সিলেট প্রতিনিধি
সিলেটের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে বন্যার্তদের আশ্রয়কেন্দ্রে পরিণত ও পর্যাপ্ত ত্রাণ সরবরাহ করার দাবি জানানো হয়েছে বাসদ (মার্কসবাদী) সিলেট জেলা শাখার নেতৃবৃন্দ। আজ শুক্রবার বাসদ (মার্কসবাদী) সিলেট জেলা শাখার আহ্বায়ক কমরেড উজ্জ্বল রায় এক বিবৃতিতে এসব দাবি করেন।
বিবৃতিতে কমরেড উজ্জ্বল বলেন, গত কয়েক দিন অবিরাম বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে পুনরায় বন্যাকবলিত হয়েছে সিলেট জেলা। এক মাসের ব্যবধানে দ্বিতীয় দফা বন্যায় অসহায় হয়ে পড়েছে মানুষজন। খাদ্য, বিশুদ্ধ পানির সংকট চলছে বন্যার্ত পানিবন্দী মানুষের মাঝে। তারা নিরাপদ আশ্রয়েও যেতে পারছে না। সরকারি কিংবা সিটি করপোরেশনের উদ্যোগে উদ্ধার তৎপরতা শুরু হয়নি। পানিতে নগরীর উপশহর, সোবহানীঘাট, চালিবন্দর, তালতলা, শেখঘাট, মির্জাজাঙ্গাল, মাছিমপুর সহ ৫০টি এলাকা প্লাবিত হয়েছে। জেলার ৫টি উপজেলার বিস্তীর্ণ জনপদ তলিয়ে গেছে। লাখ লাখ মানুষ পানিবন্দী। এদিকে পরিস্থিতি আরও অবনতির আশঙ্কা করছে আবহাওয়া অধিদপ্তর ও পানি উন্নয়ন বোর্ড।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, সিটি করপোরেশনের উদ্যোগে ৩১টি আশ্রয়কেন্দ্র খুললেও তা পর্যাপ্ত না। অনেক মানুষ আশ্রয়ের আশায় খোলা আকাশের নিচে অবস্থান করছে। এক মাস আগের বন্যায় সিলেটের ২০ লাখ মানুষের জন্য সরকারি বরাদ্দ ছিল মাত্র ২৫ লাখ টাকা। যা মানুষের সঙ্গে পরিহাস ছাড়া কিছুই নয়। এক মাস আগের বন্যার ক্ষয়ক্ষতি সামলিয়ে ওঠার আগেই আবার বন্যা মানুষকে অসহায় করে তুলেছে। এবার বন্যা হতে পারে এটা অজানা ছিল না, অথচ কোনো প্রস্তুতি নেওয়া হলো না। মানুষের প্রতি দায়বদ্ধতা সরকারের থাকলে এটা হতো না।
এই পরিস্থিতিতে উজ্জ্বল রায় সিলেট ও সুনামগঞ্জ জেলাকে দুর্গত এলাকা ঘোষণার দাবি জানান এবং সিলেটের যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অপেক্ষাকৃত নিরাপদ এলাকায়, সেগুলোকে বন্যার্ত মানুষের আশ্রয়কেন্দ্রে পরিণত করার দাবি জানান। সেই সঙ্গে বন্যা কবলিত মানুষকে পর্যাপ্ত খাদ্য সহায়তা, বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের আহ্বান জানান তিনি। সিলেটের জলাবদ্ধতার স্থায়ী সমাধানের জন্য অবিলম্বে সুরমা নদী খননের দাবিও ব্যক্ত করেন।
সিলেটের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে বন্যার্তদের আশ্রয়কেন্দ্রে পরিণত ও পর্যাপ্ত ত্রাণ সরবরাহ করার দাবি জানানো হয়েছে বাসদ (মার্কসবাদী) সিলেট জেলা শাখার নেতৃবৃন্দ। আজ শুক্রবার বাসদ (মার্কসবাদী) সিলেট জেলা শাখার আহ্বায়ক কমরেড উজ্জ্বল রায় এক বিবৃতিতে এসব দাবি করেন।
বিবৃতিতে কমরেড উজ্জ্বল বলেন, গত কয়েক দিন অবিরাম বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে পুনরায় বন্যাকবলিত হয়েছে সিলেট জেলা। এক মাসের ব্যবধানে দ্বিতীয় দফা বন্যায় অসহায় হয়ে পড়েছে মানুষজন। খাদ্য, বিশুদ্ধ পানির সংকট চলছে বন্যার্ত পানিবন্দী মানুষের মাঝে। তারা নিরাপদ আশ্রয়েও যেতে পারছে না। সরকারি কিংবা সিটি করপোরেশনের উদ্যোগে উদ্ধার তৎপরতা শুরু হয়নি। পানিতে নগরীর উপশহর, সোবহানীঘাট, চালিবন্দর, তালতলা, শেখঘাট, মির্জাজাঙ্গাল, মাছিমপুর সহ ৫০টি এলাকা প্লাবিত হয়েছে। জেলার ৫টি উপজেলার বিস্তীর্ণ জনপদ তলিয়ে গেছে। লাখ লাখ মানুষ পানিবন্দী। এদিকে পরিস্থিতি আরও অবনতির আশঙ্কা করছে আবহাওয়া অধিদপ্তর ও পানি উন্নয়ন বোর্ড।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, সিটি করপোরেশনের উদ্যোগে ৩১টি আশ্রয়কেন্দ্র খুললেও তা পর্যাপ্ত না। অনেক মানুষ আশ্রয়ের আশায় খোলা আকাশের নিচে অবস্থান করছে। এক মাস আগের বন্যায় সিলেটের ২০ লাখ মানুষের জন্য সরকারি বরাদ্দ ছিল মাত্র ২৫ লাখ টাকা। যা মানুষের সঙ্গে পরিহাস ছাড়া কিছুই নয়। এক মাস আগের বন্যার ক্ষয়ক্ষতি সামলিয়ে ওঠার আগেই আবার বন্যা মানুষকে অসহায় করে তুলেছে। এবার বন্যা হতে পারে এটা অজানা ছিল না, অথচ কোনো প্রস্তুতি নেওয়া হলো না। মানুষের প্রতি দায়বদ্ধতা সরকারের থাকলে এটা হতো না।
এই পরিস্থিতিতে উজ্জ্বল রায় সিলেট ও সুনামগঞ্জ জেলাকে দুর্গত এলাকা ঘোষণার দাবি জানান এবং সিলেটের যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অপেক্ষাকৃত নিরাপদ এলাকায়, সেগুলোকে বন্যার্ত মানুষের আশ্রয়কেন্দ্রে পরিণত করার দাবি জানান। সেই সঙ্গে বন্যা কবলিত মানুষকে পর্যাপ্ত খাদ্য সহায়তা, বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের আহ্বান জানান তিনি। সিলেটের জলাবদ্ধতার স্থায়ী সমাধানের জন্য অবিলম্বে সুরমা নদী খননের দাবিও ব্যক্ত করেন।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে