রেজাউর রহিম, ঢাকা
উন্নত দেশ জাপান, কানাডা ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সমৃদ্ধ অর্থনীতির দেশ সিঙ্গাপুরের সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণ এবং দেশগুলোতে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানি বৃদ্ধিতে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) সম্পাদন করছে সরকার। এই দেশগুলোর সঙ্গে এফটিএ সম্পাদনের প্রস্তুতি প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানায়, দ্বিপক্ষীয় এফটিএ দ্রুত সম্পাদন করতে এরই মধ্যে জাপান, কানাডা ও সিঙ্গাপুর বাংলাদেশের সঙ্গে একমত হয়েছে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ২০২২ সালের প্রথম দিকেই এই দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের এফটিএ সই হবে।
এ ব্যাপারে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এবং ডব্লিউটিও সেলের মহাপরিচালক মো. হাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাণিজ্যিক সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় নিতে বেশ আগে থেকেই জাপান, কানাডা ও সিঙ্গাপুরের সঙ্গে বাংলাদেশের এফটিএ সম্পাদনের আলোচনা চলছিল। সম্প্রতি এই দেশগুলো বাংলাদেশের সঙ্গে এফটিএ স্বাক্ষরে সম্মত হয়েছে। তিনি বলেন, ‘এই দেশগুলোর সঙ্গে আগামী বছরের প্রথম দিকেই এফটিএ চুক্তি সম্পন্ন হবে বলে আশা করছি। চুক্তি সম্পন্ন হলে এসব দেশে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার নিশ্চিত হবে। এ ছাড়া এই চুক্তির মাধ্যমে দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের বিদ্যমান বাণিজ্য ঘাটতি অনেকাংশে দূর হবে।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জনের পর থেকেই আর্থসামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্র জাপান গুরুত্বপূর্ণ সহযোগীর ভূমিকা পালন করছে। এ ছাড়া বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও মালয়েশিয়ার পরই বৈদেশিক বিনিয়োগের চতুর্থ বৃহত্তম দেশ জাপান। পাশাপাশি জাপান বাংলাদেশি পণ্যের অন্যতম রপ্তানি বাজারও। এ ছাড়া মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ প্রকল্পেও জাপান বাংলাদেশকে আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা দিচ্ছে। আর নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে জাপানি বিনিয়োগকারীদের জন্য অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এই জাপানি অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রায় ১ হাজার একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, বাংলাদেশে শ্রম তুলামূলক সস্তা হওয়ায় অনেক জাপানি বিনিয়োগকারী তাদের বৈদেশিক শাখা চীন, ভিয়েতনাম থেকে বাংলাদেশে স্থানান্তরের পরিকল্পনা করছে।
বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশনের তথ্যমতে, বাংলাদেশ জাপানে তৈরি পোশাক ও বস্ত্র, চামড়াজাত পণ্য ও চিংড়ি রপ্তানি করে। অন্যদিকে জাপান থেকে বাংলাদেশ মোটর গাড়ি, বিভিন্ন যন্ত্রাংশ ও ইলেকট্রনিক সামগ্রী আমদানি করে। দেশটির সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যাপক বাণিজ্য ঘাটতি বিদ্যমান।
এদিকে স্বাধীনতার পর থেকেই সিঙ্গাপুর বাংলাদেশের উন্নয়নের সহযোগী। দেশটিতে বাংলাদেশের বিভিন্ন পণ্যের বাজার রয়েছে। অন্যদিকে বাংলাদেশের কৃষি খাত, ফুড প্রসেসিং, আইটি, অবকাঠামো উন্নয়নসহ বিভিন্ন খাতে সিঙ্গাপুরের ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগের আগ্রহ রয়েছে। আর উত্তর আমেরিকার সমৃদ্ধ অর্থনীতির দেশ কানাডা থেকে বাংলাদেশ মূলত খাদ্যশস্য গম, তেলবীজ ও ডাল আমদানি করে। দেশটি থেকে ২০২০ সালে ১১২ কোটি ৬০ লাখ ডলারের বিভিন্ন খাদ্যশস্য আমদানি করেছে বাংলাদেশ। আর কানাডায় বাংলাদেশের তৈরি পোশাক, জুতাসহ বিভিন্ন চামড়াজাত পণ্য ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি হয়। তবে উভয় ক্ষেত্রেই বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি বিদ্যমান। মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি সই হলে এই দেশগুলোতে শুল্ক ও কোটামুক্ত পণ্য প্রবেশাধিকার সুবিধা পাবে বাংলাদেশ। এত রপ্তানি বাড়বে, যা বিদ্যমান বাণিজ্য ঘাটতি হ্রাসে বড় ভূমিকা রাখবে।
এই দেশগুলো ছাড়াও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় অন্য কয়েকটি দেশের সঙ্গে এফটিএ সম্পাদনের জন্য আলোচনা চালাচ্ছে। দেশগুলো হলো—দক্ষিণ আমেরিকার আঞ্চলিক বাণিজ্য জোট মারকোসুরভুক্ত ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, প্যারাগুয়ে ও উরুগুয়ে। এ ছাড়া থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্ক, ফিলিস্তিন, চীন, ভারত, পাকিস্তান, সৌদি আরব ও মালয়েশিয়ার সঙ্গেও এ বিষয়ে আলোচনা চলছে।
প্রসঙ্গত, বর্তমানে বিশ্বের ১৯৮টি দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ক বিদ্যমান। এর মধ্যে ৭১টি দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে। মূলত বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে এফটিএ এবং অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য চুক্তি (পিটিএ) স্বাক্ষরের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এ ছাড়া আরও ৪৩টি দেশের সঙ্গে বিদ্যমান বাণিজ্য চুক্তি পর্যালোচনা করছে সরকার। পরে এসব দেশের সঙ্গে এফটিএ বা পিটিএ করা যায় কি না, সেই সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য মন্ত্রণালয়ের এফটিএ শাখাকে শক্তিশালী করা হয়েছে বলে জানান বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।
উন্নত দেশ জাপান, কানাডা ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সমৃদ্ধ অর্থনীতির দেশ সিঙ্গাপুরের সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণ এবং দেশগুলোতে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানি বৃদ্ধিতে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) সম্পাদন করছে সরকার। এই দেশগুলোর সঙ্গে এফটিএ সম্পাদনের প্রস্তুতি প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানায়, দ্বিপক্ষীয় এফটিএ দ্রুত সম্পাদন করতে এরই মধ্যে জাপান, কানাডা ও সিঙ্গাপুর বাংলাদেশের সঙ্গে একমত হয়েছে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ২০২২ সালের প্রথম দিকেই এই দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের এফটিএ সই হবে।
এ ব্যাপারে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এবং ডব্লিউটিও সেলের মহাপরিচালক মো. হাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাণিজ্যিক সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় নিতে বেশ আগে থেকেই জাপান, কানাডা ও সিঙ্গাপুরের সঙ্গে বাংলাদেশের এফটিএ সম্পাদনের আলোচনা চলছিল। সম্প্রতি এই দেশগুলো বাংলাদেশের সঙ্গে এফটিএ স্বাক্ষরে সম্মত হয়েছে। তিনি বলেন, ‘এই দেশগুলোর সঙ্গে আগামী বছরের প্রথম দিকেই এফটিএ চুক্তি সম্পন্ন হবে বলে আশা করছি। চুক্তি সম্পন্ন হলে এসব দেশে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার নিশ্চিত হবে। এ ছাড়া এই চুক্তির মাধ্যমে দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের বিদ্যমান বাণিজ্য ঘাটতি অনেকাংশে দূর হবে।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জনের পর থেকেই আর্থসামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্র জাপান গুরুত্বপূর্ণ সহযোগীর ভূমিকা পালন করছে। এ ছাড়া বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও মালয়েশিয়ার পরই বৈদেশিক বিনিয়োগের চতুর্থ বৃহত্তম দেশ জাপান। পাশাপাশি জাপান বাংলাদেশি পণ্যের অন্যতম রপ্তানি বাজারও। এ ছাড়া মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ প্রকল্পেও জাপান বাংলাদেশকে আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা দিচ্ছে। আর নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে জাপানি বিনিয়োগকারীদের জন্য অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এই জাপানি অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রায় ১ হাজার একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, বাংলাদেশে শ্রম তুলামূলক সস্তা হওয়ায় অনেক জাপানি বিনিয়োগকারী তাদের বৈদেশিক শাখা চীন, ভিয়েতনাম থেকে বাংলাদেশে স্থানান্তরের পরিকল্পনা করছে।
বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশনের তথ্যমতে, বাংলাদেশ জাপানে তৈরি পোশাক ও বস্ত্র, চামড়াজাত পণ্য ও চিংড়ি রপ্তানি করে। অন্যদিকে জাপান থেকে বাংলাদেশ মোটর গাড়ি, বিভিন্ন যন্ত্রাংশ ও ইলেকট্রনিক সামগ্রী আমদানি করে। দেশটির সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যাপক বাণিজ্য ঘাটতি বিদ্যমান।
এদিকে স্বাধীনতার পর থেকেই সিঙ্গাপুর বাংলাদেশের উন্নয়নের সহযোগী। দেশটিতে বাংলাদেশের বিভিন্ন পণ্যের বাজার রয়েছে। অন্যদিকে বাংলাদেশের কৃষি খাত, ফুড প্রসেসিং, আইটি, অবকাঠামো উন্নয়নসহ বিভিন্ন খাতে সিঙ্গাপুরের ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগের আগ্রহ রয়েছে। আর উত্তর আমেরিকার সমৃদ্ধ অর্থনীতির দেশ কানাডা থেকে বাংলাদেশ মূলত খাদ্যশস্য গম, তেলবীজ ও ডাল আমদানি করে। দেশটি থেকে ২০২০ সালে ১১২ কোটি ৬০ লাখ ডলারের বিভিন্ন খাদ্যশস্য আমদানি করেছে বাংলাদেশ। আর কানাডায় বাংলাদেশের তৈরি পোশাক, জুতাসহ বিভিন্ন চামড়াজাত পণ্য ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি হয়। তবে উভয় ক্ষেত্রেই বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি বিদ্যমান। মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি সই হলে এই দেশগুলোতে শুল্ক ও কোটামুক্ত পণ্য প্রবেশাধিকার সুবিধা পাবে বাংলাদেশ। এত রপ্তানি বাড়বে, যা বিদ্যমান বাণিজ্য ঘাটতি হ্রাসে বড় ভূমিকা রাখবে।
এই দেশগুলো ছাড়াও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় অন্য কয়েকটি দেশের সঙ্গে এফটিএ সম্পাদনের জন্য আলোচনা চালাচ্ছে। দেশগুলো হলো—দক্ষিণ আমেরিকার আঞ্চলিক বাণিজ্য জোট মারকোসুরভুক্ত ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, প্যারাগুয়ে ও উরুগুয়ে। এ ছাড়া থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্ক, ফিলিস্তিন, চীন, ভারত, পাকিস্তান, সৌদি আরব ও মালয়েশিয়ার সঙ্গেও এ বিষয়ে আলোচনা চলছে।
প্রসঙ্গত, বর্তমানে বিশ্বের ১৯৮টি দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ক বিদ্যমান। এর মধ্যে ৭১টি দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে। মূলত বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে এফটিএ এবং অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য চুক্তি (পিটিএ) স্বাক্ষরের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এ ছাড়া আরও ৪৩টি দেশের সঙ্গে বিদ্যমান বাণিজ্য চুক্তি পর্যালোচনা করছে সরকার। পরে এসব দেশের সঙ্গে এফটিএ বা পিটিএ করা যায় কি না, সেই সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য মন্ত্রণালয়ের এফটিএ শাখাকে শক্তিশালী করা হয়েছে বলে জানান বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।
এনবিআরের চেয়ারম্যানের অপসারণের দাবিতে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচিতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন দেশের ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এতে আমদানি ও রপ্তানিকারকদের ওপর বিপর্যয় নিয়ে আসবে, যা হবে দেশের অর্থনীতির জন্য একটি অশনিসংকেত।
৪১ মিনিট আগেআন্দোলনকারীদের অবস্থানের পরিপ্রেক্ষিতে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে এনবিআরের মূল ফটক বন্ধ করে দিয়ে ভেতরে অবস্থান নিয়েছেন বিজিবি, পুলিশ, র্যাব ও কোস্ট গার্ডের সদস্যরা। এই অবস্থায় ভেতরে কেউ ঢুকতে পারছেন না। বের হতেও পারছেন না কেউ। ফলে এনবিআরের সব সেবা বন্ধ রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যে পারস্পরিক শুল্ক চুক্তি চূড়ান্ত করার বিষয়ে আলোচনা অব্যাহত রয়েছে। গত বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) ওয়াশিংটনে অনুষ্ঠিত সর্বশেষ বৈঠকে দুই পক্ষই উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে।
৫ ঘণ্টা আগেপরিবেশবান্ধব উৎপাদন কার্যক্রম ও টেকসই শিল্প ব্যবস্থাপনার জন্য দেওয়া হয় ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’। গাজীপুরের শ্রীপুরের এক্স সিরামিকস লিমিটেডের কারখানা কর্তৃপক্ষ পেয়েছে এ সম্মাননা। তবে শ্রীপুরে লবলঙ্গ নদ দখল ও দূষণের প্রথম সারিতে রয়েছে এই কারখানা। এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন পরিবেশবাদী বিভিন্ন সংগঠনে
১৫ ঘণ্টা আগে