দেশে লক্ষ্যমাত্রার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নের দৌড়ে আগের সব ব্যর্থতার রেকর্ড ভঙ্গ হয়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে বা জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ে মাত্র ৪ দশমিক ৭৫ অর্জন নিয়ে দেশ সর্বনিম্ন এডিপি বাস্তবায়নের নতুন রেকর্ড গড়েছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, অর্থবছরের শুরুতে সাধারণত প্রস্তুতিমূলক কাজ হয়ে থাকে। এ কারণে বাস্তবায়ন হার কম। তবে এবার একটি ভিন্ন প্রেক্ষাপটের মধ্য দিয়ে পার হয়েছে দেশ। অর্থবছরের শুরুতে রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে সামগ্রিক স্থবিরতা গেছে। এতে উন্নয়ন প্রকল্পে অর্থছাড়েও ধীরগতি এসেছে। এ ছাড়া নতুন করে প্রকল্প যাচাই-বাছাই হচ্ছে। এসবের প্রভাবেই এডিপি বাস্তবায়নে এই সর্বনিম্ন পরিণতি দৃশ্যমান হয়েছে।
যদিও এডিপি বাস্তবায়নের পরিসংখ্যান বলছে ভিন্নকথা। এর আগেও দেশ রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা পার করেছে। কিন্তু এডিপি বাস্তবায়ন এত কম পরিমাণ অর্জন এর আগে কখনো হয়নি।
গতকাল সোমবার ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ৩ মাসের (জুলাই-সেপ্টেম্বর) এমন প্রতিবেদনই প্রকাশ করেছে আইএমইডি। প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, জুলাই-সেপ্টেম্বর—এই তিন মাসে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) অর্থ ব্যয় হয়েছে মাত্র ১৩ হাজার ২১৫ কোটি ৩০ লাখ টাকা, যা মোট এডিপি বরাদ্দের মাত্র ৪ দশমিক ৭৫ শতাংশ। চলতি অর্থবছরে সরকারের এডিপি বরাদ্দ রয়েছে ২ লাখ ৭৮ হাজার ২৮৮ কোটি ৯০ লাখ টাকা। এর মধ্য দিয়ে এডিপি বাস্তবায়নে দেশের ইতিহাসে আগের সর্বনিম্ন রেকর্ডটিও পেছনে পড়ে গেছে।
চলতি অর্থবছরের এডিপি বাস্তবায়নের অগ্রগতি প্রতিবেদন তথ্য বলছে, গত (জুলাই-সেপ্টেম্বর) সময়ে মন্ত্রণালয় ও বিভাগওয়ারি বাস্তবায়ন হার সর্বোচ্চ মাত্র ১৫ দশমিক ২০ শতাংশ। বাকি বেশির ভাগেরই এক অঙ্কের কোঠায়। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নের এই দৌড়ে এখন পর্যন্ত হিসাবের খাতাই খুলতে পারেনি স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ, আইন ও বিচার বিভাগ এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আবার খরচের খাতা খুলেও তিন মাসে ১ শতাংশও এডিপি বাস্তবায়ন করতে পারেনি ১০ মন্ত্রণালয় ও বিভাগ।
আইএমইডির ওয়েবসাইটে ২০১২-১৩ অর্থবছর পর্যন্ত জুলাই-সেপ্টেম্বরের তথ্য পাওয়া যায়। সেখানো কোনো অর্থবছরই এডিপি বাস্তবায়ন হার সাড়ে ৬ শতাংশের কম ছিল না। গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরে এডিপি বাস্তবায়ন হার ছিল ৭ দশমিক ৫০ শতাংশ। এর আগের অর্থবছরে (২০২১-২২) বাস্তবায়ন হার ছিল ৮ দশমিক ৫৫ শতাংশ। ২০২১-২২ অর্থবছরে ছিল ৮ দশমিক ২৬ শতাংশ এবং ২০২০-২১ অর্থবছরে ছিল ৮ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ।
গত ১৩ অর্থবছরের তিন মাসের এডিপি বাস্তবায়নের চিত্র পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, সবচেয়ে কম এডিপি বাস্তবায়িত হয়েছিল ২০১৫-১৬ অর্থবছরে। তবে ওই অর্থবছরও একই সময়ে বাস্তবায়ন হার ছিল ৬ দশমিক ৭৪ শতাংশ। এর বিপরীতে সবচেয়ে বেশি বাস্তবায়ন হার ছিল ২০১২-১৩ অর্থবছরে। ওই অর্থবছরের একই সময়ে বাস্তবায়ন হার ছিল বরাদ্দের ১৩ শতাংশ। এ ছাড়া বাকি অর্থবছরগুলোর বেশির ভাগ সময়েই বরাদ্দের ৮ শতাংশের ওপরে বাস্তবায়িত হয়েছে।
তথ্যানুযায়ী, শুধু সেপ্টেম্বর মাসে এডিপি বাস্তবায়ন ৬ হাজার ৭২ কোটি ২২ লাখ টাকা। অর্থাৎ এ সময় বাস্তবায়নের হার ২ দশমিক ১৮ শতাংশ। ২০২২-২৩ অর্থবছরের সেপ্টেম্বর মাসে খরচ হয় ১০ হাজার ৬৭ কোটি ৭৬ লাখ টাকা, যা বরাদ্দের ৩ দশমিক ৬৭ শতাংশ। অর্থাৎ মাসের হিসাবে আগের অর্থবছরের তুলনায় বাস্তবায়ন হার কমেছে ১ শতাংশের বেশি। আগের বছরগুলোতেও একই সময়ে বাস্তবায়ন হার ছিল ৩ শতাংশের বেশি।
চলতি অর্থবছরের তিন মাসে সবচেয়ে বেশি এডিপি বাস্তবায়ন করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, তারা তিন মাসে বাস্তবায়ন করেছে বরাদ্দের ১৫ দশমিক ২০ শতাংশ। এ ছাড়া বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ ১৪ দশমিক ৩১ শতাংশ, পল্লা উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ ১৪ দশমিক ৫১ শতাংশ, লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগ ১১ দশমিক ৭৭ শতাংশ, মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় ৮ দশমিক ৩৮ শতাংশ।
শতাংশের হিসাবে বাস্তবায়নে পিছিয়ে থাকলেও টাকা খরচে এগিয়ে রয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। বিভাগটির ২৩১ প্রকল্পের বিপরীতে বরাদ্দ ছিল ৪২ হাজার ৯৫৬ কোটি ৭১ লাখ টাকা। ৩ মাসে ব্যয় হয়েছে ৩ হাজার ১৩৪ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। দ্বিতীয় অবস্থান বিদ্যুৎ বিভাগ খরচ করেছে ২ হাজার ৭৩৩ কোটি ৯ লাখ টাকা, যা মোট বরাদ্দের ৬৮ দশমিক ২৯ শতাংশ।
দেশে লক্ষ্যমাত্রার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নের দৌড়ে আগের সব ব্যর্থতার রেকর্ড ভঙ্গ হয়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে বা জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ে মাত্র ৪ দশমিক ৭৫ অর্জন নিয়ে দেশ সর্বনিম্ন এডিপি বাস্তবায়নের নতুন রেকর্ড গড়েছে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, অর্থবছরের শুরুতে সাধারণত প্রস্তুতিমূলক কাজ হয়ে থাকে। এ কারণে বাস্তবায়ন হার কম। তবে এবার একটি ভিন্ন প্রেক্ষাপটের মধ্য দিয়ে পার হয়েছে দেশ। অর্থবছরের শুরুতে রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে সামগ্রিক স্থবিরতা গেছে। এতে উন্নয়ন প্রকল্পে অর্থছাড়েও ধীরগতি এসেছে। এ ছাড়া নতুন করে প্রকল্প যাচাই-বাছাই হচ্ছে। এসবের প্রভাবেই এডিপি বাস্তবায়নে এই সর্বনিম্ন পরিণতি দৃশ্যমান হয়েছে।
যদিও এডিপি বাস্তবায়নের পরিসংখ্যান বলছে ভিন্নকথা। এর আগেও দেশ রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা পার করেছে। কিন্তু এডিপি বাস্তবায়ন এত কম পরিমাণ অর্জন এর আগে কখনো হয়নি।
গতকাল সোমবার ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ৩ মাসের (জুলাই-সেপ্টেম্বর) এমন প্রতিবেদনই প্রকাশ করেছে আইএমইডি। প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, জুলাই-সেপ্টেম্বর—এই তিন মাসে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) অর্থ ব্যয় হয়েছে মাত্র ১৩ হাজার ২১৫ কোটি ৩০ লাখ টাকা, যা মোট এডিপি বরাদ্দের মাত্র ৪ দশমিক ৭৫ শতাংশ। চলতি অর্থবছরে সরকারের এডিপি বরাদ্দ রয়েছে ২ লাখ ৭৮ হাজার ২৮৮ কোটি ৯০ লাখ টাকা। এর মধ্য দিয়ে এডিপি বাস্তবায়নে দেশের ইতিহাসে আগের সর্বনিম্ন রেকর্ডটিও পেছনে পড়ে গেছে।
চলতি অর্থবছরের এডিপি বাস্তবায়নের অগ্রগতি প্রতিবেদন তথ্য বলছে, গত (জুলাই-সেপ্টেম্বর) সময়ে মন্ত্রণালয় ও বিভাগওয়ারি বাস্তবায়ন হার সর্বোচ্চ মাত্র ১৫ দশমিক ২০ শতাংশ। বাকি বেশির ভাগেরই এক অঙ্কের কোঠায়। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নের এই দৌড়ে এখন পর্যন্ত হিসাবের খাতাই খুলতে পারেনি স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ, আইন ও বিচার বিভাগ এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আবার খরচের খাতা খুলেও তিন মাসে ১ শতাংশও এডিপি বাস্তবায়ন করতে পারেনি ১০ মন্ত্রণালয় ও বিভাগ।
আইএমইডির ওয়েবসাইটে ২০১২-১৩ অর্থবছর পর্যন্ত জুলাই-সেপ্টেম্বরের তথ্য পাওয়া যায়। সেখানো কোনো অর্থবছরই এডিপি বাস্তবায়ন হার সাড়ে ৬ শতাংশের কম ছিল না। গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরে এডিপি বাস্তবায়ন হার ছিল ৭ দশমিক ৫০ শতাংশ। এর আগের অর্থবছরে (২০২১-২২) বাস্তবায়ন হার ছিল ৮ দশমিক ৫৫ শতাংশ। ২০২১-২২ অর্থবছরে ছিল ৮ দশমিক ২৬ শতাংশ এবং ২০২০-২১ অর্থবছরে ছিল ৮ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ।
গত ১৩ অর্থবছরের তিন মাসের এডিপি বাস্তবায়নের চিত্র পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, সবচেয়ে কম এডিপি বাস্তবায়িত হয়েছিল ২০১৫-১৬ অর্থবছরে। তবে ওই অর্থবছরও একই সময়ে বাস্তবায়ন হার ছিল ৬ দশমিক ৭৪ শতাংশ। এর বিপরীতে সবচেয়ে বেশি বাস্তবায়ন হার ছিল ২০১২-১৩ অর্থবছরে। ওই অর্থবছরের একই সময়ে বাস্তবায়ন হার ছিল বরাদ্দের ১৩ শতাংশ। এ ছাড়া বাকি অর্থবছরগুলোর বেশির ভাগ সময়েই বরাদ্দের ৮ শতাংশের ওপরে বাস্তবায়িত হয়েছে।
তথ্যানুযায়ী, শুধু সেপ্টেম্বর মাসে এডিপি বাস্তবায়ন ৬ হাজার ৭২ কোটি ২২ লাখ টাকা। অর্থাৎ এ সময় বাস্তবায়নের হার ২ দশমিক ১৮ শতাংশ। ২০২২-২৩ অর্থবছরের সেপ্টেম্বর মাসে খরচ হয় ১০ হাজার ৬৭ কোটি ৭৬ লাখ টাকা, যা বরাদ্দের ৩ দশমিক ৬৭ শতাংশ। অর্থাৎ মাসের হিসাবে আগের অর্থবছরের তুলনায় বাস্তবায়ন হার কমেছে ১ শতাংশের বেশি। আগের বছরগুলোতেও একই সময়ে বাস্তবায়ন হার ছিল ৩ শতাংশের বেশি।
চলতি অর্থবছরের তিন মাসে সবচেয়ে বেশি এডিপি বাস্তবায়ন করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, তারা তিন মাসে বাস্তবায়ন করেছে বরাদ্দের ১৫ দশমিক ২০ শতাংশ। এ ছাড়া বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ ১৪ দশমিক ৩১ শতাংশ, পল্লা উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ ১৪ দশমিক ৫১ শতাংশ, লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগ ১১ দশমিক ৭৭ শতাংশ, মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় ৮ দশমিক ৩৮ শতাংশ।
শতাংশের হিসাবে বাস্তবায়নে পিছিয়ে থাকলেও টাকা খরচে এগিয়ে রয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। বিভাগটির ২৩১ প্রকল্পের বিপরীতে বরাদ্দ ছিল ৪২ হাজার ৯৫৬ কোটি ৭১ লাখ টাকা। ৩ মাসে ব্যয় হয়েছে ৩ হাজার ১৩৪ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। দ্বিতীয় অবস্থান বিদ্যুৎ বিভাগ খরচ করেছে ২ হাজার ৭৩৩ কোটি ৯ লাখ টাকা, যা মোট বরাদ্দের ৬৮ দশমিক ২৯ শতাংশ।
জনসংখ্যায় ক্ষুদ্র, কিন্তু প্রভাবের বিচারে বিশাল নর্ডিক দেশগুলো যেন এক অর্থনৈতিক বিস্ময়। সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও ফিনল্যান্ড—এই চার দেশের জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক আকার যতই ছোট হোক না কেন, এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে আইকিয়া, লেগো, স্পটিফাই, নোভো নর্ডিস্ক, নোকিয়া ও কার্লসবার্গের মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলো।
৪ ঘণ্টা আগেহজ মৌসুমে সম্মানিত হজযাত্রীদের জন্য উন্নত ও নিরবচ্ছিন্ন সেবা প্রদানের লক্ষ্যে আশকোনায় অবস্থিত হজ ক্যাম্পে সেবা বুথ উদ্বোধন করেছে এক্সিম ব্যাংক। ২৮ এপ্রিল হজ ক্যাম্পে এক্সিম ব্যাংকের সেবা বুথে আয়োজিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
৬ ঘণ্টা আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি ও ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের ‘স্পেশাল ঈদ রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইন’ শীর্ষক মাসব্যাপী ক্যাম্পেইন আজ মঙ্গলবার ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে উদ্বোধন করা হয়েছে। ক্যাম্পেইন চলাকালে ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের মাধ্যমে ইসলামী ব্যাংকে রেমিট্যান্স প্রেরণকারীদের ডিজিটাল ড্রর মাধ্যমে প্রতি সপ্তাহে ৩টি করে
৬ ঘণ্টা আগেএনসিসি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের এক সভায় সম্প্রতি আবদুস সালাম (উদ্যোক্তা পরিচালক) সর্বসম্মতিক্রমে ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। ইঞ্জিনিয়ার আবদুস সালাম দেশের একজন স্বনামধন্য প্রকৌশলী এবং প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী। প্রতিষ্ঠানের খবর, করপোরেট, ব্যাংক, বিজ্ঞপ্তি, এনসিসি ব্যাংক
৬ ঘণ্টা আগে