নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামভিত্তিক আলোচিত শিল্প গ্রুপ এস আলমের ৯টি কোম্পানি বন্ধের নোটিশ জারির এক সপ্তাহ পর তা প্রত্যাহার করে খুলে দেওয়া হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এস আলম গ্রুপের মানবসম্পদ ও প্রশাসন বিভাগের প্রধান মোহাম্মদ বোরহান উদ্দিন সাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা যায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তে ২৪ ডিসেম্বর জারি করা কারখানা বন্ধের নোটিশ প্রত্যাহার করা হলো। ১ জানুয়ারি থেকে এই আদেশ কার্যকর হবে।
কোম্পানির সূত্র বলেছে, আজ বুধবার এসব কোম্পানির কর্মকর্তা–কর্মচারীরা কাজে যোগ দিয়েছেন। ফরেন এলসি বন্ধ থাকায় বিদেশ থেকে কাঁচামাল আমদানি করা যাচ্ছে না। স্থানীয় বাজার থেকে যতটুকু কাঁচামাল সংগ্রহ করা হবে, তা দিয়ে আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে উৎপাদন চালানো হবে।
কাঁচামাল না থাকার কারণ দেখিয়ে গত ২৪ ডিসেম্বর এস আলম গ্রুপের বিদ্যুৎকেন্দ্রসহ মোট ৯টি প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করে গ্রুপটি। এ সময় কার্যক্রম না চললেও কর্মকর্তা–কর্মচারীদের বেতন-ভাতা পরিশোধের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়।
এস আলম রিফাইন্ড সুগার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, এস আলম পাওয়ার প্ল্যান্ট লিমিটেড, এস আলম পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড, ইনফিনিটি সিআর স্ট্রিপস ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, চেমন ইস্পাত লিমিটেড, এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলস লিমিটেড, এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলস লিমিটেড-এনওএফ, এস আলম স্টিল ও এস আলম ব্যাগের কর্মকর্তা–কর্মচারীদের ওই নোটিশ দেওয়া হয়।
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের আমলে সুবিধাভোগী ব্যবসায়িক গোষ্ঠী হিসেবে পরিচিত এস আলম গ্রুপ সরকার পতনের পর থেকে কারখানা চালু রাখতে অর্থসংকটের কথা বলে আসছে। বিভিন্ন ব্যাংক থেকে নামে ও ভিন্ন নামে বিপুল অঙ্কের ঋণ নেওয়া শিল্প গ্রুপটির চেয়ারম্যান সাইফুল আলম মাসুদ বিদেশে চলে গেছেন। এখন নতুন করে ঋণ দেওয়া হচ্ছে না এই গ্রুপের কোম্পানিগুলোকে। এতে দৈনন্দিন কাজ চালাতেও চাপে পড়েছে তারা।
অনিয়ম ও জালিয়াতির মাধ্যমে ঋণ নেওয়াসহ বিভিন্ন অভিযোগে সাইফুল আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়েছে। সরকারের বিভিন্ন সংস্থা তাঁদের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে তদন্ত শুরু করেছে।
চট্টগ্রামভিত্তিক আলোচিত শিল্প গ্রুপ এস আলমের ৯টি কোম্পানি বন্ধের নোটিশ জারির এক সপ্তাহ পর তা প্রত্যাহার করে খুলে দেওয়া হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এস আলম গ্রুপের মানবসম্পদ ও প্রশাসন বিভাগের প্রধান মোহাম্মদ বোরহান উদ্দিন সাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা যায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তে ২৪ ডিসেম্বর জারি করা কারখানা বন্ধের নোটিশ প্রত্যাহার করা হলো। ১ জানুয়ারি থেকে এই আদেশ কার্যকর হবে।
কোম্পানির সূত্র বলেছে, আজ বুধবার এসব কোম্পানির কর্মকর্তা–কর্মচারীরা কাজে যোগ দিয়েছেন। ফরেন এলসি বন্ধ থাকায় বিদেশ থেকে কাঁচামাল আমদানি করা যাচ্ছে না। স্থানীয় বাজার থেকে যতটুকু কাঁচামাল সংগ্রহ করা হবে, তা দিয়ে আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে উৎপাদন চালানো হবে।
কাঁচামাল না থাকার কারণ দেখিয়ে গত ২৪ ডিসেম্বর এস আলম গ্রুপের বিদ্যুৎকেন্দ্রসহ মোট ৯টি প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করে গ্রুপটি। এ সময় কার্যক্রম না চললেও কর্মকর্তা–কর্মচারীদের বেতন-ভাতা পরিশোধের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়।
এস আলম রিফাইন্ড সুগার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, এস আলম পাওয়ার প্ল্যান্ট লিমিটেড, এস আলম পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড, ইনফিনিটি সিআর স্ট্রিপস ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, চেমন ইস্পাত লিমিটেড, এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলস লিমিটেড, এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলস লিমিটেড-এনওএফ, এস আলম স্টিল ও এস আলম ব্যাগের কর্মকর্তা–কর্মচারীদের ওই নোটিশ দেওয়া হয়।
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের আমলে সুবিধাভোগী ব্যবসায়িক গোষ্ঠী হিসেবে পরিচিত এস আলম গ্রুপ সরকার পতনের পর থেকে কারখানা চালু রাখতে অর্থসংকটের কথা বলে আসছে। বিভিন্ন ব্যাংক থেকে নামে ও ভিন্ন নামে বিপুল অঙ্কের ঋণ নেওয়া শিল্প গ্রুপটির চেয়ারম্যান সাইফুল আলম মাসুদ বিদেশে চলে গেছেন। এখন নতুন করে ঋণ দেওয়া হচ্ছে না এই গ্রুপের কোম্পানিগুলোকে। এতে দৈনন্দিন কাজ চালাতেও চাপে পড়েছে তারা।
অনিয়ম ও জালিয়াতির মাধ্যমে ঋণ নেওয়াসহ বিভিন্ন অভিযোগে সাইফুল আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়েছে। সরকারের বিভিন্ন সংস্থা তাঁদের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে তদন্ত শুরু করেছে।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
২ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
৬ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
৬ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১০ ঘণ্টা আগে