নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দক্ষিণ কোরিয়া বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি বিকাশে স্মার্ট আইল্যান্ড প্রতিষ্ঠায় বিনিয়োগের আগ্রহ ব্যক্ত করেছে। বাংলাদেশে নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়ং সিক আজ মঙ্গলবার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের সঙ্গে বাংলাদেশ সচিবালয়ে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে এই আগ্রহের কথা জানান।
এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, রাষ্ট্রদূত দক্ষিণ কোরিয়ার গীগা আইল্যান্ডের আদলে দুর্গম দ্বীপে স্মার্ট আইল্যান্ডে বিনিয়োগে আগ্রহের কথা ব্যক্ত করেন।
সাক্ষাৎকালে তারা পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়াদি বিশেষ করে ডাক, টেলিযোগাযোগ এবং তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি সেক্টরের অগ্রগতি সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে মত বিনিময় করেন।
জ্ঞান বিনিময়, উদ্ভাবন, স্মার্ট ডাকঘর প্রতিষ্ঠা, টেলিযোগাযোগ অবকাঠামো এবং তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে যৌথভাবে কাজ করার আরও সুযোগ রয়েছে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টি সম্পন্ন নেতৃত্ব এবং প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের পরিকল্পনায় গত ১৫ বছরে ডিজিটাল প্রযুক্তি বিকাশে বাংলাদেশ বিশ্বের অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ উন্নয়নে বিশ্বের বিস্ময়।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিনিয়োগের অতি আকর্ষণীয় খাতে পরিণত হয়েছে। সরকারের বিনিয়োগ বান্ধব নীতির ফলে বাংলাদেশ বিনিয়োগের জন্য অত্যন্ত লাভজনক একটি দেশ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিনিয়োগ বান্ধব নীতির এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশে অধিকতর বিনিয়োগে বিশেষ করে স্মার্ট ডাক সেবা, টেলিযোগাযোগ অবকাঠামো এবং তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে বিনিয়োগের জন্য ভূমিকা গ্রহণে রাষ্ট্রদূতের প্রতি আহ্বান জানান।
এ সময় প্রতিমন্ত্রী আইসিটি বিষয়ে বাংলাদেশ কোরিয়া সামিট অনুষ্ঠানের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত এ ব্যাপারে সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
দক্ষিণ কোরিয়া বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি বিকাশে স্মার্ট আইল্যান্ড প্রতিষ্ঠায় বিনিয়োগের আগ্রহ ব্যক্ত করেছে। বাংলাদেশে নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়ং সিক আজ মঙ্গলবার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের সঙ্গে বাংলাদেশ সচিবালয়ে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে এই আগ্রহের কথা জানান।
এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, রাষ্ট্রদূত দক্ষিণ কোরিয়ার গীগা আইল্যান্ডের আদলে দুর্গম দ্বীপে স্মার্ট আইল্যান্ডে বিনিয়োগে আগ্রহের কথা ব্যক্ত করেন।
সাক্ষাৎকালে তারা পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়াদি বিশেষ করে ডাক, টেলিযোগাযোগ এবং তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি সেক্টরের অগ্রগতি সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে মত বিনিময় করেন।
জ্ঞান বিনিময়, উদ্ভাবন, স্মার্ট ডাকঘর প্রতিষ্ঠা, টেলিযোগাযোগ অবকাঠামো এবং তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে যৌথভাবে কাজ করার আরও সুযোগ রয়েছে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টি সম্পন্ন নেতৃত্ব এবং প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের পরিকল্পনায় গত ১৫ বছরে ডিজিটাল প্রযুক্তি বিকাশে বাংলাদেশ বিশ্বের অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ উন্নয়নে বিশ্বের বিস্ময়।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিনিয়োগের অতি আকর্ষণীয় খাতে পরিণত হয়েছে। সরকারের বিনিয়োগ বান্ধব নীতির ফলে বাংলাদেশ বিনিয়োগের জন্য অত্যন্ত লাভজনক একটি দেশ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিনিয়োগ বান্ধব নীতির এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশে অধিকতর বিনিয়োগে বিশেষ করে স্মার্ট ডাক সেবা, টেলিযোগাযোগ অবকাঠামো এবং তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে বিনিয়োগের জন্য ভূমিকা গ্রহণে রাষ্ট্রদূতের প্রতি আহ্বান জানান।
এ সময় প্রতিমন্ত্রী আইসিটি বিষয়ে বাংলাদেশ কোরিয়া সামিট অনুষ্ঠানের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত এ ব্যাপারে সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে রামচন্দ্রপুর খালে দুই দিনের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। গত ২০ ও ২১ জুন তারিখে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), ফুটস্টেপস বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে এই কার্যক্রমে অংশ নেয় আইডিএলসি ফাইন্যান্স।
৩৯ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
১ ঘণ্টা আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
১০ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৪ ঘণ্টা আগে