নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়ন (আকু) সদস্যদেশগুলোর মে ও জুনের আমদানির বিল পরিশোধ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। ৮ জুলাই এই বিল পরিশোধ করা হবে, যার পরিমাণ ২ দশমিক শূন্য ২ বিলিয়ন ডলার, যা গত তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। এই অর্থ পরিশোধের পর গ্রস রিজার্ভ নেমে যাবে ২৯ বিলিয়নের ঘরে, যা বর্তমানে ৩১ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন ডলারে রয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, আগামী সপ্তাহে আকু বিল পরিশোধের পর গ্রস রিজার্ভ কমে দাঁড়াতে পারে ২৯ দশমিক ৬৬ বিলিয়ন ডলারে। এই হিসাব প্রাথমিক, সুনির্দিষ্ট তথ্য মিলবে বিল পরিশোধ ও হিসাব সমন্বয়ের পর। তবে দেশের ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভে কোনো পরিবর্তন আসবে না। বর্তমানে দেশের ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ বা এনআইআরের পরিমাণ ২০ দশমিক ৬৯ বিলিয়ন ডলার।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান বলেন, ৮ জুলাইয়ের মধ্যে আকুর বিল পরিশোধ হওয়ার কথা রয়েছে। আকু বিল পরিশোধের পর নিট রিজার্ভ হিসাব করা হয়। এ জন্য আকুসহ অন্যান্য বিল পরিশোধে নিট রিজার্ভে কোনো পরিবর্তন আসে না। তবে রিজার্ভ থেকে যদি ডলার বিক্রি হয় বা সরকার তার কোনো প্রকল্পে বিনিয়োগ বা ঋণ দেয়, তাহলে নিট রিজার্ভে প্রভাব পড়বে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ২০২২ সালের জুলাইয়ের পর থেকে বিল পরিশোধের পরিমাণ ওঠানামা করলেও ২০২৩ সালে প্রতি দুই মাস অন্তর পরিশোধ ১ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলারের নিচে ছিল। ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর থেকে আবার পরিশোধ বাড়তে থাকে। সর্বশেষ মে-জুন মাসে তা তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ ২ দশমিক শূন্য ২ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে।
আরও খবর পড়ুন:
এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়ন (আকু) সদস্যদেশগুলোর মে ও জুনের আমদানির বিল পরিশোধ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। ৮ জুলাই এই বিল পরিশোধ করা হবে, যার পরিমাণ ২ দশমিক শূন্য ২ বিলিয়ন ডলার, যা গত তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। এই অর্থ পরিশোধের পর গ্রস রিজার্ভ নেমে যাবে ২৯ বিলিয়নের ঘরে, যা বর্তমানে ৩১ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন ডলারে রয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, আগামী সপ্তাহে আকু বিল পরিশোধের পর গ্রস রিজার্ভ কমে দাঁড়াতে পারে ২৯ দশমিক ৬৬ বিলিয়ন ডলারে। এই হিসাব প্রাথমিক, সুনির্দিষ্ট তথ্য মিলবে বিল পরিশোধ ও হিসাব সমন্বয়ের পর। তবে দেশের ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভে কোনো পরিবর্তন আসবে না। বর্তমানে দেশের ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ বা এনআইআরের পরিমাণ ২০ দশমিক ৬৯ বিলিয়ন ডলার।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান বলেন, ৮ জুলাইয়ের মধ্যে আকুর বিল পরিশোধ হওয়ার কথা রয়েছে। আকু বিল পরিশোধের পর নিট রিজার্ভ হিসাব করা হয়। এ জন্য আকুসহ অন্যান্য বিল পরিশোধে নিট রিজার্ভে কোনো পরিবর্তন আসে না। তবে রিজার্ভ থেকে যদি ডলার বিক্রি হয় বা সরকার তার কোনো প্রকল্পে বিনিয়োগ বা ঋণ দেয়, তাহলে নিট রিজার্ভে প্রভাব পড়বে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ২০২২ সালের জুলাইয়ের পর থেকে বিল পরিশোধের পরিমাণ ওঠানামা করলেও ২০২৩ সালে প্রতি দুই মাস অন্তর পরিশোধ ১ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলারের নিচে ছিল। ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর থেকে আবার পরিশোধ বাড়তে থাকে। সর্বশেষ মে-জুন মাসে তা তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ ২ দশমিক শূন্য ২ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে।
আরও খবর পড়ুন:
ভারতের একের পর এক নিষেধাজ্ঞায় স্থলপথে রপ্তানি বাণিজ্যে ধস নেমেছে। বেনাপোল বন্দরে স্বাভাবিক সময়ে প্রতিদিন গড়ে ২৫০ ট্রাক পণ্য রপ্তানি হলেও বর্তমানে তা নেমে এসেছে ৩০ ট্রাকের নিচে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এ প্রবণতা অব্যাহত থাকলে রপ্তানিতে বড় ধরনের সংকট তৈরি হবে।
১ ঘণ্টা আগেবিগত বছরগুলোতে বোরো ও আমন মৌসুমে সরকারি ধান-চাল সংগ্রহের লক্ষ্য পূরণ করতে পারেনি খাদ্য মন্ত্রণালয়। কিন্তু এবার চিত্র ভিন্ন। নির্ধারিত সময় শেষ হওয়ার আগেই লক্ষ্য ছাড়িয়ে গেছে সংগ্রহ। ইতিহাসে প্রথমবার সর্বোচ্চ পরিমাণ ধান ও চাল সংগ্রহ করেছে সরকার।
৪ ঘণ্টা আগেআগস্টের প্রথম ২০ দিনে রেমিট্যান্স (প্রবাসী আয়) প্রবাহ ৭ দশমিক ৪ শতাংশ বেড়ে ১ হাজার ৬৪২ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে।
৪ ঘণ্টা আগেদেশে প্রিফ্যাব্রিকেটেড স্টিল শিল্পের বাজার এখন ৮ হাজার কোটি টাকার বেশি। শিল্পায়ন, অবকাঠামো উন্নয়ন ও রপ্তানির সম্ভাবনাময় খাতটি দ্রুত সম্প্রসারণ ঘটাচ্ছে। এই বাস্তবতায় নভেম্বরে রাজধানীতে আয়োজন করা হবে দুই দিনের ‘মেটাল এক্সপো বাংলাদেশ ২০২৫’।
৫ ঘণ্টা আগে