সিলেট প্রতিনিধি
তীব্র প্রতিবাদের মুখে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করল সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিকৃবি) হল প্রশাসন। কয়েক দিন ধরে ফেসবুকে একটি নোটিশ নিয়ে শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদের মুখে পরে গতকাল শুক্রবার রাতে সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করেছে কর্তৃপক্ষ।
গত ১১ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সুহাসিনী দাস হলের প্রভোস্ট সাঈদা সুলতানা পাঁচটি নির্দেশনা জারি করেছেন। ‘হল থেকে রান্না করা খাবার বাইরে পাঠানো এবং বাইরে থেকে পার্সেল করে দুপুর ও রাতের খাবার হলে আনা যাবে না’—এমন নির্দেশনা নিয়েই মূলত আপত্তি জানান হলের মেয়েরা। ফেসবুকে এ নিয়ে তাঁরা তীব্র প্রতিবাদ জানান।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সুহাসিনী হলের আসনসংখ্যা ৩০০। এর মধ্যে ২৫৯ জন ছাত্রী হলে থাকেন। গত ১১ ফেব্রুয়ারি প্রভোস্ট সাঈদা সুলতানার জারি করা পাঁচটি নির্দেশনার মধ্যে ছিল—আবাসিক ছাত্রী ছাড়া কোনো বহিরাগত ছাত্রীকে হলে থাকতে দেওয়া যাবে না; যেসব ছাত্রী বহিরাগত বা অন্য হলের ছাত্রীদের প্রশ্রয় দিয়ে হলে রাখবে, তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে; হলে বৈদ্যুতিক সামগ্রী হিটার, রাইস কুকারসহ অন্যান্য জিনিসপত্র ব্যবহার করা যাবে না; বাইরে থেকে হলে খাবার আনা যাবে না, বাইরের খাবারও পার্সেলের মাধ্যমে হলে আনা যাবে না।
ফেসবুকে হামিদা আক্তার নামে একটি ফেসবুক আইডি থেকে ‘সুহাসিনীর কারাগার থেকে বলছি’ শিরোনামে একটি পোস্ট করলে মুহূর্তেই সেটি ভাইরাল হয়ে যায়। পোস্টদাতা অভিযোগ করেন, হল প্রশাসনের কাছে প্রতি ফ্লোরে চুলা চান তাঁরা। তখন হল প্রভোস্ট এ দাবি মেনে না নিয়ে বলেন, পাশের হলে চলে যাও, নয়তো বাইরে বাসা নিয়ে থাকো! এমন আরও অনেক অভিযোগের কথা তিনি উল্লেখ করেন।
আজ শনিবার বিকেলে এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সুহাসিনী দাস হলের প্রভোস্ট সাঈদা সুলতানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে এই আইনগুলো করেছিলাম। যাদের সুবিধার্থে করলাম, তারা যদি না মানে, তাহলে তো পরিবর্তন করতেই হবে। তাই শুক্রবার রাতে তাদের সঙ্গে বসে এই আইনগুলো পরিবর্তন করা হয়েছে এবং তাদের দাবি–দাওয়া মেনে নেওয়া হয়েছে।’
তীব্র প্রতিবাদের মুখে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করল সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিকৃবি) হল প্রশাসন। কয়েক দিন ধরে ফেসবুকে একটি নোটিশ নিয়ে শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদের মুখে পরে গতকাল শুক্রবার রাতে সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করেছে কর্তৃপক্ষ।
গত ১১ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সুহাসিনী দাস হলের প্রভোস্ট সাঈদা সুলতানা পাঁচটি নির্দেশনা জারি করেছেন। ‘হল থেকে রান্না করা খাবার বাইরে পাঠানো এবং বাইরে থেকে পার্সেল করে দুপুর ও রাতের খাবার হলে আনা যাবে না’—এমন নির্দেশনা নিয়েই মূলত আপত্তি জানান হলের মেয়েরা। ফেসবুকে এ নিয়ে তাঁরা তীব্র প্রতিবাদ জানান।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সুহাসিনী হলের আসনসংখ্যা ৩০০। এর মধ্যে ২৫৯ জন ছাত্রী হলে থাকেন। গত ১১ ফেব্রুয়ারি প্রভোস্ট সাঈদা সুলতানার জারি করা পাঁচটি নির্দেশনার মধ্যে ছিল—আবাসিক ছাত্রী ছাড়া কোনো বহিরাগত ছাত্রীকে হলে থাকতে দেওয়া যাবে না; যেসব ছাত্রী বহিরাগত বা অন্য হলের ছাত্রীদের প্রশ্রয় দিয়ে হলে রাখবে, তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে; হলে বৈদ্যুতিক সামগ্রী হিটার, রাইস কুকারসহ অন্যান্য জিনিসপত্র ব্যবহার করা যাবে না; বাইরে থেকে হলে খাবার আনা যাবে না, বাইরের খাবারও পার্সেলের মাধ্যমে হলে আনা যাবে না।
ফেসবুকে হামিদা আক্তার নামে একটি ফেসবুক আইডি থেকে ‘সুহাসিনীর কারাগার থেকে বলছি’ শিরোনামে একটি পোস্ট করলে মুহূর্তেই সেটি ভাইরাল হয়ে যায়। পোস্টদাতা অভিযোগ করেন, হল প্রশাসনের কাছে প্রতি ফ্লোরে চুলা চান তাঁরা। তখন হল প্রভোস্ট এ দাবি মেনে না নিয়ে বলেন, পাশের হলে চলে যাও, নয়তো বাইরে বাসা নিয়ে থাকো! এমন আরও অনেক অভিযোগের কথা তিনি উল্লেখ করেন।
আজ শনিবার বিকেলে এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সুহাসিনী দাস হলের প্রভোস্ট সাঈদা সুলতানা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে এই আইনগুলো করেছিলাম। যাদের সুবিধার্থে করলাম, তারা যদি না মানে, তাহলে তো পরিবর্তন করতেই হবে। তাই শুক্রবার রাতে তাদের সঙ্গে বসে এই আইনগুলো পরিবর্তন করা হয়েছে এবং তাদের দাবি–দাওয়া মেনে নেওয়া হয়েছে।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে গতকাল সোমবার প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। এতে কেন্দ্রীয় সংসদে দুজন সহসভাপতি (ভিপি), একজন সাধারণ সম্পাদক (জিএস) প্রার্থীসহ বাদ পড়েছেন ১৯ প্রার্থী। অন্যদিকে হল সংসদ নির্বাচনে কোনো
১ ঘণ্টা আগেবেতন-ভাতা বাড়ানোর দাবিতে পশ্চিমাঞ্চলের চাঁপাইনবাবগঞ্জ, রাজশাহী ও নাটোর থেকে ঢাকা, চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজার রুটে চলাচলকারী বেশ কিছু পরিবহনশ্রমিকেরা অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি শুরু করেছেন। ফলে রাজশাহী, নাটোর ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে বেশির ভাগ পরিবহনের দূরপাল্লার বাস চলছে না।
১ ঘণ্টা আগেদিনের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গে নৌকার পর নৌকা ভিড়ছে চলনবিল অধ্যুষিত সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার মাকড়শনে। এটি শামুকের আড়ত। সকাল থেকে এখানে শুরু হয় জমজমাট ক্রয়-বিক্রয়।
১ ঘণ্টা আগেদেশে মাদক আসা রোধ করতে স্থলপথে নজরদারি কড়াকড়ি করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এতে স্থলসীমান্ত দিয়ে খুব বেশি সুবিধা করতে না পারায় সাগরপথেই মাদকের চালান আনছে চোরাকারবারিরা। সীমান্ত রক্ষার দায়িত্বে থাকা বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) মনে করছে, দেশে এখন মিয়ানমার থেকে যে মাদক আসছে, তার ৮০ শতাংশ সাগরপথ
১ ঘণ্টা আগে