শিক্ষার্থী ও কর্মীদের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে সাভারে অবস্থিত ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির রেসিডেন্সিয়াল সেমিস্টারে ‘ক্যাম্পাস সেফগার্ডিং’ শীর্ষক তিনটি সেশন পরিচালনা করেছেন ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির অফিস অব দ্য প্রক্টর। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় দেড় হাজার শিক্ষার্থী ও কর্মী এই সেশনগুলোতে অংশ নেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ে সদস্যের জন্য একটি নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে কাজ করছে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি। তাই সার্বিক ক্যাম্পাস সেফগার্ডিং সচেতনতা ক্যাম্পেইনের অংশ হিসেবে একটি শক্তিশালী এবং সর্বজনীন সেফগার্ডিং পলিসি বাস্তবায়ন করেছেন ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির অফিস অব দ্য প্রক্টর।
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির ডেপুটি প্রক্টর ও সেফগার্ডিং লিড অ্যাডভোকেট ফারহান হকের নেতৃত্বে এই সচেতনতা সেশন পরিচালিত হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কাছে সেফগার্ডিং নীতিমালা তুলে ধরেন প্রক্টর ড. রুবানা আহমেদ এবং প্রক্টর অফিসের বাকি সদস্যরা। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ক্যাম্পাস সুপারিনটেনডেন্ট মীর সাদিক ফয়সাল।
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি পরিবারের সবার মধ্যে সেফগার্ডিং বিষয়ে সচেতনতা বাড়ানোর ওপর এই সেশনগুলোতে গুরুত্বারোপ করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলাসংক্রান্ত নীতিমালা, পদ্ধতি ও সহায়তা প্রটোকলগুলো বিস্তারিতভাবে তুলে ধরেন আলোচকেরা। এ ছাড়া ক্যাম্পাসে একটি নিরাপদ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক পরিবেশ বজায় রাখার বিষয়ে করণীয় সম্পর্কে এতে আলোকপাত করা হয়। একই সঙ্গে সেফগার্ডিং ও ক্যাম্পাস সেফগার্ডিং বিষয়ে ধারণা প্রদান, বিভিন্ন একাডেমিক এবং নন-একাডেমিক নিয়ম পরিপন্থী কাজ ও এর পরিণাম, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের দায়িত্বশীল ব্যবহার এবং যেকোনো সমস্যা কর্তৃপক্ষকে জানানোর মাধ্যমগুলো শিক্ষার্থীর সামনে তুলে ধরা হয়। ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক সেফগার্ডিং মেনে চলার বিষয়েও শিক্ষার্থীদের উদ্বুদ্ধ করা হয় এই সেশনগুলোতে।
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি জানায়, তারা পুঙ্খানুপুঙ্খ সুরক্ষানীতি তুলে ধরে একটি অভ্যন্তরীণ ‘ক্যাম্পাস সেফগার্ডিং ফ্রেমওয়ার্ক’ তৈরি করেছে এবং এটির বাস্তবায়ন করে চলেছে। এর লক্ষ্য শিক্ষার্থী এবং কর্মীদের জন্য একটি নিরাপদ, সমন্বিত এবং সহায়ক পরিবেশ গড়ে তোলা।
শিক্ষার্থী ও কর্মীদের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে সাভারে অবস্থিত ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির রেসিডেন্সিয়াল সেমিস্টারে ‘ক্যাম্পাস সেফগার্ডিং’ শীর্ষক তিনটি সেশন পরিচালনা করেছেন ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির অফিস অব দ্য প্রক্টর। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় দেড় হাজার শিক্ষার্থী ও কর্মী এই সেশনগুলোতে অংশ নেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ে সদস্যের জন্য একটি নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে কাজ করছে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি। তাই সার্বিক ক্যাম্পাস সেফগার্ডিং সচেতনতা ক্যাম্পেইনের অংশ হিসেবে একটি শক্তিশালী এবং সর্বজনীন সেফগার্ডিং পলিসি বাস্তবায়ন করেছেন ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির অফিস অব দ্য প্রক্টর।
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির ডেপুটি প্রক্টর ও সেফগার্ডিং লিড অ্যাডভোকেট ফারহান হকের নেতৃত্বে এই সচেতনতা সেশন পরিচালিত হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কাছে সেফগার্ডিং নীতিমালা তুলে ধরেন প্রক্টর ড. রুবানা আহমেদ এবং প্রক্টর অফিসের বাকি সদস্যরা। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ক্যাম্পাস সুপারিনটেনডেন্ট মীর সাদিক ফয়সাল।
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি পরিবারের সবার মধ্যে সেফগার্ডিং বিষয়ে সচেতনতা বাড়ানোর ওপর এই সেশনগুলোতে গুরুত্বারোপ করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলাসংক্রান্ত নীতিমালা, পদ্ধতি ও সহায়তা প্রটোকলগুলো বিস্তারিতভাবে তুলে ধরেন আলোচকেরা। এ ছাড়া ক্যাম্পাসে একটি নিরাপদ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক পরিবেশ বজায় রাখার বিষয়ে করণীয় সম্পর্কে এতে আলোকপাত করা হয়। একই সঙ্গে সেফগার্ডিং ও ক্যাম্পাস সেফগার্ডিং বিষয়ে ধারণা প্রদান, বিভিন্ন একাডেমিক এবং নন-একাডেমিক নিয়ম পরিপন্থী কাজ ও এর পরিণাম, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের দায়িত্বশীল ব্যবহার এবং যেকোনো সমস্যা কর্তৃপক্ষকে জানানোর মাধ্যমগুলো শিক্ষার্থীর সামনে তুলে ধরা হয়। ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক সেফগার্ডিং মেনে চলার বিষয়েও শিক্ষার্থীদের উদ্বুদ্ধ করা হয় এই সেশনগুলোতে।
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি জানায়, তারা পুঙ্খানুপুঙ্খ সুরক্ষানীতি তুলে ধরে একটি অভ্যন্তরীণ ‘ক্যাম্পাস সেফগার্ডিং ফ্রেমওয়ার্ক’ তৈরি করেছে এবং এটির বাস্তবায়ন করে চলেছে। এর লক্ষ্য শিক্ষার্থী এবং কর্মীদের জন্য একটি নিরাপদ, সমন্বিত এবং সহায়ক পরিবেশ গড়ে তোলা।
যুক্তরাষ্ট্রের আরোপিত শুল্কের ধাক্কায় টালমাটাল বিশ্ববাণিজ্য, বিশেষ করে এশিয়ার দেশগুলো। এশিয়ার অধিকাংশ দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানি হয়ে থাকে। আর শুল্কের কারণে এ খাতে শঙ্কার জন্ম হয়েছে। গত ২০ এপ্রিল লিবারেশন ডে ঘোষণা করে যে শুল্ক আরোপ করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, তার প্রভাবের
১৫ ঘণ্টা আগেভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। আর এর বড় ধাক্কা লেগেছে ভারতের তৈরি পোশাক খাতে। ট্রাম্পের এই শুল্ক ঘোষণার পর থেকে প্রতিদিন আতঙ্কে কাটছে এই খাতের উদ্যোক্তাদের।
১৭ ঘণ্টা আগেব্যাংক খাতে লুণ্ঠন, অর্থ পাচার, শেয়ারবাজার ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে নড়বড়ে করে ফেলা, বৈদেশিক মুদ্রার মজুতে চাপ ইত্যাদি কারণে আওয়ামী লীগ আমলের শেষের দিকে অর্থনীতি মহাসংকটে পড়েছিল। এর সরাসরি প্রভাব পড়ে জনজীবনেও। মূল্যস্ফীতিতে দেশবাসীর নাভিশ্বাস ওঠে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার স্বৈরশাসনের...
১ দিন আগেচীনা প্রতিষ্ঠান চুয়ানচিং ড্রিলিং ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেডের (সিসিডিসি) সঙ্গে দুটি কূপ খননের চুক্তি করেছে বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড (বিজিএফসিএল)। ৫৯৪ কোটি টাকা ব্যয়ে বাখরাবাদ ও তিতাস এলাকায় গভীর অনুসন্ধানে এ দুটি কূপ খনন করা হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে...
১ দিন আগে