প্রতিনিধি, বিয়ানীবাজার (সিলেট)
অধ্যক্ষ ছাড়াই চলছে পূর্ব সিলেটের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ বিয়ানীবাজার সরকারি কলেজ। নতুন অধ্যক্ষের পদায়ন না হওয়ায় এক বছর ধরে উপাধ্যক্ষ দিয়ে একাই চালাতে হচ্ছে কলেজের যাবতীয় প্রশাসনিক কার্যক্রম। কলেজে সর্বশেষ অধ্যক্ষ ছিলেন বিয়ানীবাজারের ভূমিপুত্র প্রফেসর দ্বারকেশ চন্দ্র নাথ। তিনি ২০২০ সালের ২৮ জুন অবসরে চলে যান। ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্বে রয়েছেন কলেজের উপাধ্যক্ষ মো. তারিকুল ইসলাম।
কলেজ সূত্রে জানা যায়, অর্ধশতক ধরে এই অঞ্চলের মাঝে শিক্ষার আলো ছড়াচ্ছে বিয়ানীবাজার সরকারি কলেজ। ১৯৬৮ সালে প্রতিষ্ঠিত কলেজটি প্রথমে উচ্চ মাধ্যমিক দিয়ে যাত্রা করে জাতীয়করণ করা হয় ১৯৮২ সালে। পরবর্তীকালে কলেজে অনার্স ও মাস্টার্স কোর্স চালু হয়। বর্তমানে কলেজে বাংলা, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, অর্থনীতি, হিসাববিজ্ঞান ও ব্যবস্থাপনা এই ৫টি বিভাগে অনার্স ও মাস্টার্স কোর্স রয়েছে। পাশাপাশি রয়েছে ইংরেজি ও দর্শন বিভাগে অনার্স কোর্স। কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক ও স্নাতক (পাস) কোর্সসমূহ ছাড়াও ৭টি বিভাগে অনার্স ও ৫টি বিভাগে মাস্টার্স কোর্স মিলিয়ে প্রায় ১০ হাজার শিক্ষার্থীর পাঠদান। কলেজে শিক্ষকের পদ ৪৮ টি। এর মধ্যে দীর্ঘদিন থেকে ২০টি পদই শূন্য রয়েছে। আর কর্মরত রয়েছেন ২৮ জন শিক্ষক।
কলেজের শিক্ষার্থীরা বলছেন, প্রিন্সিপাল স্যার না থাকায় সকল কাজের জন্যই ভাইস প্রিন্সিপাল স্যারের কাছে যেতে হয়। তখন দেখা যায় স্যার কোন না কোন অফিশিয়াল কাজে ব্যস্ত আছেন। দুটি পদের দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে তাই স্যারের ওপর অত্যধিক কাজের চাপ পড়ছে। ফলে কখনো কখনো আমাদের কাজগুলো দ্রুততার সঙ্গে সম্পন্ন হচ্ছে না। তাই শিগগিরই নতুন অধ্যক্ষের পদায়ন দরকার।
কলেজের সহযোগী অধ্যাপক মো. শহীদুল আলম বলেন, কলেজের শীর্ষ পদটি শূন্য থাকায় কলেজের প্রশাসনিক কাজের সম্পন্ন হতে সাময়িক অসুবিধা হলেও বর্তমান এই করোনাকালেও অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) স্যার তাঁর সাধ্যের শতভাগ দিয়েই চেষ্টা করছেন দায়িত্ব পালন করার।
এ বিষয়ে কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. তারিকুল ইসলাম বলেন, এক বছরে পার হলেও কলেজের অধ্যক্ষ পদটি শূন্য। অধ্যক্ষ ছাড়া কলেজের প্রশাসনিক কাজে বিঘ্ন ঘটতে পারে, এটা স্বাভাবিক। তবুও সমস্যা, সংকটের মাঝেও আমরা আন্তরিকভাবে কলেজের প্রশাসনিক ও একাডেমিক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি এবং কার্যকর পাঠদানের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলার ব্রতে আমরা নিবেদিত।
অধ্যক্ষ ছাড়াই চলছে পূর্ব সিলেটের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ বিয়ানীবাজার সরকারি কলেজ। নতুন অধ্যক্ষের পদায়ন না হওয়ায় এক বছর ধরে উপাধ্যক্ষ দিয়ে একাই চালাতে হচ্ছে কলেজের যাবতীয় প্রশাসনিক কার্যক্রম। কলেজে সর্বশেষ অধ্যক্ষ ছিলেন বিয়ানীবাজারের ভূমিপুত্র প্রফেসর দ্বারকেশ চন্দ্র নাথ। তিনি ২০২০ সালের ২৮ জুন অবসরে চলে যান। ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্বে রয়েছেন কলেজের উপাধ্যক্ষ মো. তারিকুল ইসলাম।
কলেজ সূত্রে জানা যায়, অর্ধশতক ধরে এই অঞ্চলের মাঝে শিক্ষার আলো ছড়াচ্ছে বিয়ানীবাজার সরকারি কলেজ। ১৯৬৮ সালে প্রতিষ্ঠিত কলেজটি প্রথমে উচ্চ মাধ্যমিক দিয়ে যাত্রা করে জাতীয়করণ করা হয় ১৯৮২ সালে। পরবর্তীকালে কলেজে অনার্স ও মাস্টার্স কোর্স চালু হয়। বর্তমানে কলেজে বাংলা, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, অর্থনীতি, হিসাববিজ্ঞান ও ব্যবস্থাপনা এই ৫টি বিভাগে অনার্স ও মাস্টার্স কোর্স রয়েছে। পাশাপাশি রয়েছে ইংরেজি ও দর্শন বিভাগে অনার্স কোর্স। কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক ও স্নাতক (পাস) কোর্সসমূহ ছাড়াও ৭টি বিভাগে অনার্স ও ৫টি বিভাগে মাস্টার্স কোর্স মিলিয়ে প্রায় ১০ হাজার শিক্ষার্থীর পাঠদান। কলেজে শিক্ষকের পদ ৪৮ টি। এর মধ্যে দীর্ঘদিন থেকে ২০টি পদই শূন্য রয়েছে। আর কর্মরত রয়েছেন ২৮ জন শিক্ষক।
কলেজের শিক্ষার্থীরা বলছেন, প্রিন্সিপাল স্যার না থাকায় সকল কাজের জন্যই ভাইস প্রিন্সিপাল স্যারের কাছে যেতে হয়। তখন দেখা যায় স্যার কোন না কোন অফিশিয়াল কাজে ব্যস্ত আছেন। দুটি পদের দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে তাই স্যারের ওপর অত্যধিক কাজের চাপ পড়ছে। ফলে কখনো কখনো আমাদের কাজগুলো দ্রুততার সঙ্গে সম্পন্ন হচ্ছে না। তাই শিগগিরই নতুন অধ্যক্ষের পদায়ন দরকার।
কলেজের সহযোগী অধ্যাপক মো. শহীদুল আলম বলেন, কলেজের শীর্ষ পদটি শূন্য থাকায় কলেজের প্রশাসনিক কাজের সম্পন্ন হতে সাময়িক অসুবিধা হলেও বর্তমান এই করোনাকালেও অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) স্যার তাঁর সাধ্যের শতভাগ দিয়েই চেষ্টা করছেন দায়িত্ব পালন করার।
এ বিষয়ে কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. তারিকুল ইসলাম বলেন, এক বছরে পার হলেও কলেজের অধ্যক্ষ পদটি শূন্য। অধ্যক্ষ ছাড়া কলেজের প্রশাসনিক কাজে বিঘ্ন ঘটতে পারে, এটা স্বাভাবিক। তবুও সমস্যা, সংকটের মাঝেও আমরা আন্তরিকভাবে কলেজের প্রশাসনিক ও একাডেমিক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি এবং কার্যকর পাঠদানের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলার ব্রতে আমরা নিবেদিত।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, ‘আপনারা লিখুন। মন খুলে লিখুন। আমরা কোনো কলম ভেঙে দিইনি, কোনো প্রেসে তালা দিইনি। কোনো গণমাধ্যমকর্মীকে চাকরিচ্যুত করা হলে সেই গণমাধ্যম অফিসের সামনে প্রতিবাদ করুন।’ তবে আওয়ামী লীগ আমলে গত ১৫ বছরের সাংবাদিকতা নিয়ে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য..
৩২ মিনিট আগেহবিগঞ্জ-১ (নবীগঞ্জ ও বাহুবল) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এবং বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য শেখ সুজাত মিয়ার ওপর দিনে হামলার পর রাতে তাঁর বাসায় অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে। স্থানীয় নেতা-কর্মীরা বিষয়টিকে পরিকল্পিত রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছেন। হামলার ঘটনায় থানায় মামলা করা হয়েছে।
৩৭ মিনিট আগেফেনীর দাগনভূঞার পানিতে ডুবে নাফিজ (৯) ও ইয়াছিন (৭) নামে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার বেলা দেড়টার দিকে দাগনভূঞা উপজেলার চণ্ডীপুর গ্রামের মোহাম্মদ আলী মিঝি বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। নিহত নাফিজ একই বাড়ির মো. নেজামের ও ইয়াছিন মো. সাইফুলের ছেলে। এদিকে একই বাড়ির দুই শিশুর মৃত্যুতে পরিবারসহ এলাকায় শোকের
১ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার তালা উপজেলায় আগুনে পুড়ে সানজিদা আক্তার তুলি (১৮) নামের এক কলেজছাত্রীর মারা যাওয়ার ঘটনায় আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগে মামলা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে