আলমগীর শামসুল আলামিন
আমরা আগেও রমজানে রোজা রাখতাম। নতুন কাপড় কিনতাম। রমজান শেষে সবাই মিলে ঈদের নামাজে যেতাম। সেটা এখনো একই রকম আছে। তবে এখন মানুষ আরও বেশি সক্রিয়। আগে মসজিদে মসজিদে ইফতার দেওয়া হতো না। এখন মসজিদে হাজার হাজার মানুষের জন্য ইফতারের আয়োজন করি। আগে এত লোক ওমরাহ করতে যেত না। এখন মানুষ ওমরাহ করছে। মানুষ এখন আগের চেয়ে বেশি ধর্মপ্রাণ হয়েছে। তবে অন্ধবিশ্বাসে নয় বরং পড়াশোনা করছে। হাতের কাছে ইন্টারনেট। কেন ধর্ম পালন করতে হয়, এর পেছনে কী যুক্তি আছে, বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাও সে সহজে জানতে পারছে।
ছোটবেলায় মা-বাবার সঙ্গে শপিং করতে যেতাম। তখন ছিল গুলিস্তানের রমনা ভবন আর নিউমার্কেট। মাঝে মাঝে কিছু ভালো জামাকাপড়ের জন্য এলিফ্যান্ট রোডে যাওয়া হতো। এখন ঢাকা শহরের মোটামুটি সব জায়গাতেই দোকানপাট গড়ে উঠেছে। যত দিন বাবা-মা বেঁচে ছিলেন, তত দিন তাঁদের জন্য কেনাকাটা করতে যেতাম। এখন তাঁরা কেউ বেঁচে নেই। আর সে রকম ইচ্ছেও নেই। ফলে এখন আর নিজে কেনাকাটা করি না। প্রায় পুরো কেনাকাটা করেন আমার স্ত্রী।
এই বয়সে এসে যখন ঈদ করি, তখন দায়িত্ববোধের জায়গাটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এখন হাজার হাজার কর্মচারীর কথা ভাবতে হয়। এ দায়িত্ববোধই এখন আমার ঈদ।
ছোটবেলায় সাধারণত বাবার সঙ্গে বনানী মসজিদে নামাজ পড়তে যেতাম। এখন আমার ছেলে আমার সঙ্গে গুলশান মসজিদে ঈদের নামাজ পড়তে যায়। এই সংস্কৃতির খুব একটা পরিবর্তন হয়নি। শৈশবে ঈদের দিনে আমরা সারা দিন ঘুরতাম। আর এখন মেহমানদারি করতে আমাকেই বাসায় থাকতে হয়। এখন আর নিজের ঘোরার সুযোগ নেই। আমরা ঈদের আগের রাতে আতশবাজি ফুটাতাম। সেটা খুব মিস করি। ঈদের দিন সেমাই খাওয়ার চল ছিল। এখন সেমাই আছে, আবার পিৎজা-বার্গারও ঢুকে গেছে।
আলমগীর শামসুল আলামিন, সভাপতি, রিহ্যাব
অনুলিখন: ফারুক মেহেদী।
আমরা আগেও রমজানে রোজা রাখতাম। নতুন কাপড় কিনতাম। রমজান শেষে সবাই মিলে ঈদের নামাজে যেতাম। সেটা এখনো একই রকম আছে। তবে এখন মানুষ আরও বেশি সক্রিয়। আগে মসজিদে মসজিদে ইফতার দেওয়া হতো না। এখন মসজিদে হাজার হাজার মানুষের জন্য ইফতারের আয়োজন করি। আগে এত লোক ওমরাহ করতে যেত না। এখন মানুষ ওমরাহ করছে। মানুষ এখন আগের চেয়ে বেশি ধর্মপ্রাণ হয়েছে। তবে অন্ধবিশ্বাসে নয় বরং পড়াশোনা করছে। হাতের কাছে ইন্টারনেট। কেন ধর্ম পালন করতে হয়, এর পেছনে কী যুক্তি আছে, বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাও সে সহজে জানতে পারছে।
ছোটবেলায় মা-বাবার সঙ্গে শপিং করতে যেতাম। তখন ছিল গুলিস্তানের রমনা ভবন আর নিউমার্কেট। মাঝে মাঝে কিছু ভালো জামাকাপড়ের জন্য এলিফ্যান্ট রোডে যাওয়া হতো। এখন ঢাকা শহরের মোটামুটি সব জায়গাতেই দোকানপাট গড়ে উঠেছে। যত দিন বাবা-মা বেঁচে ছিলেন, তত দিন তাঁদের জন্য কেনাকাটা করতে যেতাম। এখন তাঁরা কেউ বেঁচে নেই। আর সে রকম ইচ্ছেও নেই। ফলে এখন আর নিজে কেনাকাটা করি না। প্রায় পুরো কেনাকাটা করেন আমার স্ত্রী।
এই বয়সে এসে যখন ঈদ করি, তখন দায়িত্ববোধের জায়গাটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এখন হাজার হাজার কর্মচারীর কথা ভাবতে হয়। এ দায়িত্ববোধই এখন আমার ঈদ।
ছোটবেলায় সাধারণত বাবার সঙ্গে বনানী মসজিদে নামাজ পড়তে যেতাম। এখন আমার ছেলে আমার সঙ্গে গুলশান মসজিদে ঈদের নামাজ পড়তে যায়। এই সংস্কৃতির খুব একটা পরিবর্তন হয়নি। শৈশবে ঈদের দিনে আমরা সারা দিন ঘুরতাম। আর এখন মেহমানদারি করতে আমাকেই বাসায় থাকতে হয়। এখন আর নিজের ঘোরার সুযোগ নেই। আমরা ঈদের আগের রাতে আতশবাজি ফুটাতাম। সেটা খুব মিস করি। ঈদের দিন সেমাই খাওয়ার চল ছিল। এখন সেমাই আছে, আবার পিৎজা-বার্গারও ঢুকে গেছে।
আলমগীর শামসুল আলামিন, সভাপতি, রিহ্যাব
অনুলিখন: ফারুক মেহেদী।
উন্নত বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও মানুষ ধীরে ধীরে ক্যাশলেস লেনদেনের প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠছে, যা অর্থনীতির আধুনিকায়নের পথে গুরুত্বপূর্ণ একটি অগ্রগতি। এটি শুধু সময় সাশ্রয় করে না, বরং নিরাপদ, স্বচ্ছ ও কার্যকর অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
২০ মার্চ ২০২৫সিটি ব্যাংক ২০০৪ সালে প্রথম ক্রেডিট কার্ড ইস্যু করে এবং ২০০৯ সালে আমেরিকান এক্সপ্রেস (অ্যামেক্স) কার্ড ইস্যুয়ার ও অ্যাকুয়ারার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। প্রথম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর লাউঞ্জ-সুবিধা চালু করার মাধ্যমে ক্রেডিট কার্ড খাতে উদ্ভাবনী সেবা প্রদান করে, যা সিটি ব্যাংককে শীর্ষ স্থানে নিয়ে আসে। বর্তম
২০ মার্চ ২০২৫ক্রেডিট কার্ডের জগতে প্রতিযোগিতার ছড়াছড়ি। সেখানে কীভাবে ঢাকা ব্যাংক তার অবস্থান ধরে রেখেছে, ভবিষ্যৎ কী পরিকল্পনা, জানিয়েছেন ঢাকা ব্যাংকের এমডি শেখ মোহাম্মদ মারুফ। তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন আজকের পত্রিকার সিনিয়র রিপোর্টার...
২০ মার্চ ২০২৫বাংলাদেশে যাত্রা শুরুর পর মাস্টারকার্ড এখন কোন অবস্থানে রয়েছে, গ্রাহকের সেবার মান ও নিরাপত্তার ধরন এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন মাস্টারকার্ডের কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন
২০ মার্চ ২০২৫