ্ল্যাট বা প্লটের ক্রেতারা নিবন্ধনে উৎসাহিত হচ্ছেন না। ফলে সরকার এই খাত থেকে রাজস্ব আয় কম পাচ্ছে। এ পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসতে অবিলম্বে নিবন্ধন ব্যয় কমানো প্রয়োজন।
সব প্রকার জ্বালানি তেলের দাম লিটারপ্রতি এক টাকা কমিয়েছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়। মে মাসের ১ তারিখ থেকে এই নতুন দাম কার্যকর হবে। আজ বুধবার সন্ধ্যায় মন্ত্রণালয় থেকে জারি করা প্রজ্ঞাপনে এ কথা জানানো হয়।
১৮ মিনিট আগেবাংলাদেশের টেক জায়ান্ট ওয়ালটনের তৈরি ইউরোপের ঐতিহ্যবাহী এসিসি ব্র্যান্ডের এসি কিনে এবার মিলিয়নিয়ার হয়েছেন খুলনার খালিশপুরের জুয়েলারি ব্যবসায়ী মিঠুন দত্ত। ওয়ালটনের চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২২–এর আওতায় কিস্তিতে এসি কিনে তিনি পেয়েছেন ১০ লাখ টাকা। এই বিশাল অঙ্কের টাকা পাওয়ায় মিঠুন দত্তের পর
১ ঘণ্টা আগেদেশের শীর্ষস্থানীয় নিত্য-ব্যবহার্য ও ভোগ্যপণ্য (এফএমসিজি) উৎপাদন ও বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান ইউনিলিভার বাংলাদেশ চট্টগ্রামের ব্যবস্থাপনার বাইরে থাকা (অব্যবস্থাপিত) ১০ শতাংশ প্লাস্টিক বর্জ্য সংগ্রহ ও প্রক্রিয়াকরণ অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছে। ২০২৩ এবং ২০২৪ সালে এই লক্ষ্যমাত্রা পূরণের পর ২০২৫
২ ঘণ্টা আগেরপ্তানি খাতকে প্রতিযোগী সক্ষম করতে আইএমএফের পরামর্শ মেনে বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার বাজারভিত্তিক করার দাবি করেছেন ব্যবসায়ীরা। যেখানে বাংলাদেশ ব্যাংকের কোনো হস্তক্ষেপ থাকবে না। তাঁরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রের বাড়তি শুল্ক অর্থনীতিকে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করবে। সবচেয়ে প্রভাব পড়বে উৎপাদন ও সেবা খাতে।
২ ঘণ্টা আগে