ইয়াহ্ইয়া মারুফ, সিলেট
সরকারি কাজে সুনামগঞ্জের উদ্দেশে স্টেশন থেকে বের হয়ে ঢাকায় ছাত্রলীগের সমাবেশে যোগ দিয়েছেন পুলিশের একজন সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই)। তিনি ধর্মপাশা কোর্টের জিআরও (জেনারেল রেকর্ডস অফিস) এএসআই (নিরস্ত্র) মো. নুরুজ্জামান সাগর।
তাঁর সমাবেশে যোগ দেওয়ার বিভিন্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় সুনামগঞ্জ পুরাতন বাসস্ট্যান্ড থেকে ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছাত্র সমাবেশে যোগদানের উদ্দেশে বাসে রওনা দেয় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। এ সময় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সাদা টি-শার্ট, গলায় ঝুলানো চশমা ও হাতে ঘড়ি পরিহিত অবস্থায় নুরুজ্জামানকে বাসের সামনের সারির সিটে বসে থাকতে দেখা যায়। তাঁর পাশের সিটে বসে থাকতে দেখা যায় সুনামগঞ্জ পৌর শাখার জাতীয় শ্রমিক লীগের সদস্যসচিব তৈয়বুর রহমান রাজকে। তখন গাড়িতে সবাইকে স্লোগান দিচ্ছিলেন।
তৈয়বুর রহমান রাজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এএসআই নুরুজ্জামান সাগরের বাড়ি শায়েস্তাগঞ্জে। তিনি তাঁর অসুস্থ ছেলেকে দেখতে আসছে।’
এএসআই সাগর ঢাকায় ছিলেন, তাঁকে দেখা গেছে—এমন প্রশ্নের সরাসরি জবাব না দিয়ে তিনবার তিন ধরনের কথা বলেন রাজ।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জেলা ছাত্রলীগের এক সহসভাপতি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন, এএসআই নুরুজ্জামান সাগর ঢাকায় ছাত্রলীগের সমাবেশে গিয়েছিলেন।
নুরুজ্জামান সাগরের বক্তব্য জানতে তাঁর ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
সুনামগঞ্জ কোর্ট উপপরিদর্শক (এসআই) রুকনুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এএসআই নুরুজ্জামান সাগর সুনামগঞ্জ সদর কোর্টে সরকারি কাজে সরকারিভাবে সুনামগঞ্জ গেছেন। ঢাকায় গিয়ে থাকলে আমার জানা নাই।’
এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে সুনামগঞ্জের পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ এহসান শাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খোঁজখবর নিচ্ছি। অনুমতি ছাড়া কেউ কোথাও গেলে তদন্ত সাপেক্ষে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
উল্লেখ্য, আজ শুক্রবার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব স্মরণে ছাত্র সমাবেশের আয়োজন করে ছাত্রলীগ। ঢাকার ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়। সমাবেশে দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
সরকারি কাজে সুনামগঞ্জের উদ্দেশে স্টেশন থেকে বের হয়ে ঢাকায় ছাত্রলীগের সমাবেশে যোগ দিয়েছেন পুলিশের একজন সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই)। তিনি ধর্মপাশা কোর্টের জিআরও (জেনারেল রেকর্ডস অফিস) এএসআই (নিরস্ত্র) মো. নুরুজ্জামান সাগর।
তাঁর সমাবেশে যোগ দেওয়ার বিভিন্ন ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় সুনামগঞ্জ পুরাতন বাসস্ট্যান্ড থেকে ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছাত্র সমাবেশে যোগদানের উদ্দেশে বাসে রওনা দেয় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। এ সময় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সাদা টি-শার্ট, গলায় ঝুলানো চশমা ও হাতে ঘড়ি পরিহিত অবস্থায় নুরুজ্জামানকে বাসের সামনের সারির সিটে বসে থাকতে দেখা যায়। তাঁর পাশের সিটে বসে থাকতে দেখা যায় সুনামগঞ্জ পৌর শাখার জাতীয় শ্রমিক লীগের সদস্যসচিব তৈয়বুর রহমান রাজকে। তখন গাড়িতে সবাইকে স্লোগান দিচ্ছিলেন।
তৈয়বুর রহমান রাজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এএসআই নুরুজ্জামান সাগরের বাড়ি শায়েস্তাগঞ্জে। তিনি তাঁর অসুস্থ ছেলেকে দেখতে আসছে।’
এএসআই সাগর ঢাকায় ছিলেন, তাঁকে দেখা গেছে—এমন প্রশ্নের সরাসরি জবাব না দিয়ে তিনবার তিন ধরনের কথা বলেন রাজ।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জেলা ছাত্রলীগের এক সহসভাপতি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন, এএসআই নুরুজ্জামান সাগর ঢাকায় ছাত্রলীগের সমাবেশে গিয়েছিলেন।
নুরুজ্জামান সাগরের বক্তব্য জানতে তাঁর ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
সুনামগঞ্জ কোর্ট উপপরিদর্শক (এসআই) রুকনুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এএসআই নুরুজ্জামান সাগর সুনামগঞ্জ সদর কোর্টে সরকারি কাজে সরকারিভাবে সুনামগঞ্জ গেছেন। ঢাকায় গিয়ে থাকলে আমার জানা নাই।’
এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে সুনামগঞ্জের পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ এহসান শাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খোঁজখবর নিচ্ছি। অনুমতি ছাড়া কেউ কোথাও গেলে তদন্ত সাপেক্ষে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
উল্লেখ্য, আজ শুক্রবার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব স্মরণে ছাত্র সমাবেশের আয়োজন করে ছাত্রলীগ। ঢাকার ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়। সমাবেশে দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ মিনিট আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে বকেয়া বেতনের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে শ্রমিক বিক্ষোভ করছেন। আজ বুধবার সকাল ১০টা থেকে টঙ্গীর খাঁ-পাড়া এলাকার সিজন্স ড্রেসেস লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে এ বিক্ষোভ করেন।
১২ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মা নদীতে টর্নেডো সৃষ্টি হয়ে পানি আকাশে উঠে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলের দিকে উপজেলার মরিচা ইউনিয়নের কোলদিয়াড় এলাকায় পদ্মা নদীতে এ ঘটনা ঘটে। ইতিমধ্যে এ দৃশ্যের বেশ কয়েকটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া...
১ ঘণ্টা আগে২০০৭ সালে আমান দম্পতির বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। ওই বছরের ২১ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে আমানকে ১৩ বছরের ও তাঁর স্ত্রীকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পরে রায়ের বিরুদ্ধে তাঁরা হাইকোর্টে আপিল করেন। ২০১০ সালে হাইকোর্ট তাঁদের খালাস দেন। পরবর্তীতে দুদক আপিল করলে ২০১৪ সালে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বাতিল কর
১ ঘণ্টা আগে