নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবারও ২৯ বিলিয়ন ডলারের ঘরে নেমেছে। আজ বৃহস্পতিবার দিনের শুরুতে রিজার্ভ দাঁড়ায় ২৯ দশমিক ৯৭ বিলিয়ন ডলার। এর আগে দীর্ঘ সাত বছর পর ৮ মে রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নামে। তবে দুই দিনের মাথায় আবার ৩০ বিলিয়নের ঘর অতিক্রম করে। ১০ মে বাজেট সহায়তা হিসেবে বিশ্বব্যাংকের দেওয়া ঋণের ৫০ কোটি ৭০ লাখ ডলার যোগ হওয়ায় দ্রুত তা বেড়েছিল।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের ২৫ মে রিজার্ভ ছিল ৪২ দশমিক ২৯ বিলিয়ন ডলার। এর মানে গত এক বছরে কমেছে ১২ দশমিক ৩২ বিলিয়ন ডলার। দেশের ইতিহাসে রিজার্ভ সর্বোচ্চ ৪৮ বিলিয়ন ডলারের ঘর অতিক্রম করে ২০২১ সালের আগস্টে। তবে করোনা-পরবর্তী বৈশ্বিক চাহিদা বৃদ্ধি এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে তা দ্রুত কমতে থাকে। রিজার্ভ যেন ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় না নামে সে জন্য আমদানি কমানোর উদ্যোগের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলসহ (আইএমএফ) বিভিন্ন সংস্থা থেকে ঋণ নেওয়ার চেষ্টা করছে সরকার।
আইএমএফের প্রতিশ্রুত ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের প্রথম কিস্তি এরই মধ্যে ছাড় হয়েছে। সব শর্ত পরিপালন করতে পারলে দ্বিতীয় কিস্তি মিলতে পারে আগামী নভেম্বরে।
বাংলাদেশ ব্যাংক সাধারণত সরকারি এলসির দায় মেটাতে রাষ্ট্রীয় ব্যাংকগুলোর কাছে ডলার বিক্রি করে। চলতি অর্থবছর এরই মধ্যে প্রায় ১৩ বিলিয়ন ডলার বিক্রি করেছে। গত অর্থবছর বিক্রি করা হয় ৭ দশমিক ৬২ বিলিয়ন ডলার। এলসি খোলায় কড়াকড়ি, ডলার না পাওয়াসহ বিভিন্ন কারণে অনেকে এখন কম দর দেখিয়ে আমদানি করছে। এর প্রভাবে গত মার্চ পর্যন্ত আমদানি কমেছে ১২ দশমিক ৩৩ শতাংশ। অবশ্য একই সময় পর্যন্ত রপ্তানি বেড়েছে ৭ দশমিক ৭৬ শতাংশ।
রেমিট্যান্সেও ৪ দশমিক ৭৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি আছে। তবে আর্থিক হিসাবে আগের বছরের উদ্বৃত্ত থেকে বড় অঙ্কের ঘাটতি তৈরি হয়েছে। যে কারণে সামগ্রিক লেনদেন ভারসাম্যে ঘাটতি অনেক বেড়ে ৮ দশমিক ১৭ শতাংশে উঠেছে।
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবারও ২৯ বিলিয়ন ডলারের ঘরে নেমেছে। আজ বৃহস্পতিবার দিনের শুরুতে রিজার্ভ দাঁড়ায় ২৯ দশমিক ৯৭ বিলিয়ন ডলার। এর আগে দীর্ঘ সাত বছর পর ৮ মে রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নামে। তবে দুই দিনের মাথায় আবার ৩০ বিলিয়নের ঘর অতিক্রম করে। ১০ মে বাজেট সহায়তা হিসেবে বিশ্বব্যাংকের দেওয়া ঋণের ৫০ কোটি ৭০ লাখ ডলার যোগ হওয়ায় দ্রুত তা বেড়েছিল।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের ২৫ মে রিজার্ভ ছিল ৪২ দশমিক ২৯ বিলিয়ন ডলার। এর মানে গত এক বছরে কমেছে ১২ দশমিক ৩২ বিলিয়ন ডলার। দেশের ইতিহাসে রিজার্ভ সর্বোচ্চ ৪৮ বিলিয়ন ডলারের ঘর অতিক্রম করে ২০২১ সালের আগস্টে। তবে করোনা-পরবর্তী বৈশ্বিক চাহিদা বৃদ্ধি এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে তা দ্রুত কমতে থাকে। রিজার্ভ যেন ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় না নামে সে জন্য আমদানি কমানোর উদ্যোগের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলসহ (আইএমএফ) বিভিন্ন সংস্থা থেকে ঋণ নেওয়ার চেষ্টা করছে সরকার।
আইএমএফের প্রতিশ্রুত ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের প্রথম কিস্তি এরই মধ্যে ছাড় হয়েছে। সব শর্ত পরিপালন করতে পারলে দ্বিতীয় কিস্তি মিলতে পারে আগামী নভেম্বরে।
বাংলাদেশ ব্যাংক সাধারণত সরকারি এলসির দায় মেটাতে রাষ্ট্রীয় ব্যাংকগুলোর কাছে ডলার বিক্রি করে। চলতি অর্থবছর এরই মধ্যে প্রায় ১৩ বিলিয়ন ডলার বিক্রি করেছে। গত অর্থবছর বিক্রি করা হয় ৭ দশমিক ৬২ বিলিয়ন ডলার। এলসি খোলায় কড়াকড়ি, ডলার না পাওয়াসহ বিভিন্ন কারণে অনেকে এখন কম দর দেখিয়ে আমদানি করছে। এর প্রভাবে গত মার্চ পর্যন্ত আমদানি কমেছে ১২ দশমিক ৩৩ শতাংশ। অবশ্য একই সময় পর্যন্ত রপ্তানি বেড়েছে ৭ দশমিক ৭৬ শতাংশ।
রেমিট্যান্সেও ৪ দশমিক ৭৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি আছে। তবে আর্থিক হিসাবে আগের বছরের উদ্বৃত্ত থেকে বড় অঙ্কের ঘাটতি তৈরি হয়েছে। যে কারণে সামগ্রিক লেনদেন ভারসাম্যে ঘাটতি অনেক বেড়ে ৮ দশমিক ১৭ শতাংশে উঠেছে।
এ সময় তিনি এলডিসি থেকে উত্তরণের সময় বাড়ানোর জন্য পাঁচটি কারণ বা যুক্তি তুলে ধরেন। সেগুলো হচ্ছে—১. ভালো বাণিজ্য দর-কষাকষির জন্য, ২. তৈরি পোশাকের বাইরে রপ্তানি বৈচিত্র্য আনা, ৩. শিল্প খাতে দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তোলা, ৪. বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ ও ৫. প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতা বাড়ানো এবং জলবায়ু সহনশীলতা টেকসই করা।
১৪ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ গত ৪ আগস্ট ২০২৫-২৬ কর বছরের জন্য অনলাইনে ই-রিটার্ন দাখিল কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। এর পর থেকে গতকাল বুধবার পর্যন্ত প্রথম ১০ দিনে ৯৬ হাজার ৯৪৫ জন করদাতা অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল করেছেন।
৫ ঘণ্টা আগেআজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে বিক্রির ক্ষেত্রে ডলারের দাম কিছুটা বেড়েছে। পাশাপাশি ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিং ও ইউরোর দামও বেড়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়।
৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের উচ্চ আমদানি শুল্ক থেকে রক্ষা পেতে ইন্দোনেশিয়ায় শিল্পপ্রতিষ্ঠান স্থাপন বা সম্প্রসারণে ঝুঁকছে চীনা কোম্পানিগুলো। এর ফলে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বৃহত্তম অর্থনীতি এবং বিশ্বের চতুর্থ জনবহুল দেশটিতে বিনিয়োগের নতুন ঢল নেমেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৭ ঘণ্টা আগে