
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুরে উপজেলা অডিটরিয়ামে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের মাঝে কোরআন শরিফ বিতরণ করা হয়েছে। আজ সোমবার বসুন্ধরা গ্ৰুপের সহযোগিতায় এসব কোরআন শরিফ বিতরণ করা হয়।
বসুন্ধরা গ্ৰুপের উপদেষ্টা ও ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্ৰুপের প্রকাশক ময়নাল হোসেন চৌধুরী এতে সভাপতিত্ব করেন। অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা গ্ৰুপের প্রেস অ্যান্ড মিডিয়া উপদেষ্টা মোহাম্মদ আবু তৈয়ব, বাঞ্ছারামপুর ইসলামিয়া সোবহানিয়া ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ রুহুল আমীন, বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ডিজিএম মাইমুন কবির, বাঞ্ছারামপুর সরকারি কলেজের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মো. চাঁন মিয়া সরকার, বসুন্ধরা শুভ সংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামান, বাঞ্ছারামপুর সরকারি এস এম পাইলট মডেল উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ আতিকুর রহমান, বাঞ্ছারামপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি এম এ আউয়াল, বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপক মো. মোশারফ হোসেন, সিনিয়র অফিসার আমির হোসেন আনোয়ার, মো. মামুন, মো. শাহজাহান, মো. বাছির প্রমুখ।
সভাপতি ময়নাল হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘আজকে তোমরা ছাত্রছাত্রী, আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। তোমরা লেখাপড়া করে ভালো মানুষ হবা এই প্রত্যাশা সবার। লেখাপড়ার পাশাপাশি নৈতিক শিক্ষা ও ধর্মীয় শিক্ষা লাভ করতে হবে। তাহলে তুমি হবা একটা আদর্শ মানুষ।’
ছাত্রছাত্রীদের উদ্দেশে আরও বলেন, ‘বসুন্ধরা গ্ৰুপ ছাত্রছাত্রীদের জন্য প্রত্যন্ত এলাকায় বিদ্যালয় স্থাপন, শিক্ষা উপকরণ, দরিদ্র মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের মাঝে শিক্ষা উপবৃত্তি প্রদান, বিভিন্ন বিদ্যালয়ে মিড ডে টিফিনের ব্যবস্থাসহ সব কার্যক্রম ব্যবস্থা পরিচালনা করে থাকে। যাতে জাতি হয় শতভাগ শিক্ষিত। শুধু তা-ই নয় স্বাস্থ্যসেবা, অসহায় ও হতদরিদ্র লোকদের মাঝে সুদ ও সার্ভিসচার্জ মুক্ত ঋণ বিতরণ, বন্যা, খরা, মাহামারিসহ সব ক্ষেত্রে বসুন্ধরা জনগণের দ্বারপ্রান্তে চলে যায় আর্থিক সহযোগিতা করার জন্য। তোমরা আজকে যে উপহারটি পেয়েছ, তা পাঠ করলেও লাভ এবং তা অনুসারে জীবন পরিচালনা করলে জীবন হবে সার্থক।’
মোহাম্মদ আবু তৈয়ব বলেন, ‘তোমরা আজকে বসুন্ধরা গ্ৰুপ কর্তৃক যে উপহারটুকু পেয়েছ, তা তোমাদের জীবনের শ্রেষ্ঠ উপহার। লেখাপড়ার পাশাপাশি যদি এই কোরআন শরিফটি পাঠ করো তাহলে লেখাপড়ার সঙ্গে তোমাদের জীবনেও অনেক রহমত এবং বরকত হবে। সামনে রমজান মাস আসতেছে। একটি করে কোরআন খতম দেওয়ার চেষ্টা করবে। তোমাদের মা-বাবা, আত্মীয়স্বজন ও বসুন্ধরার সবার জন্য দোয়া করবা।’
বাঞ্ছারামপুর ইসলামিয়া সোবহানিয়া ফাজিল মাদ্রাসার অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী অনিক হাসান বলে, ‘ভালো হয়েছে একটি কোরআন শরিফ পেয়েছি। বাংলাসহ বুঝে বুঝে পড়তে পারব।’

বাঞ্ছারামপুর বালিকা পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ে অষ্টম শ্রেণির দ্বিতীয় স্থান অধিকারকারী নুসরাত জাহান দিবা বলে, ‘আমার অনেক আনন্দ লাগছে। অতীতে অনকে পুরস্কার পেয়েছি। এত আনন্দ লাগেনি। এটা আমার জীবনের সর্বশ্রেষ্ট উপহার।’
বাঞ্ছারামপুর সরকারি এস এম পাইলট মডেল উচ্চবিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির প্রথম স্থান অধিকারকারী মো. তাহীন সরকার বলে, ‘আমার কাছে কোরআন শরিফটি পেয়ে অনেক আনন্দ লাগতেছে। এত দিন না বুঝে পড়তাম। বাংলা অর্থসহ আছে বলে এখন সুরা এবং আয়াতের অর্থ বুঝতে পারব। ধন্যবাদ বসুন্ধরা গ্ৰুপকে।’
আলোচনা শেষে ৩৭টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীদের মাঝে মোট ৫ হাজার ৩২০টি কোরআন শরিফ বিতরণ করা হয়। এই বিতরণের অন্তর্ভুক্ত ছাত্রছাত্রীরা হলো সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অষ্টম শ্রেণিতে পড়ুয়া ছাত্রছাত্রী। পাশাপাশি প্রত্যেকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সংরক্ষণের জন্য পাঁচটি করে কোরআন শরিফ দেওয়া হয়। এদের মধ্যে ছিল ২৫টি উচ্চবিদ্যালয়, ১১টি মাদ্রাসা ও একটি স্কুল ও কলেজ।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুরে উপজেলা অডিটরিয়ামে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের মাঝে কোরআন শরিফ বিতরণ করা হয়েছে। আজ সোমবার বসুন্ধরা গ্ৰুপের সহযোগিতায় এসব কোরআন শরিফ বিতরণ করা হয়।
বসুন্ধরা গ্ৰুপের উপদেষ্টা ও ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্ৰুপের প্রকাশক ময়নাল হোসেন চৌধুরী এতে সভাপতিত্ব করেন। অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা গ্ৰুপের প্রেস অ্যান্ড মিডিয়া উপদেষ্টা মোহাম্মদ আবু তৈয়ব, বাঞ্ছারামপুর ইসলামিয়া সোবহানিয়া ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ রুহুল আমীন, বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ডিজিএম মাইমুন কবির, বাঞ্ছারামপুর সরকারি কলেজের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মো. চাঁন মিয়া সরকার, বসুন্ধরা শুভ সংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামান, বাঞ্ছারামপুর সরকারি এস এম পাইলট মডেল উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ আতিকুর রহমান, বাঞ্ছারামপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি এম এ আউয়াল, বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপক মো. মোশারফ হোসেন, সিনিয়র অফিসার আমির হোসেন আনোয়ার, মো. মামুন, মো. শাহজাহান, মো. বাছির প্রমুখ।
সভাপতি ময়নাল হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘আজকে তোমরা ছাত্রছাত্রী, আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। তোমরা লেখাপড়া করে ভালো মানুষ হবা এই প্রত্যাশা সবার। লেখাপড়ার পাশাপাশি নৈতিক শিক্ষা ও ধর্মীয় শিক্ষা লাভ করতে হবে। তাহলে তুমি হবা একটা আদর্শ মানুষ।’
ছাত্রছাত্রীদের উদ্দেশে আরও বলেন, ‘বসুন্ধরা গ্ৰুপ ছাত্রছাত্রীদের জন্য প্রত্যন্ত এলাকায় বিদ্যালয় স্থাপন, শিক্ষা উপকরণ, দরিদ্র মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের মাঝে শিক্ষা উপবৃত্তি প্রদান, বিভিন্ন বিদ্যালয়ে মিড ডে টিফিনের ব্যবস্থাসহ সব কার্যক্রম ব্যবস্থা পরিচালনা করে থাকে। যাতে জাতি হয় শতভাগ শিক্ষিত। শুধু তা-ই নয় স্বাস্থ্যসেবা, অসহায় ও হতদরিদ্র লোকদের মাঝে সুদ ও সার্ভিসচার্জ মুক্ত ঋণ বিতরণ, বন্যা, খরা, মাহামারিসহ সব ক্ষেত্রে বসুন্ধরা জনগণের দ্বারপ্রান্তে চলে যায় আর্থিক সহযোগিতা করার জন্য। তোমরা আজকে যে উপহারটি পেয়েছ, তা পাঠ করলেও লাভ এবং তা অনুসারে জীবন পরিচালনা করলে জীবন হবে সার্থক।’
মোহাম্মদ আবু তৈয়ব বলেন, ‘তোমরা আজকে বসুন্ধরা গ্ৰুপ কর্তৃক যে উপহারটুকু পেয়েছ, তা তোমাদের জীবনের শ্রেষ্ঠ উপহার। লেখাপড়ার পাশাপাশি যদি এই কোরআন শরিফটি পাঠ করো তাহলে লেখাপড়ার সঙ্গে তোমাদের জীবনেও অনেক রহমত এবং বরকত হবে। সামনে রমজান মাস আসতেছে। একটি করে কোরআন খতম দেওয়ার চেষ্টা করবে। তোমাদের মা-বাবা, আত্মীয়স্বজন ও বসুন্ধরার সবার জন্য দোয়া করবা।’
বাঞ্ছারামপুর ইসলামিয়া সোবহানিয়া ফাজিল মাদ্রাসার অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী অনিক হাসান বলে, ‘ভালো হয়েছে একটি কোরআন শরিফ পেয়েছি। বাংলাসহ বুঝে বুঝে পড়তে পারব।’

বাঞ্ছারামপুর বালিকা পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ে অষ্টম শ্রেণির দ্বিতীয় স্থান অধিকারকারী নুসরাত জাহান দিবা বলে, ‘আমার অনেক আনন্দ লাগছে। অতীতে অনকে পুরস্কার পেয়েছি। এত আনন্দ লাগেনি। এটা আমার জীবনের সর্বশ্রেষ্ট উপহার।’
বাঞ্ছারামপুর সরকারি এস এম পাইলট মডেল উচ্চবিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির প্রথম স্থান অধিকারকারী মো. তাহীন সরকার বলে, ‘আমার কাছে কোরআন শরিফটি পেয়ে অনেক আনন্দ লাগতেছে। এত দিন না বুঝে পড়তাম। বাংলা অর্থসহ আছে বলে এখন সুরা এবং আয়াতের অর্থ বুঝতে পারব। ধন্যবাদ বসুন্ধরা গ্ৰুপকে।’
আলোচনা শেষে ৩৭টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীদের মাঝে মোট ৫ হাজার ৩২০টি কোরআন শরিফ বিতরণ করা হয়। এই বিতরণের অন্তর্ভুক্ত ছাত্রছাত্রীরা হলো সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অষ্টম শ্রেণিতে পড়ুয়া ছাত্রছাত্রী। পাশাপাশি প্রত্যেকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সংরক্ষণের জন্য পাঁচটি করে কোরআন শরিফ দেওয়া হয়। এদের মধ্যে ছিল ২৫টি উচ্চবিদ্যালয়, ১১টি মাদ্রাসা ও একটি স্কুল ও কলেজ।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুরে উপজেলা অডিটরিয়ামে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের মাঝে কোরআন শরিফ বিতরণ করা হয়েছে। আজ সোমবার বসুন্ধরা গ্ৰুপের সহযোগিতায় এসব কোরআন শরিফ বিতরণ করা হয়।
বসুন্ধরা গ্ৰুপের উপদেষ্টা ও ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্ৰুপের প্রকাশক ময়নাল হোসেন চৌধুরী এতে সভাপতিত্ব করেন। অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা গ্ৰুপের প্রেস অ্যান্ড মিডিয়া উপদেষ্টা মোহাম্মদ আবু তৈয়ব, বাঞ্ছারামপুর ইসলামিয়া সোবহানিয়া ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ রুহুল আমীন, বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ডিজিএম মাইমুন কবির, বাঞ্ছারামপুর সরকারি কলেজের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মো. চাঁন মিয়া সরকার, বসুন্ধরা শুভ সংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামান, বাঞ্ছারামপুর সরকারি এস এম পাইলট মডেল উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ আতিকুর রহমান, বাঞ্ছারামপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি এম এ আউয়াল, বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপক মো. মোশারফ হোসেন, সিনিয়র অফিসার আমির হোসেন আনোয়ার, মো. মামুন, মো. শাহজাহান, মো. বাছির প্রমুখ।
সভাপতি ময়নাল হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘আজকে তোমরা ছাত্রছাত্রী, আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। তোমরা লেখাপড়া করে ভালো মানুষ হবা এই প্রত্যাশা সবার। লেখাপড়ার পাশাপাশি নৈতিক শিক্ষা ও ধর্মীয় শিক্ষা লাভ করতে হবে। তাহলে তুমি হবা একটা আদর্শ মানুষ।’
ছাত্রছাত্রীদের উদ্দেশে আরও বলেন, ‘বসুন্ধরা গ্ৰুপ ছাত্রছাত্রীদের জন্য প্রত্যন্ত এলাকায় বিদ্যালয় স্থাপন, শিক্ষা উপকরণ, দরিদ্র মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের মাঝে শিক্ষা উপবৃত্তি প্রদান, বিভিন্ন বিদ্যালয়ে মিড ডে টিফিনের ব্যবস্থাসহ সব কার্যক্রম ব্যবস্থা পরিচালনা করে থাকে। যাতে জাতি হয় শতভাগ শিক্ষিত। শুধু তা-ই নয় স্বাস্থ্যসেবা, অসহায় ও হতদরিদ্র লোকদের মাঝে সুদ ও সার্ভিসচার্জ মুক্ত ঋণ বিতরণ, বন্যা, খরা, মাহামারিসহ সব ক্ষেত্রে বসুন্ধরা জনগণের দ্বারপ্রান্তে চলে যায় আর্থিক সহযোগিতা করার জন্য। তোমরা আজকে যে উপহারটি পেয়েছ, তা পাঠ করলেও লাভ এবং তা অনুসারে জীবন পরিচালনা করলে জীবন হবে সার্থক।’
মোহাম্মদ আবু তৈয়ব বলেন, ‘তোমরা আজকে বসুন্ধরা গ্ৰুপ কর্তৃক যে উপহারটুকু পেয়েছ, তা তোমাদের জীবনের শ্রেষ্ঠ উপহার। লেখাপড়ার পাশাপাশি যদি এই কোরআন শরিফটি পাঠ করো তাহলে লেখাপড়ার সঙ্গে তোমাদের জীবনেও অনেক রহমত এবং বরকত হবে। সামনে রমজান মাস আসতেছে। একটি করে কোরআন খতম দেওয়ার চেষ্টা করবে। তোমাদের মা-বাবা, আত্মীয়স্বজন ও বসুন্ধরার সবার জন্য দোয়া করবা।’
বাঞ্ছারামপুর ইসলামিয়া সোবহানিয়া ফাজিল মাদ্রাসার অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী অনিক হাসান বলে, ‘ভালো হয়েছে একটি কোরআন শরিফ পেয়েছি। বাংলাসহ বুঝে বুঝে পড়তে পারব।’

বাঞ্ছারামপুর বালিকা পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ে অষ্টম শ্রেণির দ্বিতীয় স্থান অধিকারকারী নুসরাত জাহান দিবা বলে, ‘আমার অনেক আনন্দ লাগছে। অতীতে অনকে পুরস্কার পেয়েছি। এত আনন্দ লাগেনি। এটা আমার জীবনের সর্বশ্রেষ্ট উপহার।’
বাঞ্ছারামপুর সরকারি এস এম পাইলট মডেল উচ্চবিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির প্রথম স্থান অধিকারকারী মো. তাহীন সরকার বলে, ‘আমার কাছে কোরআন শরিফটি পেয়ে অনেক আনন্দ লাগতেছে। এত দিন না বুঝে পড়তাম। বাংলা অর্থসহ আছে বলে এখন সুরা এবং আয়াতের অর্থ বুঝতে পারব। ধন্যবাদ বসুন্ধরা গ্ৰুপকে।’
আলোচনা শেষে ৩৭টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীদের মাঝে মোট ৫ হাজার ৩২০টি কোরআন শরিফ বিতরণ করা হয়। এই বিতরণের অন্তর্ভুক্ত ছাত্রছাত্রীরা হলো সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অষ্টম শ্রেণিতে পড়ুয়া ছাত্রছাত্রী। পাশাপাশি প্রত্যেকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সংরক্ষণের জন্য পাঁচটি করে কোরআন শরিফ দেওয়া হয়। এদের মধ্যে ছিল ২৫টি উচ্চবিদ্যালয়, ১১টি মাদ্রাসা ও একটি স্কুল ও কলেজ।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুরে উপজেলা অডিটরিয়ামে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের মাঝে কোরআন শরিফ বিতরণ করা হয়েছে। আজ সোমবার বসুন্ধরা গ্ৰুপের সহযোগিতায় এসব কোরআন শরিফ বিতরণ করা হয়।
বসুন্ধরা গ্ৰুপের উপদেষ্টা ও ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্ৰুপের প্রকাশক ময়নাল হোসেন চৌধুরী এতে সভাপতিত্ব করেন। অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা গ্ৰুপের প্রেস অ্যান্ড মিডিয়া উপদেষ্টা মোহাম্মদ আবু তৈয়ব, বাঞ্ছারামপুর ইসলামিয়া সোবহানিয়া ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ রুহুল আমীন, বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ডিজিএম মাইমুন কবির, বাঞ্ছারামপুর সরকারি কলেজের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মো. চাঁন মিয়া সরকার, বসুন্ধরা শুভ সংঘের পরিচালক জাকারিয়া জামান, বাঞ্ছারামপুর সরকারি এস এম পাইলট মডেল উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ আতিকুর রহমান, বাঞ্ছারামপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি এম এ আউয়াল, বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপক মো. মোশারফ হোসেন, সিনিয়র অফিসার আমির হোসেন আনোয়ার, মো. মামুন, মো. শাহজাহান, মো. বাছির প্রমুখ।
সভাপতি ময়নাল হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘আজকে তোমরা ছাত্রছাত্রী, আগামী দিনের ভবিষ্যৎ। তোমরা লেখাপড়া করে ভালো মানুষ হবা এই প্রত্যাশা সবার। লেখাপড়ার পাশাপাশি নৈতিক শিক্ষা ও ধর্মীয় শিক্ষা লাভ করতে হবে। তাহলে তুমি হবা একটা আদর্শ মানুষ।’
ছাত্রছাত্রীদের উদ্দেশে আরও বলেন, ‘বসুন্ধরা গ্ৰুপ ছাত্রছাত্রীদের জন্য প্রত্যন্ত এলাকায় বিদ্যালয় স্থাপন, শিক্ষা উপকরণ, দরিদ্র মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের মাঝে শিক্ষা উপবৃত্তি প্রদান, বিভিন্ন বিদ্যালয়ে মিড ডে টিফিনের ব্যবস্থাসহ সব কার্যক্রম ব্যবস্থা পরিচালনা করে থাকে। যাতে জাতি হয় শতভাগ শিক্ষিত। শুধু তা-ই নয় স্বাস্থ্যসেবা, অসহায় ও হতদরিদ্র লোকদের মাঝে সুদ ও সার্ভিসচার্জ মুক্ত ঋণ বিতরণ, বন্যা, খরা, মাহামারিসহ সব ক্ষেত্রে বসুন্ধরা জনগণের দ্বারপ্রান্তে চলে যায় আর্থিক সহযোগিতা করার জন্য। তোমরা আজকে যে উপহারটি পেয়েছ, তা পাঠ করলেও লাভ এবং তা অনুসারে জীবন পরিচালনা করলে জীবন হবে সার্থক।’
মোহাম্মদ আবু তৈয়ব বলেন, ‘তোমরা আজকে বসুন্ধরা গ্ৰুপ কর্তৃক যে উপহারটুকু পেয়েছ, তা তোমাদের জীবনের শ্রেষ্ঠ উপহার। লেখাপড়ার পাশাপাশি যদি এই কোরআন শরিফটি পাঠ করো তাহলে লেখাপড়ার সঙ্গে তোমাদের জীবনেও অনেক রহমত এবং বরকত হবে। সামনে রমজান মাস আসতেছে। একটি করে কোরআন খতম দেওয়ার চেষ্টা করবে। তোমাদের মা-বাবা, আত্মীয়স্বজন ও বসুন্ধরার সবার জন্য দোয়া করবা।’
বাঞ্ছারামপুর ইসলামিয়া সোবহানিয়া ফাজিল মাদ্রাসার অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী অনিক হাসান বলে, ‘ভালো হয়েছে একটি কোরআন শরিফ পেয়েছি। বাংলাসহ বুঝে বুঝে পড়তে পারব।’

বাঞ্ছারামপুর বালিকা পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ে অষ্টম শ্রেণির দ্বিতীয় স্থান অধিকারকারী নুসরাত জাহান দিবা বলে, ‘আমার অনেক আনন্দ লাগছে। অতীতে অনকে পুরস্কার পেয়েছি। এত আনন্দ লাগেনি। এটা আমার জীবনের সর্বশ্রেষ্ট উপহার।’
বাঞ্ছারামপুর সরকারি এস এম পাইলট মডেল উচ্চবিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির প্রথম স্থান অধিকারকারী মো. তাহীন সরকার বলে, ‘আমার কাছে কোরআন শরিফটি পেয়ে অনেক আনন্দ লাগতেছে। এত দিন না বুঝে পড়তাম। বাংলা অর্থসহ আছে বলে এখন সুরা এবং আয়াতের অর্থ বুঝতে পারব। ধন্যবাদ বসুন্ধরা গ্ৰুপকে।’
আলোচনা শেষে ৩৭টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীদের মাঝে মোট ৫ হাজার ৩২০টি কোরআন শরিফ বিতরণ করা হয়। এই বিতরণের অন্তর্ভুক্ত ছাত্রছাত্রীরা হলো সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অষ্টম শ্রেণিতে পড়ুয়া ছাত্রছাত্রী। পাশাপাশি প্রত্যেকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সংরক্ষণের জন্য পাঁচটি করে কোরআন শরিফ দেওয়া হয়। এদের মধ্যে ছিল ২৫টি উচ্চবিদ্যালয়, ১১টি মাদ্রাসা ও একটি স্কুল ও কলেজ।

রাশিয়া থেকে বিনামূল্যের ৩০ হাজার টন পটাশ সার দেশে আসতে যাচ্ছে। জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির আওতায় বন্ধুত্ব ও গভীর আন্তরিকতার নিদর্শন হিসেবে এ সার দিচ্ছে দেশটি।
১ ঘণ্টা আগে
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক প্রভাব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। ঢাকায় সফররত সংস্থাটির সদস্যরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না।
১৫ ঘণ্টা আগে
কয়েক দিন চড়া থাকার পর রাজধানীর খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৫ টাকা কমেছে। তবে পাইকারি বাজারে দেখা গেছে ওঠানামা। সকালে কিছুটা বেড়েছে, বিকেলে আবার নেমেছে।
১৫ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট পেপার ছাপার জন্য নির্বাচন কমিশন রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিলস লিমিটেড (কেপিএম) থেকে ৯১৪ দশমিক ০০৯ টন কাগজ কিনছে। এর আর্থিক মূল্য প্রায় ১১ কোটি ১১ লাখ টাকা। ইতিমধ্যে সরবরাহ সম্পন্ন হয়েছে ১৭৮ দশমিক ০০৯
১৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাশিয়া থেকে বিনামূল্যের ৩০ হাজার টন পটাশ সার দেশে আসতে যাচ্ছে। জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির আওতায় বন্ধুত্ব ও গভীর আন্তরিকতার নিদর্শন হিসেবে এ সার দিচ্ছে দেশটি।
গত ৬ নভেম্বর দেশটির সবচেয়ে বড় সার উৎপাদনকারী কোম্পানিটি উরাচেম গ্রুপের ওয়েবসাইটে এ সংক্রান্ত ঘোষণা দেওয়া হয়। কোম্পানিটি রাশিয়া ও বাংলাদেশের মধ্যকার সম্পর্ক আরও বাড়াতে এর আগে বিনামূল্যের এ সার দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিল।
বাংলাদেশ এগ্রিকালচারাল ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশনের মহাব্যবস্থাপক (ক্রয়) আহমেদ হাসান আল মাহমুদ সার আসার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। বিষয়টি মন্ত্রণালয় আনুষ্ঠানিকভাবে জানাবে বলেও তিনি জানান।
এর আগে গত বছরের ২০ নভেম্বর কোম্পানিটির প্রধান নির্বাহী দিমিত্রি কনিয়েভ কৃষি মন্ত্রণালয়কে এ সার দেওয়ার আগ্রহ জানিয়ে চিঠি দেন। যা পরবর্তীতে কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে নিশ্চিত করা হয়।
পরবতীতে বিনামূল্যের এ সার সরবরাহ নিয়ে ঢাকায় নিযুক্ত রাশিয়ান ফেডারেশনের রাষ্ট্রদূত মি, আলেকজান্ডার জি খোঁজেন এবং রাশিয়া ফ্রেন্ডশিপ সোসাইটি-বাংলাদেশের চেয়ারম্যান জনাব মিয়া সাত্তার বর্তমান সরকারের স্বরাষ্ট্র ও কৃষি বিষয়ক উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং বিস্তারিত আলোচনা করেন।
রাশিয়ার এ উদ্যোগের জন্য ধন্যবাদ জানিয়ে সার সরবরাহ কার্যক্রম দ্রুত শুরু করার আহ্বান জানান উপদেষ্টা।
এক বার্তায় বাংলাদেশ-রাশিয়া ফ্রেন্ডশিপ সোসাইটির চেয়ারম্যান মিয়া সাত্তার বলেন, রাশিয়া বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু। দীর্ঘ বছরের পথচলাতে তা আরও শক্ত হয়েছে। আশা করি, এ সার পেয়ে দেশের কৃষক উপকৃত হবে।
দ্রুততম সময়ে রাশিয়ার প্রতিশ্রুত এ সার সরবরাহ নিয়ে কাজ করছেন বলেও জানান তিনি।
গত বছরের ২৯ আগস্ট কৃষি উপদেষ্টার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে ঢাকায় নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার মান্টিটস্কি প্রথম সার দেওয়ার আগ্রহের কথা জানিয়েছিলেন।
উল্লেখ্য, উরাচেম গ্রুপ বিশ্বব্যাপী খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে আসছে। গ্রুপের অন্যতম প্রতিষ্ঠান পিজেএসসি ইউরালকালি বিশ্বের মধ্যে অন্যতম পটাশ সার উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান। ২০১৩ সাল থেকে পিজেএসসি ইউরালকালি জিটুজি ভিত্তিতে জেএসসি বৈদেশিক অর্থনৈতিক সহযোগিতার অংশ হিসেবে বাংলাদেশে এক মিলিয়ন টনের বেশি এমওপি সার সরবরাহ করেছে।
অর্থনীতি
ট্যাগ:
বস্তার ফাইল ছবি

রাশিয়া থেকে বিনামূল্যের ৩০ হাজার টন পটাশ সার দেশে আসতে যাচ্ছে। জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির আওতায় বন্ধুত্ব ও গভীর আন্তরিকতার নিদর্শন হিসেবে এ সার দিচ্ছে দেশটি।
গত ৬ নভেম্বর দেশটির সবচেয়ে বড় সার উৎপাদনকারী কোম্পানিটি উরাচেম গ্রুপের ওয়েবসাইটে এ সংক্রান্ত ঘোষণা দেওয়া হয়। কোম্পানিটি রাশিয়া ও বাংলাদেশের মধ্যকার সম্পর্ক আরও বাড়াতে এর আগে বিনামূল্যের এ সার দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিল।
বাংলাদেশ এগ্রিকালচারাল ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশনের মহাব্যবস্থাপক (ক্রয়) আহমেদ হাসান আল মাহমুদ সার আসার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। বিষয়টি মন্ত্রণালয় আনুষ্ঠানিকভাবে জানাবে বলেও তিনি জানান।
এর আগে গত বছরের ২০ নভেম্বর কোম্পানিটির প্রধান নির্বাহী দিমিত্রি কনিয়েভ কৃষি মন্ত্রণালয়কে এ সার দেওয়ার আগ্রহ জানিয়ে চিঠি দেন। যা পরবর্তীতে কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে নিশ্চিত করা হয়।
পরবতীতে বিনামূল্যের এ সার সরবরাহ নিয়ে ঢাকায় নিযুক্ত রাশিয়ান ফেডারেশনের রাষ্ট্রদূত মি, আলেকজান্ডার জি খোঁজেন এবং রাশিয়া ফ্রেন্ডশিপ সোসাইটি-বাংলাদেশের চেয়ারম্যান জনাব মিয়া সাত্তার বর্তমান সরকারের স্বরাষ্ট্র ও কৃষি বিষয়ক উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন এবং বিস্তারিত আলোচনা করেন।
রাশিয়ার এ উদ্যোগের জন্য ধন্যবাদ জানিয়ে সার সরবরাহ কার্যক্রম দ্রুত শুরু করার আহ্বান জানান উপদেষ্টা।
এক বার্তায় বাংলাদেশ-রাশিয়া ফ্রেন্ডশিপ সোসাইটির চেয়ারম্যান মিয়া সাত্তার বলেন, রাশিয়া বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু। দীর্ঘ বছরের পথচলাতে তা আরও শক্ত হয়েছে। আশা করি, এ সার পেয়ে দেশের কৃষক উপকৃত হবে।
দ্রুততম সময়ে রাশিয়ার প্রতিশ্রুত এ সার সরবরাহ নিয়ে কাজ করছেন বলেও জানান তিনি।
গত বছরের ২৯ আগস্ট কৃষি উপদেষ্টার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে ঢাকায় নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার মান্টিটস্কি প্রথম সার দেওয়ার আগ্রহের কথা জানিয়েছিলেন।
উল্লেখ্য, উরাচেম গ্রুপ বিশ্বব্যাপী খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে আসছে। গ্রুপের অন্যতম প্রতিষ্ঠান পিজেএসসি ইউরালকালি বিশ্বের মধ্যে অন্যতম পটাশ সার উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান। ২০১৩ সাল থেকে পিজেএসসি ইউরালকালি জিটুজি ভিত্তিতে জেএসসি বৈদেশিক অর্থনৈতিক সহযোগিতার অংশ হিসেবে বাংলাদেশে এক মিলিয়ন টনের বেশি এমওপি সার সরবরাহ করেছে।
অর্থনীতি
ট্যাগ:
বস্তার ফাইল ছবি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুরে উপজেলা অডিটরিয়ামে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের মাঝে কোরআন শরিফ বিতরণ করা হয়েছে। আজ সোমবার বসুন্ধরা গ্ৰুপের সহযোগিতায় এসব কোরআন শরিফ বিতরণ করা হয়।
০৪ নভেম্বর ২০২৪
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক প্রভাব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। ঢাকায় সফররত সংস্থাটির সদস্যরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না।
১৫ ঘণ্টা আগে
কয়েক দিন চড়া থাকার পর রাজধানীর খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৫ টাকা কমেছে। তবে পাইকারি বাজারে দেখা গেছে ওঠানামা। সকালে কিছুটা বেড়েছে, বিকেলে আবার নেমেছে।
১৫ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট পেপার ছাপার জন্য নির্বাচন কমিশন রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিলস লিমিটেড (কেপিএম) থেকে ৯১৪ দশমিক ০০৯ টন কাগজ কিনছে। এর আর্থিক মূল্য প্রায় ১১ কোটি ১১ লাখ টাকা। ইতিমধ্যে সরবরাহ সম্পন্ন হয়েছে ১৭৮ দশমিক ০০৯
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক প্রভাব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। ঢাকায় সফররত সংস্থাটির সদস্যরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না। তাদের পর্যবেক্ষণে, ব্যাংক লাইসেন্স বিতরণ থেকে শুরু করে খেলাপি ঋণকে ‘নীতি-সুবিধা’র আড়ালে বৈধ করা পর্যন্ত প্রতিটি স্তরেই প্রভাবশালী গোষ্ঠীর ছায়া স্পষ্ট, যা দেশের আর্থিক স্থিতিশীলতার জন্য বড় হুমকি ও গভীর উদ্বেগের বিষয় হয়ে উঠছে।
গতকাল সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকে অনুষ্ঠিত একাধিক বৈঠকে আইএমএফ মিশনের সদস্যরা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করেন। বৈঠকে প্রধান আলোচ্য বিষয় ছিল, বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিগত স্বায়ত্তশাসন এবং স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণের বাস্তব পরিস্থিতি।
বৈঠকে উপস্থিত একাধিক সূত্র জানায়, আইএমএফ প্রতিনিধিদল বাংলাদেশের ব্যাংক খাতের সার্বিক কার্যক্রম নিয়ে ধারাবাহিকভাবে প্রশ্ন তোলে। তাদের মতে, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ (এফআইডি) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় অতিরিক্ত প্রভাব বিস্তার করছে। রাজনৈতিক বিবেচনায় ব্যাংক অনুমোদন, প্রভাবশালী ব্যবসায়ীদের বিশেষ সুবিধা দেওয়া এবং নিয়মের ফাঁকে খেলাপি ঋণ বৈধ করার প্রবণতাকেই আইএমএফ বাংলাদেশের ব্যাংক খাতের স্থিতিশীলতা ও বিশ্বাসযোগ্যতার জন্য বড় বাধা হিসেবে দেখছে।
আইএমএফ প্রতিনিধিরা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছেন, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় একটি স্বাধীন কেন্দ্রীয় ব্যাংক অপরিহার্য। কিন্তু রাজনৈতিক প্রভাব ও প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্ত নেওয়ার স্বাধীনতা এখন প্রায় নামমাত্র হয়ে পড়েছে। ফলে আর্থিক শৃঙ্খলা ও নীতিগত স্বচ্ছতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা এখন সময়ের দাবি।
তাঁরা সতর্ক করেছেন, ব্যাংক খাতের এ কাঠামোগত দুর্বলতা ভবিষ্যতে রিজার্ভ ব্যবস্থাপনা, মুদ্রানীতি বাস্তবায়ন এবং ঋণ নিয়ন্ত্রণে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। প্রতিনিধিদল ইঙ্গিত দিয়েছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা পুনরুদ্ধারকে তারা চলমান ঋণ কর্মসূচির আওতায় পরবর্তী কিস্তি ছাড়ের অন্যতম পূর্বশর্ত হিসেবে বিবেচনা করছে।
বৈঠকে আইএমএফ সদস্যরা অভিযোগ করেন, ২০০৯ সালে যেখানে খেলাপি ঋণ ছিল ২২ হাজার কোটি টাকা, সেটি এখন দাঁড়িয়েছে প্রায় পৌনে ৭ লাখ কোটিতে। অথচ এত দিন সরকারি পরিসংখ্যানে এটি দেখানো হতো মাত্র ২ লাখ কোটি টাকার মতো। সুদের হার ৯ শতাংশে বেঁধে রাখার নীতিকে তাঁরা ‘অবৈধ অর্থ পাচারে প্রণোদনা’ হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন। প্রতিনিধিদল জানায়, রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী কিছু গোষ্ঠী নাম-বেনামে ঋণ নিয়ে সেই অর্থ ডলার ক্রয়ে ব্যবহার করে বিদেশে পাচার করেছে। ফলে ২০২১ সালের মহামারিকালে ৪৮ বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ নেমে এসেছে ২০ বিলিয়নের ঘরে।
বৈঠকে আরও জানানো হয়, কিছু দুর্বল ব্যাংক কোনো কার্যকর তদারকি ছাড়াই প্রায় ৭০ হাজার কোটি টাকার ঋণ নিয়েছে। এ অবস্থায় আইএমএফ ব্যাংক খাতের ঝুঁকি মোকাবিলায় কঠোর জামানত ব্যবস্থা ও স্বচ্ছ তদারকি কাঠামো প্রবর্তনের পরামর্শ দিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান বলেন, আইএমএফ মিশনের নিয়মিত পরিদর্শন চলছে। তারা মূলত ঋণ কর্মসূচির শর্ত বাস্তবায়নের অগ্রগতি যাচাই করছে। কিছু ইস্যুতে তাদের উদ্বেগ থাকলেও সার্বিকভাবে তারা অগ্রগতিতে সন্তুষ্ট।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক প্রভাব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। ঢাকায় সফররত সংস্থাটির সদস্যরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না। তাদের পর্যবেক্ষণে, ব্যাংক লাইসেন্স বিতরণ থেকে শুরু করে খেলাপি ঋণকে ‘নীতি-সুবিধা’র আড়ালে বৈধ করা পর্যন্ত প্রতিটি স্তরেই প্রভাবশালী গোষ্ঠীর ছায়া স্পষ্ট, যা দেশের আর্থিক স্থিতিশীলতার জন্য বড় হুমকি ও গভীর উদ্বেগের বিষয় হয়ে উঠছে।
গতকাল সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকে অনুষ্ঠিত একাধিক বৈঠকে আইএমএফ মিশনের সদস্যরা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করেন। বৈঠকে প্রধান আলোচ্য বিষয় ছিল, বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিগত স্বায়ত্তশাসন এবং স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণের বাস্তব পরিস্থিতি।
বৈঠকে উপস্থিত একাধিক সূত্র জানায়, আইএমএফ প্রতিনিধিদল বাংলাদেশের ব্যাংক খাতের সার্বিক কার্যক্রম নিয়ে ধারাবাহিকভাবে প্রশ্ন তোলে। তাদের মতে, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ (এফআইডি) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় অতিরিক্ত প্রভাব বিস্তার করছে। রাজনৈতিক বিবেচনায় ব্যাংক অনুমোদন, প্রভাবশালী ব্যবসায়ীদের বিশেষ সুবিধা দেওয়া এবং নিয়মের ফাঁকে খেলাপি ঋণ বৈধ করার প্রবণতাকেই আইএমএফ বাংলাদেশের ব্যাংক খাতের স্থিতিশীলতা ও বিশ্বাসযোগ্যতার জন্য বড় বাধা হিসেবে দেখছে।
আইএমএফ প্রতিনিধিরা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছেন, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় একটি স্বাধীন কেন্দ্রীয় ব্যাংক অপরিহার্য। কিন্তু রাজনৈতিক প্রভাব ও প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্ত নেওয়ার স্বাধীনতা এখন প্রায় নামমাত্র হয়ে পড়েছে। ফলে আর্থিক শৃঙ্খলা ও নীতিগত স্বচ্ছতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা এখন সময়ের দাবি।
তাঁরা সতর্ক করেছেন, ব্যাংক খাতের এ কাঠামোগত দুর্বলতা ভবিষ্যতে রিজার্ভ ব্যবস্থাপনা, মুদ্রানীতি বাস্তবায়ন এবং ঋণ নিয়ন্ত্রণে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। প্রতিনিধিদল ইঙ্গিত দিয়েছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা পুনরুদ্ধারকে তারা চলমান ঋণ কর্মসূচির আওতায় পরবর্তী কিস্তি ছাড়ের অন্যতম পূর্বশর্ত হিসেবে বিবেচনা করছে।
বৈঠকে আইএমএফ সদস্যরা অভিযোগ করেন, ২০০৯ সালে যেখানে খেলাপি ঋণ ছিল ২২ হাজার কোটি টাকা, সেটি এখন দাঁড়িয়েছে প্রায় পৌনে ৭ লাখ কোটিতে। অথচ এত দিন সরকারি পরিসংখ্যানে এটি দেখানো হতো মাত্র ২ লাখ কোটি টাকার মতো। সুদের হার ৯ শতাংশে বেঁধে রাখার নীতিকে তাঁরা ‘অবৈধ অর্থ পাচারে প্রণোদনা’ হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন। প্রতিনিধিদল জানায়, রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী কিছু গোষ্ঠী নাম-বেনামে ঋণ নিয়ে সেই অর্থ ডলার ক্রয়ে ব্যবহার করে বিদেশে পাচার করেছে। ফলে ২০২১ সালের মহামারিকালে ৪৮ বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ নেমে এসেছে ২০ বিলিয়নের ঘরে।
বৈঠকে আরও জানানো হয়, কিছু দুর্বল ব্যাংক কোনো কার্যকর তদারকি ছাড়াই প্রায় ৭০ হাজার কোটি টাকার ঋণ নিয়েছে। এ অবস্থায় আইএমএফ ব্যাংক খাতের ঝুঁকি মোকাবিলায় কঠোর জামানত ব্যবস্থা ও স্বচ্ছ তদারকি কাঠামো প্রবর্তনের পরামর্শ দিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান বলেন, আইএমএফ মিশনের নিয়মিত পরিদর্শন চলছে। তারা মূলত ঋণ কর্মসূচির শর্ত বাস্তবায়নের অগ্রগতি যাচাই করছে। কিছু ইস্যুতে তাদের উদ্বেগ থাকলেও সার্বিকভাবে তারা অগ্রগতিতে সন্তুষ্ট।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুরে উপজেলা অডিটরিয়ামে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের মাঝে কোরআন শরিফ বিতরণ করা হয়েছে। আজ সোমবার বসুন্ধরা গ্ৰুপের সহযোগিতায় এসব কোরআন শরিফ বিতরণ করা হয়।
০৪ নভেম্বর ২০২৪
রাশিয়া থেকে বিনামূল্যের ৩০ হাজার টন পটাশ সার দেশে আসতে যাচ্ছে। জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির আওতায় বন্ধুত্ব ও গভীর আন্তরিকতার নিদর্শন হিসেবে এ সার দিচ্ছে দেশটি।
১ ঘণ্টা আগে
কয়েক দিন চড়া থাকার পর রাজধানীর খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৫ টাকা কমেছে। তবে পাইকারি বাজারে দেখা গেছে ওঠানামা। সকালে কিছুটা বেড়েছে, বিকেলে আবার নেমেছে।
১৫ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট পেপার ছাপার জন্য নির্বাচন কমিশন রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিলস লিমিটেড (কেপিএম) থেকে ৯১৪ দশমিক ০০৯ টন কাগজ কিনছে। এর আর্থিক মূল্য প্রায় ১১ কোটি ১১ লাখ টাকা। ইতিমধ্যে সরবরাহ সম্পন্ন হয়েছে ১৭৮ দশমিক ০০৯
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কয়েক দিন চড়া থাকার পর রাজধানীর খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৫ টাকা কমেছে। তবে পাইকারি বাজারে দেখা গেছে ওঠানামা। সকালে কিছুটা বেড়েছে, বিকেলে আবার নেমেছে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, পাইকারি বিক্রেতা ও ব্যাপারীরা দোলাচলে আছেন। সরকারের আমদানির ঘোষণা এবং নতুন মুড়িকাটা পেঁয়াজ বাজারে আসায় দাম কমার আশঙ্কায় রয়েছেন তাঁরা। ফলে কেউ মজুত পেঁয়াজ দ্রুত বিক্রি করতে চাইছেন, আবার কেউ আশা করছেন দাম বাড়বে।
গতকাল সোমবার রাজধানীর সেগুনবাগিচা বাজারের আগোরায় দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে কেজিপ্রতি ১১৫ টাকায়, পাশের কাঁচাবাজারে দাম ছিল ১১৫-১২০ টাকার মধ্যে। আগের দিন এসব বাজারে দাম ছিল ১২০-১২৫ টাকা।
তবে কোনো কোনো বাজারে ১১০ টাকায়ও পেঁয়াজ মিলছে। মুগদা বাজারের বিক্রেতা কাউসার বলেন, ‘গত রোববার পাইকারিতে ৯৫ টাকায় কিনেছি। পরিবহন খরচ, কুলি খরচ, নষ্টের ঝুঁকি ও সামান্য মুনাফা যোগ করে ১১০ টাকায় বিক্রি করছি।’
শ্যামবাজারে সকালে ভালো মানের পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে কেজিপ্রতি ১০৫, মাঝারি মানের ১০২ এবং ছোট পেঁয়াজ ৯৮-১০০ টাকায়। তবে দুপুরের পর দাম কমে যথাক্রমে ১০০-৯৮ এবং ৯৬-৯৭ টাকায় নেমেছে। আগের দিন এই বাজারে দাম ছিল ৯৭-৯৮, ৯৫-৯৬ এবং ৯২-৯৩ টাকা।
রাজধানীর প্রায় সব বাজারে নতুন মৌসুমের মুড়িকাটা জাতের পেঁয়াজ বিক্রি করতে দেখা গেছে। পাতাসহ এসব পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৭০-৮০ টাকা। বিক্রেতারা বলছেন, খেতের পেঁয়াজ ঘন হয়ে গেলে কৃষকেরা কিছু তুলে ফেলেন, যাতে বাকি গাছগুলো দ্রুত বড় হয় এবং কৃষক কিছু আয়ও পান। ভালো দাম পেয়ে কৃষকেরা এখন বেশি করে মুড়িকাটা পেঁয়াজ বাজারে আনছেন।

কয়েক দিন চড়া থাকার পর রাজধানীর খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৫ টাকা কমেছে। তবে পাইকারি বাজারে দেখা গেছে ওঠানামা। সকালে কিছুটা বেড়েছে, বিকেলে আবার নেমেছে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, পাইকারি বিক্রেতা ও ব্যাপারীরা দোলাচলে আছেন। সরকারের আমদানির ঘোষণা এবং নতুন মুড়িকাটা পেঁয়াজ বাজারে আসায় দাম কমার আশঙ্কায় রয়েছেন তাঁরা। ফলে কেউ মজুত পেঁয়াজ দ্রুত বিক্রি করতে চাইছেন, আবার কেউ আশা করছেন দাম বাড়বে।
গতকাল সোমবার রাজধানীর সেগুনবাগিচা বাজারের আগোরায় দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে কেজিপ্রতি ১১৫ টাকায়, পাশের কাঁচাবাজারে দাম ছিল ১১৫-১২০ টাকার মধ্যে। আগের দিন এসব বাজারে দাম ছিল ১২০-১২৫ টাকা।
তবে কোনো কোনো বাজারে ১১০ টাকায়ও পেঁয়াজ মিলছে। মুগদা বাজারের বিক্রেতা কাউসার বলেন, ‘গত রোববার পাইকারিতে ৯৫ টাকায় কিনেছি। পরিবহন খরচ, কুলি খরচ, নষ্টের ঝুঁকি ও সামান্য মুনাফা যোগ করে ১১০ টাকায় বিক্রি করছি।’
শ্যামবাজারে সকালে ভালো মানের পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে কেজিপ্রতি ১০৫, মাঝারি মানের ১০২ এবং ছোট পেঁয়াজ ৯৮-১০০ টাকায়। তবে দুপুরের পর দাম কমে যথাক্রমে ১০০-৯৮ এবং ৯৬-৯৭ টাকায় নেমেছে। আগের দিন এই বাজারে দাম ছিল ৯৭-৯৮, ৯৫-৯৬ এবং ৯২-৯৩ টাকা।
রাজধানীর প্রায় সব বাজারে নতুন মৌসুমের মুড়িকাটা জাতের পেঁয়াজ বিক্রি করতে দেখা গেছে। পাতাসহ এসব পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৭০-৮০ টাকা। বিক্রেতারা বলছেন, খেতের পেঁয়াজ ঘন হয়ে গেলে কৃষকেরা কিছু তুলে ফেলেন, যাতে বাকি গাছগুলো দ্রুত বড় হয় এবং কৃষক কিছু আয়ও পান। ভালো দাম পেয়ে কৃষকেরা এখন বেশি করে মুড়িকাটা পেঁয়াজ বাজারে আনছেন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুরে উপজেলা অডিটরিয়ামে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের মাঝে কোরআন শরিফ বিতরণ করা হয়েছে। আজ সোমবার বসুন্ধরা গ্ৰুপের সহযোগিতায় এসব কোরআন শরিফ বিতরণ করা হয়।
০৪ নভেম্বর ২০২৪
রাশিয়া থেকে বিনামূল্যের ৩০ হাজার টন পটাশ সার দেশে আসতে যাচ্ছে। জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির আওতায় বন্ধুত্ব ও গভীর আন্তরিকতার নিদর্শন হিসেবে এ সার দিচ্ছে দেশটি।
১ ঘণ্টা আগে
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক প্রভাব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। ঢাকায় সফররত সংস্থাটির সদস্যরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না।
১৫ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট পেপার ছাপার জন্য নির্বাচন কমিশন রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিলস লিমিটেড (কেপিএম) থেকে ৯১৪ দশমিক ০০৯ টন কাগজ কিনছে। এর আর্থিক মূল্য প্রায় ১১ কোটি ১১ লাখ টাকা। ইতিমধ্যে সরবরাহ সম্পন্ন হয়েছে ১৭৮ দশমিক ০০৯
১৫ ঘণ্টা আগে৯১৪ টনের ক্রয়াদেশ ইসির
কাপ্তাই (রাঙামাটি) প্রতিনিধি

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট পেপার ছাপার জন্য নির্বাচন কমিশন রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিলস লিমিটেড (কেপিএম) থেকে ৯১৪ দশমিক ০০৯ টন কাগজ কিনছে। এর আর্থিক মূল্য প্রায় ১১ কোটি ১১ লাখ টাকা। ইতিমধ্যে সরবরাহ সম্পন্ন হয়েছে ১৭৮ দশমিক ০০৯ টন কাগজ, অবশিষ্ট ৭৩৬ টন ধাপে ধাপে উৎপাদন করে ২০২৬ সালের জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন কমিশনের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে।
কেপিএমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ শহীদ উল্লাহ্ গতকাল সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে নির্বাচন কমিশনের জন্য রঙিন (সবুজ, গোলাপি, এজুরলেইড) ও বাদামি সালফেট কাগজের মোট ৯১৪ টন ব্যালট ছাপার কাগজের অর্ডার এসেছে। ব্যালট ছাপার জন্য এসব বিশেষ কাগজের মান, ঘনত্ব ও টেক্সচার নিয়ে মিলের প্রযুক্তিবিদেরা ইতিমধ্যে নির্দিষ্ট মান নিশ্চিত করেছেন।
ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরও বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় নির্বাচন কমিশনের পাশাপাশি বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিস (বিএসও), বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ড, বিশ্ববিদ্যালয় এবং কিছু বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকেও এখন পর্যন্ত প্রায় ২,৮৯৪ টন কাগজের অর্ডার পেয়েছে কেপিএম, যার আর্থিক মূল্য প্রায় ৩৭ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। ৮ নভেম্বর পর্যন্ত আমরা ৯২৩ টন কাগজ সরবরাহ করেছি।’
কেপিএমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি অর্থবছরে মিলটির বার্ষিক কাগজ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৩,৫০০ টন, যার সম্ভাব্য বাজারদর ৪০-৪৫ কোটি টাকা। ৯ নভেম্বর পর্যন্ত উৎপাদন হয়েছে ১,০৯৩ টন কাগজ এবং উৎপাদন কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
কাপ্তাইয়ের এই কর্ণফুলী পেপার মিলস দেশের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী শিল্পপ্রতিষ্ঠান। ১৯৫৩ সালে স্থাপিত এ মিলটি দীর্ঘদিন ধরে সরকারি দপ্তর, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং সরকারি পরীক্ষার উত্তরপত্র ছাপানোসহ বিভিন্ন জাতীয় প্রয়োজনে কাগজ সরবরাহ করে আসছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে যন্ত্রপাতি সংস্কার, উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং ব্যবস্থাপনা দক্ষতা উন্নয়নের ফলে মিলটির উৎপাদন আগের তুলনায় অনেক স্থিতিশীল হয়েছে।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট পেপার ছাপার জন্য নির্বাচন কমিশন রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিলস লিমিটেড (কেপিএম) থেকে ৯১৪ দশমিক ০০৯ টন কাগজ কিনছে। এর আর্থিক মূল্য প্রায় ১১ কোটি ১১ লাখ টাকা। ইতিমধ্যে সরবরাহ সম্পন্ন হয়েছে ১৭৮ দশমিক ০০৯ টন কাগজ, অবশিষ্ট ৭৩৬ টন ধাপে ধাপে উৎপাদন করে ২০২৬ সালের জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন কমিশনের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে।
কেপিএমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ শহীদ উল্লাহ্ গতকাল সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে নির্বাচন কমিশনের জন্য রঙিন (সবুজ, গোলাপি, এজুরলেইড) ও বাদামি সালফেট কাগজের মোট ৯১৪ টন ব্যালট ছাপার কাগজের অর্ডার এসেছে। ব্যালট ছাপার জন্য এসব বিশেষ কাগজের মান, ঘনত্ব ও টেক্সচার নিয়ে মিলের প্রযুক্তিবিদেরা ইতিমধ্যে নির্দিষ্ট মান নিশ্চিত করেছেন।
ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরও বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় নির্বাচন কমিশনের পাশাপাশি বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিস (বিএসও), বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ড, বিশ্ববিদ্যালয় এবং কিছু বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকেও এখন পর্যন্ত প্রায় ২,৮৯৪ টন কাগজের অর্ডার পেয়েছে কেপিএম, যার আর্থিক মূল্য প্রায় ৩৭ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। ৮ নভেম্বর পর্যন্ত আমরা ৯২৩ টন কাগজ সরবরাহ করেছি।’
কেপিএমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি অর্থবছরে মিলটির বার্ষিক কাগজ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৩,৫০০ টন, যার সম্ভাব্য বাজারদর ৪০-৪৫ কোটি টাকা। ৯ নভেম্বর পর্যন্ত উৎপাদন হয়েছে ১,০৯৩ টন কাগজ এবং উৎপাদন কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
কাপ্তাইয়ের এই কর্ণফুলী পেপার মিলস দেশের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী শিল্পপ্রতিষ্ঠান। ১৯৫৩ সালে স্থাপিত এ মিলটি দীর্ঘদিন ধরে সরকারি দপ্তর, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং সরকারি পরীক্ষার উত্তরপত্র ছাপানোসহ বিভিন্ন জাতীয় প্রয়োজনে কাগজ সরবরাহ করে আসছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে যন্ত্রপাতি সংস্কার, উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং ব্যবস্থাপনা দক্ষতা উন্নয়নের ফলে মিলটির উৎপাদন আগের তুলনায় অনেক স্থিতিশীল হয়েছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুরে উপজেলা অডিটরিয়ামে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের মাঝে কোরআন শরিফ বিতরণ করা হয়েছে। আজ সোমবার বসুন্ধরা গ্ৰুপের সহযোগিতায় এসব কোরআন শরিফ বিতরণ করা হয়।
০৪ নভেম্বর ২০২৪
রাশিয়া থেকে বিনামূল্যের ৩০ হাজার টন পটাশ সার দেশে আসতে যাচ্ছে। জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির আওতায় বন্ধুত্ব ও গভীর আন্তরিকতার নিদর্শন হিসেবে এ সার দিচ্ছে দেশটি।
১ ঘণ্টা আগে
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক প্রভাব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। ঢাকায় সফররত সংস্থাটির সদস্যরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না।
১৫ ঘণ্টা আগে
কয়েক দিন চড়া থাকার পর রাজধানীর খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৫ টাকা কমেছে। তবে পাইকারি বাজারে দেখা গেছে ওঠানামা। সকালে কিছুটা বেড়েছে, বিকেলে আবার নেমেছে।
১৫ ঘণ্টা আগে