নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তৈরি পোশাক খাতে ন্যূনতম মজুরির দাবিতে চলমান সহিংস আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে বন্ধ হয়ে যাওয়া কারখানা আগামী শনিবার খুলবে বলে জানিয়েছেন বিজিএমইএ। তারা জানিয়েছে এখন পর্যন্ত প্রায় ৪০০টির মতো কারখানা বন্ধ আছে।
সরকার থেকে কারখানার নিরাপত্তা দেওয়ার আশ্বাস পাওয়ার পর বন্ধ হয়ে যাওয়া কারখানা খোলার ব্যাপারে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিজিএমইএ।
এর আগে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে দেখা করে বিজিএমইএর বর্তমান ও সাবেক নেতৃবৃন্দ পোশাক কারখানার নিরাপত্তা দেওয়ার অনুরোধ করেন। তাঁর কাছ থেকে আশ্বাস পাওয়ার পর আগামী শনিবার থেকে কারখানা খোলার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিয়ে বিজিএমইএর বর্তমান পরিচালনা পর্ষদ ইতিমধ্যে সদস্যদের এক চিঠির মাধ্যমে জানিয়ে দিয়েছে।
বিজিএমইএর সদস্যদের কাছে লেখা চিঠিতে সংস্থাটি কারখানা ভাঙচুর মতো ঘটনায় কারও বিরুদ্ধে প্রমাণ পাওয়া গেলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করেছে।
এ ব্যাপারে জানতে বিজিএমইআর সভাপতি ফারুক হাসানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা সরকারের পক্ষ থেকে কারখানায় নিরাপত্তা দেওয়া হবে এই আশ্বাস পেয়ে আগামী শনিবার থেকে বন্ধ হয়ে যাওয়া সকল কারখানা খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ইতিমধ্যে এই সিদ্ধান্ত আমাদের সদস্যদের কাছে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।’
২০১৮ সালের পর তৈরি পোশাক খাতের শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণের জন্য সরকার যে মজুরি বোর্ড গঠন করেছে সেখানে মালিক পক্ষ থেকে শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ১০ হাজার ৪০০ টাকা প্রস্তাব করা হলে গাজীপুর, আশুলিয়ায়, মিরপুরসহ কয়েকটি স্থানে শ্রমিক বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। তৈরি পোশাক খাতের শ্রমিক নেতাদের দাবি শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ২৩ হাজার টাকা নির্ধারণ করতে হবে। যা বর্তমান মজুরি ৮ হাজার টাকার তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ।
শ্রমিক অসন্তোষের কারণে কতগুলো কারখানা এখন পর্যন্ত বন্ধ হয়েছে জানতে চাইলে ফারুক হাসান বলেন, ‘গত ২৩ অক্টোবর থেকে চলমান শ্রমিক আন্দোলনের কারণে এখন পর্যন্ত প্রায় ৪০০ কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে।’
জানা যায়, এই বন্ধ হয়ে যাওয়া কারখানার মধ্যে কিছু কারখানা আছে তাদের কারখানায় কোনো সমস্যা না থাকলেও পাশের কোনো কারখানায় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ভয়ে নিজের কারখানা বন্ধ করে দিয়েছে।
বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান জানিয়েছেন, শনিবার কারখানা খোলার পর যদি আবারও শ্রমিক অসন্তোষ দেখা দেয় তাহলে মালিকপক্ষ তৎক্ষণাৎ কারখানা বন্ধ করে দিতে পারবে।
শ্রমিকেরা কাজ না করে কারখানা থেকে বের হয়ে আন্দোলন ও ভাঙচুর করলে শ্রম আইনের ১৩ (১) ধারা মোতাবেক নো ওয়ার্ক নো পেমেন্ট অর্থাৎ কাজ না করলে শ্রমিকেরা বেতন পাবে না এই নীতিতে কারখানা পুনরায় চালু না হওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন ফারুক হাসান।
ন্যূনতম মজুরি বোর্ডে মালিক পক্ষের ১০ হাজার ৪০০ টাকা মজুরি প্রস্তাবের পর গত ২৩ অক্টোবর থেকে চলমান শ্রমিক বিক্ষোভ নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশের পাশাপাশি র্যাব মোতায়েন করেছিল সরকার। এই দুই সংস্থা শ্রমিক আন্দোলন দমনে ব্যর্থ হওয়ার পর পোশাক কারখানার মালিকদের অনুরোধে সরকার আজ থেকে বিজিবি মোতায়েন করেছে।
বিজিবি মোতায়েনের পর শ্রমিক বিক্ষোভ এবং তৈরি পোশাক শিল্প এলাকায় পরিস্থিতি আগের চেয়ে উন্নতি হয়েছে কি না জানতে চাইলে ফারুক হাসান বলেন, ‘আমি এখনো আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নতির কোনো লক্ষণ দেখছি না।’
তৈরি পোশাক খাতে ন্যূনতম মজুরির দাবিতে চলমান সহিংস আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে বন্ধ হয়ে যাওয়া কারখানা আগামী শনিবার খুলবে বলে জানিয়েছেন বিজিএমইএ। তারা জানিয়েছে এখন পর্যন্ত প্রায় ৪০০টির মতো কারখানা বন্ধ আছে।
সরকার থেকে কারখানার নিরাপত্তা দেওয়ার আশ্বাস পাওয়ার পর বন্ধ হয়ে যাওয়া কারখানা খোলার ব্যাপারে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিজিএমইএ।
এর আগে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে দেখা করে বিজিএমইএর বর্তমান ও সাবেক নেতৃবৃন্দ পোশাক কারখানার নিরাপত্তা দেওয়ার অনুরোধ করেন। তাঁর কাছ থেকে আশ্বাস পাওয়ার পর আগামী শনিবার থেকে কারখানা খোলার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিয়ে বিজিএমইএর বর্তমান পরিচালনা পর্ষদ ইতিমধ্যে সদস্যদের এক চিঠির মাধ্যমে জানিয়ে দিয়েছে।
বিজিএমইএর সদস্যদের কাছে লেখা চিঠিতে সংস্থাটি কারখানা ভাঙচুর মতো ঘটনায় কারও বিরুদ্ধে প্রমাণ পাওয়া গেলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করেছে।
এ ব্যাপারে জানতে বিজিএমইআর সভাপতি ফারুক হাসানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা সরকারের পক্ষ থেকে কারখানায় নিরাপত্তা দেওয়া হবে এই আশ্বাস পেয়ে আগামী শনিবার থেকে বন্ধ হয়ে যাওয়া সকল কারখানা খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ইতিমধ্যে এই সিদ্ধান্ত আমাদের সদস্যদের কাছে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।’
২০১৮ সালের পর তৈরি পোশাক খাতের শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণের জন্য সরকার যে মজুরি বোর্ড গঠন করেছে সেখানে মালিক পক্ষ থেকে শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ১০ হাজার ৪০০ টাকা প্রস্তাব করা হলে গাজীপুর, আশুলিয়ায়, মিরপুরসহ কয়েকটি স্থানে শ্রমিক বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। তৈরি পোশাক খাতের শ্রমিক নেতাদের দাবি শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ২৩ হাজার টাকা নির্ধারণ করতে হবে। যা বর্তমান মজুরি ৮ হাজার টাকার তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ।
শ্রমিক অসন্তোষের কারণে কতগুলো কারখানা এখন পর্যন্ত বন্ধ হয়েছে জানতে চাইলে ফারুক হাসান বলেন, ‘গত ২৩ অক্টোবর থেকে চলমান শ্রমিক আন্দোলনের কারণে এখন পর্যন্ত প্রায় ৪০০ কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে।’
জানা যায়, এই বন্ধ হয়ে যাওয়া কারখানার মধ্যে কিছু কারখানা আছে তাদের কারখানায় কোনো সমস্যা না থাকলেও পাশের কোনো কারখানায় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ভয়ে নিজের কারখানা বন্ধ করে দিয়েছে।
বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান জানিয়েছেন, শনিবার কারখানা খোলার পর যদি আবারও শ্রমিক অসন্তোষ দেখা দেয় তাহলে মালিকপক্ষ তৎক্ষণাৎ কারখানা বন্ধ করে দিতে পারবে।
শ্রমিকেরা কাজ না করে কারখানা থেকে বের হয়ে আন্দোলন ও ভাঙচুর করলে শ্রম আইনের ১৩ (১) ধারা মোতাবেক নো ওয়ার্ক নো পেমেন্ট অর্থাৎ কাজ না করলে শ্রমিকেরা বেতন পাবে না এই নীতিতে কারখানা পুনরায় চালু না হওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন ফারুক হাসান।
ন্যূনতম মজুরি বোর্ডে মালিক পক্ষের ১০ হাজার ৪০০ টাকা মজুরি প্রস্তাবের পর গত ২৩ অক্টোবর থেকে চলমান শ্রমিক বিক্ষোভ নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশের পাশাপাশি র্যাব মোতায়েন করেছিল সরকার। এই দুই সংস্থা শ্রমিক আন্দোলন দমনে ব্যর্থ হওয়ার পর পোশাক কারখানার মালিকদের অনুরোধে সরকার আজ থেকে বিজিবি মোতায়েন করেছে।
বিজিবি মোতায়েনের পর শ্রমিক বিক্ষোভ এবং তৈরি পোশাক শিল্প এলাকায় পরিস্থিতি আগের চেয়ে উন্নতি হয়েছে কি না জানতে চাইলে ফারুক হাসান বলেন, ‘আমি এখনো আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নতির কোনো লক্ষণ দেখছি না।’
যুক্তরাষ্ট্রের ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর বিমান হামলার পর বিশ্বজুড়ে তেলের বাজারে ব্যাপক অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। যুদ্ধের আশঙ্কা এবং জ্বালানির সরবরাহে সম্ভাব্য বিঘ্ন ঘটতে পারে—এই আতঙ্কে আজ দিনের শুরুতেই বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম হঠাৎ করেই ঊর্ধ্বমুখী হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের মানুষ বছরে গড়ে ৯৮১ টাকা ব্যয় করেন শুধু হাত ধোয়ার পেছনে। এ খরচ শহরে ১৩১১ টাকা হলেও গ্রামে ৮৩১ টাকা। পানি ব্যবহারের দিক থেকেও পার্থক্য লক্ষণীয়—একজন গ্রামীণ নাগরিক বছরে গড়ে ৩১ হাজার ১৮৪ লিটার পানি ব্যবহার করেন হাত ধোয়ার জন্য, আর শহরে এ পরিমাণ ৩০ হাজার ৬৮৩ লিটার। এসব তথ্য প্রকাশ করেছে
৮ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার ঐতিহ্যবাহী কানসাট আমবাজারে চলছে জমজমাট বেচাকেনা। দেশের বৃহৎতম এই মৌসুমি বাজারটি এখন হাঁকডাকে মুখর, নানা জাতের আমে ভরে উঠেছে প্রতিটি আড়ত। ঈদুল আজহার ছুটি, অতিবৃষ্টি ও প্রচণ্ড খরায় সাময়িক ধাক্কা খেলেও গত কয়েকদিনে পরিস্থিতি অনেকটাই ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ব্যাংক লেনদেন চালু হওয়
৮ ঘণ্টা আগেচলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের ১১ মাসে (জুলাই থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত) প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৯ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এটি আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৭ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এই সময় পর্যন্ত রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন
৮ ঘণ্টা আগে