জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে মানসিক ভারসাম্যহীন সেই অপ্রকৃতিস্থ নারী সমতেরা বেগমের (৪০) প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উপজেলার রানীগঞ্জ ইউনিয়নের রানীনগর গ্রামের এক খুদে ব্যবসায়ীর পরিবারে মাথা গোঁজার ঠাঁই হয়েছে। প্রায় এক মাস সিলেটের একটি বেসরকারি মানসিক হাসপাতালে চিকিৎসার পর চিকিৎসকের পরামর্শে তাঁকে পারিবারিক যত্ন ও ভালোবাসায় রাখতে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। গতকাল রোববার থেকে রানীনগর গ্রামের খুদে ব্যবসায়ী রাশিদ মিয়ার বাড়িতে ওঠেন তিনি।
জানা গেছে, রানীগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুস সামাদের আহ্বানে সাড়া দিয়ে বিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী, প্রবাসী ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের আর্থিক সহযোগিতায় গত ৫ মে থেকে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মনোবিদ্যা বিভাগের চিকিৎসক কাওসার আহমেদের তত্ত্বাবধানে ওই নারীর চিকিৎসা শুরু হয়। পরে সিলেটের আখলিয়া শাহজালাল (রহ:) মানসিক হাসপাতালে ভর্তি করে তাঁকে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
ওই নারীর সঙ্গে সিলেট থাকা রানীনগর গ্রামের রীনা বেগম বলেন, চিকিৎসকের পরামর্শে নিয়মিত ওষুধ সেবনের মাধ্যমে তাঁকে আমরা অনেকটা সুস্থ করে তুলেছি। আশা করছি, তিনি পুরোপুরি সুস্থ হয়ে উঠবেন।
ব্যবসায়ী রাশিদ মিয়া বলেন, রানীগঞ্জ বাজারের ফেরিঘাটে ছোট রেস্টুরেন্টের ব্যবসা করে জীবিকা নির্বাহ করছি। প্রায়ই মানসিক ভারসাম্যহীন সমতেরাকে আমার রেস্টুরেন্ট থেকে ভাত খাওয়াইতাম। এখন আমার বাড়িতে রেখে তাঁকে সুস্থ করে তোলার চেষ্টা করব।
ওই নারীর চিকিৎসার উদ্যোক্তা রানীগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুস সামাদ বলেন, ওই নারীর চিকিৎসার উদ্যোগ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আহ্বান জানালে ব্যাপক সাড়া পাই। দেশে-বিদেশে অবস্থানরত বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী, প্রবাসীসহ বিভিন্ন শ্রেণির মানুষ চিকিৎসার জন্য ১ লাখ ২৪ হাজার ৪৮০ টাকা দিয়েছেন।
প্রধান শিক্ষক আরও বলেন, সিলেট প্রায় এক মাস চিকিৎসা শেষে চিকিৎসকের পরামর্শে রানীনগর গ্রামের রাশিদ মিয়ার বাড়িতে থাকা খাওয়ার খরচ দিয়ে রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। বর্তমানে ওই নারী অনেকটা স্বাভাবিক। প্রতি মাসে তাঁকে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।
উল্লেখ্য, এর আগে গত ২৮ এপ্রিল অপ্রকৃতিস্থ ৪০ বছর বয়সী ওই নারীকে নিয়ে আজকের পত্রিকায় ‘পরিবার তাঁকে নিল না পর হলো আপন’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়।
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে মানসিক ভারসাম্যহীন সেই অপ্রকৃতিস্থ নারী সমতেরা বেগমের (৪০) প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উপজেলার রানীগঞ্জ ইউনিয়নের রানীনগর গ্রামের এক খুদে ব্যবসায়ীর পরিবারে মাথা গোঁজার ঠাঁই হয়েছে। প্রায় এক মাস সিলেটের একটি বেসরকারি মানসিক হাসপাতালে চিকিৎসার পর চিকিৎসকের পরামর্শে তাঁকে পারিবারিক যত্ন ও ভালোবাসায় রাখতে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। গতকাল রোববার থেকে রানীনগর গ্রামের খুদে ব্যবসায়ী রাশিদ মিয়ার বাড়িতে ওঠেন তিনি।
জানা গেছে, রানীগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুস সামাদের আহ্বানে সাড়া দিয়ে বিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী, প্রবাসী ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের আর্থিক সহযোগিতায় গত ৫ মে থেকে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মনোবিদ্যা বিভাগের চিকিৎসক কাওসার আহমেদের তত্ত্বাবধানে ওই নারীর চিকিৎসা শুরু হয়। পরে সিলেটের আখলিয়া শাহজালাল (রহ:) মানসিক হাসপাতালে ভর্তি করে তাঁকে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
ওই নারীর সঙ্গে সিলেট থাকা রানীনগর গ্রামের রীনা বেগম বলেন, চিকিৎসকের পরামর্শে নিয়মিত ওষুধ সেবনের মাধ্যমে তাঁকে আমরা অনেকটা সুস্থ করে তুলেছি। আশা করছি, তিনি পুরোপুরি সুস্থ হয়ে উঠবেন।
ব্যবসায়ী রাশিদ মিয়া বলেন, রানীগঞ্জ বাজারের ফেরিঘাটে ছোট রেস্টুরেন্টের ব্যবসা করে জীবিকা নির্বাহ করছি। প্রায়ই মানসিক ভারসাম্যহীন সমতেরাকে আমার রেস্টুরেন্ট থেকে ভাত খাওয়াইতাম। এখন আমার বাড়িতে রেখে তাঁকে সুস্থ করে তোলার চেষ্টা করব।
ওই নারীর চিকিৎসার উদ্যোক্তা রানীগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুস সামাদ বলেন, ওই নারীর চিকিৎসার উদ্যোগ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আহ্বান জানালে ব্যাপক সাড়া পাই। দেশে-বিদেশে অবস্থানরত বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী, প্রবাসীসহ বিভিন্ন শ্রেণির মানুষ চিকিৎসার জন্য ১ লাখ ২৪ হাজার ৪৮০ টাকা দিয়েছেন।
প্রধান শিক্ষক আরও বলেন, সিলেট প্রায় এক মাস চিকিৎসা শেষে চিকিৎসকের পরামর্শে রানীনগর গ্রামের রাশিদ মিয়ার বাড়িতে থাকা খাওয়ার খরচ দিয়ে রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। বর্তমানে ওই নারী অনেকটা স্বাভাবিক। প্রতি মাসে তাঁকে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।
উল্লেখ্য, এর আগে গত ২৮ এপ্রিল অপ্রকৃতিস্থ ৪০ বছর বয়সী ওই নারীকে নিয়ে আজকের পত্রিকায় ‘পরিবার তাঁকে নিল না পর হলো আপন’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২০ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২৩ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩৪ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৩৮ মিনিট আগে