প্রতিনিধি
কোম্পানীগঞ্জ (সিলেট) : সিলেট কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় অপরাধীদের অবাধ বিচরণ ও ঘোরাফেরায় নিয়ন্ত্রণ আরোপ করেছে পুলিশ। এ জন্য পুলিশের ১৩টি টিম কাজ করছে। স্থল-জল দুই পথেই চলছে পাহারা। পর্যটক ও যাত্রীদের নিরাপত্তা দিতে বঙ্গবন্ধু মহাসড়কে বসানো হয়েছে চেকপোস্ট। চাঁদাবাজি বন্ধে নৌপথে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। ধলাই নদে অবৈধভাবে বালু-পাথর উত্তোলন ঠেকাতেও তৎপর রয়েছে পুলিশ।
কোম্পানীগঞ্জ থানা সূত্র জানায়, ভোলাগঞ্জ পর্যটন স্পট, শাহ আরেফিন টিলা, দয়ারবাজার ও কালাইরাগ এলাকা, উৎমা পাথর কোয়ারি এলাকা ও বর্নি-খাগাইল এলাকায় নিয়মিত টহল দিচ্ছে পুলিশ। এসব এলাকার বিভিন্ন স্থানে চেকপোস্ট ও টহলের মাধ্যমে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হচ্ছে। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর পোশাকধারী সদস্যদের পাশাপাশি রয়েছে সাদা পোশাকের সদস্যরাও। অবৈধ বালু-পাথর উত্তোলন ঠেকাতে এবং নৌযানে চাঁদাবাজি রুখতে জলপথেও তৎপর রয়েছে পুলিশ।
কোম্পানীগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সুকমল ভট্টাচার্য জানান, সম্প্রতি নদী পথে কয়েকটি চাঁদাবাজির ঘটনা ঘটেছে। এ পথে ব্যবসায়ী ও নৌযান নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। তাঁরা যেন নির্বিঘ্নে চলতে পারে সে জন্য পুলিশ নৌপথে টহল শুরু করেছে।
তিনি আরও জানান, বর্ষাকালে নদীতে অবৈধভাবে বালু-পাথর উত্তোলন হয়ে থাকে। এ জন্য পুলিশি নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। রাতে বৃষ্টি হলেও যাতে নজরদারির ব্যাঘাত না ঘটে, এ জন্য ভোলাগঞ্জ এলাকায় একটি স্থাপনাও প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কে এম নজরুল ইসলাম জানান, ভারতের মেঘালয় রাজ্য থেকে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ভোলাগঞ্জ হয়ে এপারে নেমে এসেছে ধলাই নদ। এ নদের উৎসমুখে রয়েছে সিলেটের নতুন ও সম্ভাবনাময় পর্যটনকেন্দ্র সাদা পাথর। আর নদের এক পাশে দেশের বৃহত্তম পাথর কোয়ারি ভোলাগঞ্জ। নদ ঘিরে আছে চারটি বালুমহাল। বালু ও পাথর পরিবহনে পুরো বর্ষাকাল ধলাই নদে চলে শত শত নৌযান। এ সময়টায় চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম্য বেড়ে যায়। তাই নদীপথে পুলিশের কয়েকটি টিম সার্বক্ষণিক টহল দিচ্ছে। ডাকাতি-ছিনতাই রোধে সড়কপথেও একাধিক টিম কাজ করছে। সব মিলিয়ে কোম্পানীগঞ্জের অপরাধ নিয়ন্ত্রণে পুলিশের ১৩টি টিম মাঠে তৎপর রয়েছে।
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুমন আচার্য বলেন, ধলাই নদের উৎসমুখ এলাকায় সাদা পাথর এলাকা। সেখানকার পাথর যাতে রাতে চুরি না হয়, এ জন্য সীমান্ত এলাকায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্যদের নজরদারি রয়েছে। এর বাইরে পুলিশের নজরদারিও বাড়ানো হয়েছে। পাহাড়ি ঢল নামায় নদের পানিও বাড়ছে। এতে করে নৌযান চলাচলও বেড়েছে। সামগ্রিকভাবে পুরো নদের ওপর প্রশাসনেরও নজর রয়েছে।
কোম্পানীগঞ্জ (সিলেট) : সিলেট কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় অপরাধীদের অবাধ বিচরণ ও ঘোরাফেরায় নিয়ন্ত্রণ আরোপ করেছে পুলিশ। এ জন্য পুলিশের ১৩টি টিম কাজ করছে। স্থল-জল দুই পথেই চলছে পাহারা। পর্যটক ও যাত্রীদের নিরাপত্তা দিতে বঙ্গবন্ধু মহাসড়কে বসানো হয়েছে চেকপোস্ট। চাঁদাবাজি বন্ধে নৌপথে নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। ধলাই নদে অবৈধভাবে বালু-পাথর উত্তোলন ঠেকাতেও তৎপর রয়েছে পুলিশ।
কোম্পানীগঞ্জ থানা সূত্র জানায়, ভোলাগঞ্জ পর্যটন স্পট, শাহ আরেফিন টিলা, দয়ারবাজার ও কালাইরাগ এলাকা, উৎমা পাথর কোয়ারি এলাকা ও বর্নি-খাগাইল এলাকায় নিয়মিত টহল দিচ্ছে পুলিশ। এসব এলাকার বিভিন্ন স্থানে চেকপোস্ট ও টহলের মাধ্যমে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হচ্ছে। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর পোশাকধারী সদস্যদের পাশাপাশি রয়েছে সাদা পোশাকের সদস্যরাও। অবৈধ বালু-পাথর উত্তোলন ঠেকাতে এবং নৌযানে চাঁদাবাজি রুখতে জলপথেও তৎপর রয়েছে পুলিশ।
কোম্পানীগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সুকমল ভট্টাচার্য জানান, সম্প্রতি নদী পথে কয়েকটি চাঁদাবাজির ঘটনা ঘটেছে। এ পথে ব্যবসায়ী ও নৌযান নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। তাঁরা যেন নির্বিঘ্নে চলতে পারে সে জন্য পুলিশ নৌপথে টহল শুরু করেছে।
তিনি আরও জানান, বর্ষাকালে নদীতে অবৈধভাবে বালু-পাথর উত্তোলন হয়ে থাকে। এ জন্য পুলিশি নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। রাতে বৃষ্টি হলেও যাতে নজরদারির ব্যাঘাত না ঘটে, এ জন্য ভোলাগঞ্জ এলাকায় একটি স্থাপনাও প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কে এম নজরুল ইসলাম জানান, ভারতের মেঘালয় রাজ্য থেকে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ভোলাগঞ্জ হয়ে এপারে নেমে এসেছে ধলাই নদ। এ নদের উৎসমুখে রয়েছে সিলেটের নতুন ও সম্ভাবনাময় পর্যটনকেন্দ্র সাদা পাথর। আর নদের এক পাশে দেশের বৃহত্তম পাথর কোয়ারি ভোলাগঞ্জ। নদ ঘিরে আছে চারটি বালুমহাল। বালু ও পাথর পরিবহনে পুরো বর্ষাকাল ধলাই নদে চলে শত শত নৌযান। এ সময়টায় চাঁদাবাজদের দৌরাত্ম্য বেড়ে যায়। তাই নদীপথে পুলিশের কয়েকটি টিম সার্বক্ষণিক টহল দিচ্ছে। ডাকাতি-ছিনতাই রোধে সড়কপথেও একাধিক টিম কাজ করছে। সব মিলিয়ে কোম্পানীগঞ্জের অপরাধ নিয়ন্ত্রণে পুলিশের ১৩টি টিম মাঠে তৎপর রয়েছে।
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুমন আচার্য বলেন, ধলাই নদের উৎসমুখ এলাকায় সাদা পাথর এলাকা। সেখানকার পাথর যাতে রাতে চুরি না হয়, এ জন্য সীমান্ত এলাকায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্যদের নজরদারি রয়েছে। এর বাইরে পুলিশের নজরদারিও বাড়ানো হয়েছে। পাহাড়ি ঢল নামায় নদের পানিও বাড়ছে। এতে করে নৌযান চলাচলও বেড়েছে। সামগ্রিকভাবে পুরো নদের ওপর প্রশাসনেরও নজর রয়েছে।
সাদাপাথর, জাফলং, বিছনাকান্দির পর এবার লুটপাটে অস্তিত্ব হারানোর পথে সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার রাংপানি। সেখান থেকেও শুরু হয়েছে পাথর চুরি। দিনদুপুরে ঘটছে এসব ঘটনা। রাংপানি পর্যটনকেন্দ্র একসময় শ্রীপুর নামে পরিচিত ছিল। সালমান শাহসহ বেশ কয়েকজন জনপ্রিয় নায়কের সিনেমার শুটিং হয়েছিল সেই সময়।
১২ মিনিট আগেনদ-নদীতে পানি বাড়ায় রাজশাহী বিভাগের পাঁচ জেলায় কমপক্ষে সাড়ে ছয় হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ভাঙনের কবলে পড়েছে অনেক বাড়িঘর। গতকাল রোববার সকাল থেকে পদ্মার পানি কমছে। এর ফলে ভাঙন আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছে নদীপারের মানুষ। এদিকে রংপুরের পীরগাছায় অর্ধশত পরিবার এখন নদীভাঙনের কারণে অসহায় দিন পার করছে
৩১ মিনিট আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালেই ডেঙ্গুর হটস্পট রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা।
৩৪ মিনিট আগেকক্সবাজারের রামু উপজেলা সদর থেকে বাঁকখালী নদীর তীরের তিন কিলোমিটার আঁকাবাঁকা পথ বেয়ে গেলেই রামু-নাইক্ষ্যংছড়ি সড়কের জাদিপাড়া। সড়কের পাশ ঘেঁষে ৩০০ ফুট উঁচু পাহাড়চূড়ায় অবস্থিত প্রায় ২৫০ বছরের প্রাচীন লাওয়ে জাদি (প্যাগোডা)।
৩৯ মিনিট আগে