নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভোক্তা পর্যায়ে এলপিজি গ্যাসের দাম কমানো হয়েছে। নানা সংকট ও বাজারে অস্থিরতার মধ্যে সুখবর হিসেবে এসেছে এলপিজির দাম কমার খবর। গত মাসের তুলনায় প্রতি কেজিতে এলপিজি গ্যাসের দাম কমল ১ টাকা ৮৭ পয়সা। সে হিসেবে ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম কমল ৩৫ টাকা। ১২ কেজির এলপিজির নতুন দাম ১ হাজার ২০০ টাকা। একইভাবে দাম কমেছে অটো গ্যাসেরও।
আজ রোববার বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) এক ভার্চুয়াল ব্রিফিংয়ে এ দাম ঘোষণা করে। সন্ধ্যা ৬টা থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে। বিইআরসির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আবু ফারুক ভার্চুয়ালি এ দাম ঘোষণা করেন। এ সময় সচিব খলিলুর রহমান, সদস্য মোকবুল-ই ইলাহিসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অক্টোবরে প্রতি কেজি এলপিজির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১০১ টাকা ১ পয়সা, যা সেপ্টেম্বরে ছিল ১০২ টাকা ৮৮ পয়সা। এর আগে আগস্টে এই দাম ছিল ১০১ টাকা ৬২ পয়সা। এদিকে ১২ কেজির এলপিজি অক্টোবরে দাম পড়বে ১ হাজার ২০০ টাকা, যা সেপ্টেম্বরে ছিল ১ হাজার ২৩৫ টাকা এবং আগস্টে ছিল ১ হাজার ২১৯ টাকা।
এদিকে অক্টোবরে অটো গ্যাসের দাম কমেছে ১ টাকা ৬৪ পয়সা। চলতি মাসের জন্য অটো গ্যাসের দাম লিটারপ্রতি ৫৫ টাকা ৯২ পয়সা নির্ধারণ করেছে কমিশন, যা সেপ্টেম্বরে ছিল ৫৭ টাকা ৫৫ পয়সা। অপরদিকে, বাসাবাড়িতে কেন্দ্রীয়ভাবে ব্যবহারকারীদের এলপিজির দাম কিছুটা কমেছে। রেটিকুলেটেড এলপিজি গ্যাসীয় অবস্থায় প্রতি লিটারের দাম সেপ্টেম্বরে ছিল শূন্য দশমিক ২২ টাকা, অক্টোবরে তা কমে হয়েছে শূন্য দশমিক ২১ টাকা।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, অক্টোবর মাসের জন্য সৌদি আরামকোর প্রোপেন ও বিউটেনের ঘোষিত সৌদি সিপি (কন্ট্রাক্ট প্রাইস) যথাক্রমে প্রতি মেট্রিক টন ৫৯০ মার্কিন ডলার এবং ৫৬০ মার্কিন ডলার। প্রোপেন ও বিউটেনের অনুপাত ৩৫: ৬৫ অনুযায়ী প্রোপেন ও বিউটেনের গড় সৌদি সিপি প্রতি মেট্রিক টন ৫৭০ দশমিক ৫০ মার্কিন ডলার বিবেচনায় এই দাম নির্ধারণ করেছে কমিশন।
ভোক্তা পর্যায়ে এলপিজি গ্যাসের দাম কমানো হয়েছে। নানা সংকট ও বাজারে অস্থিরতার মধ্যে সুখবর হিসেবে এসেছে এলপিজির দাম কমার খবর। গত মাসের তুলনায় প্রতি কেজিতে এলপিজি গ্যাসের দাম কমল ১ টাকা ৮৭ পয়সা। সে হিসেবে ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম কমল ৩৫ টাকা। ১২ কেজির এলপিজির নতুন দাম ১ হাজার ২০০ টাকা। একইভাবে দাম কমেছে অটো গ্যাসেরও।
আজ রোববার বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) এক ভার্চুয়াল ব্রিফিংয়ে এ দাম ঘোষণা করে। সন্ধ্যা ৬টা থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে। বিইআরসির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আবু ফারুক ভার্চুয়ালি এ দাম ঘোষণা করেন। এ সময় সচিব খলিলুর রহমান, সদস্য মোকবুল-ই ইলাহিসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অক্টোবরে প্রতি কেজি এলপিজির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১০১ টাকা ১ পয়সা, যা সেপ্টেম্বরে ছিল ১০২ টাকা ৮৮ পয়সা। এর আগে আগস্টে এই দাম ছিল ১০১ টাকা ৬২ পয়সা। এদিকে ১২ কেজির এলপিজি অক্টোবরে দাম পড়বে ১ হাজার ২০০ টাকা, যা সেপ্টেম্বরে ছিল ১ হাজার ২৩৫ টাকা এবং আগস্টে ছিল ১ হাজার ২১৯ টাকা।
এদিকে অক্টোবরে অটো গ্যাসের দাম কমেছে ১ টাকা ৬৪ পয়সা। চলতি মাসের জন্য অটো গ্যাসের দাম লিটারপ্রতি ৫৫ টাকা ৯২ পয়সা নির্ধারণ করেছে কমিশন, যা সেপ্টেম্বরে ছিল ৫৭ টাকা ৫৫ পয়সা। অপরদিকে, বাসাবাড়িতে কেন্দ্রীয়ভাবে ব্যবহারকারীদের এলপিজির দাম কিছুটা কমেছে। রেটিকুলেটেড এলপিজি গ্যাসীয় অবস্থায় প্রতি লিটারের দাম সেপ্টেম্বরে ছিল শূন্য দশমিক ২২ টাকা, অক্টোবরে তা কমে হয়েছে শূন্য দশমিক ২১ টাকা।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, অক্টোবর মাসের জন্য সৌদি আরামকোর প্রোপেন ও বিউটেনের ঘোষিত সৌদি সিপি (কন্ট্রাক্ট প্রাইস) যথাক্রমে প্রতি মেট্রিক টন ৫৯০ মার্কিন ডলার এবং ৫৬০ মার্কিন ডলার। প্রোপেন ও বিউটেনের অনুপাত ৩৫: ৬৫ অনুযায়ী প্রোপেন ও বিউটেনের গড় সৌদি সিপি প্রতি মেট্রিক টন ৫৭০ দশমিক ৫০ মার্কিন ডলার বিবেচনায় এই দাম নির্ধারণ করেছে কমিশন।
দেশের ব্যাংক খাতের আলোচনায় বারবার ভেসে ওঠে অনিয়ম, দুর্নীতি ও খেলাপির চিত্র। এর খেসারত দিচ্ছে অর্থনীতি, ভুগছেন সাধারণ গ্রাহক। ঠিক এক বছর আগে দায়িত্ব নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এসব সংস্কারে হাত দেন, যার ফলে বেরিয়ে আসে ভয়ংকর সব বাস্তবতা।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সয়াবিন রপ্তানির একটি বড় অংশ যায় চীনে। সম্প্রতি চীনকে সয়াবিন আমদানি চার গুণ বাড়াতে বলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। রোববার স্থানীয় সময় রাতে নিজের ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প বলেন, ‘চীন সয়াবিনের ঘাটতি নিয়ে চিন্তিত। আমি আশা করি, চীন যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন কেনা (চার গ
১ ঘণ্টা আগেআজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা কমেছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের দাম বেড়েছে। পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়।
৪ ঘণ্টা আগেবাণিজ্যিক বিমানের সাফল্য পরিমাপের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সূচক হচ্ছে এর উৎপাদন সংখ্যা। এই ক্ষেত্রে বোয়িং ৭৩৭ কিংবা এয়ারবাস এ৩২০-এর মতো প্রযুক্তিতে ঠাসা উড়োজাহাজের কথাই আগে মাথায় আসে। তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো—এগুলোর কোনোটিই ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত বাণিজ্যিক বিমান নয়।
৪ ঘণ্টা আগে