নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
৯০০ কোটি টাকা পাওনা আদায়ে এস আলমের ৪ হাজার ৫৮৯ শতক সম্পত্তি নিলামে তুলেছে ইসলামী ব্যাংক। গ্রুপটির অঙ্গপ্রতিষ্ঠান সেঞ্চুরি ফুড প্রোডাক্টসের কাছে বিনিয়োগ করা ঋণ খেলাপি হয়ে পড়ায় ব্যাংকটির খাতুনগঞ্জ শাখা এই নিলাম আহ্বান করে। বন্ধক রাখা এসব সম্পত্তির সর্বোচ্চ মূল্য ৩১৯ কোটি টাকা।
ইসলামী ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, ট্রেডিং ও আমদানির নামে ২০১৮ সালে এই ঋণ নেয় সেঞ্চুরি ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেড (সেঞ্চুরি ফ্লাওয়ার মিলস)। কোম্পানিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আরিফুল ইসলাম চৌধুরী ও পরিচালক মোহাম্মদ হাসানুজ্জামান। দুজনের বাড়ি চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায়। ওই দুজনের নাম ব্যবহার করে মূলত এই ঋণ নিয়েছে এস আলম গ্রুপ।
ইসলামী ব্যাংকের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ও শাখাপ্রধান (খাতুনগঞ্জ) মো. জামাল উদ্দিন বলেন, ৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তনের আগ পর্যন্ত কাগজে-কলমে ঋণটি নিয়মিত দেখানো হয়েছিল। সরকার পরিবর্তনের পর ঋণের টাকা আদায়ে চাপ দেওয়া হলে নামমাত্র কিছু টাকা পরিশোধ করেছে প্রতিষ্ঠানটি। তবে চার-পাঁচ মাস ধরে প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধারদের আর খোঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটির কাছে সুদ–আসলে পাওনা দাঁড়িয়েছে ৯০১ কোটি ৫৩ লাখ ৬২ হাজার ৪৪৪ টাকা। বারবার চেষ্টার পরও ঋণের টাকা আদায় না হওয়ায় অর্থঋণ আদালত আইন ২০০৩–এর ১২(৩) ধারায় প্রতিষ্ঠানটির বন্ধক রাখা সম্পত্তি নিলামে বিক্রির জন্য দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে।
ব্যাংকের তথ্যমতে, বন্ধক রাখা ৪ হাজার ৫৮৯ শতক সম্পত্তির সর্বোচ্চ মূল্য ৩১৯ কোটি টাকা। চট্টগ্রাম নগরী ও বিভিন্ন উপজেলায় অবস্থিত এসব সম্পত্তি। এর মধ্যে চট্টগ্রাম শহরে চারটি জমিতে সেমিপাকা স্থাপনা থাকলেও বাকি জমিগুলো নাল শ্রেণি।
নিলাম বিজ্ঞপ্তিতে আগামী ১০ এপ্রিলের মধ্যে আগ্রহী দরদাতাদের দরপত্র জমা দিতে বলা হয়েছে।
২০১৭ সালে ইসলামী ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ নেয় চট্টগ্রামভিত্তিক ব্যবসায়ী গোষ্ঠী এস আলম গ্রুপ। ব্যাংকটির চেয়ারম্যান ছিলেন এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলমের ছেলে আহসানুল আলম। ব্যাংকটির ঋণের পরিমাণ ১ লাখ ৭৫ হাজার কোটি টাকা।
ইসলামী ব্যাংকের তথ্যমতে, ব্যাংকটি থেকে প্রায় ৮৮ হাজার কোটি টাকা একাই বের করে নিয়েছে এস আলম গ্রুপ। এর মধ্যে শুধু খাতুনগঞ্জ শাখা থেকে ৪৫ হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে গ্রুপটি।
বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, অন্যান্য ব্যাংক মিলে বিতর্কিত এই শিল্প গ্রুপের কাছে ঋণ দেড় লাখ কোটি টাকার বেশি। ৫ আগস্টের পর থেকে এস আলম পরিবারের কোনো সদস্য দেশে ফেরেননি।
এর আগে খেলাপি আদায়ে দুই দফায় এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি নিলামে তুলে জনতা ব্যাংক চট্টগ্রামের সাধারণ বীমা শাখা।
এস আলম গ্রুপের উপব্যবস্থাপক আশীষ কুমার নাথ বলেন, ‘বিষয়টি আমি অবগত নই। পাওনার বিপরীতে কোনো সম্পত্তি নিলামে তুললে তা আইন অনুযায়ী গ্রুপ ব্যবস্থা নেবে।’
৯০০ কোটি টাকা পাওনা আদায়ে এস আলমের ৪ হাজার ৫৮৯ শতক সম্পত্তি নিলামে তুলেছে ইসলামী ব্যাংক। গ্রুপটির অঙ্গপ্রতিষ্ঠান সেঞ্চুরি ফুড প্রোডাক্টসের কাছে বিনিয়োগ করা ঋণ খেলাপি হয়ে পড়ায় ব্যাংকটির খাতুনগঞ্জ শাখা এই নিলাম আহ্বান করে। বন্ধক রাখা এসব সম্পত্তির সর্বোচ্চ মূল্য ৩১৯ কোটি টাকা।
ইসলামী ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, ট্রেডিং ও আমদানির নামে ২০১৮ সালে এই ঋণ নেয় সেঞ্চুরি ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেড (সেঞ্চুরি ফ্লাওয়ার মিলস)। কোম্পানিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আরিফুল ইসলাম চৌধুরী ও পরিচালক মোহাম্মদ হাসানুজ্জামান। দুজনের বাড়ি চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলায়। ওই দুজনের নাম ব্যবহার করে মূলত এই ঋণ নিয়েছে এস আলম গ্রুপ।
ইসলামী ব্যাংকের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ও শাখাপ্রধান (খাতুনগঞ্জ) মো. জামাল উদ্দিন বলেন, ৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তনের আগ পর্যন্ত কাগজে-কলমে ঋণটি নিয়মিত দেখানো হয়েছিল। সরকার পরিবর্তনের পর ঋণের টাকা আদায়ে চাপ দেওয়া হলে নামমাত্র কিছু টাকা পরিশোধ করেছে প্রতিষ্ঠানটি। তবে চার-পাঁচ মাস ধরে প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধারদের আর খোঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটির কাছে সুদ–আসলে পাওনা দাঁড়িয়েছে ৯০১ কোটি ৫৩ লাখ ৬২ হাজার ৪৪৪ টাকা। বারবার চেষ্টার পরও ঋণের টাকা আদায় না হওয়ায় অর্থঋণ আদালত আইন ২০০৩–এর ১২(৩) ধারায় প্রতিষ্ঠানটির বন্ধক রাখা সম্পত্তি নিলামে বিক্রির জন্য দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে।
ব্যাংকের তথ্যমতে, বন্ধক রাখা ৪ হাজার ৫৮৯ শতক সম্পত্তির সর্বোচ্চ মূল্য ৩১৯ কোটি টাকা। চট্টগ্রাম নগরী ও বিভিন্ন উপজেলায় অবস্থিত এসব সম্পত্তি। এর মধ্যে চট্টগ্রাম শহরে চারটি জমিতে সেমিপাকা স্থাপনা থাকলেও বাকি জমিগুলো নাল শ্রেণি।
নিলাম বিজ্ঞপ্তিতে আগামী ১০ এপ্রিলের মধ্যে আগ্রহী দরদাতাদের দরপত্র জমা দিতে বলা হয়েছে।
২০১৭ সালে ইসলামী ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ নেয় চট্টগ্রামভিত্তিক ব্যবসায়ী গোষ্ঠী এস আলম গ্রুপ। ব্যাংকটির চেয়ারম্যান ছিলেন এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলমের ছেলে আহসানুল আলম। ব্যাংকটির ঋণের পরিমাণ ১ লাখ ৭৫ হাজার কোটি টাকা।
ইসলামী ব্যাংকের তথ্যমতে, ব্যাংকটি থেকে প্রায় ৮৮ হাজার কোটি টাকা একাই বের করে নিয়েছে এস আলম গ্রুপ। এর মধ্যে শুধু খাতুনগঞ্জ শাখা থেকে ৪৫ হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে গ্রুপটি।
বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, অন্যান্য ব্যাংক মিলে বিতর্কিত এই শিল্প গ্রুপের কাছে ঋণ দেড় লাখ কোটি টাকার বেশি। ৫ আগস্টের পর থেকে এস আলম পরিবারের কোনো সদস্য দেশে ফেরেননি।
এর আগে খেলাপি আদায়ে দুই দফায় এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি নিলামে তুলে জনতা ব্যাংক চট্টগ্রামের সাধারণ বীমা শাখা।
এস আলম গ্রুপের উপব্যবস্থাপক আশীষ কুমার নাথ বলেন, ‘বিষয়টি আমি অবগত নই। পাওনার বিপরীতে কোনো সম্পত্তি নিলামে তুললে তা আইন অনুযায়ী গ্রুপ ব্যবস্থা নেবে।’
জনসংখ্যায় ক্ষুদ্র, কিন্তু প্রভাবের বিচারে বিশাল নর্ডিক দেশগুলো যেন এক অর্থনৈতিক বিস্ময়। সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও ফিনল্যান্ড—এই চার দেশের জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক আকার যতই ছোট হোক না কেন, এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে আইকিয়া, লেগো, স্পটিফাই, নোভো নর্ডিস্ক, নোকিয়া ও কার্লসবার্গের মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলো।
৪ ঘণ্টা আগেহজ মৌসুমে সম্মানিত হজযাত্রীদের জন্য উন্নত ও নিরবচ্ছিন্ন সেবা প্রদানের লক্ষ্যে আশকোনায় অবস্থিত হজ ক্যাম্পে সেবা বুথ উদ্বোধন করেছে এক্সিম ব্যাংক। ২৮ এপ্রিল হজ ক্যাম্পে এক্সিম ব্যাংকের সেবা বুথে আয়োজিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
৬ ঘণ্টা আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি ও ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের ‘স্পেশাল ঈদ রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইন’ শীর্ষক মাসব্যাপী ক্যাম্পেইন আজ মঙ্গলবার ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে উদ্বোধন করা হয়েছে। ক্যাম্পেইন চলাকালে ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের মাধ্যমে ইসলামী ব্যাংকে রেমিট্যান্স প্রেরণকারীদের ডিজিটাল ড্রর মাধ্যমে প্রতি সপ্তাহে ৩টি করে
৬ ঘণ্টা আগেএনসিসি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের এক সভায় সম্প্রতি আবদুস সালাম (উদ্যোক্তা পরিচালক) সর্বসম্মতিক্রমে ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। ইঞ্জিনিয়ার আবদুস সালাম দেশের একজন স্বনামধন্য প্রকৌশলী এবং প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী। প্রতিষ্ঠানের খবর, করপোরেট, ব্যাংক, বিজ্ঞপ্তি, এনসিসি ব্যাংক
৬ ঘণ্টা আগে